নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) ছাত্রাবাসের তৃতীয় তলার জাকির ব্লক। ব্লকের শুরুতেই ১৭/এ কক্ষ। তালাবদ্ধ কক্ষটির সামনে ছড়ানো-ছিটানো ময়লা, ভাঙা প্লাস্টিক। এরপর ১৮/এ ও ১৯/এ নম্বর কক্ষ। এর একটি তালাবদ্ধ।
গতকাল সোমবার বেলা দুইটায় এই কক্ষগুলোর সামনে ছিল সুনসান নীরবতা। এ পাশটায় ছাত্রদের তেমন চলাচল নেই। নির্যাতন কক্ষ হিসেবে পরিচিতি পাওয়া ১৭/এ ও ১৯/এ নম্বর কক্ষে গত বুধবার দিবাগত রাতে চমেকের চার ছাত্রকে বেদম মারধর করা হয়। তালাবদ্ধ ঘরের দেয়ালে দেয়ালে যেন আটকে আছে তাঁদের আর্তনাদ।
১৭/এ নম্বর কক্ষটি ছাত্রলীগ নেতা অভিজিৎ দাশের। ১৯/এ নম্বর কক্ষে থাকেন সংগঠনটির আরেক নেতা রিয়াজুল ইসলাম জয়। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ শাখা ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় এই দুজনকে কলেজ থেকে আড়াই বছরের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। বুধবার রাতে নির্যাতনের শিকার হয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন জাহিদ হোসেন ওয়াকিল ও সাকিব হোসেনের পরিবার গতকাল দুপুরে ১৬ জনের নামে অধ্যক্ষের কাছে অভিযোগ দিয়েছেন। অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, মারধরে নেতৃত্ব দেন ৬০তম ব্যাচের অভিজিৎ দাশ ও ৫৯তম ব্যাচের রিয়াজুল ইসলাম। অভিযুক্ত বাকিরা হলেন ৫৯তম ব্যাচের তানজিন, ৬০তম ব্যাচের শামিম, বোখারি, ৬১তম ব্যাচের সাজেদুল ইসলাম হৃদয়, ইমতিয়াজ আলম, মো. হাবিব, নিব্রাস, ৬২তম ব্যাচের মাহিন, সাজু দাশ, সৌরভ দেবনাথ, ইব্রাহিম সাকিব, জাকির হোসেন সাইল, জুলফিকার মো. শোয়াইব, চমন দাশ ও ফাহিম।
নির্যাতনে আহত অপর দুজনের মধ্যে এম এ রাইয়ান কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং মোবাশ্বির আহমেদ শুভ্র নারায়ণগঞ্জে অর্থোপেডিক চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা নিচ্ছেন। নির্যাতনের শিকার চারজনই ৬২তম ব্যাচের ছাত্র।
গতকাল ছাত্রাবাসে গিয়ে জানা গেছে, ১৭/এ, ১৮/এ ও ১৯/এ নম্বর কক্ষ তিনটি দীর্ঘদিন ধরে টর্চার সেল (নির্যাতন কেন্দ্র) হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। কোনো ছাত্র কথা না শুনলে ডাক পড়ত এসব কক্ষে। প্রথমে সতর্ক করা হতো। তারপরও কথা না শুনলে চলত নির্যাতন। ছাত্রশিবির আখ্যা দিয়ে মারধরের পর ভুক্তভোগীদের কাউকে কিছু না বলতে বারণ করা হতো। এতে ভয়ে চুপ থেকেছেন তাঁরা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ছাত্রাবাসের এ ব্লকের তিনজন ছাত্র আজকের পত্রিকাকে বলেন, রিয়াজুল ও অভিজিতের নেতৃত্বে কক্ষ তিনটি টর্চার সেল হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। কলেজ কর্তৃপক্ষ বিষয়টি জানলেও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
অভিযোগের বিষয়ে অভিজিৎ দাশ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওই চারজন ছাত্রশিবিরের সক্রিয় সাথি ছিল। নিজেদের বাঁচানোর জন্য এখন ছাত্রলীগের নামে দোষ দিচ্ছে। ১৭/এ ও ১৯/এ টর্চার সেল হিসেবে ব্যবহৃত হওয়ার প্রশ্নই আসে না।
ছাত্রাবাসের কার্যালয় নিচতলায়। বেলা দেড়টার দিকে গিয়ে আবাসিক শিক্ষক সহযোগী অধ্যাপক মো. রিজোয়ান রেহানকে পাওয়া যায়নি। ছিলেন অফিস সহকারী নাসির উদ্দিন, নিরাপত্তাকর্মী নিতাই দাশসহ চার কর্মচারী। সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে ‘টর্চার সেল’ সম্পর্কে জানতে চেয়ে জবাব পাওয়া গেল না। প্রায় ১০ মিনিট পর নিতাই দাশকে সহযোগিতা করার নির্দেশনা দিয়ে নাসির উদ্দিনসহ অন্যরা অফিস ত্যাগ করেন। তাঁকে ৮/বি ও ৩/সি নম্বর কক্ষ দেখানোর অনুরোধ জানান এই প্রতিবেদক। তিনি কোনোরকমে দেখিয়ে দিলেন। ডান দিকে সোজা গিয়ে শেষে বি ব্লকের ৮ নম্বর ও বাম দিকে এক কক্ষের পরেই সি ব্লকের ৩ নম্বর কক্ষ। এই দুটি কক্ষেই থাকতেন বুধবার দিবাগত রাতে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের নির্যাতনের শিকার রাইয়ান, মোবাশ্বির, জাহিদ ও সাকিব।
১৭/এ ও ১৯/এ কক্ষ সম্পর্কে জানতে চাইলে নিতাই দাশ চলে গেলেন। দায়িত্বরত দুই পুলিশ সদস্য কক্ষ দুটি সম্পর্কে কিছু বলতে পারলেন না।
পরে ছাত্রাবাসটির আবাসিক শিক্ষক ও সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. রিজোয়ান রেহান বলেন, তদন্ত কমিটি অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে। ১৭-১৯/এ নম্বর কক্ষ টর্চার সেল হিসেবে ব্যবহৃত হওয়ার কোনো তথ্য নেই।
চমেকের অধ্যক্ষ ডা. সাহেনা আক্তার বলেন, ‘ঘটনার পর তদন্ত কমিটি করেছিলাম। কিন্তু সোমবার চমেকের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন দুই ছাত্রের পরিবার একটি অভিযোগ দিয়েছে। মঙ্গলবার আবার আমরা বসে ভুক্তভোগীর অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শামীম আহসান বিকেলে জানান, আইসিইউতে চিকিৎসাধীন দুই ছাত্রই ভালো আছেন।
সার্বিক বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সাদ্দাম হোসাইন বলেন, চমেক ছাত্রলীগের বিষয়টি তাঁদের আওতাধীন না থাকায় সংশ্লিষ্ট ইউনিট ব্যবস্থা নেবে।
চট্টগ্রাম নগর ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া দস্তগীর বলেন, চমেক ছাত্রলীগ তাঁদের আওতাধীন নয়। ছাত্রলীগের নাম ভাঙিয়ে কেউ অপকর্ম করলে তার দায় ছাত্রলীগের নয়। তাঁর দাবি, চমেকে ছাত্রশিবির সংগঠিত হচ্ছে।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) ছাত্রাবাসের তৃতীয় তলার জাকির ব্লক। ব্লকের শুরুতেই ১৭/এ কক্ষ। তালাবদ্ধ কক্ষটির সামনে ছড়ানো-ছিটানো ময়লা, ভাঙা প্লাস্টিক। এরপর ১৮/এ ও ১৯/এ নম্বর কক্ষ। এর একটি তালাবদ্ধ।
গতকাল সোমবার বেলা দুইটায় এই কক্ষগুলোর সামনে ছিল সুনসান নীরবতা। এ পাশটায় ছাত্রদের তেমন চলাচল নেই। নির্যাতন কক্ষ হিসেবে পরিচিতি পাওয়া ১৭/এ ও ১৯/এ নম্বর কক্ষে গত বুধবার দিবাগত রাতে চমেকের চার ছাত্রকে বেদম মারধর করা হয়। তালাবদ্ধ ঘরের দেয়ালে দেয়ালে যেন আটকে আছে তাঁদের আর্তনাদ।
১৭/এ নম্বর কক্ষটি ছাত্রলীগ নেতা অভিজিৎ দাশের। ১৯/এ নম্বর কক্ষে থাকেন সংগঠনটির আরেক নেতা রিয়াজুল ইসলাম জয়। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ শাখা ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় এই দুজনকে কলেজ থেকে আড়াই বছরের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। বুধবার রাতে নির্যাতনের শিকার হয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন জাহিদ হোসেন ওয়াকিল ও সাকিব হোসেনের পরিবার গতকাল দুপুরে ১৬ জনের নামে অধ্যক্ষের কাছে অভিযোগ দিয়েছেন। অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, মারধরে নেতৃত্ব দেন ৬০তম ব্যাচের অভিজিৎ দাশ ও ৫৯তম ব্যাচের রিয়াজুল ইসলাম। অভিযুক্ত বাকিরা হলেন ৫৯তম ব্যাচের তানজিন, ৬০তম ব্যাচের শামিম, বোখারি, ৬১তম ব্যাচের সাজেদুল ইসলাম হৃদয়, ইমতিয়াজ আলম, মো. হাবিব, নিব্রাস, ৬২তম ব্যাচের মাহিন, সাজু দাশ, সৌরভ দেবনাথ, ইব্রাহিম সাকিব, জাকির হোসেন সাইল, জুলফিকার মো. শোয়াইব, চমন দাশ ও ফাহিম।
নির্যাতনে আহত অপর দুজনের মধ্যে এম এ রাইয়ান কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং মোবাশ্বির আহমেদ শুভ্র নারায়ণগঞ্জে অর্থোপেডিক চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা নিচ্ছেন। নির্যাতনের শিকার চারজনই ৬২তম ব্যাচের ছাত্র।
গতকাল ছাত্রাবাসে গিয়ে জানা গেছে, ১৭/এ, ১৮/এ ও ১৯/এ নম্বর কক্ষ তিনটি দীর্ঘদিন ধরে টর্চার সেল (নির্যাতন কেন্দ্র) হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। কোনো ছাত্র কথা না শুনলে ডাক পড়ত এসব কক্ষে। প্রথমে সতর্ক করা হতো। তারপরও কথা না শুনলে চলত নির্যাতন। ছাত্রশিবির আখ্যা দিয়ে মারধরের পর ভুক্তভোগীদের কাউকে কিছু না বলতে বারণ করা হতো। এতে ভয়ে চুপ থেকেছেন তাঁরা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ছাত্রাবাসের এ ব্লকের তিনজন ছাত্র আজকের পত্রিকাকে বলেন, রিয়াজুল ও অভিজিতের নেতৃত্বে কক্ষ তিনটি টর্চার সেল হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। কলেজ কর্তৃপক্ষ বিষয়টি জানলেও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
অভিযোগের বিষয়ে অভিজিৎ দাশ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওই চারজন ছাত্রশিবিরের সক্রিয় সাথি ছিল। নিজেদের বাঁচানোর জন্য এখন ছাত্রলীগের নামে দোষ দিচ্ছে। ১৭/এ ও ১৯/এ টর্চার সেল হিসেবে ব্যবহৃত হওয়ার প্রশ্নই আসে না।
ছাত্রাবাসের কার্যালয় নিচতলায়। বেলা দেড়টার দিকে গিয়ে আবাসিক শিক্ষক সহযোগী অধ্যাপক মো. রিজোয়ান রেহানকে পাওয়া যায়নি। ছিলেন অফিস সহকারী নাসির উদ্দিন, নিরাপত্তাকর্মী নিতাই দাশসহ চার কর্মচারী। সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে ‘টর্চার সেল’ সম্পর্কে জানতে চেয়ে জবাব পাওয়া গেল না। প্রায় ১০ মিনিট পর নিতাই দাশকে সহযোগিতা করার নির্দেশনা দিয়ে নাসির উদ্দিনসহ অন্যরা অফিস ত্যাগ করেন। তাঁকে ৮/বি ও ৩/সি নম্বর কক্ষ দেখানোর অনুরোধ জানান এই প্রতিবেদক। তিনি কোনোরকমে দেখিয়ে দিলেন। ডান দিকে সোজা গিয়ে শেষে বি ব্লকের ৮ নম্বর ও বাম দিকে এক কক্ষের পরেই সি ব্লকের ৩ নম্বর কক্ষ। এই দুটি কক্ষেই থাকতেন বুধবার দিবাগত রাতে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের নির্যাতনের শিকার রাইয়ান, মোবাশ্বির, জাহিদ ও সাকিব।
১৭/এ ও ১৯/এ কক্ষ সম্পর্কে জানতে চাইলে নিতাই দাশ চলে গেলেন। দায়িত্বরত দুই পুলিশ সদস্য কক্ষ দুটি সম্পর্কে কিছু বলতে পারলেন না।
পরে ছাত্রাবাসটির আবাসিক শিক্ষক ও সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. রিজোয়ান রেহান বলেন, তদন্ত কমিটি অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে। ১৭-১৯/এ নম্বর কক্ষ টর্চার সেল হিসেবে ব্যবহৃত হওয়ার কোনো তথ্য নেই।
চমেকের অধ্যক্ষ ডা. সাহেনা আক্তার বলেন, ‘ঘটনার পর তদন্ত কমিটি করেছিলাম। কিন্তু সোমবার চমেকের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন দুই ছাত্রের পরিবার একটি অভিযোগ দিয়েছে। মঙ্গলবার আবার আমরা বসে ভুক্তভোগীর অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শামীম আহসান বিকেলে জানান, আইসিইউতে চিকিৎসাধীন দুই ছাত্রই ভালো আছেন।
সার্বিক বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সাদ্দাম হোসাইন বলেন, চমেক ছাত্রলীগের বিষয়টি তাঁদের আওতাধীন না থাকায় সংশ্লিষ্ট ইউনিট ব্যবস্থা নেবে।
চট্টগ্রাম নগর ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া দস্তগীর বলেন, চমেক ছাত্রলীগ তাঁদের আওতাধীন নয়। ছাত্রলীগের নাম ভাঙিয়ে কেউ অপকর্ম করলে তার দায় ছাত্রলীগের নয়। তাঁর দাবি, চমেকে ছাত্রশিবির সংগঠিত হচ্ছে।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১০ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৮ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৮ দিন আগে