চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) সহ-উপাচার্যের সঙ্গে তাঁর দপ্তরে অশালীন আচরণ করার ঘটনায় অভিযুক্ত ১০ কর্মচারীর বিরুদ্ধে ২০ দিনেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এমনকি এই সময়ে অভিযুক্তদের কারণ দর্শানোর নোটিশও দেওয়া হয়নি।
জানা গেছে, গত ১৯ অক্টোবর ১০ জন কর্মচারীর নাম উল্লেখ করে তাঁদের বিরুদ্ধে জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সহ-উপাচার্য অধ্যাপক বেনু কুমার দের দপ্তর থেকে রেজিস্ট্রার বরাবর চিঠি পাঠানো হয়।
সহ-উপাচার্য দপ্তরের সহকারী রেজিস্ট্রার মোহা. আবদুল জাব্বার সই করা ওই চিঠিতে বলা হয়, ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সহ-উপাচার্য দপ্তর একটি গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর। এ দপ্তর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন প্রশাসনিক ও একাডেমিক সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হয়। সহ-উপাচার্য মহোদয় বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের একজন সদস্য। গত ১৪ তারিখে অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৩৯তম সিন্ডিকেট সভার ১০৫ নম্বর সিদ্ধান্তের বিষয়ে জানার অজুহাতে সহ-উপাচার্যের দপ্তরে বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত তৃতীয় শ্রেণিভুক্ত নিম্নোক্ত কর্মচারীরা বিনা অনুমতিতে প্রবেশ করে
অশালীন আচরণ, বিশ্রী অঙ্গভঙ্গি প্রদর্শনপূর্বক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অপচেষ্টায় লিপ্ত হন।’
চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, ‘এতে সহ-উপাচার্যের জীবনের নিরাপত্তা এবং দপ্তরের শৃঙ্খলা হুমকির সম্মুখীন হয়। সহ-উপাচার্য দপ্তরের সিসিটিভি ক্যামেরায় যাবতীয় তথ্যাদি সংরক্ষিত রয়েছে। চবি সিন্ডিকেটের ৫৩৭তম সভার পরেও ওই সব কর্মচারী অনুরূপ আচরণ করেছিলেন।’
চিঠিতে উল্লেখ করা অভিযুক্ত ১০ কর্মচারী হলেন রেজিস্ট্রার অফিসের জেনারেল শাখার ঊর্ধ্বতন সহকারী ওসমান গনি, খণ্ডকালীন শিক্ষক নিয়োগ শাখার ঊর্ধ্বতন সহকারী হাবিবুল বাশার শান্ত, গ্রন্থাগার দপ্তরের উচ্চমান সহকারী ইব্রাহিম খলিল, জীববিজ্ঞান অনুষদের ঊর্ধ্বতন সহকারী আরমান হেলালী, বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসের কম্পোজিটর (গ্রেড-২) আলাউদ্দিন আলম, গ্রন্থাগার দপ্তরের বিলিওগ্রাফি কাজী তানজীম হোসেন, প্রেসের কম্পোজিটর (গ্রেড-১) মুস্তাফিজুর রহমান সিতাপ, ফার্মাসি বিভাগের ঊর্ধ্বতন সহকারী সুকান্ত রুদ্র, মেডিকেল সেন্টারের উচ্চমান সহকারী তৌহিদুল ইসলাম জিমেল ও বিশ্ববিদ্যালয় জাদুঘরের উচ্চমান সহকারী সাখাওয়াত হোসেন রায়হান।
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক এস এম মনিরুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বিষয়ে
ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। তবে তিনি (সহ-উপাচার্য) চিঠিতে অ্যাড্রেস করেছেন সিন্ডিকেট সদস্যদের।
তিনি হয়তো এটা সিন্ডিকেটে আলোচনা করবেন।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) সহ-উপাচার্যের সঙ্গে তাঁর দপ্তরে অশালীন আচরণ করার ঘটনায় অভিযুক্ত ১০ কর্মচারীর বিরুদ্ধে ২০ দিনেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এমনকি এই সময়ে অভিযুক্তদের কারণ দর্শানোর নোটিশও দেওয়া হয়নি।
জানা গেছে, গত ১৯ অক্টোবর ১০ জন কর্মচারীর নাম উল্লেখ করে তাঁদের বিরুদ্ধে জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সহ-উপাচার্য অধ্যাপক বেনু কুমার দের দপ্তর থেকে রেজিস্ট্রার বরাবর চিঠি পাঠানো হয়।
সহ-উপাচার্য দপ্তরের সহকারী রেজিস্ট্রার মোহা. আবদুল জাব্বার সই করা ওই চিঠিতে বলা হয়, ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সহ-উপাচার্য দপ্তর একটি গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর। এ দপ্তর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন প্রশাসনিক ও একাডেমিক সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হয়। সহ-উপাচার্য মহোদয় বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের একজন সদস্য। গত ১৪ তারিখে অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৩৯তম সিন্ডিকেট সভার ১০৫ নম্বর সিদ্ধান্তের বিষয়ে জানার অজুহাতে সহ-উপাচার্যের দপ্তরে বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত তৃতীয় শ্রেণিভুক্ত নিম্নোক্ত কর্মচারীরা বিনা অনুমতিতে প্রবেশ করে
অশালীন আচরণ, বিশ্রী অঙ্গভঙ্গি প্রদর্শনপূর্বক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অপচেষ্টায় লিপ্ত হন।’
চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, ‘এতে সহ-উপাচার্যের জীবনের নিরাপত্তা এবং দপ্তরের শৃঙ্খলা হুমকির সম্মুখীন হয়। সহ-উপাচার্য দপ্তরের সিসিটিভি ক্যামেরায় যাবতীয় তথ্যাদি সংরক্ষিত রয়েছে। চবি সিন্ডিকেটের ৫৩৭তম সভার পরেও ওই সব কর্মচারী অনুরূপ আচরণ করেছিলেন।’
চিঠিতে উল্লেখ করা অভিযুক্ত ১০ কর্মচারী হলেন রেজিস্ট্রার অফিসের জেনারেল শাখার ঊর্ধ্বতন সহকারী ওসমান গনি, খণ্ডকালীন শিক্ষক নিয়োগ শাখার ঊর্ধ্বতন সহকারী হাবিবুল বাশার শান্ত, গ্রন্থাগার দপ্তরের উচ্চমান সহকারী ইব্রাহিম খলিল, জীববিজ্ঞান অনুষদের ঊর্ধ্বতন সহকারী আরমান হেলালী, বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসের কম্পোজিটর (গ্রেড-২) আলাউদ্দিন আলম, গ্রন্থাগার দপ্তরের বিলিওগ্রাফি কাজী তানজীম হোসেন, প্রেসের কম্পোজিটর (গ্রেড-১) মুস্তাফিজুর রহমান সিতাপ, ফার্মাসি বিভাগের ঊর্ধ্বতন সহকারী সুকান্ত রুদ্র, মেডিকেল সেন্টারের উচ্চমান সহকারী তৌহিদুল ইসলাম জিমেল ও বিশ্ববিদ্যালয় জাদুঘরের উচ্চমান সহকারী সাখাওয়াত হোসেন রায়হান।
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক এস এম মনিরুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বিষয়ে
ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। তবে তিনি (সহ-উপাচার্য) চিঠিতে অ্যাড্রেস করেছেন সিন্ডিকেট সদস্যদের।
তিনি হয়তো এটা সিন্ডিকেটে আলোচনা করবেন।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৯ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২০ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫