টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুর সিটি করপোরেশন (গাসিক) নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী এবং সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা জায়েদা খাতুনের গাড়িতে ফের হামলা করেছেন নৌকার সমর্থক ও স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। আজ শনিবার বিকেল ৫টার দিকে টঙ্গীর ৫৭ নম্বর ওয়ার্ডের গরুহাট সড়কে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন। পরে আহত দুই সমর্থককে স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তাৎক্ষণিক তাঁদের নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি। এ সময় স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থীর গাড়ির বহরে থাকা দুটি গাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয়। ঘটনার পর মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুন তাঁর প্রচারে অংশ নেওয়া শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে গাজীপুরের ছয়দানা এলাকায় ফিরে যান।
জায়েদা খাতুনের প্রধান নির্বাচন সমন্বয়কারী তাঁর ছেলে ও সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘এ নিয়ে পাঁচবার আমাদের ওপর নৌকার সমর্থক ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা হামলা করল। আজও গাড়িগুলো ভাঙচুর করা হয়েছে। তারা পুলিশকেও মানছে না। আমরা পুলিশি পাহারায় টঙ্গী থেকে চলে যাচ্ছি।’
এই ব্যাপারে থানায় লিখিত অভিযোগ করবেন কি না—এমন প্রশ্নে জাহাঙ্গীর বলেন, ‘গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় ইতিপূর্বে টঙ্গী পূর্ব থানা একটি মামলা করা হয়েছে। আজকের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেইনি।’
স্থানীয়রা জানান, আজ বিকেলে টঙ্গীর ৫৭ নম্বর ওয়ার্ডে নির্বাচনী প্রচারে গেলে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে একদল লোক প্রথমে মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুনের গাড়িতে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। পরে হামলাকারীরা বহরে থাকা অপর দুটি গাড়িতে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর করে। পরে টঙ্গী পূর্ব থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম তাঁর মা স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুন ও তাঁর কর্মী-সমর্থকেরা ওই এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছিলেন। এ সময় নৌকার সমর্থকেরা একই এলাকায় নৌকার প্রার্থী আজমত উল্লা খানের পক্ষে প্রচারণা চালাতে যান। পরে উভয়পক্ষ মুখোমুখি অবস্থান নেয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ দুপক্ষকে ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে দেয়। এ সময় দুটি গাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয়। এ ঘটনায় এখনো কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি।’
ঘটনার বিষয়ে জানতে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আজমত উল্লা খানের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমি আমার নির্বাচনী প্রচারণায় আছি।’
গাজীপুর সিটি করপোরেশন (গাসিক) নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী এবং সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা জায়েদা খাতুনের গাড়িতে ফের হামলা করেছেন নৌকার সমর্থক ও স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। আজ শনিবার বিকেল ৫টার দিকে টঙ্গীর ৫৭ নম্বর ওয়ার্ডের গরুহাট সড়কে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন। পরে আহত দুই সমর্থককে স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তাৎক্ষণিক তাঁদের নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি। এ সময় স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থীর গাড়ির বহরে থাকা দুটি গাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয়। ঘটনার পর মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুন তাঁর প্রচারে অংশ নেওয়া শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে গাজীপুরের ছয়দানা এলাকায় ফিরে যান।
জায়েদা খাতুনের প্রধান নির্বাচন সমন্বয়কারী তাঁর ছেলে ও সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘এ নিয়ে পাঁচবার আমাদের ওপর নৌকার সমর্থক ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা হামলা করল। আজও গাড়িগুলো ভাঙচুর করা হয়েছে। তারা পুলিশকেও মানছে না। আমরা পুলিশি পাহারায় টঙ্গী থেকে চলে যাচ্ছি।’
এই ব্যাপারে থানায় লিখিত অভিযোগ করবেন কি না—এমন প্রশ্নে জাহাঙ্গীর বলেন, ‘গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় ইতিপূর্বে টঙ্গী পূর্ব থানা একটি মামলা করা হয়েছে। আজকের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেইনি।’
স্থানীয়রা জানান, আজ বিকেলে টঙ্গীর ৫৭ নম্বর ওয়ার্ডে নির্বাচনী প্রচারে গেলে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে একদল লোক প্রথমে মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুনের গাড়িতে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। পরে হামলাকারীরা বহরে থাকা অপর দুটি গাড়িতে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর করে। পরে টঙ্গী পূর্ব থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম তাঁর মা স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুন ও তাঁর কর্মী-সমর্থকেরা ওই এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছিলেন। এ সময় নৌকার সমর্থকেরা একই এলাকায় নৌকার প্রার্থী আজমত উল্লা খানের পক্ষে প্রচারণা চালাতে যান। পরে উভয়পক্ষ মুখোমুখি অবস্থান নেয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ দুপক্ষকে ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে দেয়। এ সময় দুটি গাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয়। এ ঘটনায় এখনো কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি।’
ঘটনার বিষয়ে জানতে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আজমত উল্লা খানের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমি আমার নির্বাচনী প্রচারণায় আছি।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৫ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২২ দিন আগে