
কর্মকর্তাদের ঘুষ কেলেঙ্কারির কয়েক মাস পর ইউরোপীয় পার্লামেন্ট নড়েচড়ে বসেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বিশ্বব্যাপী দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত ইইউর বাইরের দেশের ব্যক্তিদের ‘কালো তালিকাভুক্ত’ করার পরিকল্পনাসহ দুর্নীতি দমনের লক্ষ্যে কিছু প্রস্তাব উত্থাপন করেছে।
ইউরোপিয়ান কমিশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ভেরা জৌরোভা বলেছেন, ‘কয়েক বছর ধরে আমি লক্ষ্য করছি, কেন মানুষ গণতন্ত্রের ওপর আস্থা হারাচ্ছে। এর পেছনে দুটি কারণ রয়েছে—ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুর্নীতি।’
ইইউর প্রস্তাবগুলোর মধ্য রয়েছে—ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭টি সদস্য রাষ্ট্রকে দুর্নীতির মূল কারণ, ঘুষ দিয়ে কাজ বাগানো, অফিশিয়াল পদের অপব্যবহার, ন্যায়বিচারে বাধা এবং অবৈধ সম্পদ অর্জন সম্পর্কে অবহিত করা।
২০২২ সালের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, দুর্নীতি ইইউ নাগরিকদের জন্য একটি গুরুতর উদ্বেগের বিষয়। যেখানে ৬৮ শতাংশ মানুষ মনে করেন, তাঁদের দেশে এখনো দুর্নীতির ব্যাপক বিস্তার রয়েছে।
ইইউর লক্ষ্য হলো অনিয়ম-দুর্নীতি প্রতিরোধে নতুন ব্যবস্থার মধ্যে ন্যূনতম এবং সর্বোচ্চ শাস্তির সঙ্গে কারাগারের শর্তগুলোর সামঞ্জস্য বিধান করা। পাশাপাশি সদস্য রাষ্ট্রগুলোর পুলিশ বাহিনীর মধ্যে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সহজ করা। এ ছাড়া যেসব ব্যক্তি ও সংস্থা ‘গুরুতর দুর্নীতি’ করেছে, তাদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নে নিষিদ্ধ করা হবে।
এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়নে অবশ্য ইইউর ২৭ সদস্য ও ইউরোপীয় পার্লামেন্টের অনুমোদন লাগবে।
অন্য দেশের দুর্নীতিবাজদের ইইউর কালো তালিকাভুক্ত করার এই প্রস্তাব যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাগনিটস্কি আইনের অনুরূপ। এ আইনের অধীনে ওয়াশিংটন দুর্নীতি বা মানবাধিকার লঙ্ঘনে জড়িত বিদেশি সরকারি কর্মকর্তাদের শাস্তি দিয়ে থাকে।
এই আইনের নামকরণ করা হয়েছে রুশ আইনজীবী সের্গেই ম্যাগনিটস্কির নামে। তিনি ২০০৯ সালে রাশিয়ার কারাগারে বিনা বিচারে বন্দী অবস্থায় মারা যান।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতির প্রধান জোসেপ বোরেল বলেন, ‘আমরা একটি স্পষ্ট বার্তা পাঠাচ্ছি। যাঁরা দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত, তাঁরা ইউরোপীয় ইউনিয়নে ব্যবসা করার জন্য উন্মুক্ত নন। কেননা, দুর্নীতি শান্তির জন্য হুমকি।’
কমিশনের সংজ্ঞায় অন্তর্ভুক্ত দুর্নীতির গুরুতর কাজগুলো হলো একজন সরকারি কর্মকর্তার ঘুষ গ্রহণ এবং সরকারি তহবিল আত্মসাৎ করা।
বোরেল আরও বলেন, ‘দুর্নীতি শান্তি ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলতে পারে। সন্ত্রাসবাদ, সংগঠিত অপরাধ এবং অন্যান্য অপরাধ করার সুযোগ তৈরি করে। তাই আমাদের পরিধি বাড়াতে হবে এবং বিশ্বব্যাপী দুর্নীতি মোকাবিলা করতে হবে।’
কমিশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট জৌরোভা বলেন, প্রস্তাবগুলো ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্যান্য নিষেধাজ্ঞার মতোই। ইউক্রেন আক্রমণের সঙ্গে যুক্ত রুশ নাগরিকদের বিরুদ্ধে যেমন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এটি তেমনই।
ইইউ অবশ্য ২০২০ সালের শেষ নাগাদ থেকে বিশ্বজুড়ে ‘মানবাধিকারের গুরুতর লঙ্ঘনের’ জন্য দায়ী ব্যক্তিদের নিষেধাজ্ঞা দিয়ে আসছে।
নতুন প্রস্তাব অনুযায়ী, ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতির প্রধান আনুষ্ঠানিকভাবে কারও নাম প্রস্তাব করলে তাকে কালো তালিকাভুক্ত করা হবে। তবে এর জন্য সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সম্মতি লাগবে।
কোনো ব্যক্তিকে তালিকাভুক্ত করার ক্ষেত্রে ইউরোপীয় ইউনিয়ন কোনো মুক্ত উৎস যেমন গণমাধ্যম বা সদস্য রাষ্ট্রের গোয়েন্দা বা আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো দ্বারা সংগৃহীত তথ্যের সমর্থন যাচাই করবে।
যার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে, তিনি এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করতে ইউরোপীয় বিচার আদালতে যেতে পারবেন।
উল্লেখ্য, তথাকথিত ‘কাতারগেট’ ব্রাসেলসজুড়ে কাঁপুনি ধরিয়ে দিয়েছে। ইউরোপীয় পার্লামেন্টে দুর্নীতির কেলেঙ্কারি ক্রমেই আরও বহু বিস্তৃত ও জটিল আকার ধারণ করছে।
সংবাদমাধ্যমে একের পর এক বোমা ফাটানো প্রতিবেদন, রুদ্ধদ্বার শুনানি, ফাঁস হওয়া স্বীকারোক্তি, সমঝোতার আবেদন এবং অভিযুক্তদের আইনজীবীর বিস্ফোরক বিবৃতি—বারবার ঘটনার বাঁক বদল চলছে।
কেলেঙ্কারির কেন্দ্রে রয়েছে একটি নগদ লেনদেন। ইউরোপীয় পার্লামেন্টের সিদ্ধান্ত প্রভাবিত করতে কাতার ও মরক্কোর কাছ থেকে মোটা অঙ্কের অর্থ ও দামি উপহার গ্রহণ করেছেন কয়েকজন পার্লামেন্ট সদস্য। এ তথ্য ফাঁসের ঘটনাকেই বলা হচ্ছে ‘কাতারগেট’।
কাতার ও মরক্কো উভয়ই দাবি করেছে, তারা বেআইনি কোনো কাজ করেনি।
গত বছরের ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে পার্লামেন্ট কমিটির তদন্ত প্রকাশ্যে আসার পর থেকে বেলজিয়াম কর্তৃপক্ষ একটি অপরাধমূলক সংগঠন, অর্থ পাচার এবং দুর্নীতিতে জড়িত পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁরা ছাড়া পেলেও বিচারপ্রক্রিয়া চলছে। আরেকজন ইতালি থেকে বেলজিয়ামে প্রত্যর্পণের অপেক্ষায় রয়েছেন।

কর্মকর্তাদের ঘুষ কেলেঙ্কারির কয়েক মাস পর ইউরোপীয় পার্লামেন্ট নড়েচড়ে বসেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বিশ্বব্যাপী দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত ইইউর বাইরের দেশের ব্যক্তিদের ‘কালো তালিকাভুক্ত’ করার পরিকল্পনাসহ দুর্নীতি দমনের লক্ষ্যে কিছু প্রস্তাব উত্থাপন করেছে।
ইউরোপিয়ান কমিশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ভেরা জৌরোভা বলেছেন, ‘কয়েক বছর ধরে আমি লক্ষ্য করছি, কেন মানুষ গণতন্ত্রের ওপর আস্থা হারাচ্ছে। এর পেছনে দুটি কারণ রয়েছে—ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুর্নীতি।’
ইইউর প্রস্তাবগুলোর মধ্য রয়েছে—ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭টি সদস্য রাষ্ট্রকে দুর্নীতির মূল কারণ, ঘুষ দিয়ে কাজ বাগানো, অফিশিয়াল পদের অপব্যবহার, ন্যায়বিচারে বাধা এবং অবৈধ সম্পদ অর্জন সম্পর্কে অবহিত করা।
২০২২ সালের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, দুর্নীতি ইইউ নাগরিকদের জন্য একটি গুরুতর উদ্বেগের বিষয়। যেখানে ৬৮ শতাংশ মানুষ মনে করেন, তাঁদের দেশে এখনো দুর্নীতির ব্যাপক বিস্তার রয়েছে।
ইইউর লক্ষ্য হলো অনিয়ম-দুর্নীতি প্রতিরোধে নতুন ব্যবস্থার মধ্যে ন্যূনতম এবং সর্বোচ্চ শাস্তির সঙ্গে কারাগারের শর্তগুলোর সামঞ্জস্য বিধান করা। পাশাপাশি সদস্য রাষ্ট্রগুলোর পুলিশ বাহিনীর মধ্যে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সহজ করা। এ ছাড়া যেসব ব্যক্তি ও সংস্থা ‘গুরুতর দুর্নীতি’ করেছে, তাদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নে নিষিদ্ধ করা হবে।
এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়নে অবশ্য ইইউর ২৭ সদস্য ও ইউরোপীয় পার্লামেন্টের অনুমোদন লাগবে।
অন্য দেশের দুর্নীতিবাজদের ইইউর কালো তালিকাভুক্ত করার এই প্রস্তাব যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাগনিটস্কি আইনের অনুরূপ। এ আইনের অধীনে ওয়াশিংটন দুর্নীতি বা মানবাধিকার লঙ্ঘনে জড়িত বিদেশি সরকারি কর্মকর্তাদের শাস্তি দিয়ে থাকে।
এই আইনের নামকরণ করা হয়েছে রুশ আইনজীবী সের্গেই ম্যাগনিটস্কির নামে। তিনি ২০০৯ সালে রাশিয়ার কারাগারে বিনা বিচারে বন্দী অবস্থায় মারা যান।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতির প্রধান জোসেপ বোরেল বলেন, ‘আমরা একটি স্পষ্ট বার্তা পাঠাচ্ছি। যাঁরা দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত, তাঁরা ইউরোপীয় ইউনিয়নে ব্যবসা করার জন্য উন্মুক্ত নন। কেননা, দুর্নীতি শান্তির জন্য হুমকি।’
কমিশনের সংজ্ঞায় অন্তর্ভুক্ত দুর্নীতির গুরুতর কাজগুলো হলো একজন সরকারি কর্মকর্তার ঘুষ গ্রহণ এবং সরকারি তহবিল আত্মসাৎ করা।
বোরেল আরও বলেন, ‘দুর্নীতি শান্তি ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলতে পারে। সন্ত্রাসবাদ, সংগঠিত অপরাধ এবং অন্যান্য অপরাধ করার সুযোগ তৈরি করে। তাই আমাদের পরিধি বাড়াতে হবে এবং বিশ্বব্যাপী দুর্নীতি মোকাবিলা করতে হবে।’
কমিশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট জৌরোভা বলেন, প্রস্তাবগুলো ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্যান্য নিষেধাজ্ঞার মতোই। ইউক্রেন আক্রমণের সঙ্গে যুক্ত রুশ নাগরিকদের বিরুদ্ধে যেমন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এটি তেমনই।
ইইউ অবশ্য ২০২০ সালের শেষ নাগাদ থেকে বিশ্বজুড়ে ‘মানবাধিকারের গুরুতর লঙ্ঘনের’ জন্য দায়ী ব্যক্তিদের নিষেধাজ্ঞা দিয়ে আসছে।
নতুন প্রস্তাব অনুযায়ী, ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতির প্রধান আনুষ্ঠানিকভাবে কারও নাম প্রস্তাব করলে তাকে কালো তালিকাভুক্ত করা হবে। তবে এর জন্য সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সম্মতি লাগবে।
কোনো ব্যক্তিকে তালিকাভুক্ত করার ক্ষেত্রে ইউরোপীয় ইউনিয়ন কোনো মুক্ত উৎস যেমন গণমাধ্যম বা সদস্য রাষ্ট্রের গোয়েন্দা বা আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো দ্বারা সংগৃহীত তথ্যের সমর্থন যাচাই করবে।
যার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে, তিনি এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করতে ইউরোপীয় বিচার আদালতে যেতে পারবেন।
উল্লেখ্য, তথাকথিত ‘কাতারগেট’ ব্রাসেলসজুড়ে কাঁপুনি ধরিয়ে দিয়েছে। ইউরোপীয় পার্লামেন্টে দুর্নীতির কেলেঙ্কারি ক্রমেই আরও বহু বিস্তৃত ও জটিল আকার ধারণ করছে।
সংবাদমাধ্যমে একের পর এক বোমা ফাটানো প্রতিবেদন, রুদ্ধদ্বার শুনানি, ফাঁস হওয়া স্বীকারোক্তি, সমঝোতার আবেদন এবং অভিযুক্তদের আইনজীবীর বিস্ফোরক বিবৃতি—বারবার ঘটনার বাঁক বদল চলছে।
কেলেঙ্কারির কেন্দ্রে রয়েছে একটি নগদ লেনদেন। ইউরোপীয় পার্লামেন্টের সিদ্ধান্ত প্রভাবিত করতে কাতার ও মরক্কোর কাছ থেকে মোটা অঙ্কের অর্থ ও দামি উপহার গ্রহণ করেছেন কয়েকজন পার্লামেন্ট সদস্য। এ তথ্য ফাঁসের ঘটনাকেই বলা হচ্ছে ‘কাতারগেট’।
কাতার ও মরক্কো উভয়ই দাবি করেছে, তারা বেআইনি কোনো কাজ করেনি।
গত বছরের ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে পার্লামেন্ট কমিটির তদন্ত প্রকাশ্যে আসার পর থেকে বেলজিয়াম কর্তৃপক্ষ একটি অপরাধমূলক সংগঠন, অর্থ পাচার এবং দুর্নীতিতে জড়িত পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁরা ছাড়া পেলেও বিচারপ্রক্রিয়া চলছে। আরেকজন ইতালি থেকে বেলজিয়ামে প্রত্যর্পণের অপেক্ষায় রয়েছেন।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৩ দিন আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
৬ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
৬ দিন আগে
দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
৭ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত বুধবার ভোররাতে দুই গ্রুপ মাদক কারবারির সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ (২০)। পরিবারের দাবি, দুপক্ষের সংঘর্ষ চলাকালে জাহিদের পায়ের কাছে ককটেল বিস্ফোরণ হয়। এ সময় স্প্লিন্টার তাঁর ঘাড় ও পিঠে বিদ্ধ হয়। আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। সংঘর্ষের পর ঘটনাস্থলে অভিযান পরিচালনা করে র্যাব, পুলিশ ও সেনাবাহিনী। অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন ও তিনটি তাজা গুলিসহ বিপুল পরিমাণ দেশি অস্ত্র ও পেট্রলবোমা উদ্ধার করা হয়।
জাহিদের ভগ্নিপতি মো. উজ্জ্বল জানান, রাজধানীর কল্যাণপুরে মিজান টাওয়ারে একটি মোবাইল ফোন সার্ভিসিংয়ের দোকানে কাজ করতেন জাহিদ। বুধবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে রেস্তোরাঁয় খেতে যাওয়ার সময় তাঁরা সংঘর্ষের মধ্যে পড়েন। পরে হাসপাতালে জাহিদের মৃত্যু হয়।
তবে পুলিশ বলছে, ককটেল তৈরির সময় বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত বুধবার ভোররাতে দুই গ্রুপ মাদক কারবারির সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ (২০)। পরিবারের দাবি, দুপক্ষের সংঘর্ষ চলাকালে জাহিদের পায়ের কাছে ককটেল বিস্ফোরণ হয়। এ সময় স্প্লিন্টার তাঁর ঘাড় ও পিঠে বিদ্ধ হয়। আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। সংঘর্ষের পর ঘটনাস্থলে অভিযান পরিচালনা করে র্যাব, পুলিশ ও সেনাবাহিনী। অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন ও তিনটি তাজা গুলিসহ বিপুল পরিমাণ দেশি অস্ত্র ও পেট্রলবোমা উদ্ধার করা হয়।
জাহিদের ভগ্নিপতি মো. উজ্জ্বল জানান, রাজধানীর কল্যাণপুরে মিজান টাওয়ারে একটি মোবাইল ফোন সার্ভিসিংয়ের দোকানে কাজ করতেন জাহিদ। বুধবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে রেস্তোরাঁয় খেতে যাওয়ার সময় তাঁরা সংঘর্ষের মধ্যে পড়েন। পরে হাসপাতালে জাহিদের মৃত্যু হয়।
তবে পুলিশ বলছে, ককটেল তৈরির সময় বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ।

কর্মকর্তাদের ঘুষ কেলেঙ্কারির কয়েক মাস পর ইউরোপীয় পার্লামেন্ট নড়েচড়ে বসেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বিশ্বব্যাপী দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত ইইউর বাইরের দেশের ব্যক্তিদের ‘কালো তালিকাভুক্ত’ করার পরিকল্পনাসহ দুর্নীতি দমনের লক্ষ্যে কিছু প্রস্তাব উত্থাপন করেছে।
০৫ মে ২০২৩
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
৬ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
৬ দিন আগে
দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
৭ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিদেশ থেকে পার্সেল এসেছে—এমন দাবি করে কাস্টমস থেকে তা ছাড়িয়ে দেওয়ার কথা বলে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলের কুনিপাড়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ওই তরুণের নাম মো. নূরে আলম ওরফে তুহিন (২৪)।
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
পরে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অজুহাতে ভুক্তভোগীর কাছ থেকে বিকাশ ও ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা আদায় করেন নূরে আলম। টাকা পাওয়ার পর নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেন তিনি।
ভুক্তভোগী আদালতের শরণাপন্ন হলে রামপুরা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়। মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টার। পরে নূরে আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সিআইডি জানায়, প্রতারক চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

বিদেশ থেকে পার্সেল এসেছে—এমন দাবি করে কাস্টমস থেকে তা ছাড়িয়ে দেওয়ার কথা বলে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলের কুনিপাড়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ওই তরুণের নাম মো. নূরে আলম ওরফে তুহিন (২৪)।
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
পরে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অজুহাতে ভুক্তভোগীর কাছ থেকে বিকাশ ও ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা আদায় করেন নূরে আলম। টাকা পাওয়ার পর নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেন তিনি।
ভুক্তভোগী আদালতের শরণাপন্ন হলে রামপুরা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়। মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টার। পরে নূরে আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সিআইডি জানায়, প্রতারক চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

কর্মকর্তাদের ঘুষ কেলেঙ্কারির কয়েক মাস পর ইউরোপীয় পার্লামেন্ট নড়েচড়ে বসেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বিশ্বব্যাপী দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত ইইউর বাইরের দেশের ব্যক্তিদের ‘কালো তালিকাভুক্ত’ করার পরিকল্পনাসহ দুর্নীতি দমনের লক্ষ্যে কিছু প্রস্তাব উত্থাপন করেছে।
০৫ মে ২০২৩
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৩ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
৬ দিন আগে
দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
৭ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুয়া ও প্রতারণায় জড়িত থাকায় ৫০ হাজারের বেশি এমএফএস (মোবাইলভিত্তিক আর্থিক লেনদেন সেবা) অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ (স্থগিত) করেছে বিএফআইইউ (বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট)। ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে চলতি মাস পর্যন্ত এই নম্বরগুলো স্থগিত করা হয়।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনে ‘অনলাইন জুয়া প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক এক সভায় বিএফআইইউর প্রতিনিধি এ তথ্য জানান।
সভায় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, ডিজিএফআই (ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স), এনএসআই (ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স), এনটিএমসি (ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার), সিআইডি (ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট), বিএফআইইউ, এমএফএস ও মোবাইল অপারেটরদের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত) করা হয়েছে, সেগুলো থেকে কোথায় কোথায় টাকা লেনদেন করা হয়েছে, তা বিশ্লেষণ করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।
ডিজিএফআই প্রতিনিধি জানান, অনলাইন জুয়ার মতো আর্থিক নানা প্রতারণায় বেনামি সিম ব্যবহার করা হচ্ছে। সংঘবদ্ধ চক্র ভুয়া সিম বিক্রি করছে। মানুষের আঙুলের ছাপ ব্যবহার করা হচ্ছে। বিকাশের অ্যাপ নকল করা হয়েছে। নাগরিকদের ডেটাবেইস ডার্ক ওয়েবে পাওয়া যাচ্ছে। এটা নিয়ে নানা অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে।
সভায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, সরকার সতর্ক করার পরও অনেক গণমাধ্যমের অনলাইন পোর্টালে এখনো জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে। এ ধরনের বিজ্ঞাপন প্রচার করলে যেকোনো মুহূর্তে বিনা নোটিশে সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমের পোর্টাল বন্ধ করে দেওয়া হবে। প্রায় সব কটি মিডিয়ার পোর্টালে এখনো অনিরাপদ কনটেন্ট আসে। জুয়ার বিজ্ঞাপন আসে। এখান থেকে তারা টাকা পায়।
১৯ অক্টোবর পর্যন্ত জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধে সময় দেওয়া হয়েছিল। তবে গণমাধ্যমগুলো তা মানছে না বলে অভিযোগ করেন বিশেষ সহকারী। তিনি বলেন, বেশ কিছু অনলাইন পোর্টাল জুয়ার বিজ্ঞাপন ও অনিরাপদ কনটেন্ট বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘আমরা যেকোনো মুহূর্তে বন্ধ করে দেব। যেহেতু একাধিক নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আমরা পাবলিকলি কোনো নোটিশ দেব না।’
অনলাইন জুয়া বন্ধে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ ও চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। তিনি জানান, সরকারের হিসাবে গত মে মাস থেকে এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৮২০টি এমএফএস নম্বর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ১ হাজার ৩৩১টি ওয়েব পোর্টালের লিংক পাওয়া গেছে।
সরকারের চ্যালেঞ্জ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, যখনই একটা নম্বর ব্লক করা হয়, তখন এর চেয়ে বেশিসংখ্যক বা সমসংখ্যক নম্বর ব্যবহার করে সিগন্যাল-হোয়াটসঅ্যাপের মতো গ্রুপগুলোয় ছড়িয়ে দেওয়া হয়। আইপি পরিবর্তন করে ওয়েবসাইটের নাম একটু পরিবর্তন করা হয়। এভাবে নতুন ওয়েবসাইট বানিয়ে আবার শুরু করা হয়। এমএফএস, ওয়েব লিংক বন্ধ করার পর এ চক্রগুলো আবার অ্যাপ তৈরি ফেলে। অ্যাপগুলো অনেক ক্ষেত্রেই পাবলিশড নয়, এপিকে হিসেবে ব্যবহার করে।

জুয়া ও প্রতারণায় জড়িত থাকায় ৫০ হাজারের বেশি এমএফএস (মোবাইলভিত্তিক আর্থিক লেনদেন সেবা) অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ (স্থগিত) করেছে বিএফআইইউ (বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট)। ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে চলতি মাস পর্যন্ত এই নম্বরগুলো স্থগিত করা হয়।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনে ‘অনলাইন জুয়া প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক এক সভায় বিএফআইইউর প্রতিনিধি এ তথ্য জানান।
সভায় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, ডিজিএফআই (ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স), এনএসআই (ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স), এনটিএমসি (ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার), সিআইডি (ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট), বিএফআইইউ, এমএফএস ও মোবাইল অপারেটরদের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত) করা হয়েছে, সেগুলো থেকে কোথায় কোথায় টাকা লেনদেন করা হয়েছে, তা বিশ্লেষণ করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।
ডিজিএফআই প্রতিনিধি জানান, অনলাইন জুয়ার মতো আর্থিক নানা প্রতারণায় বেনামি সিম ব্যবহার করা হচ্ছে। সংঘবদ্ধ চক্র ভুয়া সিম বিক্রি করছে। মানুষের আঙুলের ছাপ ব্যবহার করা হচ্ছে। বিকাশের অ্যাপ নকল করা হয়েছে। নাগরিকদের ডেটাবেইস ডার্ক ওয়েবে পাওয়া যাচ্ছে। এটা নিয়ে নানা অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে।
সভায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, সরকার সতর্ক করার পরও অনেক গণমাধ্যমের অনলাইন পোর্টালে এখনো জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে। এ ধরনের বিজ্ঞাপন প্রচার করলে যেকোনো মুহূর্তে বিনা নোটিশে সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমের পোর্টাল বন্ধ করে দেওয়া হবে। প্রায় সব কটি মিডিয়ার পোর্টালে এখনো অনিরাপদ কনটেন্ট আসে। জুয়ার বিজ্ঞাপন আসে। এখান থেকে তারা টাকা পায়।
১৯ অক্টোবর পর্যন্ত জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধে সময় দেওয়া হয়েছিল। তবে গণমাধ্যমগুলো তা মানছে না বলে অভিযোগ করেন বিশেষ সহকারী। তিনি বলেন, বেশ কিছু অনলাইন পোর্টাল জুয়ার বিজ্ঞাপন ও অনিরাপদ কনটেন্ট বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘আমরা যেকোনো মুহূর্তে বন্ধ করে দেব। যেহেতু একাধিক নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আমরা পাবলিকলি কোনো নোটিশ দেব না।’
অনলাইন জুয়া বন্ধে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ ও চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। তিনি জানান, সরকারের হিসাবে গত মে মাস থেকে এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৮২০টি এমএফএস নম্বর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ১ হাজার ৩৩১টি ওয়েব পোর্টালের লিংক পাওয়া গেছে।
সরকারের চ্যালেঞ্জ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, যখনই একটা নম্বর ব্লক করা হয়, তখন এর চেয়ে বেশিসংখ্যক বা সমসংখ্যক নম্বর ব্যবহার করে সিগন্যাল-হোয়াটসঅ্যাপের মতো গ্রুপগুলোয় ছড়িয়ে দেওয়া হয়। আইপি পরিবর্তন করে ওয়েবসাইটের নাম একটু পরিবর্তন করা হয়। এভাবে নতুন ওয়েবসাইট বানিয়ে আবার শুরু করা হয়। এমএফএস, ওয়েব লিংক বন্ধ করার পর এ চক্রগুলো আবার অ্যাপ তৈরি ফেলে। অ্যাপগুলো অনেক ক্ষেত্রেই পাবলিশড নয়, এপিকে হিসেবে ব্যবহার করে।

কর্মকর্তাদের ঘুষ কেলেঙ্কারির কয়েক মাস পর ইউরোপীয় পার্লামেন্ট নড়েচড়ে বসেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বিশ্বব্যাপী দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত ইইউর বাইরের দেশের ব্যক্তিদের ‘কালো তালিকাভুক্ত’ করার পরিকল্পনাসহ দুর্নীতি দমনের লক্ষ্যে কিছু প্রস্তাব উত্থাপন করেছে।
০৫ মে ২০২৩
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৩ দিন আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
৬ দিন আগে
দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
৭ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
আজ সোমবার ভোরে বান্দরবান সদর উপজেলার হাজীপাড়ার বালাঘাটা এলাকা থেকে সিআইডির এলআইসি ও সাইবার পুলিশ সেন্টার (সিপিসি) ইউনিটের সদস্যরা এই যুগলকে গ্রেপ্তার করেন। গ্রেপ্তার হওয়া যুগল হলেন মুহাম্মদ আজিম (২৮) ও তাঁর স্ত্রী বৃষ্টি (২৮)। আজ বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানায় সিআইডি।
গ্রেপ্তার আজিমের বাড়ি চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বুরুমছড়া গ্রামে এবং বৃষ্টির বাড়ি মানিকগঞ্জ জেলার হরিরামপুর উপজেলার আন্ধারমানিক (খালপাড়) গ্রামে।
সিআইডির প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, এই যুগল ২০২৪ সালের মে মাসে আন্তর্জাতিক এক পর্নো সাইটে প্রথম ভিডিও আপলোড করেন। এরপর এক বছরের মধ্যে তাঁরা ১১২টি ভিডিও আপলোড করেছেন, যেগুলো বিশ্বব্যাপী ২ কোটি ৬৭ লাখের বেশিবার দেখা হয়েছে।
এই যুগল এতটাই জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন যে, ২০২৫ সালের অক্টোবর মাসে আন্তর্জাতিক পারফর্মার র্যাঙ্কিংয়ে তাঁদের অবস্থান উঠে আসে অষ্টম স্থানে। ভিডিও আপলোড ছাড়াও তাঁরা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম—বিশেষ করে, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও টেলিগ্রামের মাধ্যমে নিজেদের কর্মকাণ্ডের প্রচারণা চালাতেন। এসব প্ল্যাটফর্মে নতুনদের এ কাজে যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানানো হতো।
তদন্তকারীরা বলছেন, আগ্রহীদের ‘ক্রিয়েটর’ হিসেবে যুক্ত করতে তাঁরা টেলিগ্রাম চ্যানেলে নানা প্রলোভন দেখিয়ে বিজ্ঞাপন দিতেন। নতুন কেউ যুক্ত হলে তাঁকে নগদ অর্থ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হতো। কেউ যোগাযোগ করলে তাঁদের ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করতে উৎসাহিত করতেন আজিম ও বৃষ্টি।
সিআইডির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই যুগল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরোতে পারেননি। তবে অনলাইনে তাঁদের বিলাসবহুল জীবনধারার নানা ছবি পাওয়া যায়, যা সমাজে নেতিবাচক বার্তা দিচ্ছে। এসব কার্যক্রম সামাজিক ও নৈতিকভাবে যেমন উদ্বেগজনক, তেমনি দেশের প্রচলিত আইনেরও লঙ্ঘন।
অভিযানের সময় তাঁদের কাছ থেকে মোবাইল ফোন, সিম কার্ড, ক্যামেরা, ট্রাইপডসহ ভিডিও ধারণের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি জব্দ করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে। একই সঙ্গে আদালতে সোপর্দ করে রিমান্ড চেয়ে আবেদন করা হবে বলে জানিয়েছে সিআইডি।
সিআইডির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পর্নোগ্রাফি ছড়িয়ে দেওয়ার সঙ্গে যুক্ত অন্যদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।

দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
আজ সোমবার ভোরে বান্দরবান সদর উপজেলার হাজীপাড়ার বালাঘাটা এলাকা থেকে সিআইডির এলআইসি ও সাইবার পুলিশ সেন্টার (সিপিসি) ইউনিটের সদস্যরা এই যুগলকে গ্রেপ্তার করেন। গ্রেপ্তার হওয়া যুগল হলেন মুহাম্মদ আজিম (২৮) ও তাঁর স্ত্রী বৃষ্টি (২৮)। আজ বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানায় সিআইডি।
গ্রেপ্তার আজিমের বাড়ি চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বুরুমছড়া গ্রামে এবং বৃষ্টির বাড়ি মানিকগঞ্জ জেলার হরিরামপুর উপজেলার আন্ধারমানিক (খালপাড়) গ্রামে।
সিআইডির প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, এই যুগল ২০২৪ সালের মে মাসে আন্তর্জাতিক এক পর্নো সাইটে প্রথম ভিডিও আপলোড করেন। এরপর এক বছরের মধ্যে তাঁরা ১১২টি ভিডিও আপলোড করেছেন, যেগুলো বিশ্বব্যাপী ২ কোটি ৬৭ লাখের বেশিবার দেখা হয়েছে।
এই যুগল এতটাই জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন যে, ২০২৫ সালের অক্টোবর মাসে আন্তর্জাতিক পারফর্মার র্যাঙ্কিংয়ে তাঁদের অবস্থান উঠে আসে অষ্টম স্থানে। ভিডিও আপলোড ছাড়াও তাঁরা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম—বিশেষ করে, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও টেলিগ্রামের মাধ্যমে নিজেদের কর্মকাণ্ডের প্রচারণা চালাতেন। এসব প্ল্যাটফর্মে নতুনদের এ কাজে যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানানো হতো।
তদন্তকারীরা বলছেন, আগ্রহীদের ‘ক্রিয়েটর’ হিসেবে যুক্ত করতে তাঁরা টেলিগ্রাম চ্যানেলে নানা প্রলোভন দেখিয়ে বিজ্ঞাপন দিতেন। নতুন কেউ যুক্ত হলে তাঁকে নগদ অর্থ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হতো। কেউ যোগাযোগ করলে তাঁদের ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করতে উৎসাহিত করতেন আজিম ও বৃষ্টি।
সিআইডির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই যুগল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরোতে পারেননি। তবে অনলাইনে তাঁদের বিলাসবহুল জীবনধারার নানা ছবি পাওয়া যায়, যা সমাজে নেতিবাচক বার্তা দিচ্ছে। এসব কার্যক্রম সামাজিক ও নৈতিকভাবে যেমন উদ্বেগজনক, তেমনি দেশের প্রচলিত আইনেরও লঙ্ঘন।
অভিযানের সময় তাঁদের কাছ থেকে মোবাইল ফোন, সিম কার্ড, ক্যামেরা, ট্রাইপডসহ ভিডিও ধারণের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি জব্দ করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে। একই সঙ্গে আদালতে সোপর্দ করে রিমান্ড চেয়ে আবেদন করা হবে বলে জানিয়েছে সিআইডি।
সিআইডির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পর্নোগ্রাফি ছড়িয়ে দেওয়ার সঙ্গে যুক্ত অন্যদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।

কর্মকর্তাদের ঘুষ কেলেঙ্কারির কয়েক মাস পর ইউরোপীয় পার্লামেন্ট নড়েচড়ে বসেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বিশ্বব্যাপী দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত ইইউর বাইরের দেশের ব্যক্তিদের ‘কালো তালিকাভুক্ত’ করার পরিকল্পনাসহ দুর্নীতি দমনের লক্ষ্যে কিছু প্রস্তাব উত্থাপন করেছে।
০৫ মে ২০২৩
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৩ দিন আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
৬ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
৬ দিন আগে