কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
জি টু জি ভিত্তিতে মিয়ানমার থেকে এবং দরপত্রের মাধ্যমে ভারত থেকে মোট ৩৭ হাজার টন চাল নিয়ে দুটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে। এর মধ্যে মিয়ানমার থেকে ২২ হাজার টন আতপ চাল এবং ভারত থেকে আমদানি করা ১৫ হাজার টন সিদ্ধ চাল রয়েছে।
আজ বুধবার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার ও জনসংযোগ কর্মকর্তা ইমদাদ ইসলাম এক বার্তায় এ তথ্য জানিয়েছেন।
এতে বলা হয়েছে, জি টু জি ভিত্তিতে মিয়ানমার থেকে ২২ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল নিয়ে এমভি এটিএন ভিক্টরি এবং উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে ভারত থেকে আমদানি করা ১৫ হাজার মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল নিয়ে এমভি বিএমসি প্যানডোরা জাহাজ দুটি চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে।
আরও বলা হয়, জাহাজে রক্ষিত চাল দ্রুত খালাসের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
এর আগে দেশে চাহিদা ও ঘাটতি মেটাতে জরুরিভাবে পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ ভোগ্য ও ব্যবহার্য পণ্য আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এমন সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।
বৈঠকে নেওয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভোগ্য পণ্য হিসেবে ১ লাখ টন চাল, ১০ হাজার টন চিনি এবং ১০ হাজার টন মসুর ডাল আমদানি করা হবে। এ ছাড়া কৃষি ও শিল্প খাতে ব্যবহার্য প্রয়োজনীয় পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে ১ লাখ ৩০ হাজার টন ডিজেল এবং ৩০ হাজার টন টিএসপি সার। এসব পণ্য দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে উন্মুক্ত দরপত্র এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের চুক্তির মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে বলে জানানো হয়।
সূত্রমতে, টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারীদের জন্য ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রির জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবটি উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে অনুমোদিত হয়েছে। সেই প্রস্তাব অনুযায়ী, দেশীয় প্রতিষ্ঠান থেকে টিসিবির মাধ্যমে ১০ হাজার টন চিনি ১১৫ টাকা ৪২ পয়সা কেজি দরে এবং ১০ হাজার টন মসুর ডাল ৯৮ টাকা ৪৫ পয়সা কেজি দরে কেনা হবে। এ দুই ক্রয় প্রস্তাবের জন্য মোট ব্যয় হবে ২১৩ কোটি ৮৭ লাখ টাকা।
এ ছাড়া ভারতের নুমালীগড় রিফাইনারি লিমিটেড থেকে ১ লাখ ৩০ হাজার টন ডিজেল আমদানিতে মোট ব্যয় হবে ১ হাজার ১৩৭ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। চলতি বছরের মধ্যে এই ডিজেল আমদানি সম্পন্ন হবে। এর বাইরে ভিয়েতনাম থেকে ১ লাখ টন চাল এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির আওতায় মরক্কো থেকে ৩০ হাজার টন টিএসপি সার আমদানিতে মোট ব্যয় হবে ৭৩৯ কোটি ৬২ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
জি টু জি ভিত্তিতে মিয়ানমার থেকে এবং দরপত্রের মাধ্যমে ভারত থেকে মোট ৩৭ হাজার টন চাল নিয়ে দুটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে। এর মধ্যে মিয়ানমার থেকে ২২ হাজার টন আতপ চাল এবং ভারত থেকে আমদানি করা ১৫ হাজার টন সিদ্ধ চাল রয়েছে।
আজ বুধবার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার ও জনসংযোগ কর্মকর্তা ইমদাদ ইসলাম এক বার্তায় এ তথ্য জানিয়েছেন।
এতে বলা হয়েছে, জি টু জি ভিত্তিতে মিয়ানমার থেকে ২২ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল নিয়ে এমভি এটিএন ভিক্টরি এবং উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে ভারত থেকে আমদানি করা ১৫ হাজার মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল নিয়ে এমভি বিএমসি প্যানডোরা জাহাজ দুটি চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে।
আরও বলা হয়, জাহাজে রক্ষিত চাল দ্রুত খালাসের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
এর আগে দেশে চাহিদা ও ঘাটতি মেটাতে জরুরিভাবে পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ ভোগ্য ও ব্যবহার্য পণ্য আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এমন সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।
বৈঠকে নেওয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভোগ্য পণ্য হিসেবে ১ লাখ টন চাল, ১০ হাজার টন চিনি এবং ১০ হাজার টন মসুর ডাল আমদানি করা হবে। এ ছাড়া কৃষি ও শিল্প খাতে ব্যবহার্য প্রয়োজনীয় পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে ১ লাখ ৩০ হাজার টন ডিজেল এবং ৩০ হাজার টন টিএসপি সার। এসব পণ্য দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে উন্মুক্ত দরপত্র এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের চুক্তির মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে বলে জানানো হয়।
সূত্রমতে, টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারীদের জন্য ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রির জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবটি উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে অনুমোদিত হয়েছে। সেই প্রস্তাব অনুযায়ী, দেশীয় প্রতিষ্ঠান থেকে টিসিবির মাধ্যমে ১০ হাজার টন চিনি ১১৫ টাকা ৪২ পয়সা কেজি দরে এবং ১০ হাজার টন মসুর ডাল ৯৮ টাকা ৪৫ পয়সা কেজি দরে কেনা হবে। এ দুই ক্রয় প্রস্তাবের জন্য মোট ব্যয় হবে ২১৩ কোটি ৮৭ লাখ টাকা।
এ ছাড়া ভারতের নুমালীগড় রিফাইনারি লিমিটেড থেকে ১ লাখ ৩০ হাজার টন ডিজেল আমদানিতে মোট ব্যয় হবে ১ হাজার ১৩৭ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। চলতি বছরের মধ্যে এই ডিজেল আমদানি সম্পন্ন হবে। এর বাইরে ভিয়েতনাম থেকে ১ লাখ টন চাল এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির আওতায় মরক্কো থেকে ৩০ হাজার টন টিএসপি সার আমদানিতে মোট ব্যয় হবে ৭৩৯ কোটি ৬২ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
কৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তাভাবনা করছে সরকার। কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আজ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান।
৩ ঘণ্টা আগেসরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে মোট ৯ লাখ টন চাল আমদানির পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশের এই পরিকল্পনায় আশায় বুক বাঁধছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে ভারতীয় রপ্তানি...
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সুযোগ থেকে এখনো বঞ্চিত কোটি কোটি মানুষ। আধুনিক ব্যাংকিং ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের সুবিধা নিতে না পারার কারণে দেশের বিপুল জনগোষ্ঠী রয়েছে অর্থনৈতিক লেনদেনের আনুষ্ঠানিক ব্যবস্থার বাইরে।
১৩ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল বা ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডকে (সিএমএসএফ) কেন্দ্রীয় লভ্যাংশ বিতরণকারী সংস্থা বা ‘ডিভিডেন্ড হাব’ হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটির আইনগত ভিত্তি জোরদার করা এবং কার্যপরিধি বাড়ানোর প্রক্রিয়া চলছে।
১৩ ঘণ্টা আগে