ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. আকরাম হোসেনের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ এনেছেন ওই বিভাগের এক শিক্ষার্থী। ফলে ওই বিভাগে প্রভাষক হিসেবে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়া দুইজনের নিয়োগ সুপারিশ স্থগিত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারক কমিটি (সিন্ডিকেট)।
আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণী কমিটির (সিন্ডিকেট) সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানান সভায় উপস্থিত থাকা একাধিক সিন্ডিকেট সদস্য।
অধ্যাপক ড. মো. আকরাম হোসেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির কোষাধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
সূত্র জানায়, অভিযোগকারী শিক্ষার্থী ২০১৯ সালের ১০ মে ব্যবসা শিক্ষা অনুষদের তৎকালীন ডিন অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতুল ইসলাম বরাবর যৌন হয়রানির অভিযোগ দেন। ২০১৮ সালে শিক্ষক নিয়োগে বাদ পড়ার কারণ হিসেবে অধ্যাপক আকরাম হোসেনের অনৈতিক প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করার কথা উল্লেখ করেন অভিযোগকারী শিক্ষার্থী। তবে সেটি বেশিদূর গড়ায়নি।
সূত্র আরও জানায়, সম্প্রতি প্রভাষক নিয়োগে ওই শিক্ষার্থী আবেদন করলে যৌন হয়রানির অভিযোগ তোলায় নিয়োগে সুপারিশ করেননি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. আকরাম হোসেন—উল্লেখ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন। ওই শিক্ষার্থীর অভিযোগের ভিত্তিতে এবার দুই প্রভাষকের নিয়োগ সুপারিশ স্থগিত করেছে সিন্ডিকেট।
এ ব্যাপারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ বলেন, ‘ওই শিক্ষার্থীর অভিযোগপত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌন নিপীড়ন বিরোধী সেলে পাঠানো হয়েছে। যৌন নিপীড়ন বিরোধী সেলের তদন্ত প্রতিবেদন আলোকে ওই ছাত্রীর নিয়োগের বিষয়ে সিন্ডিকেট সিদ্ধান্ত নেবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত অধ্যাপক মো. আকরাম হোসেন বলেন, ‘ওই শিক্ষার্থীর অভিযোগের কপি দুটি পড়লে বোঝা যায় যে, ওই শিক্ষার্থী বিচার চায় না, চাকরি চায়। তার চাকরি হলে আর অভিযোগ থাকবে না। এসব অভিযোগের সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। ২০১৮ সালের নিয়োগ বোর্ডে আমি ছিলাম না এবং ওই সময় আমি চেয়ারম্যানও ছিলাম না।’ তিনি শিক্ষকদের অভ্যন্তরীণ ষড়যন্ত্রের শিকার বলেও অভিযোগ করেন অধ্যাপক আকরাম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. আকরাম হোসেনের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ এনেছেন ওই বিভাগের এক শিক্ষার্থী। ফলে ওই বিভাগে প্রভাষক হিসেবে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়া দুইজনের নিয়োগ সুপারিশ স্থগিত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারক কমিটি (সিন্ডিকেট)।
আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণী কমিটির (সিন্ডিকেট) সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানান সভায় উপস্থিত থাকা একাধিক সিন্ডিকেট সদস্য।
অধ্যাপক ড. মো. আকরাম হোসেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির কোষাধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
সূত্র জানায়, অভিযোগকারী শিক্ষার্থী ২০১৯ সালের ১০ মে ব্যবসা শিক্ষা অনুষদের তৎকালীন ডিন অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতুল ইসলাম বরাবর যৌন হয়রানির অভিযোগ দেন। ২০১৮ সালে শিক্ষক নিয়োগে বাদ পড়ার কারণ হিসেবে অধ্যাপক আকরাম হোসেনের অনৈতিক প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করার কথা উল্লেখ করেন অভিযোগকারী শিক্ষার্থী। তবে সেটি বেশিদূর গড়ায়নি।
সূত্র আরও জানায়, সম্প্রতি প্রভাষক নিয়োগে ওই শিক্ষার্থী আবেদন করলে যৌন হয়রানির অভিযোগ তোলায় নিয়োগে সুপারিশ করেননি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. আকরাম হোসেন—উল্লেখ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন। ওই শিক্ষার্থীর অভিযোগের ভিত্তিতে এবার দুই প্রভাষকের নিয়োগ সুপারিশ স্থগিত করেছে সিন্ডিকেট।
এ ব্যাপারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ বলেন, ‘ওই শিক্ষার্থীর অভিযোগপত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌন নিপীড়ন বিরোধী সেলে পাঠানো হয়েছে। যৌন নিপীড়ন বিরোধী সেলের তদন্ত প্রতিবেদন আলোকে ওই ছাত্রীর নিয়োগের বিষয়ে সিন্ডিকেট সিদ্ধান্ত নেবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত অধ্যাপক মো. আকরাম হোসেন বলেন, ‘ওই শিক্ষার্থীর অভিযোগের কপি দুটি পড়লে বোঝা যায় যে, ওই শিক্ষার্থী বিচার চায় না, চাকরি চায়। তার চাকরি হলে আর অভিযোগ থাকবে না। এসব অভিযোগের সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। ২০১৮ সালের নিয়োগ বোর্ডে আমি ছিলাম না এবং ওই সময় আমি চেয়ারম্যানও ছিলাম না।’ তিনি শিক্ষকদের অভ্যন্তরীণ ষড়যন্ত্রের শিকার বলেও অভিযোগ করেন অধ্যাপক আকরাম।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে