চট্টগ্রাম আদালত প্রতিবেদক
চট্টগ্রামে একাধিক পরিচয়ে বিয়ে ও প্রতারণার মামলায় মিনু আক্তারের (৩৫) রিমান্ড আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ বুধবার চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হোসেন মো. রেজার আদালত পুলিশের করা ৫ দিন রিমান্ড আবেদনের শুনানি শেষে এ আদেশ দেন। অপরদিকে অভিযুক্তের জামিন আবেদনও নামঞ্জুর করা হয়েছে।
মিনু আক্তার গাজীপুর জেলার টঙ্গীর ৪০৩ হোল্ডিংয়ের শাহীনুর কুঞ্জের বাসিন্দা। তাঁর গ্রামের বাড়ি রাঙামাটি বাঘাইছড়ি থানার উগলছড়ি ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডে। তাঁর বাবার নাম আলি আহাম্মদ ও মা শামসুন্নাহার।
মিনু আক্তার ওরফে নাসরিন আক্তার ওরফে শিমু গত ২৯ সেপ্টেম্বর আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠান। এর আগে ৮ সেপ্টেম্বর স্ত্রী মিনুসহ তিনজনের বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী এলাকার কাতারপ্রবাসী ইমাম হোসেন (৩৮) আদালতে অভিযোগ করেন। আদালত অভিযোগ এজাহার গণ্য করতে বায়েজিদ থানাকে নির্দেশ দেন।
নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার কামরুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আসামির রিমান্ড নামঞ্জুর করেছেন আদালত।
বাদীর আইনজীবী গোলাম মাওলা মুরাদ বলেন, আমরা আসামির জামিনের বিরোধিতা করেছি।
অভিযুক্তের আইনজীবী মো. বরকত উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাদীর কাছ থেকে আসামি কত টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন? এবং বিয়ে-সংক্রান্ত সত্যতা যাচাইয়ের জন্য আসামির রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ। আদালতে আমরা বলেছি, আসামিকে বিদেশ থেকে কীভাবে কত টাকা দিয়েছে তাঁর দায় দায়িত্ব আসামির না। সেটা বাদীকেই প্রমাণ করতে হবে। তা ছাড়া বাদীর সঙ্গে আসামির বিয়ে হওয়ার কথা উভয় পক্ষ স্বীকার করেছে। আদালতে কাবিননামার কপিও দেওয়া হয়েছে। তাই আদালত রিমান্ড নামঞ্জুর করেছেন।’
বাদীর আরজিতে বলা হয়, কাতারপ্রবাসী ইমাম ও মিনুর সঙ্গে পরিচয় হয় ফেসবুকে। ইমাম হোসেন দেশে আসার পর ২০১৯ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি ১০ লাখ টাকা কাবিনে তাদের বিয়ে হয়। বিয়ের পর ইমাম কাতারের কর্মস্থলে ফিরে গেলে বিভিন্ন প্রয়োজনের কথা বলে মিনু ৭ লাখ টাকা নেন। টাকা নেওয়ার পর মিনু ইমামকে অবহেলা শুরু করেন। আত্মীয়স্বজনের মাধ্যমে বিদেশে বসে ইমাম জানতে পারেন তাঁর রুবি গেটের বাসায় মানুষের অস্বাভাবিক আনাগোনা শুরু হয়েছে। পরে তাঁর সন্দেহ হলে দেশে ফিরে আসেন। এরপর খোঁজখবর নিয়ে একে একে খুঁজে পান মিনুর তিনটি আলাদা পরিচয়পত্র। আরও এক বিয়ের কাবিননামা এবং সামাজিক ফেসবুকে রাশেদ নামের এক যুবকের সঙ্গে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ের ছবি। গত বছর ২০ ফেব্রুয়ারি জামিলের সঙ্গে বিয়ে করার কাবিনও খুঁজে পান ইমাম। ইমামের সঙ্গে সম্পর্ক বহাল থাকাকালেই ওই বিয়ে করেন বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়। একই মামলায় গত রোববার মিনুর আগের স্বামী রাশেদ কারাগারে রয়েছে।
অভিযোগে মিনু আক্তারের আরও নাম হিসেবে এজাহারে ফাতেমা আক্তার রোমান এবং নাছমিন আক্তার উল্লেখ করা হয়।
চট্টগ্রামে একাধিক পরিচয়ে বিয়ে ও প্রতারণার মামলায় মিনু আক্তারের (৩৫) রিমান্ড আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ বুধবার চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হোসেন মো. রেজার আদালত পুলিশের করা ৫ দিন রিমান্ড আবেদনের শুনানি শেষে এ আদেশ দেন। অপরদিকে অভিযুক্তের জামিন আবেদনও নামঞ্জুর করা হয়েছে।
মিনু আক্তার গাজীপুর জেলার টঙ্গীর ৪০৩ হোল্ডিংয়ের শাহীনুর কুঞ্জের বাসিন্দা। তাঁর গ্রামের বাড়ি রাঙামাটি বাঘাইছড়ি থানার উগলছড়ি ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডে। তাঁর বাবার নাম আলি আহাম্মদ ও মা শামসুন্নাহার।
মিনু আক্তার ওরফে নাসরিন আক্তার ওরফে শিমু গত ২৯ সেপ্টেম্বর আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠান। এর আগে ৮ সেপ্টেম্বর স্ত্রী মিনুসহ তিনজনের বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী এলাকার কাতারপ্রবাসী ইমাম হোসেন (৩৮) আদালতে অভিযোগ করেন। আদালত অভিযোগ এজাহার গণ্য করতে বায়েজিদ থানাকে নির্দেশ দেন।
নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার কামরুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আসামির রিমান্ড নামঞ্জুর করেছেন আদালত।
বাদীর আইনজীবী গোলাম মাওলা মুরাদ বলেন, আমরা আসামির জামিনের বিরোধিতা করেছি।
অভিযুক্তের আইনজীবী মো. বরকত উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাদীর কাছ থেকে আসামি কত টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন? এবং বিয়ে-সংক্রান্ত সত্যতা যাচাইয়ের জন্য আসামির রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ। আদালতে আমরা বলেছি, আসামিকে বিদেশ থেকে কীভাবে কত টাকা দিয়েছে তাঁর দায় দায়িত্ব আসামির না। সেটা বাদীকেই প্রমাণ করতে হবে। তা ছাড়া বাদীর সঙ্গে আসামির বিয়ে হওয়ার কথা উভয় পক্ষ স্বীকার করেছে। আদালতে কাবিননামার কপিও দেওয়া হয়েছে। তাই আদালত রিমান্ড নামঞ্জুর করেছেন।’
বাদীর আরজিতে বলা হয়, কাতারপ্রবাসী ইমাম ও মিনুর সঙ্গে পরিচয় হয় ফেসবুকে। ইমাম হোসেন দেশে আসার পর ২০১৯ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি ১০ লাখ টাকা কাবিনে তাদের বিয়ে হয়। বিয়ের পর ইমাম কাতারের কর্মস্থলে ফিরে গেলে বিভিন্ন প্রয়োজনের কথা বলে মিনু ৭ লাখ টাকা নেন। টাকা নেওয়ার পর মিনু ইমামকে অবহেলা শুরু করেন। আত্মীয়স্বজনের মাধ্যমে বিদেশে বসে ইমাম জানতে পারেন তাঁর রুবি গেটের বাসায় মানুষের অস্বাভাবিক আনাগোনা শুরু হয়েছে। পরে তাঁর সন্দেহ হলে দেশে ফিরে আসেন। এরপর খোঁজখবর নিয়ে একে একে খুঁজে পান মিনুর তিনটি আলাদা পরিচয়পত্র। আরও এক বিয়ের কাবিননামা এবং সামাজিক ফেসবুকে রাশেদ নামের এক যুবকের সঙ্গে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ের ছবি। গত বছর ২০ ফেব্রুয়ারি জামিলের সঙ্গে বিয়ে করার কাবিনও খুঁজে পান ইমাম। ইমামের সঙ্গে সম্পর্ক বহাল থাকাকালেই ওই বিয়ে করেন বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়। একই মামলায় গত রোববার মিনুর আগের স্বামী রাশেদ কারাগারে রয়েছে।
অভিযোগে মিনু আক্তারের আরও নাম হিসেবে এজাহারে ফাতেমা আক্তার রোমান এবং নাছমিন আক্তার উল্লেখ করা হয়।
বৈবাহিক জীবনে টানাপোড়েন, তাতে যুক্ত হয় সন্দেহ। সেই সন্দেহই কাল হয়ে দাঁড়ায় তাসলিমা আক্তারের জীবনে। রাজধানীর কলাবাগানে স্বামীর দায়ের কোপে হয়েছেন খুন। হত্যার পর স্ত্রীর লাশ ডিপ ফ্রিজে লুকিয়ে রাখেন নজরুল ইসলাম।
১৩ ঘণ্টা আগেদেশের জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সালমান শাহ হত্যা মামলা নিষ্পত্তির আদেশের বিরুদ্ধে করা রিভিশন মামলার শুনানি শেষে ২০ অক্টোবর রায় ঘোষণার দিন ঠিক করেছেন আদালত। আজ সোমবার ঢাকার ষষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক রায়ের দিন নির্ধারণ করেন।
৩ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের এক নাগরিকের সঙ্গে প্রতারণা, ভারতে সোনা চোরাচালান এবং ৬০০ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে সিআইডি। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় এই মামলা করে।
১৫ দিন আগেঢাকার পল্লবীতে অভিনব কায়দায় প্রতারণার অভিযোগে একটি সংঘবদ্ধ চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। চাকরির লোভ দেখিয়ে ও ব্যবসায়িক অংশীদারির আশ্বাস দিয়ে কোরআন ছুঁয়ে শপথ করিয়ে কোটি টাকার বেশি হাতিয়ে নিত চক্রটি।
১৬ দিন আগে