নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আওয়ামী লীগ নেতা আবু বক্কর সিদ্দিক হাবু (৩৭) খুনের ঘটনায় প্রধান আসামি মুশফিকুর রহমান ফাহিমকে (৪৩) গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের ওয়ারী বিভাগ। মুশফিকুর রহমান যাত্রাবাড়ী থানা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। ডিবি বলছে, দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক দ্বন্দ, আধিপত্য বিস্তার ও ব্যবসাকে কেন্দ্র করে হাবুকে হত্যা করেন যুবদল নেতা ফাহিম।
আজ বৃহস্পতিবার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ এ তথ্য জানান। বুধবার রাতে রাজধানীর শাহবাগ থানার শিক্ষা ভবন এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, ‘গত ১৬ আগস্ট সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগ নেতা আবু বক্কর সিদ্দিক হাবু যাত্রাবাড়ী থানাধীন নিরালা হার্ডওয়্যারের সামনে পৌঁছালে ফাহিমসহ এজাহারভুক্ত আসামিরা ছুরি, চাপাতি এবং চাকু দিয়ে হাবুর পেটের ডানপাশে আঘাত করেন। এতে হাবুর মৃত্যু হয়। পরে মরদেহ ফেলে পালিয়ে যান আসামিরা। ঘটনার পরদিন নিহত হাবুর ভাই মো. বাচ্চু মিয়া বাদী হয়ে যাত্রাবাড়ী থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলায় ১১ জনের নাম উল্লেখ করা হয়।’
এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এজাহারভুক্ত গ্রেপ্তার পাঁচ আসামি হলেন মুশফিকুর রহমান ফাহিম (প্রধান আসামি), ফালান ওরফে কানা ফালান, মো. সেলিম, মো. আল আমিন ও সুজন আকন।
গ্রেপ্তার মুশফিকুরকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে ডিবি প্রধান বলেন, ‘আবু বক্কর সিদ্দিক হাবুর সঙ্গে তাদের দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা রাজনৈতিক দ্বন্দ ও ব্যবসাকে কেন্দ্র করে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আসামিরা হত্যাকাণ্ডের পর আত্মগোপনে চলে যায়।’ এরপর অভিযান চালিয়ে মূল আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আওয়ামী লীগ নেতা আবু বক্কর সিদ্দিক হাবু (৩৭) খুনের ঘটনায় প্রধান আসামি মুশফিকুর রহমান ফাহিমকে (৪৩) গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের ওয়ারী বিভাগ। মুশফিকুর রহমান যাত্রাবাড়ী থানা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। ডিবি বলছে, দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক দ্বন্দ, আধিপত্য বিস্তার ও ব্যবসাকে কেন্দ্র করে হাবুকে হত্যা করেন যুবদল নেতা ফাহিম।
আজ বৃহস্পতিবার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ এ তথ্য জানান। বুধবার রাতে রাজধানীর শাহবাগ থানার শিক্ষা ভবন এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, ‘গত ১৬ আগস্ট সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগ নেতা আবু বক্কর সিদ্দিক হাবু যাত্রাবাড়ী থানাধীন নিরালা হার্ডওয়্যারের সামনে পৌঁছালে ফাহিমসহ এজাহারভুক্ত আসামিরা ছুরি, চাপাতি এবং চাকু দিয়ে হাবুর পেটের ডানপাশে আঘাত করেন। এতে হাবুর মৃত্যু হয়। পরে মরদেহ ফেলে পালিয়ে যান আসামিরা। ঘটনার পরদিন নিহত হাবুর ভাই মো. বাচ্চু মিয়া বাদী হয়ে যাত্রাবাড়ী থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলায় ১১ জনের নাম উল্লেখ করা হয়।’
এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এজাহারভুক্ত গ্রেপ্তার পাঁচ আসামি হলেন মুশফিকুর রহমান ফাহিম (প্রধান আসামি), ফালান ওরফে কানা ফালান, মো. সেলিম, মো. আল আমিন ও সুজন আকন।
গ্রেপ্তার মুশফিকুরকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে ডিবি প্রধান বলেন, ‘আবু বক্কর সিদ্দিক হাবুর সঙ্গে তাদের দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা রাজনৈতিক দ্বন্দ ও ব্যবসাকে কেন্দ্র করে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আসামিরা হত্যাকাণ্ডের পর আত্মগোপনে চলে যায়।’ এরপর অভিযান চালিয়ে মূল আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৬ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫