সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের সখীপুরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে হওয়া সংঘর্ষে ইসমাইল হোসেন (৬০) নামের একজন নিহত হয়েছেন। আজ রোববার সকাল ৮টার দিকে উপজেলার বহুরিয়া ইউনিয়নের কালমেঘা সিন্দুরিয়াপাড়া এলাকায় এ সংঘর্ষ হয়। ইসমাইল হোসেন ওই এলাকার খোরশেদ আলম ওরফে খুরছু মিয়ার ছেলে। এ ঘটনায় ধলু মিয়া (৪০) নামের আরও একজন আহত হয়েছেন। তাঁকে টাঙ্গাইল শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে গুলির শব্দ শোনার কথা জানালেও পুলিশ বিষয়টিকে অস্বীকার করেছে। পুলিশের ধারণা, কেউ পটকা ফুটিয়ে থাকতে পারে। গুলিতে মৃত্যু হলে তা ডাক্তারি পরীক্ষায় পরিষ্কার হবে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছ, চার একর জমি নিয়ে সিন্দুরিয়াপাড়া এলাকার আবু সুফিয়ানদের সঙ্গে স্থানীয় আজিজুল মোল্লা (৫০), তোফাজ্জল মোল্লার (৫৫) দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। প্রায় পাঁচ বছর আগে ইসমাইল হোসেন ওই বিরোধপূর্ণ জমি থেকে এক একর জমি কিনে ধান চাষ করছিলেন। আজ রোববার সকালে আজিজুল মোল্লা, তোফাজ্জল মোল্লা, সাইফুল মোল্লা, রফিকুল ওরফে ঘুনাই, আব্দুল করিম ও রিপনসহ ২০-২৫ জনের একটি দল বিরোধপূর্ণ ওই জমির ধান কাটতে যান। এ সময় ইসমাইল হোসেন তাঁর পক্ষের লোকজন ডেকে এনে ধান কাটতে বাধা দিলে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। সেই সংঘর্ষে ইসমাইল হোসেন ও ধলু মিয়া মাথায় আঘাত পেয়ে গুরুতর আহত হন। উদ্ধার করে সখীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পথেই ইসমাইল হোসেন মারা যান।
আজ বেলা ১১টায় সখীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা যায়, ইসমাইল হোসেনের মরদেহটি বারান্দায় পড়ে রয়েছে। তাঁর কপালের মাঝখানে একটি গভীর ক্ষত চিহ্ন রয়েছে। ওই ক্ষত দিয়ে রক্ত বের হচ্ছে।
ইসমাইলের ছেলে রাসেল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা ওই জমি কিনে দীর্ঘদিন ধরে ধান চাষ করছি। হঠাৎ এ বছর তারা আমাদের ধান কেটে নিচ্ছিল। এত তুচ্ছ ঘটনায় আমার বাবাকে মেরে ফেলা হলো। আমি খুনিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
বহুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সরকার নূরে আলম মোক্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই জমি নিয়ে আগেও বেশ কয়েকবার সালিশ বৈঠক হয়েছে। কিন্তু কোনো পক্ষই মীমাংসায় আসতে পারেনি। জমি নিয়ে বিরোধ থাকলে যথাযথ প্রক্রিয়ায় মামলা করতে পারত। কিন্তু এভাবে কাউকে হত্যা করা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।’
সখীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হচ্ছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত প্রক্রিয়ায় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
টাঙ্গাইলের সখীপুরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে হওয়া সংঘর্ষে ইসমাইল হোসেন (৬০) নামের একজন নিহত হয়েছেন। আজ রোববার সকাল ৮টার দিকে উপজেলার বহুরিয়া ইউনিয়নের কালমেঘা সিন্দুরিয়াপাড়া এলাকায় এ সংঘর্ষ হয়। ইসমাইল হোসেন ওই এলাকার খোরশেদ আলম ওরফে খুরছু মিয়ার ছেলে। এ ঘটনায় ধলু মিয়া (৪০) নামের আরও একজন আহত হয়েছেন। তাঁকে টাঙ্গাইল শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে গুলির শব্দ শোনার কথা জানালেও পুলিশ বিষয়টিকে অস্বীকার করেছে। পুলিশের ধারণা, কেউ পটকা ফুটিয়ে থাকতে পারে। গুলিতে মৃত্যু হলে তা ডাক্তারি পরীক্ষায় পরিষ্কার হবে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছ, চার একর জমি নিয়ে সিন্দুরিয়াপাড়া এলাকার আবু সুফিয়ানদের সঙ্গে স্থানীয় আজিজুল মোল্লা (৫০), তোফাজ্জল মোল্লার (৫৫) দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। প্রায় পাঁচ বছর আগে ইসমাইল হোসেন ওই বিরোধপূর্ণ জমি থেকে এক একর জমি কিনে ধান চাষ করছিলেন। আজ রোববার সকালে আজিজুল মোল্লা, তোফাজ্জল মোল্লা, সাইফুল মোল্লা, রফিকুল ওরফে ঘুনাই, আব্দুল করিম ও রিপনসহ ২০-২৫ জনের একটি দল বিরোধপূর্ণ ওই জমির ধান কাটতে যান। এ সময় ইসমাইল হোসেন তাঁর পক্ষের লোকজন ডেকে এনে ধান কাটতে বাধা দিলে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। সেই সংঘর্ষে ইসমাইল হোসেন ও ধলু মিয়া মাথায় আঘাত পেয়ে গুরুতর আহত হন। উদ্ধার করে সখীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পথেই ইসমাইল হোসেন মারা যান।
আজ বেলা ১১টায় সখীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা যায়, ইসমাইল হোসেনের মরদেহটি বারান্দায় পড়ে রয়েছে। তাঁর কপালের মাঝখানে একটি গভীর ক্ষত চিহ্ন রয়েছে। ওই ক্ষত দিয়ে রক্ত বের হচ্ছে।
ইসমাইলের ছেলে রাসেল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা ওই জমি কিনে দীর্ঘদিন ধরে ধান চাষ করছি। হঠাৎ এ বছর তারা আমাদের ধান কেটে নিচ্ছিল। এত তুচ্ছ ঘটনায় আমার বাবাকে মেরে ফেলা হলো। আমি খুনিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
বহুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সরকার নূরে আলম মোক্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই জমি নিয়ে আগেও বেশ কয়েকবার সালিশ বৈঠক হয়েছে। কিন্তু কোনো পক্ষই মীমাংসায় আসতে পারেনি। জমি নিয়ে বিরোধ থাকলে যথাযথ প্রক্রিয়ায় মামলা করতে পারত। কিন্তু এভাবে কাউকে হত্যা করা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।’
সখীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হচ্ছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত প্রক্রিয়ায় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৮ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
৯ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৬ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৬ দিন আগে