শিপ্ত বড়ুয়া, রামু (কক্সবাজার)
কক্সবাজারের রামুতে দ্বিতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা ভিডিপির একাধিক সদস্যের কাছ থেকে সিকিউরিটি মানির নামে ১ হাজার টাকা করে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
আজ বৃহস্পতিবার রামু উপজেলা আনসার-ভিডিপি কর্মকর্তার কার্যালয়ে এসে শতাধিক ভিডিপি সদস্য অভিযোগ করেন, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ভিডিপির দায়িত্ব নিতে প্রতিজনকে ১ হাজার টাকা করে দিতে হয়েছে। সেসময়ে সিকিউরিটি মানির কথা বলে এই টাকা নেওয়া হয়। কিন্তু এখন টাকা আর ফেরত দিচ্ছে না।
নির্বাচনে ভিডিপির দায়িত্ব পালন করা রোকেয়া আক্তার বলেন, ‘নির্বাচনের সময় দায়িত্ব পালনের জন্য আমাদের ৫ হাজার টাকা করে দিবে বলেছিল। এর জন্য আনসার ও ভিডিপি অফিসে ১ হাজার ২০০ টাকা করে জমার কথা বলেন পিসি (প্লাটুন কমান্ডার) ওসমান টাকা নেন। কিন্তু আজকে এখানে এসে দেখছি নির্বাচনের দায়িত্ব পালনের জন্য আমাদের ২ হাজার ২০০ টাকা করে দিল। চার দিন দায়িত্ব পালন করে তাহলে আমাদের হাতে থাকছে মাত্র বারোশো টাকা!’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেক ভিডিপি সদস্য বলেন, ‘ওসমান আর শাহ আলম নামের দুইজন আমাদের সতেরো জনের কাছ থেকে ১ হাজার টাকা নিয়েছে। আমাদেরর বলেছিল নির্বাচনের দায়িত্ব পালন করলে ৫ হাজার টাকা করে দিবে। এই এক হাজার টাকা ফেরত দেওয়ার কথাও বলেছিল তারা।’
টাকা নেওয়ার কথা স্বীকার করে নির্বাচনের সময় অ্যাসিস্ট্যান্ট প্লাটুন কমান্ডারের (এপিসি) দায়িত্বে থাকা জয়নাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি ১৭ জন ভিডিপি সদস্যদের কাছ থেকে এগারো শ টাকা করে নিয়েছি। এর মধ্যে আমি ১ হাজার টাকা করে আমার পিসি শাহ আলমকে দিয়েছি। শাহ আলম সে টাকা কোথায় দিয়েছে জানি না।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে শাহ আলমের ফোন নম্বরে একাধিকার কল করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।
আজ ভিডিপি সদস্যরা ভাতার টাকা নিতে এসে ২ হাজার ২০০ টাকা করে পেয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।
অভিযোগের বিষয়ে উপজেলা আনসার-ভিডিপি কর্মকর্তা আরজিনা আক্তারের কাছে জানতে চাইলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কারও কাছ থেকে কোনো টাকা নেওয়া হয়নি। তাছাড়া সিকিউরিটি মানি হিসেবে টাকা নেওয়ার কোনো নিয়ম নেই।’ ভিডিপি সদস্যদের কাছ থেকে তিনি কোনো টাকা নেননি বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
আজ দ্বিতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারী ১ হাজার ৭০০ জন ভিডিপি ও আনসার সদস্য তাঁদের ভাতার টাকা নিতে আসেন। সিকিউরিটি মানির নামে নেওয়া ১ হাজার টাকা দ্রুত ফেরত না দিলে বৃহত্তর আন্দোলনে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
কক্সবাজারের রামুতে দ্বিতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা ভিডিপির একাধিক সদস্যের কাছ থেকে সিকিউরিটি মানির নামে ১ হাজার টাকা করে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
আজ বৃহস্পতিবার রামু উপজেলা আনসার-ভিডিপি কর্মকর্তার কার্যালয়ে এসে শতাধিক ভিডিপি সদস্য অভিযোগ করেন, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ভিডিপির দায়িত্ব নিতে প্রতিজনকে ১ হাজার টাকা করে দিতে হয়েছে। সেসময়ে সিকিউরিটি মানির কথা বলে এই টাকা নেওয়া হয়। কিন্তু এখন টাকা আর ফেরত দিচ্ছে না।
নির্বাচনে ভিডিপির দায়িত্ব পালন করা রোকেয়া আক্তার বলেন, ‘নির্বাচনের সময় দায়িত্ব পালনের জন্য আমাদের ৫ হাজার টাকা করে দিবে বলেছিল। এর জন্য আনসার ও ভিডিপি অফিসে ১ হাজার ২০০ টাকা করে জমার কথা বলেন পিসি (প্লাটুন কমান্ডার) ওসমান টাকা নেন। কিন্তু আজকে এখানে এসে দেখছি নির্বাচনের দায়িত্ব পালনের জন্য আমাদের ২ হাজার ২০০ টাকা করে দিল। চার দিন দায়িত্ব পালন করে তাহলে আমাদের হাতে থাকছে মাত্র বারোশো টাকা!’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেক ভিডিপি সদস্য বলেন, ‘ওসমান আর শাহ আলম নামের দুইজন আমাদের সতেরো জনের কাছ থেকে ১ হাজার টাকা নিয়েছে। আমাদেরর বলেছিল নির্বাচনের দায়িত্ব পালন করলে ৫ হাজার টাকা করে দিবে। এই এক হাজার টাকা ফেরত দেওয়ার কথাও বলেছিল তারা।’
টাকা নেওয়ার কথা স্বীকার করে নির্বাচনের সময় অ্যাসিস্ট্যান্ট প্লাটুন কমান্ডারের (এপিসি) দায়িত্বে থাকা জয়নাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি ১৭ জন ভিডিপি সদস্যদের কাছ থেকে এগারো শ টাকা করে নিয়েছি। এর মধ্যে আমি ১ হাজার টাকা করে আমার পিসি শাহ আলমকে দিয়েছি। শাহ আলম সে টাকা কোথায় দিয়েছে জানি না।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে শাহ আলমের ফোন নম্বরে একাধিকার কল করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।
আজ ভিডিপি সদস্যরা ভাতার টাকা নিতে এসে ২ হাজার ২০০ টাকা করে পেয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।
অভিযোগের বিষয়ে উপজেলা আনসার-ভিডিপি কর্মকর্তা আরজিনা আক্তারের কাছে জানতে চাইলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কারও কাছ থেকে কোনো টাকা নেওয়া হয়নি। তাছাড়া সিকিউরিটি মানি হিসেবে টাকা নেওয়ার কোনো নিয়ম নেই।’ ভিডিপি সদস্যদের কাছ থেকে তিনি কোনো টাকা নেননি বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
আজ দ্বিতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারী ১ হাজার ৭০০ জন ভিডিপি ও আনসার সদস্য তাঁদের ভাতার টাকা নিতে আসেন। সিকিউরিটি মানির নামে নেওয়া ১ হাজার টাকা দ্রুত ফেরত না দিলে বৃহত্তর আন্দোলনে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪