নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিভিন্ন সময়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি) পরিচয়ে ব্যবহার করে ডাকাতসহ বিভিন্ন অপরাধী চক্রের সদস্যরা সাধারণ মানুষের সম্পদ লুট ও অপহরণের অভিযোগ ওঠে। কখনো কখনো আসল গোয়েন্দা পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ও নকল পোশাক উদ্ধার করতে দেখা যায়।
এবার ডিবি পরিচয়ে অপরাধের লাগাম টানতে গোয়েন্দা সদস্যদের জ্যাকেটে যুক্ত হচ্ছে কুইক রেসপন্স কোড বা কিউআর কোড। বিশেষ ধরনের কাপড় ও রঙের তৈরি জ্যাকেটগুলোতে পৃথক কোড সংযুক্ত করে গোয়েন্দা সদস্যদের দেওয়া হবে।
ফলে এই জ্যাকেট নকল করে কোনো অপরাধী ডিবি পরিচয়ে অপরাধ চালাতে পারবে না বলে মনে করছেন কর্মকর্তারা।
ডিবি জানায়, বিশেষ ধরনের এই জ্যাকেট পরে অভিযানের সময় কারও সন্দেহ হলেই ওই ব্যক্তি ডিবির সদস্য কি না, তা কিউআর কোডের মাধ্যমে সঙ্গে সঙ্গেই শনাক্ত করা যাবে। এই জ্যাকেটে ডিএমপি ও ডিবির রঙিন লোগো দৃশ্যমানভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে আলোর প্রতিফলন হওয়ায় রাতে দায়িত্ব পালনের সময়ও দূর থেকে ডিবি সদস্যের উপস্থিতি বোঝা যাবে। এই জ্যাকেটে বিশেষ ধরনের পকেট সুবিধা থাকায় অভিযানের সময়ে সদস্যরা দরকারি নোটবুক, কলম ও কাগজপত্র রাখতে পারবেন।
গোয়েন্দা পুলিশ সদস্যদের আধুনিক এই জ্যাকেট প্রদান সম্পর্কে ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, ‘বর্তমানে আমাদের গোয়েন্দা বিভাগের সদস্যরা যে জ্যাকেট পরে অভিযান চালাচ্ছেন, তা বেশ পুরোনো। দীর্ঘ বছর ধরে এই জ্যাকেট ব্যবহার হওয়ায় অনেক প্রতারক হুবহু নকল জ্যাকেট তৈরি করে নানা অপরাধমূলক কাজে ব্যবহার করে নিরীহ মানুষকে ফাঁদে ফেলছে। ভবিষ্যতে এই ধরনের অপরাধ বন্ধে আধুনিক ও নতুন জ্যাকেটে অভিযান চালাবে ডিবি।’
গোয়েন্দা প্রধান আরও বলেন, ‘কিউআর কোড ছাড়াও পোশাকে বিশেষ কিছু নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা থাকবে যার ফলে জ্যাকেটটি নকল করা অসম্ভব হবে। নতুন পোশাকে গোয়েন্দা পুলিশ সংশ্লিষ্ট সবাইকে বিশেষভাবে অনুপ্রাণিত ও মেধা-মননের বিশেষ সমন্বয় করতে সহযোগিতা করবে।’
পাশাপাশি বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে কর্মতৎপরতা বৃদ্ধি ও সাধারণ মানুষ গোয়েন্দা পুলিশকে নিজেদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হিসেবে বিশ্বাস করবে বলে মনে করেন গোয়েন্দা প্রধান মোহাম্মদ হারুন।
বিভিন্ন সময়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি) পরিচয়ে ব্যবহার করে ডাকাতসহ বিভিন্ন অপরাধী চক্রের সদস্যরা সাধারণ মানুষের সম্পদ লুট ও অপহরণের অভিযোগ ওঠে। কখনো কখনো আসল গোয়েন্দা পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ও নকল পোশাক উদ্ধার করতে দেখা যায়।
এবার ডিবি পরিচয়ে অপরাধের লাগাম টানতে গোয়েন্দা সদস্যদের জ্যাকেটে যুক্ত হচ্ছে কুইক রেসপন্স কোড বা কিউআর কোড। বিশেষ ধরনের কাপড় ও রঙের তৈরি জ্যাকেটগুলোতে পৃথক কোড সংযুক্ত করে গোয়েন্দা সদস্যদের দেওয়া হবে।
ফলে এই জ্যাকেট নকল করে কোনো অপরাধী ডিবি পরিচয়ে অপরাধ চালাতে পারবে না বলে মনে করছেন কর্মকর্তারা।
ডিবি জানায়, বিশেষ ধরনের এই জ্যাকেট পরে অভিযানের সময় কারও সন্দেহ হলেই ওই ব্যক্তি ডিবির সদস্য কি না, তা কিউআর কোডের মাধ্যমে সঙ্গে সঙ্গেই শনাক্ত করা যাবে। এই জ্যাকেটে ডিএমপি ও ডিবির রঙিন লোগো দৃশ্যমানভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে আলোর প্রতিফলন হওয়ায় রাতে দায়িত্ব পালনের সময়ও দূর থেকে ডিবি সদস্যের উপস্থিতি বোঝা যাবে। এই জ্যাকেটে বিশেষ ধরনের পকেট সুবিধা থাকায় অভিযানের সময়ে সদস্যরা দরকারি নোটবুক, কলম ও কাগজপত্র রাখতে পারবেন।
গোয়েন্দা পুলিশ সদস্যদের আধুনিক এই জ্যাকেট প্রদান সম্পর্কে ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, ‘বর্তমানে আমাদের গোয়েন্দা বিভাগের সদস্যরা যে জ্যাকেট পরে অভিযান চালাচ্ছেন, তা বেশ পুরোনো। দীর্ঘ বছর ধরে এই জ্যাকেট ব্যবহার হওয়ায় অনেক প্রতারক হুবহু নকল জ্যাকেট তৈরি করে নানা অপরাধমূলক কাজে ব্যবহার করে নিরীহ মানুষকে ফাঁদে ফেলছে। ভবিষ্যতে এই ধরনের অপরাধ বন্ধে আধুনিক ও নতুন জ্যাকেটে অভিযান চালাবে ডিবি।’
গোয়েন্দা প্রধান আরও বলেন, ‘কিউআর কোড ছাড়াও পোশাকে বিশেষ কিছু নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা থাকবে যার ফলে জ্যাকেটটি নকল করা অসম্ভব হবে। নতুন পোশাকে গোয়েন্দা পুলিশ সংশ্লিষ্ট সবাইকে বিশেষভাবে অনুপ্রাণিত ও মেধা-মননের বিশেষ সমন্বয় করতে সহযোগিতা করবে।’
পাশাপাশি বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে কর্মতৎপরতা বৃদ্ধি ও সাধারণ মানুষ গোয়েন্দা পুলিশকে নিজেদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হিসেবে বিশ্বাস করবে বলে মনে করেন গোয়েন্দা প্রধান মোহাম্মদ হারুন।
গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
২১ মিনিট আগেচাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
৩ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪