নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডাকাত দলের সদর দপ্তর ঢাকায়, এই দলের বিভিন্ন জেলায় রয়েছে ব্রাঞ্চ বা শাখা দল। জেলার দল বিভিন্ন জেলার বাজার ও বাড়ি রেকি করে ঢাকার দলকে জানায়। এরপর সুবিধা অনুযায়ী ঢাকার সদর দপ্তর থেকে ডাকাতির প্রস্তুতি নেওয়া হয়। এই দল বোমা, আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে গিয়ে টার্গেট অনুযায়ী ডাকাতি করে আসে। ডাকাত দলের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ২০টি করে মামলা রয়েছে।
এই ডাকাত দলের আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১০। গতকাল সোমবার রাজধানীর শ্যামপুর, লালবাগ, কামরাঙ্গীরচর, শ্যামলী, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ ও মাদারীপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে আজ মঙ্গলবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে সংবাদ সম্মেলনে র্যাব-১০-এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মো. ফরিদ উদ্দিন এসব তথ্য জানান। তিনি জানান, গত ২৭ মে ফরিদপুরের কোতোয়ালি থানাধীন বাখন্ডা বাজারে গিয়ে লুট করেন এই ডাকাতেরা।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ডাকাত দলটির নেতা ইসমাইল সর্দার লিটন। তাঁর গ্রামের বাড়ি পটুয়াখালী। তিনি একটি গ্রুপ নিয়ে ঢাকার শ্যামলীতে থাকেন। দলটির নারায়ণগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, গোপালগঞ্জ, মানিকগঞ্জ ও বরিশালে উপদল বা শাখা রয়েছে। উপদলগুলো বিভিন্ন জেলার পাড়া-মহল্লার বাজার ও বাড়ি রেকি করে। এরপর ঢাকার দলটির সঙ্গে সমন্বয় করে ডাকাতি করে।
গ্রেপ্তাররা হলেন ডাকাতের দলনেতা বা সরদার মো. ইসমাইল সরদার লিটন (৩৮), উপনেতা মো. সুমন মাতুব্বর (৪২), মো. মামুন সরদার (৩০), মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন (৩৩), মো. হারুন বেপারী (৫৬), জলিল ওরফে সম্পদ বেপারী (৬১), শেখ জাহাঙ্গীর (৫২) ও মো. রুবেল মোল্লা (৩৪)।
এদের মধ্যে দলনেতা লিটনের বিরুদ্ধে তিনটি এবং উপনেতা সুমনের বিরুদ্ধে ২০টি ডাকাতি ও অস্ত্র মামলা রয়েছে। বাকিদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে দুটি-একটি করে মামলা রয়েছে। সারা দেশে থাকা দলটির ৩৫ জন সদস্যের নাম পেয়েছে র্যাব। এ ছাড়া ডাকাতির সময় বাকিদের ভাড়াটে হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
চক্রটি বাসা-বাড়ি ও বাজার-মার্কেট ছাড়াও ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে, বরিশাল-ফরিদপুর, মাওয়া-গোপালগঞ্জসহ বিভিন্ন আন্তজেলা মহাসড়কেও ডাকাতি করে।
ফরিদ উদ্দিন বলেন, ডাকাত দলের সদস্যরা লোক দেখানো ছোটখাটো ব্যবসা করেন। কিন্তু তাঁদের প্রধান পেশা ও নেশা ডাকাতি। দিনে ঘুমান রাতে ডাকাতির জন্য বের হন।
র্যাব জানায়, ফরিদপুরে ডাকাতির ঘটনায় এই ডাকাত দলটির ১৫ জনের সম্পৃক্ততা পেয়েছে তারা। এই ঘটনায় তারা ৫০ লাখ টাকার মালামাল নিয়েছে। বাজারটির পাঁচ পাহারাদারকে বেঁধে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি করেন। এ ঘটনায় ফরিদপুরের কোতোয়ালি থানায় মামলা হয়েছে। তাঁদের ওই থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে জানিয়েছেন ফরিদ উদ্দিন।
ডাকাত দলের সদর দপ্তর ঢাকায়, এই দলের বিভিন্ন জেলায় রয়েছে ব্রাঞ্চ বা শাখা দল। জেলার দল বিভিন্ন জেলার বাজার ও বাড়ি রেকি করে ঢাকার দলকে জানায়। এরপর সুবিধা অনুযায়ী ঢাকার সদর দপ্তর থেকে ডাকাতির প্রস্তুতি নেওয়া হয়। এই দল বোমা, আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে গিয়ে টার্গেট অনুযায়ী ডাকাতি করে আসে। ডাকাত দলের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ২০টি করে মামলা রয়েছে।
এই ডাকাত দলের আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১০। গতকাল সোমবার রাজধানীর শ্যামপুর, লালবাগ, কামরাঙ্গীরচর, শ্যামলী, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ ও মাদারীপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে আজ মঙ্গলবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে সংবাদ সম্মেলনে র্যাব-১০-এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মো. ফরিদ উদ্দিন এসব তথ্য জানান। তিনি জানান, গত ২৭ মে ফরিদপুরের কোতোয়ালি থানাধীন বাখন্ডা বাজারে গিয়ে লুট করেন এই ডাকাতেরা।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ডাকাত দলটির নেতা ইসমাইল সর্দার লিটন। তাঁর গ্রামের বাড়ি পটুয়াখালী। তিনি একটি গ্রুপ নিয়ে ঢাকার শ্যামলীতে থাকেন। দলটির নারায়ণগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, গোপালগঞ্জ, মানিকগঞ্জ ও বরিশালে উপদল বা শাখা রয়েছে। উপদলগুলো বিভিন্ন জেলার পাড়া-মহল্লার বাজার ও বাড়ি রেকি করে। এরপর ঢাকার দলটির সঙ্গে সমন্বয় করে ডাকাতি করে।
গ্রেপ্তাররা হলেন ডাকাতের দলনেতা বা সরদার মো. ইসমাইল সরদার লিটন (৩৮), উপনেতা মো. সুমন মাতুব্বর (৪২), মো. মামুন সরদার (৩০), মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন (৩৩), মো. হারুন বেপারী (৫৬), জলিল ওরফে সম্পদ বেপারী (৬১), শেখ জাহাঙ্গীর (৫২) ও মো. রুবেল মোল্লা (৩৪)।
এদের মধ্যে দলনেতা লিটনের বিরুদ্ধে তিনটি এবং উপনেতা সুমনের বিরুদ্ধে ২০টি ডাকাতি ও অস্ত্র মামলা রয়েছে। বাকিদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে দুটি-একটি করে মামলা রয়েছে। সারা দেশে থাকা দলটির ৩৫ জন সদস্যের নাম পেয়েছে র্যাব। এ ছাড়া ডাকাতির সময় বাকিদের ভাড়াটে হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
চক্রটি বাসা-বাড়ি ও বাজার-মার্কেট ছাড়াও ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে, বরিশাল-ফরিদপুর, মাওয়া-গোপালগঞ্জসহ বিভিন্ন আন্তজেলা মহাসড়কেও ডাকাতি করে।
ফরিদ উদ্দিন বলেন, ডাকাত দলের সদস্যরা লোক দেখানো ছোটখাটো ব্যবসা করেন। কিন্তু তাঁদের প্রধান পেশা ও নেশা ডাকাতি। দিনে ঘুমান রাতে ডাকাতির জন্য বের হন।
র্যাব জানায়, ফরিদপুরে ডাকাতির ঘটনায় এই ডাকাত দলটির ১৫ জনের সম্পৃক্ততা পেয়েছে তারা। এই ঘটনায় তারা ৫০ লাখ টাকার মালামাল নিয়েছে। বাজারটির পাঁচ পাহারাদারকে বেঁধে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি করেন। এ ঘটনায় ফরিদপুরের কোতোয়ালি থানায় মামলা হয়েছে। তাঁদের ওই থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে জানিয়েছেন ফরিদ উদ্দিন।
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে ১ হাজার ৬৬৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ৯৭২ জন ও অন্যান্য ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ৬৯৩ জন। আজ সোমবার পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর এ তথ্য জানান।
৩ দিন আগেরাজধানীর মিরপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ইমরান খান সাকিব ওরফে শাকিল (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা-পুলিশ। ডিএমপি জানায়, শাকিল পেশাদার ছিনতাইকারী। গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে গাজীপুরের পুবাইল থানার কুদাব পশ্চিমপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
১৮ এপ্রিল ২০২৫রাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
১৫ এপ্রিল ২০২৫ক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
১৪ এপ্রিল ২০২৫