প্রতিনিধি, গাজীপুর
গত বছরের ১০ জুলাই দুপুরে পাবুরিয়াচালা স্কুল মার্কেটে যাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে বের হন রাসেল। এরপর থেকেই তাঁর সন্ধান পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে শ্রীপুর থানায় জিডি করেন রাসেলের বাবা। নিখোঁজের চার দিন পর ১৫ জুলাই তাঁর মরদেহ বাড়ির এক কিলোমিটার দক্ষিণে গজারি বনের ভেতরে গজারি গাছের সঙ্গে দড়ি দিয়ে ঝোলানো অবস্থায় পাওয়া যায়। এই চাঞ্চল্যকর ঘটনার রহস্য ১৪ মাস পরে উদ্ঘাটন করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) গাজীপুর। এ ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারের পর আসামিরা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।
গ্রেপ্তার তিনজন হলেন-মো. রানা (২২), মো. হেলাল (৪৫) এবং মো. কাউছার (২৩)। আজ শুক্রবার দুপুরে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) গাজীপুর জেলার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাকছুদের রহমান এসব তথ্য জানান।
মোহাম্মদ মাকছুদের রহমান জানান, গত বছরের ১৫ জুলাই রাসেলের মরদেহ উদ্ধার করে শ্রীপুর থানা। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। এ ঘটনায় অপমৃত্যু মামলা রুজু হয়। শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে রিপোর্টে জানা যায়, রাসেলকে গলায় ফাঁস লাগিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। এরপর অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে শ্রীপুর থানায় একটি নিয়মিত হত্যা মামলা দায়ের করেন নিহতের বাবা।
পাঁচ মাস তদন্ত করেও কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি। মামলাটির রহস্য উদ্ঘাটন করতে না পারায় পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স মামলাটি পিবিআই গাজীপুর জেলাকে তদন্ত করার নির্দেশ দেয়। ডিআইজি পিবিআই বনজ কুমার মজুমদারের তত্ত্বাবধানে পিবিআই গাজীপুর ইউনিট ইনচার্জ পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাকছুদের রহমানের সহযোগিতায় মামলাটির তদন্ত করেন পুলিশ পরিদর্শক মো. রফিকুল ইসলাম। মামলা তদন্তকালে আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আসামিদের গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, আসামি কাউছারের মেঝ ভাই মো. ফরিদ বিদেশে থাকে। ফরিদের স্ত্রী নাদিরার সঙ্গে মো. রাসেলের পরকীয়া ছিল। রাসেল এবং আরেক আসামি মো. রানা একই সঙ্গে চলাফেরা করত। এক পর্যায় আসামি রানার সঙ্গেও নাদিরার পরকীয়ার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এই সম্পর্কের কথা রাসেল জানতে পারায় রাসেল ও রানার মধ্যে শত্রুতা শুরু হয়। রানা ওই নারীর দেবর কাউছারকে কৌশলে রাসেলের সঙ্গে তাঁর (কাউছার) ভাবির পরকীয়ার সম্পর্ক আছে বলে জানায়। পরবর্তীতে রানা ও হেলালের সঙ্গে আলোচনা করে রাসেলকে হত্যার পরিকল্পনা করে কাউছার। পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী গত ২০২০ সালের ১০ জুলাই দুপুরে রাসেলকে ফোন করে নাদিরা ঘটনাস্থলে আসতে বলে। ওই দিনই রাসেলকে খুন করা হয়। ঘটনার আড়াল করতে মরদেহ গজারি বনের ভেতরে গজারি গাছের সঙ্গে ঝুলিয়ে রাখা হয়।
গত বছরের ১০ জুলাই দুপুরে পাবুরিয়াচালা স্কুল মার্কেটে যাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে বের হন রাসেল। এরপর থেকেই তাঁর সন্ধান পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে শ্রীপুর থানায় জিডি করেন রাসেলের বাবা। নিখোঁজের চার দিন পর ১৫ জুলাই তাঁর মরদেহ বাড়ির এক কিলোমিটার দক্ষিণে গজারি বনের ভেতরে গজারি গাছের সঙ্গে দড়ি দিয়ে ঝোলানো অবস্থায় পাওয়া যায়। এই চাঞ্চল্যকর ঘটনার রহস্য ১৪ মাস পরে উদ্ঘাটন করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) গাজীপুর। এ ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারের পর আসামিরা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।
গ্রেপ্তার তিনজন হলেন-মো. রানা (২২), মো. হেলাল (৪৫) এবং মো. কাউছার (২৩)। আজ শুক্রবার দুপুরে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) গাজীপুর জেলার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাকছুদের রহমান এসব তথ্য জানান।
মোহাম্মদ মাকছুদের রহমান জানান, গত বছরের ১৫ জুলাই রাসেলের মরদেহ উদ্ধার করে শ্রীপুর থানা। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। এ ঘটনায় অপমৃত্যু মামলা রুজু হয়। শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে রিপোর্টে জানা যায়, রাসেলকে গলায় ফাঁস লাগিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। এরপর অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে শ্রীপুর থানায় একটি নিয়মিত হত্যা মামলা দায়ের করেন নিহতের বাবা।
পাঁচ মাস তদন্ত করেও কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি। মামলাটির রহস্য উদ্ঘাটন করতে না পারায় পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স মামলাটি পিবিআই গাজীপুর জেলাকে তদন্ত করার নির্দেশ দেয়। ডিআইজি পিবিআই বনজ কুমার মজুমদারের তত্ত্বাবধানে পিবিআই গাজীপুর ইউনিট ইনচার্জ পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাকছুদের রহমানের সহযোগিতায় মামলাটির তদন্ত করেন পুলিশ পরিদর্শক মো. রফিকুল ইসলাম। মামলা তদন্তকালে আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আসামিদের গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, আসামি কাউছারের মেঝ ভাই মো. ফরিদ বিদেশে থাকে। ফরিদের স্ত্রী নাদিরার সঙ্গে মো. রাসেলের পরকীয়া ছিল। রাসেল এবং আরেক আসামি মো. রানা একই সঙ্গে চলাফেরা করত। এক পর্যায় আসামি রানার সঙ্গেও নাদিরার পরকীয়ার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এই সম্পর্কের কথা রাসেল জানতে পারায় রাসেল ও রানার মধ্যে শত্রুতা শুরু হয়। রানা ওই নারীর দেবর কাউছারকে কৌশলে রাসেলের সঙ্গে তাঁর (কাউছার) ভাবির পরকীয়ার সম্পর্ক আছে বলে জানায়। পরবর্তীতে রানা ও হেলালের সঙ্গে আলোচনা করে রাসেলকে হত্যার পরিকল্পনা করে কাউছার। পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী গত ২০২০ সালের ১০ জুলাই দুপুরে রাসেলকে ফোন করে নাদিরা ঘটনাস্থলে আসতে বলে। ওই দিনই রাসেলকে খুন করা হয়। ঘটনার আড়াল করতে মরদেহ গজারি বনের ভেতরে গজারি গাছের সঙ্গে ঝুলিয়ে রাখা হয়।
রাজধানীর মিরপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ইমরান খান সাকিব ওরফে শাকিল (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা-পুলিশ। ডিএমপি জানায়, শাকিল পেশাদার ছিনতাইকারী। গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে গাজীপুরের পুবাইল থানার কুদাব পশ্চিমপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
৩ দিন আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
৬ দিন আগেক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
৭ দিন আগেটিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫