জাবি প্রতিনিধি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে ঝলসে গেছে শতাধিক শালগাছ। মীর মশাররফ হোসেন আবাসিক হলের পাশে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক সংলগ্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সীমানা প্রাচীরের অভ্যন্তরে এসব গাছের অবস্থান। অভিযোগ উঠেছে, ওষুধ দিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে এসব গাছ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জানান, কয়েক সপ্তাহ থেকে গাছগুলো ঝলসানো অবস্থায় দেখা যাচ্ছে। ঠিক কি কারণে এমনটি হচ্ছে—তা বোঝা যাচ্ছে না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক পারভীন জলী বলেন, ‘মহাসড়কের পাশ দিয়ে নিয়মিত যাতায়াতের কারণে মাসখানেক আগে লক্ষ্য করি বিশ্ববিদ্যালয়ের একসারি শালগাছের পাতা শুকিয়ে যাচ্ছে। প্রথমে ভেবেছিলাম আগুন লাগিয়ে গাছগুলোকে মেরে ফেলা হচ্ছে। কিন্তু কেন গাছগুলোকে মেরে ফেলছে জানতে ওখানকার দায়িত্বরত কজন কর্মচারীর সঙ্গে কথা বলি, ওখানে কোনো ভবন নির্মাণ হবে কি না, কেন গাছগুলোতে আগুন লাগানো হলো জানতে চাই এবং সশরীরে গাছগুলো পর্যবেক্ষণ করি।’
অধ্যাপক পারভীন জলি আরও বলেন, ‘সশরীরে পর্যবেক্ষণ করে কিছুটা অস্বাভাবিকতা লক্ষ্য করি, দায়িত্বরত দুজন কর্মচারী বলেছে, আগুন লাগিয়ে নয় ওষুধ দিয়ে মেরে ফেলা হচ্ছে। প্রশ্ন হচ্ছে আগুন লাগিয়ে কিংবা ওষুধ দিয়ে প্রায় শ’খানেক গাছ মেরে ফেলা হচ্ছে কেন? আমি নিশ্চিত দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিরা এর কারণ জানেন। এ ধরনের ঘৃণ্য তৎপরতার বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা জানাই এবং তদন্ত করে কারা জড়িত তাদের শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।’
এ বিষয়ে প্রাণবৈচিত্র্য ও প্রতিবেশ বিষয়ক গবেষক ও লেখক পাভেল পার্থ বলেন, ‘আমার পর্যবেক্ষণে মনে হয়েছে গাছগুলোর তলায় কিছুটা আগুন দেওয়া হয়েছে। তবে এক মাস আগের আগুন দেওয়া হলে গাছগুলোর মাঝামাঝি পর্যন্ত পাতা এখনো শুকনো থাকত না। কারণ বৃষ্টির পর গাছে নতুন সবুজ পাতা ভরপুর থাকত। এই অস্বাভাবিকতা দেখে মনে হয়েছে গাছগুলোকে নিষ্প্রাণ করতে ওষুধের সাহায্য নেওয়া হয়েছে। ধারণা করছি প্যারাকোয়েট বা গ্লাইফোসেট এর মতো কিছু দেওয়া হয়েছে।’
এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের এস্টেট শাখার ডেপুটি রেজিস্ট্রার আবদুর রহমান বলেন, ‘গাছ ঝলসানোর বিষয়টি আমরা জেনেছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো প্রয়োজন নেই সেখানে গাছ ঝলসানোর। হতে পারে বহিরাগতদের কাজ সেটি। আর আমরা সামান্য ঝোপঝাড় পরিষ্কারেও কোনো মেডিসিন ব্যবহার করি না। কারণ এতে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হয়।’
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা সুদীপ্ত শাহিন বলেন, ‘গাছ ঝলসে যাওয়ার বিষয়টি আমরা অবগত নয়। এ ব্যাপারে কোনো তথ্যে আমাদের কাছে নেই।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে ঝলসে গেছে শতাধিক শালগাছ। মীর মশাররফ হোসেন আবাসিক হলের পাশে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক সংলগ্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সীমানা প্রাচীরের অভ্যন্তরে এসব গাছের অবস্থান। অভিযোগ উঠেছে, ওষুধ দিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে এসব গাছ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জানান, কয়েক সপ্তাহ থেকে গাছগুলো ঝলসানো অবস্থায় দেখা যাচ্ছে। ঠিক কি কারণে এমনটি হচ্ছে—তা বোঝা যাচ্ছে না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক পারভীন জলী বলেন, ‘মহাসড়কের পাশ দিয়ে নিয়মিত যাতায়াতের কারণে মাসখানেক আগে লক্ষ্য করি বিশ্ববিদ্যালয়ের একসারি শালগাছের পাতা শুকিয়ে যাচ্ছে। প্রথমে ভেবেছিলাম আগুন লাগিয়ে গাছগুলোকে মেরে ফেলা হচ্ছে। কিন্তু কেন গাছগুলোকে মেরে ফেলছে জানতে ওখানকার দায়িত্বরত কজন কর্মচারীর সঙ্গে কথা বলি, ওখানে কোনো ভবন নির্মাণ হবে কি না, কেন গাছগুলোতে আগুন লাগানো হলো জানতে চাই এবং সশরীরে গাছগুলো পর্যবেক্ষণ করি।’
অধ্যাপক পারভীন জলি আরও বলেন, ‘সশরীরে পর্যবেক্ষণ করে কিছুটা অস্বাভাবিকতা লক্ষ্য করি, দায়িত্বরত দুজন কর্মচারী বলেছে, আগুন লাগিয়ে নয় ওষুধ দিয়ে মেরে ফেলা হচ্ছে। প্রশ্ন হচ্ছে আগুন লাগিয়ে কিংবা ওষুধ দিয়ে প্রায় শ’খানেক গাছ মেরে ফেলা হচ্ছে কেন? আমি নিশ্চিত দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিরা এর কারণ জানেন। এ ধরনের ঘৃণ্য তৎপরতার বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা জানাই এবং তদন্ত করে কারা জড়িত তাদের শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।’
এ বিষয়ে প্রাণবৈচিত্র্য ও প্রতিবেশ বিষয়ক গবেষক ও লেখক পাভেল পার্থ বলেন, ‘আমার পর্যবেক্ষণে মনে হয়েছে গাছগুলোর তলায় কিছুটা আগুন দেওয়া হয়েছে। তবে এক মাস আগের আগুন দেওয়া হলে গাছগুলোর মাঝামাঝি পর্যন্ত পাতা এখনো শুকনো থাকত না। কারণ বৃষ্টির পর গাছে নতুন সবুজ পাতা ভরপুর থাকত। এই অস্বাভাবিকতা দেখে মনে হয়েছে গাছগুলোকে নিষ্প্রাণ করতে ওষুধের সাহায্য নেওয়া হয়েছে। ধারণা করছি প্যারাকোয়েট বা গ্লাইফোসেট এর মতো কিছু দেওয়া হয়েছে।’
এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের এস্টেট শাখার ডেপুটি রেজিস্ট্রার আবদুর রহমান বলেন, ‘গাছ ঝলসানোর বিষয়টি আমরা জেনেছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো প্রয়োজন নেই সেখানে গাছ ঝলসানোর। হতে পারে বহিরাগতদের কাজ সেটি। আর আমরা সামান্য ঝোপঝাড় পরিষ্কারেও কোনো মেডিসিন ব্যবহার করি না। কারণ এতে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হয়।’
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা সুদীপ্ত শাহিন বলেন, ‘গাছ ঝলসে যাওয়ার বিষয়টি আমরা অবগত নয়। এ ব্যাপারে কোনো তথ্যে আমাদের কাছে নেই।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৮ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২০ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫