ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রথম বর্ষের এক ছাত্রী একই বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. মো. নুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ তুলেছেন। এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএসএম মাকসুদ কামাল বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী অভিযোগে উল্লেখ করেছেন, গত ১১ নভেম্বর হলের বিষয়ে পরামর্শের জন্য ইনস্টিটিউটে গেলে অধ্যাপক নুরুল ইসলাম তাঁর কক্ষে ডেকে নেন। কথা বলার একপর্যায়ে তিনি অস্বাভাবিক আচরণ শুরু করেন। ফোন নম্বর নেন এবং ফেসবুক মেসেঞ্জারে যুক্ত হোন। ভয় পেয়ে উঠে দাঁড়ালে শিক্ষকও উঠে তাঁকে জড়িয়ে ধরেন এবং শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেন। ঘটনায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন তিনি। এরপর নিজ এলাকায় চলে যান।
বুধবার (২৯ নভেম্বর) অধ্যাপক ড. মো. নুরুল ইসলামের কক্ষ সিলগালা, উপাচার্যের বাসভবনের সামনে মানববন্ধন ও অবস্থান এবং তিন দফা দাবি নিয়ে উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো হলো—ঘটনার তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া; দোষী প্রমাণিত হলে বিশ্ববিদ্যালয় থকে বহিষ্কার এবং তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার আগে অভিযুক্ত শিক্ষককে সব ধরনের একাডেমিক কার্যক্রম থেকে বিরত রাখা।
ইনস্টিটিউটের চতুর্থ বর্ষের এক শিক্ষার্থী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অধ্যাপক নুরুল ইসলামের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন ও অবস্থান শেষে তিন দফা দাবি নিয়ে উপাচার্য স্যারের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। আগামীকাল (বৃহস্পতিবার) সিন্ডিকেট মিটিং রয়েছে, উনি (উপাচার্য) আমাদের আশ্বস্ত করেছেন, বিষয়টি আমলে নিয়েছেন।’
অভিযোগের বিষয়ে মন্তব্য চাইলে অধ্যাপক ড. নুরুল ইসলামের ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল করা হলেও নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল এ বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর একটি চিঠি পেয়েছি। পাশাপাশি ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরাও স্মারকলিপি দিয়েছে। নিয়ম অনুয়ায়ী যেভাবে অগ্রসর হওয়া প্রয়োজন সেভাবে অগ্রসর হব।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রথম বর্ষের এক ছাত্রী একই বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. মো. নুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ তুলেছেন। এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএসএম মাকসুদ কামাল বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী অভিযোগে উল্লেখ করেছেন, গত ১১ নভেম্বর হলের বিষয়ে পরামর্শের জন্য ইনস্টিটিউটে গেলে অধ্যাপক নুরুল ইসলাম তাঁর কক্ষে ডেকে নেন। কথা বলার একপর্যায়ে তিনি অস্বাভাবিক আচরণ শুরু করেন। ফোন নম্বর নেন এবং ফেসবুক মেসেঞ্জারে যুক্ত হোন। ভয় পেয়ে উঠে দাঁড়ালে শিক্ষকও উঠে তাঁকে জড়িয়ে ধরেন এবং শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেন। ঘটনায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন তিনি। এরপর নিজ এলাকায় চলে যান।
বুধবার (২৯ নভেম্বর) অধ্যাপক ড. মো. নুরুল ইসলামের কক্ষ সিলগালা, উপাচার্যের বাসভবনের সামনে মানববন্ধন ও অবস্থান এবং তিন দফা দাবি নিয়ে উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো হলো—ঘটনার তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া; দোষী প্রমাণিত হলে বিশ্ববিদ্যালয় থকে বহিষ্কার এবং তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার আগে অভিযুক্ত শিক্ষককে সব ধরনের একাডেমিক কার্যক্রম থেকে বিরত রাখা।
ইনস্টিটিউটের চতুর্থ বর্ষের এক শিক্ষার্থী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অধ্যাপক নুরুল ইসলামের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন ও অবস্থান শেষে তিন দফা দাবি নিয়ে উপাচার্য স্যারের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। আগামীকাল (বৃহস্পতিবার) সিন্ডিকেট মিটিং রয়েছে, উনি (উপাচার্য) আমাদের আশ্বস্ত করেছেন, বিষয়টি আমলে নিয়েছেন।’
অভিযোগের বিষয়ে মন্তব্য চাইলে অধ্যাপক ড. নুরুল ইসলামের ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল করা হলেও নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল এ বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর একটি চিঠি পেয়েছি। পাশাপাশি ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরাও স্মারকলিপি দিয়েছে। নিয়ম অনুয়ায়ী যেভাবে অগ্রসর হওয়া প্রয়োজন সেভাবে অগ্রসর হব।’
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৮ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
৯ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৬ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৬ দিন আগে