গাজীপুরের শ্রীপুরে পরীক্ষা কেন্দ্রে ফেসবুক লাইভে আসে দুজন পরীক্ষার্থী। পরীক্ষা শেষে কেন্দ্রের ভেতরে ওই শিক্ষার্থী তাদের নিজস্ব ফেসবুক আইডি থেকে লাইভে এসে পরীক্ষা ভালো হয়েছে বলে জানায়। বিষয়টি শিক্ষা সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে আসলে ওই পরীক্ষা হলে দায়িত্বে থাকা দুজন শিক্ষকসহ দুই শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করে উপজেলা প্রশাসন।
আজ শনিবার প্রাথমিক তদন্ত শেষে তাদের বহিষ্কার করা হয় বলে জানা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তরিকুল ইসলাম।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার উপজেলার মাওনা এলাকায় হাজি ছোট কলিম উচ্চ বিদ্যালয় এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র গণিত বিষয়ের পরীক্ষা চলাকালে এ ঘটনা ঘটে। এরপর রাতে বিষয়টি ছড়িয়ে যায়। শুক্রবার বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসলে শনিবার এই পদক্ষেপ নেন তারা।
বহিষ্কৃত দুই শিক্ষার্থী উপজেলার দক্ষিণ ধনুয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র। অন্যদিকে বহিষ্কৃত দুজন শিক্ষক হলেন, উপজেলার শৈলাট উচ্চ সহকারী শিক্ষক মো. আমিনুল ইসলাম ও আফসার উদ্দিন।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. নূরুল আমিন বলেন, ‘গত বৃহস্পতিবার এসএসসি গণিত বিষয়ের পরীক্ষা চলাকালীন মোবাইল ফোন নিয়ে দুজন শিক্ষার্থী কেন্দ্রে প্রবেশ করে। এরপর পরীক্ষা শেষে দুজন শিক্ষার্থী তাদের নিজস্ব ফেসবুকে আইডি থেকে লাইভে এসে পরীক্ষা ভালো হয়েছে বলে নানান কথাবার্তা বলতে থাকে। এ সময় অনেক পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা শেষ হয়নি। এরপর বিষয়টি আমাদের নজরে গেলে শনিবার ইউএনওসহ পরীক্ষা কেন্দ্রে এসে ওই কেন্দ্রের ওই হলে দায়িত্বে থাকা দুজন শিক্ষক ও দুজন শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে।’
হাজি ছোট কলিম উচ্চ বিদ্যালয়ের কেন্দ্র সচিব আব্দুল হান্নান সজল বলেন, গত বৃহস্পতিবার গণিত পরীক্ষা শেষে দুই শিক্ষার্থী পরীক্ষা কেন্দ্রের ভেতর ফেসবুকে লাইভ করার কারণে কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা দুজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা ও দুই শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
আপনি তো পরীক্ষা কেন্দ্রের কেন্দ্র সচিব? পরীক্ষার্থীরা তো মোবাইল ফোন সঙ্গে নিয়ে প্রবেশ করার কথা নয়? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি তো আমার দিক থেকে কোনো ধরনের ছাড় দেইনি। কঠোর নজরদারির মাধ্যমে পরীক্ষা কার্যক্রম চলেছে। পরীক্ষা কেন্দ্রের মূল ফটকের সকল শিক্ষার্থীকে যথাযথভাবে পরীক্ষা করে কেন্দ্রে প্রবেশ করানো হয়ে থাকে।’
প্রধান ফটকে পরীক্ষা করে প্রবেশ করানোর পর মোবাইল ফোন পেল কোথায়? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে।
এ বিষয়ে ইউএনও মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, পরীক্ষা কেন্দ্রে মোবাইল ফোন নিয়ে প্রবেশ, অতঃপর ফেসবুকে লাইভ করার অপরাধে ওই কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা দুজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ ও দুই শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এ বিষয়ে কেন্দ্র সচিবের দায়িত্ব অবহেলার বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কেন্দ্র সচিবের দায়িত্বে অবহেলার প্রমাণ পেলে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গাজীপুরের শ্রীপুরে পরীক্ষা কেন্দ্রে ফেসবুক লাইভে আসে দুজন পরীক্ষার্থী। পরীক্ষা শেষে কেন্দ্রের ভেতরে ওই শিক্ষার্থী তাদের নিজস্ব ফেসবুক আইডি থেকে লাইভে এসে পরীক্ষা ভালো হয়েছে বলে জানায়। বিষয়টি শিক্ষা সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে আসলে ওই পরীক্ষা হলে দায়িত্বে থাকা দুজন শিক্ষকসহ দুই শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করে উপজেলা প্রশাসন।
আজ শনিবার প্রাথমিক তদন্ত শেষে তাদের বহিষ্কার করা হয় বলে জানা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তরিকুল ইসলাম।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার উপজেলার মাওনা এলাকায় হাজি ছোট কলিম উচ্চ বিদ্যালয় এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র গণিত বিষয়ের পরীক্ষা চলাকালে এ ঘটনা ঘটে। এরপর রাতে বিষয়টি ছড়িয়ে যায়। শুক্রবার বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসলে শনিবার এই পদক্ষেপ নেন তারা।
বহিষ্কৃত দুই শিক্ষার্থী উপজেলার দক্ষিণ ধনুয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র। অন্যদিকে বহিষ্কৃত দুজন শিক্ষক হলেন, উপজেলার শৈলাট উচ্চ সহকারী শিক্ষক মো. আমিনুল ইসলাম ও আফসার উদ্দিন।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. নূরুল আমিন বলেন, ‘গত বৃহস্পতিবার এসএসসি গণিত বিষয়ের পরীক্ষা চলাকালীন মোবাইল ফোন নিয়ে দুজন শিক্ষার্থী কেন্দ্রে প্রবেশ করে। এরপর পরীক্ষা শেষে দুজন শিক্ষার্থী তাদের নিজস্ব ফেসবুকে আইডি থেকে লাইভে এসে পরীক্ষা ভালো হয়েছে বলে নানান কথাবার্তা বলতে থাকে। এ সময় অনেক পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা শেষ হয়নি। এরপর বিষয়টি আমাদের নজরে গেলে শনিবার ইউএনওসহ পরীক্ষা কেন্দ্রে এসে ওই কেন্দ্রের ওই হলে দায়িত্বে থাকা দুজন শিক্ষক ও দুজন শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে।’
হাজি ছোট কলিম উচ্চ বিদ্যালয়ের কেন্দ্র সচিব আব্দুল হান্নান সজল বলেন, গত বৃহস্পতিবার গণিত পরীক্ষা শেষে দুই শিক্ষার্থী পরীক্ষা কেন্দ্রের ভেতর ফেসবুকে লাইভ করার কারণে কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা দুজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা ও দুই শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
আপনি তো পরীক্ষা কেন্দ্রের কেন্দ্র সচিব? পরীক্ষার্থীরা তো মোবাইল ফোন সঙ্গে নিয়ে প্রবেশ করার কথা নয়? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি তো আমার দিক থেকে কোনো ধরনের ছাড় দেইনি। কঠোর নজরদারির মাধ্যমে পরীক্ষা কার্যক্রম চলেছে। পরীক্ষা কেন্দ্রের মূল ফটকের সকল শিক্ষার্থীকে যথাযথভাবে পরীক্ষা করে কেন্দ্রে প্রবেশ করানো হয়ে থাকে।’
প্রধান ফটকে পরীক্ষা করে প্রবেশ করানোর পর মোবাইল ফোন পেল কোথায়? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে।
এ বিষয়ে ইউএনও মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, পরীক্ষা কেন্দ্রে মোবাইল ফোন নিয়ে প্রবেশ, অতঃপর ফেসবুকে লাইভ করার অপরাধে ওই কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা দুজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ ও দুই শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এ বিষয়ে কেন্দ্র সচিবের দায়িত্ব অবহেলার বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কেন্দ্র সচিবের দায়িত্বে অবহেলার প্রমাণ পেলে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৫ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৭ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২৩ দিন আগে