নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: মুনিয়ার ‘আত্মহত্যায় প্ররোচনা’ মামলায় এক মাত্র আসামি বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরকে খুঁজে পাচ্ছে না পুলিশ। মামলা দায়েরের চার দিন পার হলেও তাঁর অবস্থান এখনো নিশ্চিত হতে পারেননি তদন্তকারী কর্মকর্তারা।
মুনিয়ার ‘আত্মহত্যা প্ররোচনা’ মামলার তদন্তে নেমে পুলিশ এরই মধ্যে বেশ কয়েকজনের নাম পেয়েছে। তাঁদের সবাইকে এক এক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। সায়েম সোবহান আনভীরকেও জিজ্ঞাসাবাদ করতে খুঁজছে পুলিশ। তবে এখন পর্যন্ত (৩০ এপ্রিল রাত ৮ টা) তাঁর সঠিক অবস্থান নিশ্চিত হতে পারেননি তাঁরা।
ঢাকা মহানগর পুলিশের গুলশান বিভাগের উপ-কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী বলেন, আমরা আদালতের নিষেধাজ্ঞার পর ইমিগ্রেশনে চিঠি দিয়েছি। প্রতিদিন ইমিগ্রেশনের সিস্টেম চেক করে দেখা হচ্ছে। যতোটুকু জানা গেছে, অভিযুক্ত সায়েম সোবহান আনভীর সিস্টেমেটিক্যালি দেশেই আছেন। তবে দেশের ভেতরে তিনি কোথায় আছেন তা এখনও জানা যায়নি।
গত বৃহস্পতিবার রাতে একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে (ভিপিসি-১১) দেশ ছেড়েছে আনভীরের স্ত্রী-সন্তানসহ পরিবারের ৮ জন সদস্য। বিমানের গতিপথ নির্দেশক ওয়েবসাইট ফ্লাইটঅ্যাওয়ারে দেখা যায়, ঢাকা শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে রাত ৮টা ৫৬ মিনিটে রওনা হয় ফ্লাইটটি। বাংলাদেশ সময় রাত ২টা ৮ মিনিটে এটি দুবাইয়ের আল মাকতুম বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন সূত্র জানায়, এই ফ্লাইটে সায়েম সোবহান আনভীর যাওয়ার জন্য তৎপরতা চালিয়েছিলেন। কিন্তু আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকায় তিনি যেতে ব্যর্থ হন। তবে তাঁর পরিবারের অন্য কারও ক্ষেত্রে আদালতের এরকম বিধিনিষেধ ছিলো না।
আনভীরের বসুন্ধরার বাসভবন এলাকায় সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ওই এলাকায় তাঁদের নিজস্ব সিকিউরিটি ফোর্স দিয়ে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছে। আবাসিক এই এলাকায় প্রবেশ করতে ও বের হতে দুই/তিন দফা তল্লাশির মুখে পড়তে হচ্ছে। সাংবাদিক স্টিকারের গাড়ি বা অপরিচিত কাউকেই ওই বাসভবনের আশেপাশে যেতে দেওয়া হচ্ছে না।
ঢাকা: মুনিয়ার ‘আত্মহত্যায় প্ররোচনা’ মামলায় এক মাত্র আসামি বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরকে খুঁজে পাচ্ছে না পুলিশ। মামলা দায়েরের চার দিন পার হলেও তাঁর অবস্থান এখনো নিশ্চিত হতে পারেননি তদন্তকারী কর্মকর্তারা।
মুনিয়ার ‘আত্মহত্যা প্ররোচনা’ মামলার তদন্তে নেমে পুলিশ এরই মধ্যে বেশ কয়েকজনের নাম পেয়েছে। তাঁদের সবাইকে এক এক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। সায়েম সোবহান আনভীরকেও জিজ্ঞাসাবাদ করতে খুঁজছে পুলিশ। তবে এখন পর্যন্ত (৩০ এপ্রিল রাত ৮ টা) তাঁর সঠিক অবস্থান নিশ্চিত হতে পারেননি তাঁরা।
ঢাকা মহানগর পুলিশের গুলশান বিভাগের উপ-কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী বলেন, আমরা আদালতের নিষেধাজ্ঞার পর ইমিগ্রেশনে চিঠি দিয়েছি। প্রতিদিন ইমিগ্রেশনের সিস্টেম চেক করে দেখা হচ্ছে। যতোটুকু জানা গেছে, অভিযুক্ত সায়েম সোবহান আনভীর সিস্টেমেটিক্যালি দেশেই আছেন। তবে দেশের ভেতরে তিনি কোথায় আছেন তা এখনও জানা যায়নি।
গত বৃহস্পতিবার রাতে একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে (ভিপিসি-১১) দেশ ছেড়েছে আনভীরের স্ত্রী-সন্তানসহ পরিবারের ৮ জন সদস্য। বিমানের গতিপথ নির্দেশক ওয়েবসাইট ফ্লাইটঅ্যাওয়ারে দেখা যায়, ঢাকা শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে রাত ৮টা ৫৬ মিনিটে রওনা হয় ফ্লাইটটি। বাংলাদেশ সময় রাত ২টা ৮ মিনিটে এটি দুবাইয়ের আল মাকতুম বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন সূত্র জানায়, এই ফ্লাইটে সায়েম সোবহান আনভীর যাওয়ার জন্য তৎপরতা চালিয়েছিলেন। কিন্তু আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকায় তিনি যেতে ব্যর্থ হন। তবে তাঁর পরিবারের অন্য কারও ক্ষেত্রে আদালতের এরকম বিধিনিষেধ ছিলো না।
আনভীরের বসুন্ধরার বাসভবন এলাকায় সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ওই এলাকায় তাঁদের নিজস্ব সিকিউরিটি ফোর্স দিয়ে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছে। আবাসিক এই এলাকায় প্রবেশ করতে ও বের হতে দুই/তিন দফা তল্লাশির মুখে পড়তে হচ্ছে। সাংবাদিক স্টিকারের গাড়ি বা অপরিচিত কাউকেই ওই বাসভবনের আশেপাশে যেতে দেওয়া হচ্ছে না।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৮ ঘণ্টা আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১১ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৩ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৯ দিন আগে