শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
মাদকের টাকা না পেয়ে রাস্তায় বেরিয়ে তিনটি সিএনজিচালিত অটোরিকশা এবং চারটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করলেন এক মাদকাসক্ত যুবক। পরে স্থানীয়রা তাঁকে গণধোলাই দিয়ে হাসপাতালে পাঠিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার ঘটনাটি ঘটেছে গাজীপুরের শ্রীপুরে বরমী গফরগাঁও আঞ্চলিক সড়কে।
স্থানীয়রা তাঁকে ধরে মারধর করে রাস্তার পাশে একটি গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখেন। পরে জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ ফোন করা হয়। পুলিশ এসে যুবকের শরীরে আঘাতের চিহ্ন থাকায় তাঁকে চিকিৎসা দিয়ে সুস্থ হওয়ার পর থানায় হস্তান্তর করতে বলে চলে গেছে।
অভিযুক্ত যুবক মো. আজিজুল ইসলাম বরমী ইউনিয়নের পাইটালবাড়ি এলাকার মো. হানিফ মিয়ার ছেলে। তিনি নিয়মিত মাদক সেবন করে এলাকায় মাতলামি করে বেড়ান বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।
বরকুল গ্রামের আশরাফ হোসেন মোল্লাহ্ বলেন, ‘বরমী থেকে বাড়ি ফেরার পথে পাইটালবাড়ি এলাকায় পৌঁছামাত্র লাঠি দিয়ে আমার মোটরসাইকেলে আঘাত করে। এর আগে বেশ কয়েকটি সিএনজি ও মোটরসাইকেল ভেঙে ফেলে। প্রতিবাদ করায় অনেককেই মারধর করেছে।’
স্থানীয় মুদি দোকানি আইনাল হক বলেন, ‘সে নেশা করে সারা রাত মাতলামি করে বেড়ায়। তার অত্যাচারে আমরা আজ অতিষ্ঠ। পুলিশ এসেও আজ তাকে নেয়নি। পরে স্বজনরা তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেছে। হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে পুলিশে দেওয়ার বিষয়ে কোনো আপত্তি নেই তার পরিবারের সদস্যদের।’
অভিযুক্ত যুবকের বাবা বলেন, ‘আমার ছেলে মাদকের টাকার জন্য প্রায় প্রতিদিন কোনো না কোনো অঘটন ঘটায়। আমরা তার সঙ্গে পেরে উঠতে পারছি না। ছেলেকে আমরা নিজেরাই আইনের হাতে তুলে দিব। আজও নেশার টাকার জন্য বাড়িতে ভাঙচুর করেছে।’
বরমী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. তোফাজ্জল হোসেন বলেন, ‘আজিজুল এলাকার চিহ্নিত মাদকসেবী। আজ মাদকের টাকার জন্য এই সড়কে চলাচলকারী বেশ কয়েকটি অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল ভেঙে ফেলেছে। আমি এ বিষয়ে পুলিশকে ব্যবস্থা নিতে বলেছি।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে শ্রীপুর থানার সহকারী উপপরিদর্শক এএসআই সাজিদ আহমেদ বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযুক্তকে মারধরের চিহ্ন পাওয়া যায়। তার আঘাত গুরুতর। চিকিৎসা করে থানায় হস্তান্তরের কথা বলা হয়েছে।’
মাদকের টাকা না পেয়ে রাস্তায় বেরিয়ে তিনটি সিএনজিচালিত অটোরিকশা এবং চারটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করলেন এক মাদকাসক্ত যুবক। পরে স্থানীয়রা তাঁকে গণধোলাই দিয়ে হাসপাতালে পাঠিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার ঘটনাটি ঘটেছে গাজীপুরের শ্রীপুরে বরমী গফরগাঁও আঞ্চলিক সড়কে।
স্থানীয়রা তাঁকে ধরে মারধর করে রাস্তার পাশে একটি গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখেন। পরে জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ ফোন করা হয়। পুলিশ এসে যুবকের শরীরে আঘাতের চিহ্ন থাকায় তাঁকে চিকিৎসা দিয়ে সুস্থ হওয়ার পর থানায় হস্তান্তর করতে বলে চলে গেছে।
অভিযুক্ত যুবক মো. আজিজুল ইসলাম বরমী ইউনিয়নের পাইটালবাড়ি এলাকার মো. হানিফ মিয়ার ছেলে। তিনি নিয়মিত মাদক সেবন করে এলাকায় মাতলামি করে বেড়ান বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।
বরকুল গ্রামের আশরাফ হোসেন মোল্লাহ্ বলেন, ‘বরমী থেকে বাড়ি ফেরার পথে পাইটালবাড়ি এলাকায় পৌঁছামাত্র লাঠি দিয়ে আমার মোটরসাইকেলে আঘাত করে। এর আগে বেশ কয়েকটি সিএনজি ও মোটরসাইকেল ভেঙে ফেলে। প্রতিবাদ করায় অনেককেই মারধর করেছে।’
স্থানীয় মুদি দোকানি আইনাল হক বলেন, ‘সে নেশা করে সারা রাত মাতলামি করে বেড়ায়। তার অত্যাচারে আমরা আজ অতিষ্ঠ। পুলিশ এসেও আজ তাকে নেয়নি। পরে স্বজনরা তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেছে। হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে পুলিশে দেওয়ার বিষয়ে কোনো আপত্তি নেই তার পরিবারের সদস্যদের।’
অভিযুক্ত যুবকের বাবা বলেন, ‘আমার ছেলে মাদকের টাকার জন্য প্রায় প্রতিদিন কোনো না কোনো অঘটন ঘটায়। আমরা তার সঙ্গে পেরে উঠতে পারছি না। ছেলেকে আমরা নিজেরাই আইনের হাতে তুলে দিব। আজও নেশার টাকার জন্য বাড়িতে ভাঙচুর করেছে।’
বরমী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. তোফাজ্জল হোসেন বলেন, ‘আজিজুল এলাকার চিহ্নিত মাদকসেবী। আজ মাদকের টাকার জন্য এই সড়কে চলাচলকারী বেশ কয়েকটি অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল ভেঙে ফেলেছে। আমি এ বিষয়ে পুলিশকে ব্যবস্থা নিতে বলেছি।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে শ্রীপুর থানার সহকারী উপপরিদর্শক এএসআই সাজিদ আহমেদ বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযুক্তকে মারধরের চিহ্ন পাওয়া যায়। তার আঘাত গুরুতর। চিকিৎসা করে থানায় হস্তান্তরের কথা বলা হয়েছে।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪