নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কারখানা থেকে রড বের করে ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার আগে পথে কোথাও বিক্রি করে দিয়ে চুরি হওয়ার গল্প সাজায় তারা। কখনোবা পুরো রড বিক্রি করে দিয়ে গায়েব হয়ে যায় চক্রটি। এমনই দুই চক্রের ৮ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৪। তাঁদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় ১৯ হাজার কেজি রড।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় র্যাব-৪-এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ আবদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘রাজধানীর দারুস সালামসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় পৃথক অভিযানে মোট ১৯ হাজার ৭৩১ কেজি চোরাই রডসহ আন্তজেলা রড চোর চক্রের দুজন মূল হোতাসহ ৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ছাড়া রড পরিবহনে ব্যবহৃত একটি ট্রাক জব্দ করা হয়।’
র্যাব-৪-এর অধিনায়ক জানান, চক্রটি ট্রাক নিয়ে দেশের বিভিন্ন কারখানা থেকে রড পরিবহন করে ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কথা বলে বাইরে বিক্রি করে দেয়।
র্যাব জানায়, গত ২৩ জানুয়ারি চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড থেকে রড নিয়ে মৌলভীবাজার কুলাউড়া যাচ্ছিল একটি ট্রাক। ট্রাকটিতে ১৩ টন রড ছিল। পথে চুরি হয়ে যায়। এ ঘটনায় চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড থানায় একটি মামলা হয়। র্যাব-৪ ঘটনার ছায়া তদন্ত শুরু করে।
র্যাব গত তিন দিন ফরিদপুর, নারায়ণগঞ্জ ও নরসিংদী এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ৫ হাজার ৭৩১ কেজি চোরাই রড প্রথমে উদ্ধার করে। এ সময় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার চারজন হলেন মো. ছোটন মিয়া (২২), মো. মোশাররফ হোসেন (২০), মো. নাসিম (১৮) ও মো. শহিদুল ইসলাম (৫৩)।
তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে এই র্যাব কর্মকর্তা জানান, ছোটন চোর চক্রের মূল হোতা এবং তাঁর চক্রে রয়েছে কয়েকজন সক্রিয় সদস্য। তিনি তাঁর সহযোগী মোশাররফ, নাসিম ও শহিদুলের যোগসাজশে চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুণ্ড থেকে রড নিয়ে মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া এলাকায় যাওয়ার পথে ফরিদপুরের সদরপুর এলাকার একটি দোকানে সব রড বিক্রি করে দেন।
এ ছাড়া দীর্ঘদিন বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে অভিযোগ পাওয়া যায়, কারখানা থেকে ট্রাকে রড এক জেলা থেকে অন্য জেলায় পরিবহন করার সময় আংশিক রড খোয়া যায়, এমনকি মাঝে মাঝে ট্রাকের চালক ও সহকারী মিলে সম্পূর্ণ রড গায়েব করে দেয়।
এসব ঘটনা তদন্তে করতে গিয়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত রোববার রাতে র্যাব জানতে পারে, দারুস সালামে চোরাই রডবোঝাই একটি বড় ট্রাক রড বিক্রি করতে অপেক্ষা করছে। পরে অভিযান চালিয়ে ঘটনাস্থল থেকে ১৪ হাজার কেজি চোরাই রডসহ আরও চারজনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. রাসেল (২৮), মো. আহাদ কাজী (২৪), মো. আওয়াল (৩০) ও মো. হামিদ (২৮)।
র্যাব জানায়, এই চক্রের মূল হোতা রাসেল। জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা জানান, তাঁরা কারখানা থেকে রড গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়ার সময় কিছু বিক্রি করে দেন। কখনো কখনো পুরো রডও তাঁরা আত্মসাৎ করেন।
কারখানা থেকে রড বের করে ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার আগে পথে কোথাও বিক্রি করে দিয়ে চুরি হওয়ার গল্প সাজায় তারা। কখনোবা পুরো রড বিক্রি করে দিয়ে গায়েব হয়ে যায় চক্রটি। এমনই দুই চক্রের ৮ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৪। তাঁদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় ১৯ হাজার কেজি রড।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় র্যাব-৪-এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ আবদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘রাজধানীর দারুস সালামসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় পৃথক অভিযানে মোট ১৯ হাজার ৭৩১ কেজি চোরাই রডসহ আন্তজেলা রড চোর চক্রের দুজন মূল হোতাসহ ৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ছাড়া রড পরিবহনে ব্যবহৃত একটি ট্রাক জব্দ করা হয়।’
র্যাব-৪-এর অধিনায়ক জানান, চক্রটি ট্রাক নিয়ে দেশের বিভিন্ন কারখানা থেকে রড পরিবহন করে ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কথা বলে বাইরে বিক্রি করে দেয়।
র্যাব জানায়, গত ২৩ জানুয়ারি চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড থেকে রড নিয়ে মৌলভীবাজার কুলাউড়া যাচ্ছিল একটি ট্রাক। ট্রাকটিতে ১৩ টন রড ছিল। পথে চুরি হয়ে যায়। এ ঘটনায় চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড থানায় একটি মামলা হয়। র্যাব-৪ ঘটনার ছায়া তদন্ত শুরু করে।
র্যাব গত তিন দিন ফরিদপুর, নারায়ণগঞ্জ ও নরসিংদী এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ৫ হাজার ৭৩১ কেজি চোরাই রড প্রথমে উদ্ধার করে। এ সময় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার চারজন হলেন মো. ছোটন মিয়া (২২), মো. মোশাররফ হোসেন (২০), মো. নাসিম (১৮) ও মো. শহিদুল ইসলাম (৫৩)।
তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে এই র্যাব কর্মকর্তা জানান, ছোটন চোর চক্রের মূল হোতা এবং তাঁর চক্রে রয়েছে কয়েকজন সক্রিয় সদস্য। তিনি তাঁর সহযোগী মোশাররফ, নাসিম ও শহিদুলের যোগসাজশে চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুণ্ড থেকে রড নিয়ে মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া এলাকায় যাওয়ার পথে ফরিদপুরের সদরপুর এলাকার একটি দোকানে সব রড বিক্রি করে দেন।
এ ছাড়া দীর্ঘদিন বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে অভিযোগ পাওয়া যায়, কারখানা থেকে ট্রাকে রড এক জেলা থেকে অন্য জেলায় পরিবহন করার সময় আংশিক রড খোয়া যায়, এমনকি মাঝে মাঝে ট্রাকের চালক ও সহকারী মিলে সম্পূর্ণ রড গায়েব করে দেয়।
এসব ঘটনা তদন্তে করতে গিয়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত রোববার রাতে র্যাব জানতে পারে, দারুস সালামে চোরাই রডবোঝাই একটি বড় ট্রাক রড বিক্রি করতে অপেক্ষা করছে। পরে অভিযান চালিয়ে ঘটনাস্থল থেকে ১৪ হাজার কেজি চোরাই রডসহ আরও চারজনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. রাসেল (২৮), মো. আহাদ কাজী (২৪), মো. আওয়াল (৩০) ও মো. হামিদ (২৮)।
র্যাব জানায়, এই চক্রের মূল হোতা রাসেল। জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা জানান, তাঁরা কারখানা থেকে রড গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়ার সময় কিছু বিক্রি করে দেন। কখনো কখনো পুরো রডও তাঁরা আত্মসাৎ করেন।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে