নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফ্লোরপ্রাইস প্রত্যাহারের পর প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা পুঁজিবাজারে বড় বিনিয়োগ আনতে যাচ্ছে। তাই ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কিত হয়ে শেয়ার বিক্রি না করার আহ্বান জানিয়েছে শীর্ষ ব্রোকার হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন সিইও ফোরাম।
আজ রোববার (২১ জানুয়ারি) সকালে পুঁজিবাজারে বর্তমান অবস্থায় করণীয় নির্ধারণের লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত শীর্ষ সিইও ফোরামের বৈঠকে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে সিইও ফোরামের প্রেসিডেন্ট ও ইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছায়েদুর রহমান জানান।
এদিকে এই সভা চলার সময় ফ্লোরপ্রাইস তুলে নেওয়ার প্রতিক্রিয়ায় লেনদেনের শুরুতেই দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্যাপক দরপতন হয়েছে। প্রথম ১০ মিনিটেই ডিএসই সাধারণ সূচক ২৪০ পয়েন্ট হারিয়েছে।
সভা শেষে ছায়েদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা নতুন করে বিনিয়োগে যাচ্ছে। ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে চাই, যাতে বাজার এবং বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়ে। তাই বাজার নিয়ে উদ্বেগের তেমন কিছু নেই। শুধু ফ্লোরপ্রাইস প্রত্যাহারের কারণে যাতে বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কিত না হন, বাজারে বিক্রির চাপ তৈরি না হয়, সেদিকে সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে।’
রোববার সকালের বৈঠকে শীর্ষপর্যায়ের ব্রোকার হাউজের ৩০ জন প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, আজকে আমরা সবাই ডিলার অ্যাকাউন্টে ১ থেকে ৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ করব। ডিলার অ্যাকাউন্ট থেকে কোনো শেয়ার বিক্রি করব না। বিনিয়োগকারীদের আমরা ইতিবাচকভাবে বোঝানোর চেষ্টা করব, যেসব শেয়ারের ক্রেতা থাকবে না, সেখানে বিক্রির আদেশ বসানো হবে না। ট্রেডারদের এ বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হবে। বৈঠকে উপস্থিত সবাই একমত হয়েছেন যে, এই অবস্থায় পুঁজিবাজারকে গতিশীল করার জন্য সবার জায়গা থেকে সহযোগিতা করবেন।’
ফ্লোর প্রাইস (শেয়ার দরের সর্বনিম্ন সীমা) আরোপের প্রায় দেড় বছর পর গত বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) এক আদেশে তা তুলে দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ফলে রোববার (২১ জানুয়ারি) থেকে ৩৫টি ছাড়া বাকি সব কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটগুলো ফ্লোরপ্রাইস ছাড়াই লেনদেন শুরু করে।
লেনদেন শুরুর সাত মিনিটের মধ্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ডিএসইএক্স সূচক ২১৪ পয়েন্ট পড়ে অবস্থান নেয় ৬১২২ পয়েন্টে। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পতনমুখী সূচকের ধরাবাহিকতা কমতে থাকে।
ফ্লোরপ্রাইস প্রত্যাহারের পর প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা পুঁজিবাজারে বড় বিনিয়োগ আনতে যাচ্ছে। তাই ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কিত হয়ে শেয়ার বিক্রি না করার আহ্বান জানিয়েছে শীর্ষ ব্রোকার হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন সিইও ফোরাম।
আজ রোববার (২১ জানুয়ারি) সকালে পুঁজিবাজারে বর্তমান অবস্থায় করণীয় নির্ধারণের লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত শীর্ষ সিইও ফোরামের বৈঠকে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে সিইও ফোরামের প্রেসিডেন্ট ও ইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছায়েদুর রহমান জানান।
এদিকে এই সভা চলার সময় ফ্লোরপ্রাইস তুলে নেওয়ার প্রতিক্রিয়ায় লেনদেনের শুরুতেই দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্যাপক দরপতন হয়েছে। প্রথম ১০ মিনিটেই ডিএসই সাধারণ সূচক ২৪০ পয়েন্ট হারিয়েছে।
সভা শেষে ছায়েদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা নতুন করে বিনিয়োগে যাচ্ছে। ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে চাই, যাতে বাজার এবং বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়ে। তাই বাজার নিয়ে উদ্বেগের তেমন কিছু নেই। শুধু ফ্লোরপ্রাইস প্রত্যাহারের কারণে যাতে বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কিত না হন, বাজারে বিক্রির চাপ তৈরি না হয়, সেদিকে সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে।’
রোববার সকালের বৈঠকে শীর্ষপর্যায়ের ব্রোকার হাউজের ৩০ জন প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, আজকে আমরা সবাই ডিলার অ্যাকাউন্টে ১ থেকে ৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ করব। ডিলার অ্যাকাউন্ট থেকে কোনো শেয়ার বিক্রি করব না। বিনিয়োগকারীদের আমরা ইতিবাচকভাবে বোঝানোর চেষ্টা করব, যেসব শেয়ারের ক্রেতা থাকবে না, সেখানে বিক্রির আদেশ বসানো হবে না। ট্রেডারদের এ বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হবে। বৈঠকে উপস্থিত সবাই একমত হয়েছেন যে, এই অবস্থায় পুঁজিবাজারকে গতিশীল করার জন্য সবার জায়গা থেকে সহযোগিতা করবেন।’
ফ্লোর প্রাইস (শেয়ার দরের সর্বনিম্ন সীমা) আরোপের প্রায় দেড় বছর পর গত বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) এক আদেশে তা তুলে দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ফলে রোববার (২১ জানুয়ারি) থেকে ৩৫টি ছাড়া বাকি সব কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটগুলো ফ্লোরপ্রাইস ছাড়াই লেনদেন শুরু করে।
লেনদেন শুরুর সাত মিনিটের মধ্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ডিএসইএক্স সূচক ২১৪ পয়েন্ট পড়ে অবস্থান নেয় ৬১২২ পয়েন্টে। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পতনমুখী সূচকের ধরাবাহিকতা কমতে থাকে।
দেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ অস্বাভাবিক হারে বেড়ে গেছে। এর প্রভাবে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে মূলধন ঘাটতিও। গত বছরের সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে ২০টি ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি যেখানে ৫৩ হাজার ২৫৩ কোটি ছিল, সেখানে ডিসেম্বর প্রান্তিক শেষে তা দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৭১ হাজার ৭৮৯ কোটি টাকা। অর্থাৎ মাত্র তিন মাসের ব্যবধানে...
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে ন্যায্য নিয়োগপ্রক্রিয়া এবং বৈষম্যবিরোধী পদক্ষেপের মাধ্যমে অন্তর্ভুক্তি বাড়াতে একটি কার্যকর জাতীয় নীতির প্রয়োজন। যাতে কর্মক্ষেত্রের জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা, সক্ষমতা ও মনোভাব থাকা সত্ত্বেও কেউ কর্মবাজার থেকে বঞ্চিত না হয়। সম্প্রতি উন্নত ভবিষ্যৎ গড়ার উদ্দেশ্যে রাজধানীতে...
৪ ঘণ্টা আগেআদানি পাওয়ার বাংলাদেশের কাছে আরও প্রায় ৯০ কোটি মার্কিন ডলার পাবে বলে জানিয়েছেন কোম্পানিটির প্রধান অর্থনৈতিক কর্মকর্তা দিলীপ ঝা। আদানি ঝাড়খণ্ডের গোড্ডা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে থাকে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেউচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে অন্তর্বর্তী সরকারের নানা পদক্ষেপে সামান্য স্বস্তি এসেছে বাজারে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হালনাগাদ তথ্যানুযায়ী, চলতি বছরের এপ্রিল মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে ৯ দশমিক ১৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। এর আগের মাস মার্চে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ।
৬ ঘণ্টা আগে