ঘিওর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের ঘিওরে তিন বাড়িতে চুরির ঘটনা ঘটেছে। ভুক্তভোগীদের দাবি, নলকূপের পানিতে মেশানো চেতনানাশক ওষুধ খেয়ে তাঁরা অচেতন হওয়ায় এই ঘটনা ঘটে। এতে তিন পরিবারের নারী ও শিশুসহ ১৪ জনকে অচেতন করে মালামাল লুট করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে উপজেলার বালিয়াখোড়া ইউনিয়নের দ্বিমুখা গ্রাম ও দুর্গাবাড়ি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী পরিবারগুলো হলো—দ্বিমুখা গ্রামের দীপক কুমার মন্ডল ও সন্তোষ দাসের পরিবারে। এ ছাড়া পার্শ্ববর্তী দুর্গাবাড়ি গ্রামের মো. লাভলু ভূঁইয়ার পরিবার।
ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্য ও এলাকাবাসী জানান, গতকাল সোমবার রাতের খাবার শেষ করে তিন পরিবারের সদস্যরা ঘুমিয়ে পড়েন। রাতে দুর্বৃত্তরা ওই এলাকার লাভলুর বাড়িতে সিঁধ কেটে, দীপক ও সন্তোষের বাড়ির টিনের বেড়া কেটে ভেতরে প্রবেশ করে। এতে প্রায় তিন ভরি স্বর্ণালংকার, মোবাইল সেট, নগদ ২ লাখ টাকাসহ অন্যান্য মালামাল লুটে নিয়ে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। আজ মঙ্গলবার সকালে প্রতিবেশীর ডাক পেয়ে ওঠেন ভুক্তভোগীরা। এ ঘটনায় অজ্ঞান পার্টির প্রতারক চক্রর হাত রয়েছে বলে দাবি ভুক্তভোগীদের পরিবার ও স্থানীয়দের। এ ঘটনায় আতঙ্কিত এলাকার সাধারণ মানুষ।
ভুক্তভোগী দুর্গাবাড়ি গ্রামের কাঠ ব্যবসায়ী লাভলু মিয়া বলেন, ‘গতকাল সন্ধ্যার পরে বাড়িতে অনুষ্ঠান ছিল। বাড়ির সবাই মিলে পিঠা খাই এবং টিউবওয়েলের পানি পান করি। এরপর রাতে ঘুমিয়ে পড়ি। সকালে প্রতিবেশীদের ডাকে ঘুম ভাঙে কিন্তু শরীরের ঝিমুনিতে সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারছিলাম না। অনেক কষ্টে উঠে দেখি, সিঁধ কেটে দুর্বৃত্তরা ঘরের আলমারি ভেঙে আমার ব্যবসার এক লাখ ৭০ হাজার টাকা ও দুই ভরি স্বর্ণালংকার নিয়ে গেছে।’
দীপক কুমার মন্ডল বলেন, ‘বেড়া কেটে আমার ঘরে প্রবেশ করে এক ভরি ওজনের স্বর্ণালংকার, ১০ হাজার টাকা ও অন্যান্য মালামাল নিয়ে গেছে। চেতনানাশক ওষুধের প্রতিক্রিয়ায় আমার মা ও ছোট ভাই এখনো সুস্থ হয়ে ওঠেনি।’
বালিয়াখোড়া ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আওয়াল খান ঘটনা নিশ্চিত করে বলেন, ‘থানায় বিষয়টি জানানো হয়েছে। পুলিশ এসে তদন্ত করছেন। ধারণা করা হচ্ছে, পানিতে চেতনানাশক মেশানোর ফলেই অসুস্থ হয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলেন বাড়ির লোকজন। এই সুযোগে দুর্বৃত্তরা টাকাপয়সা ও গয়না চুরি করে নিয়ে যায়।’
ঘিওর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আমিনুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি জানার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। তদন্ত চলছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
মানিকগঞ্জের ঘিওরে তিন বাড়িতে চুরির ঘটনা ঘটেছে। ভুক্তভোগীদের দাবি, নলকূপের পানিতে মেশানো চেতনানাশক ওষুধ খেয়ে তাঁরা অচেতন হওয়ায় এই ঘটনা ঘটে। এতে তিন পরিবারের নারী ও শিশুসহ ১৪ জনকে অচেতন করে মালামাল লুট করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে উপজেলার বালিয়াখোড়া ইউনিয়নের দ্বিমুখা গ্রাম ও দুর্গাবাড়ি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী পরিবারগুলো হলো—দ্বিমুখা গ্রামের দীপক কুমার মন্ডল ও সন্তোষ দাসের পরিবারে। এ ছাড়া পার্শ্ববর্তী দুর্গাবাড়ি গ্রামের মো. লাভলু ভূঁইয়ার পরিবার।
ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্য ও এলাকাবাসী জানান, গতকাল সোমবার রাতের খাবার শেষ করে তিন পরিবারের সদস্যরা ঘুমিয়ে পড়েন। রাতে দুর্বৃত্তরা ওই এলাকার লাভলুর বাড়িতে সিঁধ কেটে, দীপক ও সন্তোষের বাড়ির টিনের বেড়া কেটে ভেতরে প্রবেশ করে। এতে প্রায় তিন ভরি স্বর্ণালংকার, মোবাইল সেট, নগদ ২ লাখ টাকাসহ অন্যান্য মালামাল লুটে নিয়ে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। আজ মঙ্গলবার সকালে প্রতিবেশীর ডাক পেয়ে ওঠেন ভুক্তভোগীরা। এ ঘটনায় অজ্ঞান পার্টির প্রতারক চক্রর হাত রয়েছে বলে দাবি ভুক্তভোগীদের পরিবার ও স্থানীয়দের। এ ঘটনায় আতঙ্কিত এলাকার সাধারণ মানুষ।
ভুক্তভোগী দুর্গাবাড়ি গ্রামের কাঠ ব্যবসায়ী লাভলু মিয়া বলেন, ‘গতকাল সন্ধ্যার পরে বাড়িতে অনুষ্ঠান ছিল। বাড়ির সবাই মিলে পিঠা খাই এবং টিউবওয়েলের পানি পান করি। এরপর রাতে ঘুমিয়ে পড়ি। সকালে প্রতিবেশীদের ডাকে ঘুম ভাঙে কিন্তু শরীরের ঝিমুনিতে সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারছিলাম না। অনেক কষ্টে উঠে দেখি, সিঁধ কেটে দুর্বৃত্তরা ঘরের আলমারি ভেঙে আমার ব্যবসার এক লাখ ৭০ হাজার টাকা ও দুই ভরি স্বর্ণালংকার নিয়ে গেছে।’
দীপক কুমার মন্ডল বলেন, ‘বেড়া কেটে আমার ঘরে প্রবেশ করে এক ভরি ওজনের স্বর্ণালংকার, ১০ হাজার টাকা ও অন্যান্য মালামাল নিয়ে গেছে। চেতনানাশক ওষুধের প্রতিক্রিয়ায় আমার মা ও ছোট ভাই এখনো সুস্থ হয়ে ওঠেনি।’
বালিয়াখোড়া ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আওয়াল খান ঘটনা নিশ্চিত করে বলেন, ‘থানায় বিষয়টি জানানো হয়েছে। পুলিশ এসে তদন্ত করছেন। ধারণা করা হচ্ছে, পানিতে চেতনানাশক মেশানোর ফলেই অসুস্থ হয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলেন বাড়ির লোকজন। এই সুযোগে দুর্বৃত্তরা টাকাপয়সা ও গয়না চুরি করে নিয়ে যায়।’
ঘিওর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আমিনুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি জানার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। তদন্ত চলছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৬ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৮ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৯ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১২ দিন আগে