উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
রোহিঙ্গাদের প্রথম সারির নেতা মাস্টার মুহিবুল্লাহকে হত্যার জন্য ফতোয়া দেওয়া মৌলভি জকোরিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটেলিয়ন (এপিবিএন)। তিনি রোহিঙ্গাদের কথিত উগ্রপন্থী সংগঠন আরাকান রোহিঙ্গা সালভেশন আর্মির (আরসা) ওলামা কাউন্সিলের প্রধান।
আজ রোববার দুপুরে গ্রেপ্তারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন ১৪ এপিবিএনের অধিনায়ক নাঈমুল হক।
এর আগে গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিটের দিকে উখিয়ার কুতুপালংস্থ লম্বাশিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত জকোরিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্প ১-ইস্ট, ব্লক ডি/৮-এর বাসিন্দা আব্দুল করিমের ছেলে, যার এফসিএন নম্বর ১৪৭৯৬৭।
অধিনায়ক নাঈমুল হক বলেন, ‘মৌলভি জকোরিয়ার সঙ্গে নিহত রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহর মতবিরোধ ছিল। মুহিবুল্লাহকে হত্যার ফতোয়া দিয়ে আলোচিত এই হত্যাকাণ্ডের পর জকোরিয়া আত্মগোপনে চলে যান। দীর্ঘ চার মাসের প্রচেষ্টায় আমরা তাঁকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হই।’
তাঁকে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্থিরতা তৈরির মদদদাতাদের একজন শীর্ষ পরামর্শক হিসেবে বিবেচনা করা হয় বলে জানান নাঈম। তিনি বলেন, পরবর্তী আইনি পদক্ষেপের জন্য আটক জকোরিয়াকে উখিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
জানা গেছে, মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশের মংডু জেলার বাসিন্দা মৌলভি মোহাম্মদ জকোরিয়া ২০১৫ সালে বাংলাদেশে এলেও পরে মিয়ানমারে ফিরে যান। ২০১৭ সালের আগস্টে নতুন করে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে আশ্রয় নিলে জকোরিয়াও ফিরে এসে লম্বাশিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আশ্রয় নেন।
২০১৯ সালে তাঁকে নিজেদের ফতোয়া বিভাগের প্রধানের দায়িত্ব দেয় আরসা। এরপর ২০২০ সাল থেকে আরসার ধর্মীয় শাখা ওলামা কাউন্সিলের কুতুপালং এলাকার প্রধান কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন জকোরিয়া।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরসার সাবেক এক সদস্য জানান, জকোরিয়ার সঙ্গে সরাসরি আরসাপ্রধান আতাউল্লাহ আবু আম্মার জুনুনির যোগাযোগ ছিল। তাঁর নির্দেশনায় ওলামা কাউন্সিল পরিচালনা করতেন জকোরিয়া।
প্রসঙ্গত, গত বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ৮টার দিকে উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্প-১ ইস্ট-ওয়েস্ট (ডি ব্লকে) নিজের সংগঠন ‘আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস এন্ড হিউম্যান রাইটস’ এর অফিসে অবস্থানের সময় মুহিবুল্লাহকে বন্দুকধারীরা গুলি করে হত্যা করে।
পরদিন ৩০ সেপ্টেম্বর রাতে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় উখিয়া থানায় মামলা দায়ের করেন নিহত মুহিবুল্লাহর ছোট ভাই হাবিবুল্লাহ। এ মামলায় এখন পর্যন্ত সরাসরি মুহিবুল্লাহ কিলিং মিশনে অংশ নেওয়া আজিজুল হকসহ জড়িত ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ১৪ এপিবিএন। যাদের চারজন এরই মধ্যে আদালতে স্বীকারোক্তিমূূলক জবানবন্দি প্রদান করেছেন।
রোহিঙ্গাদের প্রথম সারির নেতা মাস্টার মুহিবুল্লাহকে হত্যার জন্য ফতোয়া দেওয়া মৌলভি জকোরিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটেলিয়ন (এপিবিএন)। তিনি রোহিঙ্গাদের কথিত উগ্রপন্থী সংগঠন আরাকান রোহিঙ্গা সালভেশন আর্মির (আরসা) ওলামা কাউন্সিলের প্রধান।
আজ রোববার দুপুরে গ্রেপ্তারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন ১৪ এপিবিএনের অধিনায়ক নাঈমুল হক।
এর আগে গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিটের দিকে উখিয়ার কুতুপালংস্থ লম্বাশিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত জকোরিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্প ১-ইস্ট, ব্লক ডি/৮-এর বাসিন্দা আব্দুল করিমের ছেলে, যার এফসিএন নম্বর ১৪৭৯৬৭।
অধিনায়ক নাঈমুল হক বলেন, ‘মৌলভি জকোরিয়ার সঙ্গে নিহত রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহর মতবিরোধ ছিল। মুহিবুল্লাহকে হত্যার ফতোয়া দিয়ে আলোচিত এই হত্যাকাণ্ডের পর জকোরিয়া আত্মগোপনে চলে যান। দীর্ঘ চার মাসের প্রচেষ্টায় আমরা তাঁকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হই।’
তাঁকে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্থিরতা তৈরির মদদদাতাদের একজন শীর্ষ পরামর্শক হিসেবে বিবেচনা করা হয় বলে জানান নাঈম। তিনি বলেন, পরবর্তী আইনি পদক্ষেপের জন্য আটক জকোরিয়াকে উখিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
জানা গেছে, মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশের মংডু জেলার বাসিন্দা মৌলভি মোহাম্মদ জকোরিয়া ২০১৫ সালে বাংলাদেশে এলেও পরে মিয়ানমারে ফিরে যান। ২০১৭ সালের আগস্টে নতুন করে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে আশ্রয় নিলে জকোরিয়াও ফিরে এসে লম্বাশিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আশ্রয় নেন।
২০১৯ সালে তাঁকে নিজেদের ফতোয়া বিভাগের প্রধানের দায়িত্ব দেয় আরসা। এরপর ২০২০ সাল থেকে আরসার ধর্মীয় শাখা ওলামা কাউন্সিলের কুতুপালং এলাকার প্রধান কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন জকোরিয়া।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরসার সাবেক এক সদস্য জানান, জকোরিয়ার সঙ্গে সরাসরি আরসাপ্রধান আতাউল্লাহ আবু আম্মার জুনুনির যোগাযোগ ছিল। তাঁর নির্দেশনায় ওলামা কাউন্সিল পরিচালনা করতেন জকোরিয়া।
প্রসঙ্গত, গত বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ৮টার দিকে উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্প-১ ইস্ট-ওয়েস্ট (ডি ব্লকে) নিজের সংগঠন ‘আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস এন্ড হিউম্যান রাইটস’ এর অফিসে অবস্থানের সময় মুহিবুল্লাহকে বন্দুকধারীরা গুলি করে হত্যা করে।
পরদিন ৩০ সেপ্টেম্বর রাতে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় উখিয়া থানায় মামলা দায়ের করেন নিহত মুহিবুল্লাহর ছোট ভাই হাবিবুল্লাহ। এ মামলায় এখন পর্যন্ত সরাসরি মুহিবুল্লাহ কিলিং মিশনে অংশ নেওয়া আজিজুল হকসহ জড়িত ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ১৪ এপিবিএন। যাদের চারজন এরই মধ্যে আদালতে স্বীকারোক্তিমূূলক জবানবন্দি প্রদান করেছেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২৪ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫