ফুলপুর প্রতিনিধি
ফুলপুরের পয়ারী ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে পরাজিত এক চেয়ারম্যান প্রার্থীর কয়েকজন কর্মী একটি সাঁকো ভেঙে মানুষের চলাচল বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁদের প্রার্থীকে ভোট দেওয়া হয়নি, এমন অভিযোগ তুলে সাঁকোর বাঁশ ও কাঠ নদীতে ফেলে দিয়েছেন। এতে মানুষ চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
এ ব্যাপারে ওই প্রার্থীর ভাতিজা হাফিজুর রহমান জরিপ বলেন, ‘আমি সাঁকো ভেঙেছি, এটা ঠিক না। কয়েকজন ছেলে এটা ভাঙছে। আমি আরও ঠেলাঠুলা দিয়েছি।’ তবে ওই প্রার্থীর ভাই সামাদ মিয়ার মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করেও কথা বলা সম্ভব হয়নি। যদিও পরাজিত প্রার্থী আব্দুল হাকিম সাঁকোটি ভাঙার কথা স্বীকার করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তিন বছর আগে স্বেচ্ছাশ্রমে খরিয়া নদীর ওপর সাঁকোটি তৈরি করেন তাঁরা। গত ৩১ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত নির্বাচনে পয়ারী ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুল হাকিম পরাজিত হয়ে জামানত হারান।
এতে ক্ষোভে আবদুল হাকিমের কয়েকজন কর্মী নির্বাচনের পরের দিন রাতে সাঁকোর বাঁশ ও কাঠ ফেলে দিয়ে মানুষের চলাচল বন্ধ করে দেন বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের।
সাহাপুর গ্রামের সবজিচাষি আবুল হোসেন বলেন, আগে সাঁকো দিয়ে ৭-৮ মণ সবজি নিয়ে এক কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে খরচ হতো ৭০ থেকে ৮০ টাকা। আর তিন কিলোমিটার ঘুরে যেতে খরচ হয় ২১০ থেকে ২৪০ টাকা।
পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল হাকিম বলেন, ‘নির্বাচনের সময় সাহাপুরের ভোটাররা আমার সঙ্গে খারাপ আচরণ করেছে। আমার লোকজন রাগ করে সাঁকোটি ভেঙে ফেলেছে। আমি এখন ঢাকায়। বাড়িতে আসলে ঠিক করে দেব।’
সদ্য পাস করা ইউপি সদস্য ওমর ফারুক বলেন, ‘সাঁকোটি ভেঙে চাষিদের দুর্ভোগে ফেলেছে। সবার রাগ থামুক। পরে চলাচলের ব্যবস্থা করে দেব।’
সদ্য পাস করা ইউপি চেয়ারম্যান মফিজুল হক বলেন, ‘সাঁকোটি নির্বাচনের পরের দিন রাতে ভেঙে ফেলায় এলাকাবাসী খুব কষ্টে আছে। কয়েকটা দিন যাক। পরে ব্যাপারটা সুরাহা করব।’
ফুলপুরের পয়ারী ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে পরাজিত এক চেয়ারম্যান প্রার্থীর কয়েকজন কর্মী একটি সাঁকো ভেঙে মানুষের চলাচল বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁদের প্রার্থীকে ভোট দেওয়া হয়নি, এমন অভিযোগ তুলে সাঁকোর বাঁশ ও কাঠ নদীতে ফেলে দিয়েছেন। এতে মানুষ চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
এ ব্যাপারে ওই প্রার্থীর ভাতিজা হাফিজুর রহমান জরিপ বলেন, ‘আমি সাঁকো ভেঙেছি, এটা ঠিক না। কয়েকজন ছেলে এটা ভাঙছে। আমি আরও ঠেলাঠুলা দিয়েছি।’ তবে ওই প্রার্থীর ভাই সামাদ মিয়ার মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করেও কথা বলা সম্ভব হয়নি। যদিও পরাজিত প্রার্থী আব্দুল হাকিম সাঁকোটি ভাঙার কথা স্বীকার করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তিন বছর আগে স্বেচ্ছাশ্রমে খরিয়া নদীর ওপর সাঁকোটি তৈরি করেন তাঁরা। গত ৩১ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত নির্বাচনে পয়ারী ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুল হাকিম পরাজিত হয়ে জামানত হারান।
এতে ক্ষোভে আবদুল হাকিমের কয়েকজন কর্মী নির্বাচনের পরের দিন রাতে সাঁকোর বাঁশ ও কাঠ ফেলে দিয়ে মানুষের চলাচল বন্ধ করে দেন বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের।
সাহাপুর গ্রামের সবজিচাষি আবুল হোসেন বলেন, আগে সাঁকো দিয়ে ৭-৮ মণ সবজি নিয়ে এক কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে খরচ হতো ৭০ থেকে ৮০ টাকা। আর তিন কিলোমিটার ঘুরে যেতে খরচ হয় ২১০ থেকে ২৪০ টাকা।
পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল হাকিম বলেন, ‘নির্বাচনের সময় সাহাপুরের ভোটাররা আমার সঙ্গে খারাপ আচরণ করেছে। আমার লোকজন রাগ করে সাঁকোটি ভেঙে ফেলেছে। আমি এখন ঢাকায়। বাড়িতে আসলে ঠিক করে দেব।’
সদ্য পাস করা ইউপি সদস্য ওমর ফারুক বলেন, ‘সাঁকোটি ভেঙে চাষিদের দুর্ভোগে ফেলেছে। সবার রাগ থামুক। পরে চলাচলের ব্যবস্থা করে দেব।’
সদ্য পাস করা ইউপি চেয়ারম্যান মফিজুল হক বলেন, ‘সাঁকোটি নির্বাচনের পরের দিন রাতে ভেঙে ফেলায় এলাকাবাসী খুব কষ্টে আছে। কয়েকটা দিন যাক। পরে ব্যাপারটা সুরাহা করব।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪