কাউখালী (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
রং মেশানো মাছে সয়লাব পিরোজপুরের কাউখালীর বাজারগুলো। পচা মাছে রং, ফরমালিনসহ বিভিন্ন কেমিক্যাল মিশিয়ে বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। ক্রেতাদের অভিযোগ, প্রশাসনের নাকের ডগায় এসব বিষাক্ত মাছ বিক্রি হচ্ছে। অনেকে না বুঝে রং মেশানো মাছ কিনছেন। অসাধু ব্যবসায়ীরা অধিক মুনাফা পাওয়ার আশায় রং মিশিয়ে সাদা মাছ তাজা দেখিয়ে বিক্রি করছেন।
উপজেলার উত্তর ও দক্ষিণ মাছ বাজারে গিয়ে দেখা যায়, সাগর থেকে বরফ মেশানো পচা খাওয়ার অনুপযোগী মাছ কিছু অসাধু ব্যবসায়ী কেমিক্যাল মিশিয়ে ভালো মাছ বলে বিক্রি করছেন। অনেকে না বুঝেই কিনে নিচ্ছেন এসব মাছ।
বাজারে মাছ কিনতে আসা ক্রেতা জহুরুল ইসলাম বলেন, প্রশাসনের চোখের সামনেই বিষাক্ত রং ও ফরমালিন দেওয়া মাছ বিক্রি হয়। অথচ তাদের চোখে কখনোই অপরাধীরা ধরা পড়ে না।
দক্ষিণ বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. নুরুল আমিন বলেন, ‘আমি নতুন নির্বাচিত হয়েছি। প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করে দ্রুত রং ও ফরমালিনযুক্ত মাছ বিক্রি বন্ধ করার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মাছের বাজার ইজারাদার জিয়াউল হাসান বলেন, ‘নিষেধ করেও এই অবৈধ ব্যবসা বন্ধ করতে পারছি না। ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট একটি বড় সমস্যা। প্রশাসনিক কঠোর নজরদারি প্রয়োজন।’
এই প্রতিবেদক রং মেশানো মাছ বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলতে গেলে ক্যামেরা দেখে সটকে পড়েন। এ সময় জানা যায়, পোয়া, মরমা, বউ মাছজাতীয় ছোট মাছগুলোতে রং মেশানো হয়। এসব মাছ বিক্রেতারা পারের হাট, পাথরঘাটা এলাকা থেকে নিয়ে আসেন।
উপজেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর মো. ইলিয়াস হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রং মেশানো মাছ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। আমরা বিষয়টা জানি, রং মেশানো বন্ধ করতে অভিযান অব্যাহত আছে। তবে বাজার পরিদর্শনে গেলে প্রায়ই ব্যবসায়ীরা মাছ নিয়ে পালিয়ে যান।’
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সুজন সাহা জানান, ‘বিষাক্ত রং ও ফরমালিনযুক্ত মাছ স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। বিশেষ করে লিভারে সমস্যা ও ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়। এ বিষয়ে আমার জানা ছিল না। এখন জানলাম, বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রং মেশানো মাছে সয়লাব পিরোজপুরের কাউখালীর বাজারগুলো। পচা মাছে রং, ফরমালিনসহ বিভিন্ন কেমিক্যাল মিশিয়ে বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। ক্রেতাদের অভিযোগ, প্রশাসনের নাকের ডগায় এসব বিষাক্ত মাছ বিক্রি হচ্ছে। অনেকে না বুঝে রং মেশানো মাছ কিনছেন। অসাধু ব্যবসায়ীরা অধিক মুনাফা পাওয়ার আশায় রং মিশিয়ে সাদা মাছ তাজা দেখিয়ে বিক্রি করছেন।
উপজেলার উত্তর ও দক্ষিণ মাছ বাজারে গিয়ে দেখা যায়, সাগর থেকে বরফ মেশানো পচা খাওয়ার অনুপযোগী মাছ কিছু অসাধু ব্যবসায়ী কেমিক্যাল মিশিয়ে ভালো মাছ বলে বিক্রি করছেন। অনেকে না বুঝেই কিনে নিচ্ছেন এসব মাছ।
বাজারে মাছ কিনতে আসা ক্রেতা জহুরুল ইসলাম বলেন, প্রশাসনের চোখের সামনেই বিষাক্ত রং ও ফরমালিন দেওয়া মাছ বিক্রি হয়। অথচ তাদের চোখে কখনোই অপরাধীরা ধরা পড়ে না।
দক্ষিণ বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. নুরুল আমিন বলেন, ‘আমি নতুন নির্বাচিত হয়েছি। প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করে দ্রুত রং ও ফরমালিনযুক্ত মাছ বিক্রি বন্ধ করার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মাছের বাজার ইজারাদার জিয়াউল হাসান বলেন, ‘নিষেধ করেও এই অবৈধ ব্যবসা বন্ধ করতে পারছি না। ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট একটি বড় সমস্যা। প্রশাসনিক কঠোর নজরদারি প্রয়োজন।’
এই প্রতিবেদক রং মেশানো মাছ বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলতে গেলে ক্যামেরা দেখে সটকে পড়েন। এ সময় জানা যায়, পোয়া, মরমা, বউ মাছজাতীয় ছোট মাছগুলোতে রং মেশানো হয়। এসব মাছ বিক্রেতারা পারের হাট, পাথরঘাটা এলাকা থেকে নিয়ে আসেন।
উপজেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর মো. ইলিয়াস হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রং মেশানো মাছ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। আমরা বিষয়টা জানি, রং মেশানো বন্ধ করতে অভিযান অব্যাহত আছে। তবে বাজার পরিদর্শনে গেলে প্রায়ই ব্যবসায়ীরা মাছ নিয়ে পালিয়ে যান।’
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সুজন সাহা জানান, ‘বিষাক্ত রং ও ফরমালিনযুক্ত মাছ স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। বিশেষ করে লিভারে সমস্যা ও ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়। এ বিষয়ে আমার জানা ছিল না। এখন জানলাম, বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৩ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৬ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৭ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১০ দিন আগে