নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রতি ঘণ্টায় রাজধানীতে ১০টি মোবাইল ফোন ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে। নিজেদের সংগ্রহ করা তথ্য ও গণমাধ্যমসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দেওয়া তথ্যের ওপর ভিত্তি করে এক পরিসংখ্যানে এসব তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন।
বুধবার সংগঠনটির পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আমরা সকল তথ্য-উপাত্ত পরিসংখ্যান করে দেখেছি, খোদ রাজধানীতেই প্রতি ঘণ্টায় ছিনতাই বা চুরি হচ্ছে প্রায় দশটি মোবাইল ফোন। যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক।’
এ ছাড়া মোবাইল ফোন ছিনতাইয়ের জন্য ছিনতাইকারীদের অভয়ারণ্য হিসেবে ঢাকার ১০টি জায়গার কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন। পল্টন বিজয়নগর, কাকরাইল মোড়, পুরানা পল্টন চার রাস্তার মোড়, গুলিস্তান স্টেডিয়াম জিরো পয়েন্ট থেকে শুরু করে, টঙ্গী আবদুল্লাহপুর, নিউমার্কেট, মিরপুর ১০ ও মিরপুর-১, মহাখালীর মতো গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ততম এসব জায়গায় সব থেকে বেশি মোবাইল ফোন ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে। তবে অন্যান্য এলাকায় ছিনতাইয়ের পরিমাণ কম হলেও টুকটাক যে হচ্ছে না, তা নয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, গুলিস্তানের ফুটপাত, পাতাল মার্কেট, শনির আখড়া, মিরপুর ১০ এসব এলাকায় ছিনতাই করা মোবাইল ফোন বিক্রি করা হয় প্রকাশ্যে। দামি এবং নতুন ডিভাইসগুলির আইএমইআই পরিবর্তন করে মোবাইল ফোনগুলো আবার অনলাইনে বা বিভিন্ন শোরুমেও বিক্রি করা হচ্ছে। অনেক নিরীহ মানুষ, না বুঝে আবার এসব হ্যান্ডসেট কিনে পুলিশের হয়রানি শিকার হচ্ছেন।
সংগঠনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থার কাছে গ্রাহকেরা অভিযোগ করেও এসব হ্যান্ডসেট উদ্ধার করতে পারছে না। অন্যদিকে তারা শোরুমগুলোতে অবৈধ আমদানি করা হ্যান্ডসেটের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করলেও ফুটপাত ও পাতাল মার্কেটে অভিযান পরিচালনা করার কোনো নজির নেই। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মাঝে মাঝে তৎপর হলেও এসব ছিনতাইকারীর তৎপরতা বন্ধ করা যাচ্ছে না কেন আমরা তা বুঝতে পারি না। বিটিআরসি ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি আমাদের অনুরোধ গ্রাহকদের নিরাপত্তার স্বার্থে রাজধানীতে মোবাইল ফোন ছিনতাইকারীদের বিরুদ্ধে চিরুনি অভিযান পরিচালনা করা হোক।’
প্রতি ঘণ্টায় রাজধানীতে ১০টি মোবাইল ফোন ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে। নিজেদের সংগ্রহ করা তথ্য ও গণমাধ্যমসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দেওয়া তথ্যের ওপর ভিত্তি করে এক পরিসংখ্যানে এসব তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন।
বুধবার সংগঠনটির পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আমরা সকল তথ্য-উপাত্ত পরিসংখ্যান করে দেখেছি, খোদ রাজধানীতেই প্রতি ঘণ্টায় ছিনতাই বা চুরি হচ্ছে প্রায় দশটি মোবাইল ফোন। যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক।’
এ ছাড়া মোবাইল ফোন ছিনতাইয়ের জন্য ছিনতাইকারীদের অভয়ারণ্য হিসেবে ঢাকার ১০টি জায়গার কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন। পল্টন বিজয়নগর, কাকরাইল মোড়, পুরানা পল্টন চার রাস্তার মোড়, গুলিস্তান স্টেডিয়াম জিরো পয়েন্ট থেকে শুরু করে, টঙ্গী আবদুল্লাহপুর, নিউমার্কেট, মিরপুর ১০ ও মিরপুর-১, মহাখালীর মতো গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ততম এসব জায়গায় সব থেকে বেশি মোবাইল ফোন ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে। তবে অন্যান্য এলাকায় ছিনতাইয়ের পরিমাণ কম হলেও টুকটাক যে হচ্ছে না, তা নয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, গুলিস্তানের ফুটপাত, পাতাল মার্কেট, শনির আখড়া, মিরপুর ১০ এসব এলাকায় ছিনতাই করা মোবাইল ফোন বিক্রি করা হয় প্রকাশ্যে। দামি এবং নতুন ডিভাইসগুলির আইএমইআই পরিবর্তন করে মোবাইল ফোনগুলো আবার অনলাইনে বা বিভিন্ন শোরুমেও বিক্রি করা হচ্ছে। অনেক নিরীহ মানুষ, না বুঝে আবার এসব হ্যান্ডসেট কিনে পুলিশের হয়রানি শিকার হচ্ছেন।
সংগঠনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থার কাছে গ্রাহকেরা অভিযোগ করেও এসব হ্যান্ডসেট উদ্ধার করতে পারছে না। অন্যদিকে তারা শোরুমগুলোতে অবৈধ আমদানি করা হ্যান্ডসেটের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করলেও ফুটপাত ও পাতাল মার্কেটে অভিযান পরিচালনা করার কোনো নজির নেই। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মাঝে মাঝে তৎপর হলেও এসব ছিনতাইকারীর তৎপরতা বন্ধ করা যাচ্ছে না কেন আমরা তা বুঝতে পারি না। বিটিআরসি ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি আমাদের অনুরোধ গ্রাহকদের নিরাপত্তার স্বার্থে রাজধানীতে মোবাইল ফোন ছিনতাইকারীদের বিরুদ্ধে চিরুনি অভিযান পরিচালনা করা হোক।’
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে