মির্জাগঞ্জ (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
মির্জাগঞ্জ উপজেলার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দেউলী গ্রামের খন্দকার খায়ের উল ইসলামের বিরুদ্ধে ৫ কোটি টাকার একটি মানহানি মামলা হয়েছে। গত ২৯ জুন একই গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ আশ্রাব খানের (মৃত) মেয়ে জান্নাতুন নাহার জুঁই এই মামলা করেন।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, খন্দকার খায়ের উল ইসলাম চলতি বছরের ২০ এপ্রিল ‘দৈনিক মুক্ত খবর’ নামের একটি পত্রিকায় বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম এম এ আশ্রাব খানের মানসম্মান ক্ষুণ্ন করার অসৎ উদ্দেশ্যে মিথ্যা ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার করেন। মামলার বাদী ওই পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ পাঠালে কর্তৃপক্ষ তা প্রকাশও করে। কিন্তু এরপরও বিবাদী ওই সংবাদকে পুঁজি করে এম এ আশ্রাব খানকে জীবিত দেখিয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে বাদীর মুক্তিযোদ্ধা পিতার মানসম্মান ক্ষুণ্ন করার জন্য একটি ভুয়া আবেদন করেন, যা পরবর্তী সময়ে বাতিল হয়ে যায়।
সবশেষ গত ২৮ জুন বাদীর ঘরের সামনের রাস্তায় এসে হুমকি দিয়ে বিবাদী খন্দকার খায়ের উল ইসলাম বাদীকে বলেন, ‘তোর বাবা কোনো মুক্তিযোদ্ধা না। তোর বাবার বিরুদ্ধে অনেক টাকাপয়সা খরচ করে “মুক্ত খবর” পত্রিকায় সে যে মুক্তিযোদ্ধা না তা লিখিয়া ছাপাইয়া সমগ্র দেশে ছড়াইয়া দিয়েছি। মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়েও অভিযোগ দিছি। সেটা বাতিল করছে তো কী হয়েছে। আমি সর্বত্র বলে বেড়াব তোর বাপ একটা রাজাকার। আমি পোস্টার ছাপাইতে দিছি, বিভিন্ন জায়গায় পোস্টার লাগাইয়া দিব। তোর বাপের মানসম্মান ধুলায় মিশিয়ে দিব। তুই পারলে কিছু করিস। আমার হাত অনেক লম্বা। আমাকে কিছুই করতে পারবি না।’
এই মামলার বিবাদী খন্দকার খায়ের উল ইসলাম পত্রিকায় মিথ্যা অপপ্রচার ও মিথ্যা অভিযোগ করে বাদীর বীর মুক্তিযোদ্ধা বাবার অপূরণীয় ক্ষতি সাধন করেছেন। এতে ৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন তিনি।
মির্জাগঞ্জ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক স্বপন কুমার দাস মামলাটি গ্রহণ করে পটুয়াখালী জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সভাপতির কাছে প্রাথমিক সত্যতা যাচাইয়ের জন্য তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
মির্জাগঞ্জ উপজেলার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দেউলী গ্রামের খন্দকার খায়ের উল ইসলামের বিরুদ্ধে ৫ কোটি টাকার একটি মানহানি মামলা হয়েছে। গত ২৯ জুন একই গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ আশ্রাব খানের (মৃত) মেয়ে জান্নাতুন নাহার জুঁই এই মামলা করেন।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, খন্দকার খায়ের উল ইসলাম চলতি বছরের ২০ এপ্রিল ‘দৈনিক মুক্ত খবর’ নামের একটি পত্রিকায় বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম এম এ আশ্রাব খানের মানসম্মান ক্ষুণ্ন করার অসৎ উদ্দেশ্যে মিথ্যা ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার করেন। মামলার বাদী ওই পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ পাঠালে কর্তৃপক্ষ তা প্রকাশও করে। কিন্তু এরপরও বিবাদী ওই সংবাদকে পুঁজি করে এম এ আশ্রাব খানকে জীবিত দেখিয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে বাদীর মুক্তিযোদ্ধা পিতার মানসম্মান ক্ষুণ্ন করার জন্য একটি ভুয়া আবেদন করেন, যা পরবর্তী সময়ে বাতিল হয়ে যায়।
সবশেষ গত ২৮ জুন বাদীর ঘরের সামনের রাস্তায় এসে হুমকি দিয়ে বিবাদী খন্দকার খায়ের উল ইসলাম বাদীকে বলেন, ‘তোর বাবা কোনো মুক্তিযোদ্ধা না। তোর বাবার বিরুদ্ধে অনেক টাকাপয়সা খরচ করে “মুক্ত খবর” পত্রিকায় সে যে মুক্তিযোদ্ধা না তা লিখিয়া ছাপাইয়া সমগ্র দেশে ছড়াইয়া দিয়েছি। মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়েও অভিযোগ দিছি। সেটা বাতিল করছে তো কী হয়েছে। আমি সর্বত্র বলে বেড়াব তোর বাপ একটা রাজাকার। আমি পোস্টার ছাপাইতে দিছি, বিভিন্ন জায়গায় পোস্টার লাগাইয়া দিব। তোর বাপের মানসম্মান ধুলায় মিশিয়ে দিব। তুই পারলে কিছু করিস। আমার হাত অনেক লম্বা। আমাকে কিছুই করতে পারবি না।’
এই মামলার বিবাদী খন্দকার খায়ের উল ইসলাম পত্রিকায় মিথ্যা অপপ্রচার ও মিথ্যা অভিযোগ করে বাদীর বীর মুক্তিযোদ্ধা বাবার অপূরণীয় ক্ষতি সাধন করেছেন। এতে ৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন তিনি।
মির্জাগঞ্জ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক স্বপন কুমার দাস মামলাটি গ্রহণ করে পটুয়াখালী জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সভাপতির কাছে প্রাথমিক সত্যতা যাচাইয়ের জন্য তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে