নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিনা প্রশ্নে কালোটাকা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ আবার ফিরে আসছে। বাজেটে বিনা প্রশ্নে অপ্রদর্শিত অর্থ, নগদ টাকা, শেয়ারসহ যেকোনো বিনিয়োগ ১৫ শতাংশ কর দিয়ে বৈধ করার প্রস্তাব দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। ১ জুলাই থেকে এক বছরের জন্য এ সুযোগ পাবেন আগ্রহীরা।
সবশেষ ২০২১-২২ অর্থবছর পর্যন্ত শর্ত সাপেক্ষে ১০ শতাংশ কর দিয়ে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ ছিল। একই সঙ্গে প্লট, ফ্ল্যাট ও পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের মাধ্যমেও অবৈধ আয় বৈধ করার সুযোগ ছিল। পরের অর্থবছরে সেই সুযোগ আর রাখা হয়নি।
আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত অর্থ বিলে কালোটাকা সাদা করার বিষয়ে বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি নির্দিষ্ট পরিমাণে ওই কর পরিশোধ করে তাদের অপ্রদর্শিত সম্পদ ট্যাক্স রিটার্নে সংযুক্ত করে তাহলে আয়কর কর্তৃপক্ষসহ অন্য কেউই কোনো প্রশ্ন তুলতে পারবে না। আগামী ১ জুলাই ২০২৪ থেকে ৩০ জুন ২০২৫–এর মধ্যে এই সুযোগ নিতে পারবেন কালোটাকার মালিকেরা।
অর্থ বিলে বলা হয়েছে, নগদ অর্থ, ব্যাংকে গচ্ছিত অর্থ, সিকিউরিটিজ (শেয়ার বা মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট), আর্থিক স্কিম ও ইন্সট্রুমেন্ট এবং সকল প্রকার ডিপোজিট বা সেভিং ডিপোজিট ১৫ শতাংশ কর দিয়ে ট্যাক্স রিটার্নে প্রদর্শন করা যাবে। এর বাইরে যেকোনো প্রকারের পরিসম্পদের ক্ষেত্রে নায্য বাজারমূল্যের ১৫ শতাংশ কর দিয়ে সেগুলোকে বৈধ করা যাবে।
কালোটাকা সাদা করার এই সুযোগ পুঁজিবাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে মনে করেন ব্রোকারেজ হাইউজ শান্তা সিকিউরিটিজ লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী আসাদুজ্জামান।
তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত দুই অর্থবছরে এই সুযোগ ছিল না। এবার বিনা প্রশ্নে অপ্রদর্শিত আয় বৈধ করার সুযোগ পুঁজিবাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। আর মূলধনি আয়ের ওপর করা করারোপ করা হয়েছে, তাতে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের ওপর প্রভাব পড়বে না।
বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী মাহমুদ আলী বলেন, চলমান বৈশ্বিক সংকটের কারণে পরিবর্তিত অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনীতিকে গতিশীল রাখা আবশ্যক। অর্থনীতিতে কার্যকর চাহিদা সৃষ্টি এবং তা বজায় রাখার নিমিত্ত পর্যাপ্ত সরকারি ব্যয় নির্বাহের জন্য একদিকে অধিক পরিমাণ রাজস্ব জোগান দিতে হবে এবং অন্যদিকে বেসরকারি খাতেও অর্থনৈতিক কর্মকান্ড গতিশীল রাখতে হবে।
তিনি বলেন, ডেটা ভেরিফিকেশন সিস্টেম (ডিভিএস) চালুর ফলে বিভিন্ন কোম্পানির অপ্রদর্শিত আয় ও সম্পদ প্রদর্শনে জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। তাছাড়া, রিটার্ন দাখিলে করদাতার অজ্ঞতাসহ অনিবার্য কিছু কারণে অর্জিত সম্পদ প্রদর্শনে ত্রুটি বিচ্যুতি থাকতে পারে।
”এই অবস্থায় করদাতাদের আয়কর রিটার্নে এই ত্রুটি সংশোধনের সুযোগ প্রদান এবং অর্থনীতির মূল স্রোতে অর্থ প্রবাহ বৃদ্ধির লক্ষ্যে আমি আয়কর আইনে কর প্রণোদনা সংক্রান্ত একটি অনুচ্ছেদ সংযোজনের প্রস্তাব করছি।”
অর্থমন্ত্রী বলেন, প্রস্তাবিত বিধান অনুযায়ী, দেশের প্রচলিত আইনে যাই থাকুক না কেন, কোনো করদাতা স্থাবর সম্পত্তি যেমন, ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্ট ও ভূমির জন্য নির্দিষ্ট করহারে এবং নগদসহ অন্যান্য পরিসম্পদের ওপর ১৫% কর পরিশোধ করলে কোনো কর্তৃপক্ষ কোনো প্রকারের প্রশ্ন উত্থাপন করতে পারবে না।
বিনা প্রশ্নে কালোটাকা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ আবার ফিরে আসছে। বাজেটে বিনা প্রশ্নে অপ্রদর্শিত অর্থ, নগদ টাকা, শেয়ারসহ যেকোনো বিনিয়োগ ১৫ শতাংশ কর দিয়ে বৈধ করার প্রস্তাব দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। ১ জুলাই থেকে এক বছরের জন্য এ সুযোগ পাবেন আগ্রহীরা।
সবশেষ ২০২১-২২ অর্থবছর পর্যন্ত শর্ত সাপেক্ষে ১০ শতাংশ কর দিয়ে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ ছিল। একই সঙ্গে প্লট, ফ্ল্যাট ও পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের মাধ্যমেও অবৈধ আয় বৈধ করার সুযোগ ছিল। পরের অর্থবছরে সেই সুযোগ আর রাখা হয়নি।
আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত অর্থ বিলে কালোটাকা সাদা করার বিষয়ে বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি নির্দিষ্ট পরিমাণে ওই কর পরিশোধ করে তাদের অপ্রদর্শিত সম্পদ ট্যাক্স রিটার্নে সংযুক্ত করে তাহলে আয়কর কর্তৃপক্ষসহ অন্য কেউই কোনো প্রশ্ন তুলতে পারবে না। আগামী ১ জুলাই ২০২৪ থেকে ৩০ জুন ২০২৫–এর মধ্যে এই সুযোগ নিতে পারবেন কালোটাকার মালিকেরা।
অর্থ বিলে বলা হয়েছে, নগদ অর্থ, ব্যাংকে গচ্ছিত অর্থ, সিকিউরিটিজ (শেয়ার বা মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট), আর্থিক স্কিম ও ইন্সট্রুমেন্ট এবং সকল প্রকার ডিপোজিট বা সেভিং ডিপোজিট ১৫ শতাংশ কর দিয়ে ট্যাক্স রিটার্নে প্রদর্শন করা যাবে। এর বাইরে যেকোনো প্রকারের পরিসম্পদের ক্ষেত্রে নায্য বাজারমূল্যের ১৫ শতাংশ কর দিয়ে সেগুলোকে বৈধ করা যাবে।
কালোটাকা সাদা করার এই সুযোগ পুঁজিবাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে মনে করেন ব্রোকারেজ হাইউজ শান্তা সিকিউরিটিজ লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী আসাদুজ্জামান।
তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত দুই অর্থবছরে এই সুযোগ ছিল না। এবার বিনা প্রশ্নে অপ্রদর্শিত আয় বৈধ করার সুযোগ পুঁজিবাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। আর মূলধনি আয়ের ওপর করা করারোপ করা হয়েছে, তাতে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের ওপর প্রভাব পড়বে না।
বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী মাহমুদ আলী বলেন, চলমান বৈশ্বিক সংকটের কারণে পরিবর্তিত অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনীতিকে গতিশীল রাখা আবশ্যক। অর্থনীতিতে কার্যকর চাহিদা সৃষ্টি এবং তা বজায় রাখার নিমিত্ত পর্যাপ্ত সরকারি ব্যয় নির্বাহের জন্য একদিকে অধিক পরিমাণ রাজস্ব জোগান দিতে হবে এবং অন্যদিকে বেসরকারি খাতেও অর্থনৈতিক কর্মকান্ড গতিশীল রাখতে হবে।
তিনি বলেন, ডেটা ভেরিফিকেশন সিস্টেম (ডিভিএস) চালুর ফলে বিভিন্ন কোম্পানির অপ্রদর্শিত আয় ও সম্পদ প্রদর্শনে জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। তাছাড়া, রিটার্ন দাখিলে করদাতার অজ্ঞতাসহ অনিবার্য কিছু কারণে অর্জিত সম্পদ প্রদর্শনে ত্রুটি বিচ্যুতি থাকতে পারে।
”এই অবস্থায় করদাতাদের আয়কর রিটার্নে এই ত্রুটি সংশোধনের সুযোগ প্রদান এবং অর্থনীতির মূল স্রোতে অর্থ প্রবাহ বৃদ্ধির লক্ষ্যে আমি আয়কর আইনে কর প্রণোদনা সংক্রান্ত একটি অনুচ্ছেদ সংযোজনের প্রস্তাব করছি।”
অর্থমন্ত্রী বলেন, প্রস্তাবিত বিধান অনুযায়ী, দেশের প্রচলিত আইনে যাই থাকুক না কেন, কোনো করদাতা স্থাবর সম্পত্তি যেমন, ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্ট ও ভূমির জন্য নির্দিষ্ট করহারে এবং নগদসহ অন্যান্য পরিসম্পদের ওপর ১৫% কর পরিশোধ করলে কোনো কর্তৃপক্ষ কোনো প্রকারের প্রশ্ন উত্থাপন করতে পারবে না।
৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির আওতায় চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ ছাড় নিয়ে বাংলাদেশ সফর শেষ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। তবে এবারের মিশনে পূর্বের মতো সফরের শেষে ‘স্টাফ লেভেল অ্যাগ্রিমেন্ট’ হয়নি। আইএমএফের এই সিদ্ধান্ত, অর্থাৎ চুক্তি ছাড়াই মিশন শেষ করা, পূর্বের রীতি থেকে একটি বড়
৪ মিনিট আগেবাংলাদেশ থেকে আম ও ইলিশ আমদানিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন চীনের ইউনান প্রদেশের গভর্নর ওয়াং ইউবো। গতকাল রোববার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে বৈঠককালে তিনি এই আগ্রহের কথা জানান। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা জোরদার করার বিষয়ে আল
১২ মিনিট আগেমিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসির সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান এমটিবি ক্যাপিটাল লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেছেন সুমিত পোদ্দার। রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ১৪ প্রকল্প অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রকল্পগুলোর ব্যয় ধরা হয়েছে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ
৫ ঘণ্টা আগে