ঢাবি প্রতিনিধি
যে ক্যাম্পাস আমাদের নিরাপত্তা দেবে, আমাদের আগলে রাখার কথা, সেখানে ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীদের দ্বারা গড়ে ওঠা ‘গ্যাং’— ক্যাম্পাসে ভয়ের সংস্কৃতি তৈরি করেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের ৮ম ব্যাচের শিক্ষার্থী জামিল শামস কথাগুলো বলছিলেন। আজ সোমবার দুপুরে ঢাবির সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ‘অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়ের ইবনে হুমায়ুনের ওপর প্রলয় গ্যাং-এর হামলার প্রতিবাদ এবং ক্যাম্পাসে গ্যাং সংস্কৃতি নির্মূলের’ দাবিতে অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের আয়োজিত মানববন্ধনে এসব কথা বলেন তিনি।
জামিল শামস বলেন, ‘ক্যাম্পাসে আমরা পড়ালেখা করতে এসেছি, এখানে কেন গ্যাং থাকবে। আজকে জোবায়েরের ওপর হামলা করেছে, সেই গ্যাং আবার আমাদের ওপর যেকোনো সময় হামলা করতে পারে, আমরা নিরাপদ ক্যাম্পাস চাই। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে আহবান জানাব অতি দ্রুত প্রলয় গ্যাংসহ যত গ্যাং আছে তা নির্মূল করতে যেন পদক্ষেপ গ্রহণ করে।’
অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী জান্নাত ইশা বলেন, ‘আমাদের দাবি একটি, সেটি হলো জোবায়েরের ওপর হামলাকারীদের চিহ্নিত করে যেন প্রশাসন যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করে। ইতিমধ্যে আমরা জেনেছি, পুলিশ প্রশাসন দুজনকে আটক করেছে। আমরা প্রশাসনের ওপর আস্থা রেখে বলছি, পুলিশ প্রশাসন ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জোবায়েরের ওপর অতর্কিত সন্ত্রাসী হামলাকারীদের শাস্তির আওতায় আনবে।’
অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের ৮ম ব্যাচের শিক্ষার্থী মেহেদী শুভ বলেন, ‘যে বিশ্ববিদ্যালয় একটি দেশের জন্ম দিয়েছে, উপমহাদেশের কনটেক্সটে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে, সে ক্যাম্পাসে একটি গ্যাং চক্র কীভাবে নিষ্পাপ শিক্ষার্থীর ওপর আক্রমণ চালাচ্ছে, প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে। এটা আমাদের মূল্যবোধের অবক্ষয়।’ জোবায়েরের ওপর হামলাকারীদের চিহ্নিত করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে আহবান জানান মেহেদী শুভ।
মানববন্ধনে অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের বিভিন্ন ব্যাচের শিক্ষার্থী বক্তব্য রাখেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা জোবায়ের ইবনে হুমায়ুনের ওপর হামলায় জড়িতদের ক্যাম্পাস থেকে স্থায়ী বহিষ্কার এবং তাঁদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।
গত শনিবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজয় একাত্তর হলের (হল চত্বর) সামনে অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের জোবায়ের ইবনে হুমায়ুনকে ‘তুচ্ছ কারণে’ মারধর করেন প্রলয় গ্যাংয়ের সদস্যরা। আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদকের অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে প্রলয় নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য। এ নিয়ে দৈনিক আজকের পত্রিকার অনলাইনে ঢাবিতে ক্যাম্পাসভিত্তিক ‘গ্যাং’, প্রথম বর্ষ থেকেই অপরাধে জড়িয়ে পড়ছেন কিছু শিক্ষার্থী’ এবং ছাপা কাগজে আজ সোমবার ‘ঢাবির আতঙ্ক’ প্রলয় গ্যাং’— শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়।
যে ক্যাম্পাস আমাদের নিরাপত্তা দেবে, আমাদের আগলে রাখার কথা, সেখানে ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীদের দ্বারা গড়ে ওঠা ‘গ্যাং’— ক্যাম্পাসে ভয়ের সংস্কৃতি তৈরি করেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের ৮ম ব্যাচের শিক্ষার্থী জামিল শামস কথাগুলো বলছিলেন। আজ সোমবার দুপুরে ঢাবির সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ‘অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়ের ইবনে হুমায়ুনের ওপর প্রলয় গ্যাং-এর হামলার প্রতিবাদ এবং ক্যাম্পাসে গ্যাং সংস্কৃতি নির্মূলের’ দাবিতে অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের আয়োজিত মানববন্ধনে এসব কথা বলেন তিনি।
জামিল শামস বলেন, ‘ক্যাম্পাসে আমরা পড়ালেখা করতে এসেছি, এখানে কেন গ্যাং থাকবে। আজকে জোবায়েরের ওপর হামলা করেছে, সেই গ্যাং আবার আমাদের ওপর যেকোনো সময় হামলা করতে পারে, আমরা নিরাপদ ক্যাম্পাস চাই। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে আহবান জানাব অতি দ্রুত প্রলয় গ্যাংসহ যত গ্যাং আছে তা নির্মূল করতে যেন পদক্ষেপ গ্রহণ করে।’
অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী জান্নাত ইশা বলেন, ‘আমাদের দাবি একটি, সেটি হলো জোবায়েরের ওপর হামলাকারীদের চিহ্নিত করে যেন প্রশাসন যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করে। ইতিমধ্যে আমরা জেনেছি, পুলিশ প্রশাসন দুজনকে আটক করেছে। আমরা প্রশাসনের ওপর আস্থা রেখে বলছি, পুলিশ প্রশাসন ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জোবায়েরের ওপর অতর্কিত সন্ত্রাসী হামলাকারীদের শাস্তির আওতায় আনবে।’
অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের ৮ম ব্যাচের শিক্ষার্থী মেহেদী শুভ বলেন, ‘যে বিশ্ববিদ্যালয় একটি দেশের জন্ম দিয়েছে, উপমহাদেশের কনটেক্সটে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে, সে ক্যাম্পাসে একটি গ্যাং চক্র কীভাবে নিষ্পাপ শিক্ষার্থীর ওপর আক্রমণ চালাচ্ছে, প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে। এটা আমাদের মূল্যবোধের অবক্ষয়।’ জোবায়েরের ওপর হামলাকারীদের চিহ্নিত করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে আহবান জানান মেহেদী শুভ।
মানববন্ধনে অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের বিভিন্ন ব্যাচের শিক্ষার্থী বক্তব্য রাখেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা জোবায়ের ইবনে হুমায়ুনের ওপর হামলায় জড়িতদের ক্যাম্পাস থেকে স্থায়ী বহিষ্কার এবং তাঁদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।
গত শনিবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজয় একাত্তর হলের (হল চত্বর) সামনে অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের জোবায়ের ইবনে হুমায়ুনকে ‘তুচ্ছ কারণে’ মারধর করেন প্রলয় গ্যাংয়ের সদস্যরা। আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদকের অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে প্রলয় নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য। এ নিয়ে দৈনিক আজকের পত্রিকার অনলাইনে ঢাবিতে ক্যাম্পাসভিত্তিক ‘গ্যাং’, প্রথম বর্ষ থেকেই অপরাধে জড়িয়ে পড়ছেন কিছু শিক্ষার্থী’ এবং ছাপা কাগজে আজ সোমবার ‘ঢাবির আতঙ্ক’ প্রলয় গ্যাং’— শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়।
পুলিশের চলমান বিশেষ অভিযানে রাজধানীসহ সারা দেশে আরও ১ হাজার ১৮০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ৮৪৮ এবং অন্যান্য অপরাধে জড়িত ৩৩২ জন।
৪ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
১৩ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
১৫ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
১৬ দিন আগে