মিনহাজ তুহিন, চবি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) চিকিৎসা অনুষদের ডেপুটি রেজিস্ট্রার এ কে এম মাহফুজুল হক। তাঁর কর্মস্থল চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা অনুষদে। তবে তিনি তাঁর দায়িত্বের অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে মূল কর্মস্থলের ২২ কিলোমিটার দূরে বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারিকের দায়িত্বও পালন করছেন।
একইভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক, প্রক্টর, প্রেস, পরিবহন, এস্টেটের প্রশাসকসহ অন্তত ২০ জন শিক্ষক-কর্মকর্তা একের অধিক দায়িত্ব পালন করছেন। এর জন্য তাঁরা প্রতি মাসে মূল বেতনের সঙ্গে বাড়তি ভাতা পেয়ে থাকেন। গত অর্থবছরে এই খাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যয় হয়েছে ২ লাখ ৩৬ হাজার টাকা।
সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) এক প্রতিবেদনে এটিকে ‘সরকারের আর্থিক ক্ষতি’ আখ্যা দিয়ে একের অধিক দায়িত্বভাতা প্রদান বন্ধ করতে বলেছে। পাশাপাশি প্রদত্ত অর্থ আদায় করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাগারে জমা করে কমিশনকে অবিহিত করতেও বলেছে।
শুধু এটি নয়, ইউজিসির অর্থ ও হিসাব বিভাগের পরিচালক মো. শাহ আলমের স্বাক্ষর করা ওই প্রতিবেদনে ৯টি খাতে আর্থিক অনিয়ম পাওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যার আর্থিক পরিমাণ প্রায় ৯ কোটি টাকা (৮ কোটি ৯৯ লাখ ৫৫ হাজার)। সম্প্রতি ওই প্রতিবেদন বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে গত তিন অর্থবছরে ইউজিসির পাঠানো প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২০-২১ অর্থবছরে ১২ কোটি ৯০ লাখ টাকা, ২০১৯-২০ অর্থবছরে ১৫ কোটি ৯ লাখ টাকা এবং ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ১২ কোটি ৯ লাখ টাকা ক্ষতি নিরূপণ করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক জ্যেষ্ঠ শিক্ষক বলেন, প্রতি মাসে অতিরিক্ত টাকা প্রদান করা সম্পূর্ণ অনৈতিক। এটা মূলত শিক্ষক-কর্মকর্তাদের খুশি রাখার জন্য প্রদান করা হয়, যাতে করে তাঁদের মাঝে কোনো অসন্তোষ না থাকে। এসব অনিয়ম দ্রুত বন্ধ করে দেওয়া উচিত বলে তাঁরা মনে করেন।
তবে ইউজিসি কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় বারবার একই অনিয়ম হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বরেণ্যে শিক্ষাবিদ মু. সিকান্দার খান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইউজিসি বছরের পর বছর প্রতিবেদন দেয়। অনিয়ম হয়েছে বলে জানায়। কিন্তু কোনোবারই ব্যবস্থা নেয় না। ইউজিসি যদি এসব বিষয়ে একবারও ব্যবস্থা নিত তাহলে অনিয়ম অনেকাংশেই কমে আসত। কারণ এখন এসব অনিয়মের কথা অনেকটা সয়ে গেছে।
আরও অনেক খাতে অনিয়ম পেয়েছে ইউজিসি। এর মধ্যে, যেসব শিক্ষকের এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রি রয়েছে তাঁদের ইনক্রিমেন্টসহ বেতন নির্ধারণ করা হয়েছে। এটিকে জাতীয় বেতনস্কেলের লঙ্ঘন বলছে ইউজিসি। গত অর্থবছরের মতো এবারও এই খাতে আর্থিক ক্ষতি হয়েছে ১ কোটি টাকা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কোয়ার্টারে বসবাসরত শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পূর্ণ বাড়িভাড়া ভাতা প্রদানে এবারও অনিয়ম খুঁজে পেয়েছে ইউজিসি। এতে আর্থিক ক্ষতি হয়েছে ১ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিধিবহির্ভূতভাবে সেশন বেনিফিট প্রদান করা হয়। এতে আর্থিক ক্ষতি ২ কোটি টাকা।
বিধিবহির্ভূতভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সহ-উপাচার্য, ডিন, প্রভোস্ট, প্রক্টর, বিভাগীয় সভাপতি, আবাসিক শিক্ষক, মেডিকেল সেন্টারের ডাক্তার ও অন্যান্য পদের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক ও কর্মকর্তাগণকে একাডেমিক ও প্রশাসনিক দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে তাঁদের নিজ নিজ মূল বেতনের ৬ থেকে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত মাসিক অতিরিক্ত দায়িত্ব ভাতা প্রদান করা হয়। এতেও বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ কোটি টাকা ক্ষতি। উপাচার্যের জন্য ‘এয়ারমার্ক’ নামে একটি বাংলো বরাদ্দ রয়েছে। তা সত্ত্বেও তিনি গত অর্থবছরে বাড়িভাড়া ভাতা নিয়েছেন ৩ লাখ ৭৪ হাজার টাকা।
এ ছাড়া শিক্ষকদের বই ভাতা, গবেষণা ভাতা, ব্যক্তিগত বেতনস্কেল প্রদানকেও অনিয়ম হিসেবে চিহ্নিত করেছে ইউজিসি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক এস এম মনিরুল হাসান বলেন, ইউজিসি দায়িত্ব ভাতা যেটা দেওয়ার কথা বলে সেটা একেবারেই অপ্রতুল। একজন অধ্যাপকের মর্যাদার বিষয় বিবেচনা করেই ভাতা দেওয়া হয়। বিষয়টা ইউজিসিও জানে। এর পরও বছরের পর বছর একই কথা আসছে।
বাংলো থাকা সত্ত্বেও উপাচার্যের বাড়িভাড়া ভাতা গ্রহণের বিষয়ে তিনি বলেন, উপাচার্যের বাংলো ঝুঁকিপূর্ণ। ইউজিসি অনুমোদিত টিম এসেই এটাকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করেছে।
এসব বিষয়ে জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতারকে একাধিক কল দিলেও তিনি ধরেননি।
এ নিয়ে ইউজিসির সদস্য অধ্যাপক ড. দিল আফরোজ বেগম বলেন, ‘আমরা প্রতিবছরই আর্থিক অসংগতি নিয়ে প্রতিবেদন পাঠাই। তবে কোনোবারও আশানুরূপ ফল দেখা যায় না। আমরা আমাদের তরফ থেকে সাধ্যানুযায়ী চেষ্টা করি। এটার জন্য আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। কিন্তু আমাদের দেশে এটা দীর্ঘসূত্রতার বিষয়। এ কারণে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছে না। এর পরও আমরা আমাদের যা করণীয় আছে তা করছি। যারা এসব কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত, তাদের ফান্ড কমিয়ে দিচ্ছি।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) চিকিৎসা অনুষদের ডেপুটি রেজিস্ট্রার এ কে এম মাহফুজুল হক। তাঁর কর্মস্থল চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা অনুষদে। তবে তিনি তাঁর দায়িত্বের অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে মূল কর্মস্থলের ২২ কিলোমিটার দূরে বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারিকের দায়িত্বও পালন করছেন।
একইভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক, প্রক্টর, প্রেস, পরিবহন, এস্টেটের প্রশাসকসহ অন্তত ২০ জন শিক্ষক-কর্মকর্তা একের অধিক দায়িত্ব পালন করছেন। এর জন্য তাঁরা প্রতি মাসে মূল বেতনের সঙ্গে বাড়তি ভাতা পেয়ে থাকেন। গত অর্থবছরে এই খাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যয় হয়েছে ২ লাখ ৩৬ হাজার টাকা।
সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) এক প্রতিবেদনে এটিকে ‘সরকারের আর্থিক ক্ষতি’ আখ্যা দিয়ে একের অধিক দায়িত্বভাতা প্রদান বন্ধ করতে বলেছে। পাশাপাশি প্রদত্ত অর্থ আদায় করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাগারে জমা করে কমিশনকে অবিহিত করতেও বলেছে।
শুধু এটি নয়, ইউজিসির অর্থ ও হিসাব বিভাগের পরিচালক মো. শাহ আলমের স্বাক্ষর করা ওই প্রতিবেদনে ৯টি খাতে আর্থিক অনিয়ম পাওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যার আর্থিক পরিমাণ প্রায় ৯ কোটি টাকা (৮ কোটি ৯৯ লাখ ৫৫ হাজার)। সম্প্রতি ওই প্রতিবেদন বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে গত তিন অর্থবছরে ইউজিসির পাঠানো প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২০-২১ অর্থবছরে ১২ কোটি ৯০ লাখ টাকা, ২০১৯-২০ অর্থবছরে ১৫ কোটি ৯ লাখ টাকা এবং ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ১২ কোটি ৯ লাখ টাকা ক্ষতি নিরূপণ করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক জ্যেষ্ঠ শিক্ষক বলেন, প্রতি মাসে অতিরিক্ত টাকা প্রদান করা সম্পূর্ণ অনৈতিক। এটা মূলত শিক্ষক-কর্মকর্তাদের খুশি রাখার জন্য প্রদান করা হয়, যাতে করে তাঁদের মাঝে কোনো অসন্তোষ না থাকে। এসব অনিয়ম দ্রুত বন্ধ করে দেওয়া উচিত বলে তাঁরা মনে করেন।
তবে ইউজিসি কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় বারবার একই অনিয়ম হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বরেণ্যে শিক্ষাবিদ মু. সিকান্দার খান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইউজিসি বছরের পর বছর প্রতিবেদন দেয়। অনিয়ম হয়েছে বলে জানায়। কিন্তু কোনোবারই ব্যবস্থা নেয় না। ইউজিসি যদি এসব বিষয়ে একবারও ব্যবস্থা নিত তাহলে অনিয়ম অনেকাংশেই কমে আসত। কারণ এখন এসব অনিয়মের কথা অনেকটা সয়ে গেছে।
আরও অনেক খাতে অনিয়ম পেয়েছে ইউজিসি। এর মধ্যে, যেসব শিক্ষকের এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রি রয়েছে তাঁদের ইনক্রিমেন্টসহ বেতন নির্ধারণ করা হয়েছে। এটিকে জাতীয় বেতনস্কেলের লঙ্ঘন বলছে ইউজিসি। গত অর্থবছরের মতো এবারও এই খাতে আর্থিক ক্ষতি হয়েছে ১ কোটি টাকা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কোয়ার্টারে বসবাসরত শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পূর্ণ বাড়িভাড়া ভাতা প্রদানে এবারও অনিয়ম খুঁজে পেয়েছে ইউজিসি। এতে আর্থিক ক্ষতি হয়েছে ১ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিধিবহির্ভূতভাবে সেশন বেনিফিট প্রদান করা হয়। এতে আর্থিক ক্ষতি ২ কোটি টাকা।
বিধিবহির্ভূতভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সহ-উপাচার্য, ডিন, প্রভোস্ট, প্রক্টর, বিভাগীয় সভাপতি, আবাসিক শিক্ষক, মেডিকেল সেন্টারের ডাক্তার ও অন্যান্য পদের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক ও কর্মকর্তাগণকে একাডেমিক ও প্রশাসনিক দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে তাঁদের নিজ নিজ মূল বেতনের ৬ থেকে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত মাসিক অতিরিক্ত দায়িত্ব ভাতা প্রদান করা হয়। এতেও বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ কোটি টাকা ক্ষতি। উপাচার্যের জন্য ‘এয়ারমার্ক’ নামে একটি বাংলো বরাদ্দ রয়েছে। তা সত্ত্বেও তিনি গত অর্থবছরে বাড়িভাড়া ভাতা নিয়েছেন ৩ লাখ ৭৪ হাজার টাকা।
এ ছাড়া শিক্ষকদের বই ভাতা, গবেষণা ভাতা, ব্যক্তিগত বেতনস্কেল প্রদানকেও অনিয়ম হিসেবে চিহ্নিত করেছে ইউজিসি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক এস এম মনিরুল হাসান বলেন, ইউজিসি দায়িত্ব ভাতা যেটা দেওয়ার কথা বলে সেটা একেবারেই অপ্রতুল। একজন অধ্যাপকের মর্যাদার বিষয় বিবেচনা করেই ভাতা দেওয়া হয়। বিষয়টা ইউজিসিও জানে। এর পরও বছরের পর বছর একই কথা আসছে।
বাংলো থাকা সত্ত্বেও উপাচার্যের বাড়িভাড়া ভাতা গ্রহণের বিষয়ে তিনি বলেন, উপাচার্যের বাংলো ঝুঁকিপূর্ণ। ইউজিসি অনুমোদিত টিম এসেই এটাকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করেছে।
এসব বিষয়ে জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতারকে একাধিক কল দিলেও তিনি ধরেননি।
এ নিয়ে ইউজিসির সদস্য অধ্যাপক ড. দিল আফরোজ বেগম বলেন, ‘আমরা প্রতিবছরই আর্থিক অসংগতি নিয়ে প্রতিবেদন পাঠাই। তবে কোনোবারও আশানুরূপ ফল দেখা যায় না। আমরা আমাদের তরফ থেকে সাধ্যানুযায়ী চেষ্টা করি। এটার জন্য আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। কিন্তু আমাদের দেশে এটা দীর্ঘসূত্রতার বিষয়। এ কারণে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছে না। এর পরও আমরা আমাদের যা করণীয় আছে তা করছি। যারা এসব কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত, তাদের ফান্ড কমিয়ে দিচ্ছি।’
গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
২ দিন আগেচাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
৫ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪