অনলাইন ডেস্ক
কর্মকর্তাদের ঘুষ কেলেঙ্কারির কয়েক মাস পর ইউরোপীয় পার্লামেন্ট নড়েচড়ে বসেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বিশ্বব্যাপী দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত ইইউর বাইরের দেশের ব্যক্তিদের ‘কালো তালিকাভুক্ত’ করার পরিকল্পনাসহ দুর্নীতি দমনের লক্ষ্যে কিছু প্রস্তাব উত্থাপন করেছে।
ইউরোপিয়ান কমিশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ভেরা জৌরোভা বলেছেন, ‘কয়েক বছর ধরে আমি লক্ষ্য করছি, কেন মানুষ গণতন্ত্রের ওপর আস্থা হারাচ্ছে। এর পেছনে দুটি কারণ রয়েছে—ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুর্নীতি।’
ইইউর প্রস্তাবগুলোর মধ্য রয়েছে—ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭টি সদস্য রাষ্ট্রকে দুর্নীতির মূল কারণ, ঘুষ দিয়ে কাজ বাগানো, অফিশিয়াল পদের অপব্যবহার, ন্যায়বিচারে বাধা এবং অবৈধ সম্পদ অর্জন সম্পর্কে অবহিত করা।
২০২২ সালের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, দুর্নীতি ইইউ নাগরিকদের জন্য একটি গুরুতর উদ্বেগের বিষয়। যেখানে ৬৮ শতাংশ মানুষ মনে করেন, তাঁদের দেশে এখনো দুর্নীতির ব্যাপক বিস্তার রয়েছে।
ইইউর লক্ষ্য হলো অনিয়ম-দুর্নীতি প্রতিরোধে নতুন ব্যবস্থার মধ্যে ন্যূনতম এবং সর্বোচ্চ শাস্তির সঙ্গে কারাগারের শর্তগুলোর সামঞ্জস্য বিধান করা। পাশাপাশি সদস্য রাষ্ট্রগুলোর পুলিশ বাহিনীর মধ্যে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সহজ করা। এ ছাড়া যেসব ব্যক্তি ও সংস্থা ‘গুরুতর দুর্নীতি’ করেছে, তাদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নে নিষিদ্ধ করা হবে।
এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়নে অবশ্য ইইউর ২৭ সদস্য ও ইউরোপীয় পার্লামেন্টের অনুমোদন লাগবে।
অন্য দেশের দুর্নীতিবাজদের ইইউর কালো তালিকাভুক্ত করার এই প্রস্তাব যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাগনিটস্কি আইনের অনুরূপ। এ আইনের অধীনে ওয়াশিংটন দুর্নীতি বা মানবাধিকার লঙ্ঘনে জড়িত বিদেশি সরকারি কর্মকর্তাদের শাস্তি দিয়ে থাকে।
এই আইনের নামকরণ করা হয়েছে রুশ আইনজীবী সের্গেই ম্যাগনিটস্কির নামে। তিনি ২০০৯ সালে রাশিয়ার কারাগারে বিনা বিচারে বন্দী অবস্থায় মারা যান।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতির প্রধান জোসেপ বোরেল বলেন, ‘আমরা একটি স্পষ্ট বার্তা পাঠাচ্ছি। যাঁরা দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত, তাঁরা ইউরোপীয় ইউনিয়নে ব্যবসা করার জন্য উন্মুক্ত নন। কেননা, দুর্নীতি শান্তির জন্য হুমকি।’
কমিশনের সংজ্ঞায় অন্তর্ভুক্ত দুর্নীতির গুরুতর কাজগুলো হলো একজন সরকারি কর্মকর্তার ঘুষ গ্রহণ এবং সরকারি তহবিল আত্মসাৎ করা।
বোরেল আরও বলেন, ‘দুর্নীতি শান্তি ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলতে পারে। সন্ত্রাসবাদ, সংগঠিত অপরাধ এবং অন্যান্য অপরাধ করার সুযোগ তৈরি করে। তাই আমাদের পরিধি বাড়াতে হবে এবং বিশ্বব্যাপী দুর্নীতি মোকাবিলা করতে হবে।’
কমিশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট জৌরোভা বলেন, প্রস্তাবগুলো ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্যান্য নিষেধাজ্ঞার মতোই। ইউক্রেন আক্রমণের সঙ্গে যুক্ত রুশ নাগরিকদের বিরুদ্ধে যেমন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এটি তেমনই।
ইইউ অবশ্য ২০২০ সালের শেষ নাগাদ থেকে বিশ্বজুড়ে ‘মানবাধিকারের গুরুতর লঙ্ঘনের’ জন্য দায়ী ব্যক্তিদের নিষেধাজ্ঞা দিয়ে আসছে।
নতুন প্রস্তাব অনুযায়ী, ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতির প্রধান আনুষ্ঠানিকভাবে কারও নাম প্রস্তাব করলে তাকে কালো তালিকাভুক্ত করা হবে। তবে এর জন্য সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সম্মতি লাগবে।
কোনো ব্যক্তিকে তালিকাভুক্ত করার ক্ষেত্রে ইউরোপীয় ইউনিয়ন কোনো মুক্ত উৎস যেমন গণমাধ্যম বা সদস্য রাষ্ট্রের গোয়েন্দা বা আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো দ্বারা সংগৃহীত তথ্যের সমর্থন যাচাই করবে।
যার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে, তিনি এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করতে ইউরোপীয় বিচার আদালতে যেতে পারবেন।
উল্লেখ্য, তথাকথিত ‘কাতারগেট’ ব্রাসেলসজুড়ে কাঁপুনি ধরিয়ে দিয়েছে। ইউরোপীয় পার্লামেন্টে দুর্নীতির কেলেঙ্কারি ক্রমেই আরও বহু বিস্তৃত ও জটিল আকার ধারণ করছে।
সংবাদমাধ্যমে একের পর এক বোমা ফাটানো প্রতিবেদন, রুদ্ধদ্বার শুনানি, ফাঁস হওয়া স্বীকারোক্তি, সমঝোতার আবেদন এবং অভিযুক্তদের আইনজীবীর বিস্ফোরক বিবৃতি—বারবার ঘটনার বাঁক বদল চলছে।
কেলেঙ্কারির কেন্দ্রে রয়েছে একটি নগদ লেনদেন। ইউরোপীয় পার্লামেন্টের সিদ্ধান্ত প্রভাবিত করতে কাতার ও মরক্কোর কাছ থেকে মোটা অঙ্কের অর্থ ও দামি উপহার গ্রহণ করেছেন কয়েকজন পার্লামেন্ট সদস্য। এ তথ্য ফাঁসের ঘটনাকেই বলা হচ্ছে ‘কাতারগেট’।
কাতার ও মরক্কো উভয়ই দাবি করেছে, তারা বেআইনি কোনো কাজ করেনি।
গত বছরের ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে পার্লামেন্ট কমিটির তদন্ত প্রকাশ্যে আসার পর থেকে বেলজিয়াম কর্তৃপক্ষ একটি অপরাধমূলক সংগঠন, অর্থ পাচার এবং দুর্নীতিতে জড়িত পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁরা ছাড়া পেলেও বিচারপ্রক্রিয়া চলছে। আরেকজন ইতালি থেকে বেলজিয়ামে প্রত্যর্পণের অপেক্ষায় রয়েছেন।
কর্মকর্তাদের ঘুষ কেলেঙ্কারির কয়েক মাস পর ইউরোপীয় পার্লামেন্ট নড়েচড়ে বসেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বিশ্বব্যাপী দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত ইইউর বাইরের দেশের ব্যক্তিদের ‘কালো তালিকাভুক্ত’ করার পরিকল্পনাসহ দুর্নীতি দমনের লক্ষ্যে কিছু প্রস্তাব উত্থাপন করেছে।
ইউরোপিয়ান কমিশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ভেরা জৌরোভা বলেছেন, ‘কয়েক বছর ধরে আমি লক্ষ্য করছি, কেন মানুষ গণতন্ত্রের ওপর আস্থা হারাচ্ছে। এর পেছনে দুটি কারণ রয়েছে—ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুর্নীতি।’
ইইউর প্রস্তাবগুলোর মধ্য রয়েছে—ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭টি সদস্য রাষ্ট্রকে দুর্নীতির মূল কারণ, ঘুষ দিয়ে কাজ বাগানো, অফিশিয়াল পদের অপব্যবহার, ন্যায়বিচারে বাধা এবং অবৈধ সম্পদ অর্জন সম্পর্কে অবহিত করা।
২০২২ সালের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, দুর্নীতি ইইউ নাগরিকদের জন্য একটি গুরুতর উদ্বেগের বিষয়। যেখানে ৬৮ শতাংশ মানুষ মনে করেন, তাঁদের দেশে এখনো দুর্নীতির ব্যাপক বিস্তার রয়েছে।
ইইউর লক্ষ্য হলো অনিয়ম-দুর্নীতি প্রতিরোধে নতুন ব্যবস্থার মধ্যে ন্যূনতম এবং সর্বোচ্চ শাস্তির সঙ্গে কারাগারের শর্তগুলোর সামঞ্জস্য বিধান করা। পাশাপাশি সদস্য রাষ্ট্রগুলোর পুলিশ বাহিনীর মধ্যে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সহজ করা। এ ছাড়া যেসব ব্যক্তি ও সংস্থা ‘গুরুতর দুর্নীতি’ করেছে, তাদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নে নিষিদ্ধ করা হবে।
এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়নে অবশ্য ইইউর ২৭ সদস্য ও ইউরোপীয় পার্লামেন্টের অনুমোদন লাগবে।
অন্য দেশের দুর্নীতিবাজদের ইইউর কালো তালিকাভুক্ত করার এই প্রস্তাব যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাগনিটস্কি আইনের অনুরূপ। এ আইনের অধীনে ওয়াশিংটন দুর্নীতি বা মানবাধিকার লঙ্ঘনে জড়িত বিদেশি সরকারি কর্মকর্তাদের শাস্তি দিয়ে থাকে।
এই আইনের নামকরণ করা হয়েছে রুশ আইনজীবী সের্গেই ম্যাগনিটস্কির নামে। তিনি ২০০৯ সালে রাশিয়ার কারাগারে বিনা বিচারে বন্দী অবস্থায় মারা যান।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতির প্রধান জোসেপ বোরেল বলেন, ‘আমরা একটি স্পষ্ট বার্তা পাঠাচ্ছি। যাঁরা দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত, তাঁরা ইউরোপীয় ইউনিয়নে ব্যবসা করার জন্য উন্মুক্ত নন। কেননা, দুর্নীতি শান্তির জন্য হুমকি।’
কমিশনের সংজ্ঞায় অন্তর্ভুক্ত দুর্নীতির গুরুতর কাজগুলো হলো একজন সরকারি কর্মকর্তার ঘুষ গ্রহণ এবং সরকারি তহবিল আত্মসাৎ করা।
বোরেল আরও বলেন, ‘দুর্নীতি শান্তি ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলতে পারে। সন্ত্রাসবাদ, সংগঠিত অপরাধ এবং অন্যান্য অপরাধ করার সুযোগ তৈরি করে। তাই আমাদের পরিধি বাড়াতে হবে এবং বিশ্বব্যাপী দুর্নীতি মোকাবিলা করতে হবে।’
কমিশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট জৌরোভা বলেন, প্রস্তাবগুলো ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্যান্য নিষেধাজ্ঞার মতোই। ইউক্রেন আক্রমণের সঙ্গে যুক্ত রুশ নাগরিকদের বিরুদ্ধে যেমন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এটি তেমনই।
ইইউ অবশ্য ২০২০ সালের শেষ নাগাদ থেকে বিশ্বজুড়ে ‘মানবাধিকারের গুরুতর লঙ্ঘনের’ জন্য দায়ী ব্যক্তিদের নিষেধাজ্ঞা দিয়ে আসছে।
নতুন প্রস্তাব অনুযায়ী, ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতির প্রধান আনুষ্ঠানিকভাবে কারও নাম প্রস্তাব করলে তাকে কালো তালিকাভুক্ত করা হবে। তবে এর জন্য সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সম্মতি লাগবে।
কোনো ব্যক্তিকে তালিকাভুক্ত করার ক্ষেত্রে ইউরোপীয় ইউনিয়ন কোনো মুক্ত উৎস যেমন গণমাধ্যম বা সদস্য রাষ্ট্রের গোয়েন্দা বা আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো দ্বারা সংগৃহীত তথ্যের সমর্থন যাচাই করবে।
যার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে, তিনি এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করতে ইউরোপীয় বিচার আদালতে যেতে পারবেন।
উল্লেখ্য, তথাকথিত ‘কাতারগেট’ ব্রাসেলসজুড়ে কাঁপুনি ধরিয়ে দিয়েছে। ইউরোপীয় পার্লামেন্টে দুর্নীতির কেলেঙ্কারি ক্রমেই আরও বহু বিস্তৃত ও জটিল আকার ধারণ করছে।
সংবাদমাধ্যমে একের পর এক বোমা ফাটানো প্রতিবেদন, রুদ্ধদ্বার শুনানি, ফাঁস হওয়া স্বীকারোক্তি, সমঝোতার আবেদন এবং অভিযুক্তদের আইনজীবীর বিস্ফোরক বিবৃতি—বারবার ঘটনার বাঁক বদল চলছে।
কেলেঙ্কারির কেন্দ্রে রয়েছে একটি নগদ লেনদেন। ইউরোপীয় পার্লামেন্টের সিদ্ধান্ত প্রভাবিত করতে কাতার ও মরক্কোর কাছ থেকে মোটা অঙ্কের অর্থ ও দামি উপহার গ্রহণ করেছেন কয়েকজন পার্লামেন্ট সদস্য। এ তথ্য ফাঁসের ঘটনাকেই বলা হচ্ছে ‘কাতারগেট’।
কাতার ও মরক্কো উভয়ই দাবি করেছে, তারা বেআইনি কোনো কাজ করেনি।
গত বছরের ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে পার্লামেন্ট কমিটির তদন্ত প্রকাশ্যে আসার পর থেকে বেলজিয়াম কর্তৃপক্ষ একটি অপরাধমূলক সংগঠন, অর্থ পাচার এবং দুর্নীতিতে জড়িত পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁরা ছাড়া পেলেও বিচারপ্রক্রিয়া চলছে। আরেকজন ইতালি থেকে বেলজিয়ামে প্রত্যর্পণের অপেক্ষায় রয়েছেন।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪