সুবর্ণচর (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল নিয়ে ২০১৪ সালের এক মামলায় পরোয়ানাভুক্ত আসামি ধরতে গিয়ে ১৬ হাজার টাকা নিয়ে ছেড়ে দেন চরজব্বার থানায় উপ–পরিদর্শক (এসআই) মো. রফিকুল ইসলাম। গত শুক্রবার বিকেলে উপজেলার হালিম বাজারের ব্যবসায়ী ওয়াসিম মিয়াকে আটক করতে গিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু টাকা নিয়ে ফিরে এসেছেন।
আসামি ওয়াছিম মিয়া (৫৫) চরজুবলী ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের মোস্তাফিজুর রহমানের ছেলে। তাঁর স্থানীয় বাজারে কোকারির হার্ডওয়্যারের দোকান রয়েছে।
আজ সোমবার বিকেলে পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামানের নির্দেশে এসআই রফিককে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কাওছার আলম ভূঁইয়া বলেন, অভিযোগ পেয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে। পরে পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামানের নির্দেশে এসআই মো. রফিকুল ইসলামকে পুলিশ লাইনে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে।
আসামি ওয়াছিম মিয়ার জামাই আব্দুল মন্নান বলেন, ‘আমার শ্বশুরের নামে ১৯ হাজার ৪৫৬ টাকা বকেয়া বিলের মামলা করে পল্লী বিদ্যুৎ। শ্বশুর গতকাল রোববার ওই বিল পরিশোধ করে মামলা তুলে নিতে ঢাকা বিদ্যুৎ বিভাগ গেছেন। আজ সকালে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের কাগজ দেওয়ার পর বিদ্যুৎ বিভাগের স্পেশাল আদালত তাঁকে জামিন দেন।’
ঘটনার বর্ণনায় আব্দুল মন্নান বলেন, ‘পল্লী বিদ্যুতের করা মামলার পরোয়ানা নিয়ে আমার শ্বশুর ওয়াছিম মিয়াকে গ্রেপ্তার করতে যান এসআই রফিক। পরে তিনি সব শুনে ৩০ হাজার টাকা দাবি করেন। অন্যথায় আসামিকে হ্যান্ডকাফ পরিয়ে থানায় নেওয়ার ভয়ভীতি দেখান। পরে তাঁর কাছ থেকে ১৬ হাজার টাকা নিয়ে এসআই রফিক ফেরত যান।’
ওয়াছিম মিয়ার স্ত্রী নাসিমা বেগম বলেন, ‘আগের দিন টাকা নেওয়ার পর গত শনিবার (১৩ জুলাই) রাতেও চরজব্বার থানার পুলিশ বাড়িতে এসে ওয়াছিম মিয়ার খোঁজ করেন। তিনি বাড়িতে নেই বলার পরও ঘরে তন্ন তন্ন করে তল্লাশি চালায় পুলিশ।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে উপপরিদর্শক (এসআই) রফিকুল ইসলাম টাকা নেওয়ার কথা অস্বীকার করে বলেন, ‘এক সোর্স আমার নাম ভাঙিয়ে টাকা নিয়ে আসে। আমি তাকে আটকের চেষ্টা করছি।’ যদিও খবরটি জানাজানি হলে গণমাধ্যমকর্মীদের কাছে গিয়ে সংবাদ প্রকাশ না করার জন্য এসআই রফিক বিভিন্নভাবে তদবির করেন।
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল নিয়ে ২০১৪ সালের এক মামলায় পরোয়ানাভুক্ত আসামি ধরতে গিয়ে ১৬ হাজার টাকা নিয়ে ছেড়ে দেন চরজব্বার থানায় উপ–পরিদর্শক (এসআই) মো. রফিকুল ইসলাম। গত শুক্রবার বিকেলে উপজেলার হালিম বাজারের ব্যবসায়ী ওয়াসিম মিয়াকে আটক করতে গিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু টাকা নিয়ে ফিরে এসেছেন।
আসামি ওয়াছিম মিয়া (৫৫) চরজুবলী ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের মোস্তাফিজুর রহমানের ছেলে। তাঁর স্থানীয় বাজারে কোকারির হার্ডওয়্যারের দোকান রয়েছে।
আজ সোমবার বিকেলে পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামানের নির্দেশে এসআই রফিককে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কাওছার আলম ভূঁইয়া বলেন, অভিযোগ পেয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে। পরে পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামানের নির্দেশে এসআই মো. রফিকুল ইসলামকে পুলিশ লাইনে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে।
আসামি ওয়াছিম মিয়ার জামাই আব্দুল মন্নান বলেন, ‘আমার শ্বশুরের নামে ১৯ হাজার ৪৫৬ টাকা বকেয়া বিলের মামলা করে পল্লী বিদ্যুৎ। শ্বশুর গতকাল রোববার ওই বিল পরিশোধ করে মামলা তুলে নিতে ঢাকা বিদ্যুৎ বিভাগ গেছেন। আজ সকালে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের কাগজ দেওয়ার পর বিদ্যুৎ বিভাগের স্পেশাল আদালত তাঁকে জামিন দেন।’
ঘটনার বর্ণনায় আব্দুল মন্নান বলেন, ‘পল্লী বিদ্যুতের করা মামলার পরোয়ানা নিয়ে আমার শ্বশুর ওয়াছিম মিয়াকে গ্রেপ্তার করতে যান এসআই রফিক। পরে তিনি সব শুনে ৩০ হাজার টাকা দাবি করেন। অন্যথায় আসামিকে হ্যান্ডকাফ পরিয়ে থানায় নেওয়ার ভয়ভীতি দেখান। পরে তাঁর কাছ থেকে ১৬ হাজার টাকা নিয়ে এসআই রফিক ফেরত যান।’
ওয়াছিম মিয়ার স্ত্রী নাসিমা বেগম বলেন, ‘আগের দিন টাকা নেওয়ার পর গত শনিবার (১৩ জুলাই) রাতেও চরজব্বার থানার পুলিশ বাড়িতে এসে ওয়াছিম মিয়ার খোঁজ করেন। তিনি বাড়িতে নেই বলার পরও ঘরে তন্ন তন্ন করে তল্লাশি চালায় পুলিশ।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে উপপরিদর্শক (এসআই) রফিকুল ইসলাম টাকা নেওয়ার কথা অস্বীকার করে বলেন, ‘এক সোর্স আমার নাম ভাঙিয়ে টাকা নিয়ে আসে। আমি তাকে আটকের চেষ্টা করছি।’ যদিও খবরটি জানাজানি হলে গণমাধ্যমকর্মীদের কাছে গিয়ে সংবাদ প্রকাশ না করার জন্য এসআই রফিক বিভিন্নভাবে তদবির করেন।
রাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
২ দিন আগেক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
২ দিন আগেটিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫ধর্ষণের শিকার নারীর ছবি বা পরিচয় সংবাদ মাধ্যম কিংবা ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে কেউ প্রকাশ করলেই পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করতে পারবে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১৪ ধারায় বর্ণিত এই অপরাধ আমলযোগ্য হওয়ায় জড়িত অভিযোগে কোনো ব্যক্তিকে সঙ্গে সঙ্গে আটক করা যাবে।
০৯ মার্চ ২০২৫