নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজারে বড় দরপতন হয়েছে রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি)। অনেকের দাবি, পতনের অনুঘটক হিসেবে কাজ করেছে ২২ কোম্পানিকে জেড ক্যাটাগরিতে স্থানান্তরকরণ। তবে পুঁজিবাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, ওইসব কোম্পানির মূলধন খুব বেশি নয়। সেগুলো সূচকে খুব বেশি প্রভাব ফেলতে পারেনি।
বর্তমানে ৬টি কোম্পানির ওপর সর্বনিম্ন মূল্যস্তর বা ফ্লোর প্রাইস বহাল রেখেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের পর থেকে ধীরে ধীরে গতি ফিরছিল পুঁজিবাজারে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ২৯ জানুয়ারি থেকে ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত টানা ১০ কর্মদিবস উত্থান হয়। এই সময়ে সূচকে যোগ হয় ৩৬৮ পয়েন্ট। আর ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত টানা ১১ কর্মদিবস হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৪ থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৮ কর্মদিবস দেড় হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।
অথচ গত পাঁচ কর্মদিবসে উল্টো পথে ছুটছে পুঁজিবাজার। ১২ থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৫ কর্মদিবসে সূচক কমেছে ১৬৪ পয়েন্ট। এর মধ্যে রোববারই ৫৩ পয়েন্ট হারিয়ে সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স অবস্থান করছে ৬ হাজার ২৮৩ পয়েন্টে। আর ১১ কর্মদিবস পর হাজার কোটি টাকার নিচে নেমে লেনদেন হয়েছে ৯২৪ কোটি ৭৩ লাখ ৪২ হাজার টাকা।
১০ কর্মদিবস উত্থানের পর কয়েকদিন পতন স্বাভাবিক ছিল। এটিকে পুঁজিবাজারের ভাষায় মুনাফা গ্রহণ বা প্রফিট টেকিং বলা হয়। তবে রোববারের পতনের সঙ্গে নতুন বিতর্ক যোগ হয়েছে। ২২ কোম্পানিকে জেড গ্রুপে নিয়ে যাওয়ার কারণেই এই পতন বলে দাবি অনেকের।
কোভিড–১৯ পরিস্থিতির কারণে কোম্পানিগুলো লভ্যাংশ না দিলেও দুই বছর পর্যন্ত ক্যাটাগরি বহাল রাখার সুযোগ দিয়েছিল বিএসইসি। সেটি শেষ হচ্ছে চলতি মাসের ২৮ তারিখে। যেসব কোম্পানি বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দিতে ব্যর্থ হবে, সেগুলো জেড ক্যাটাগরিতে চলে যাবে। তবে একটি চক্র সোশ্যাল মিডিয়ায় গুজব ছড়ায়, লভ্যাংশ দেওয়া ছাড়াই কোনো কোম্পানি এক বছর, আবার কোনোটি ৬ মাস পর্যন্ত ক্যাটাগরি বহাল রাখার সুযোগ পাচ্ছে।
এরপরই কিসের ভিত্তিতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি জেড গ্রুপে যাবে, সে বিষয়ে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি একটি নির্দেশনা জারি করে বিএসইসি। এতে বলা হয়, ইস্যুয়ার কোম্পানির পরবর্তী লভ্যাংশ সংক্রান্ত ঘোষণা অথবা বার্ষিক বা অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ সংক্রান্ত ঘোষণার দিন থেকে এ নির্দেশনা কার্যকর হবে।
অথচ রোববার থেকে ২২ কোম্পানিকে জেড গ্রুপে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বিষয়টিকে ‘ভুতুড়ে’ বলছেন বাজারসংশ্লিষ্টদের একটি অংশ।
তাঁরা বলছেন, নিয়ন্ত্রক সংস্থার নির্দেশনায় বলা হয়েছে এক রকম, আর বাস্তবায়ন হয়েছে অন্যভাবে। কোম্পানিগুলোর পরবর্তী লভ্যাংশ সংক্রান্ত ঘোষণা আসার পর জেড গ্রুপে স্থানান্তর সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হওয়ার কথা। কিন্তু লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত আসার আগেই হুট করে ২২ কোম্পানিকে জেড গ্রুপে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এতে অনেক বিনিয়োগকারীই লোকসানে পড়েছেন।
আব্দুর রাজ্জাক নামের এক বিনিয়োগকারী বলেন, ‘হুট করে ২২ কোম্পানিকে জেড গ্রুপে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এর মধ্যে দুটি কোম্পানিতে আমার বিনিয়োগ রয়েছে। দুই কোম্পানির শেয়ারের দাম এক দিনে যতটা কমা সম্ভব ততটাই কমেছে। এতে আমি বড় ধরনের লোকসানের মধ্যে পড়েছি। লোকসান দিয়েই আজ দিনের সর্বনিম্ন দামে কোম্পানি দুটির শেয়ার বিক্রি করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছি।’
তবে পুঁজিবাজারের পতনে এসব কোম্পানির কোনো প্রভাব নেই বলে মনে করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আল–আমিন। তিনি বলেন, এসব কোম্পানির মূলধন খুব বেশি নয়। এগুলো সূচকে খুব বেশি প্রভাব ফেলতে পারেনি।
তিনি বলেন, ‘এখানে বলার সুযোগ নেই যে, ২২টি কোম্পানিকে জেড ক্যাটাগরিতে নিয়ে যাওয়ায় পতন হয়েছে। এর আগে ২০ বা ২২ টাকার শেয়ার ২০০ টাকার ওপরে উঠেছিল, তখন কি এর ক্যাটাগরি দেখে দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল? এর মূল কারণ ছিল মেকার। যেসব শেয়ারে মেকার থাকে সেসব শেয়ার কোন ক্যাটাগরিতে রয়েছে, সেটা বিবেচনায় নেওয়া হয় না।’
বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউস সূত্রে জানা গেছে, রোববার সূচকের পতনে বেশি প্রভাব রেখেছে বিকন ফার্মা, স্কয়ার ফার্মা, ব্র্যাক ব্যাংক, উত্তরা ব্যাংক, বেক্সিমকো ফার্মা, ওরিয়ন ফার্মা, আইএফআইসি ব্যাংক, রেনাটা লিমিটেড, ইবিএল ও জিপিএইচ ইস্পাত। এই ১০ কোম্পানি সূচক কমিয়েছে প্রায় ৩৯ পয়েন্ট। এই তালিকায় উল্লেখিত ২২টি কোম্পানির একটিও নেই।
এ বিষয়ে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ডিবিএ) এক নেতা বলেন, ‘বৃহস্পতিবার পর্যন্ত এটা নিয়ে ধোঁয়াশা ছিল যে, জেড ক্যাটাগরিতে যাবে কি না। ২২টি শেয়ার জেড ক্যাটাগরিতে আসার কারণে স্লো হয়ে গেল। এসব শেয়ার গত এক বছর অনেক সময় লিড নিয়েছে। এই শেয়ারে অনেকের বিনিয়োগ ছিল। তাঁরা ভাবছে, পরবর্তীতে আরও ১০ বা ২০টি কোম্পানি এই ক্যাটাগরিতে আসতে পারে। ফলে তাঁরা এখান থেকে এখন খুব সহজে বের হতে পারবে না। ফলে যেটা করে থাকে, অন্য যেখান থেকে (শেয়ার বিক্রি করে) টাকা ফ্রি করা যায়, করে ফেলে। এটাই সাধারণত হয়।’
পুঁজিবাজারে বড় দরপতন হয়েছে রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি)। অনেকের দাবি, পতনের অনুঘটক হিসেবে কাজ করেছে ২২ কোম্পানিকে জেড ক্যাটাগরিতে স্থানান্তরকরণ। তবে পুঁজিবাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, ওইসব কোম্পানির মূলধন খুব বেশি নয়। সেগুলো সূচকে খুব বেশি প্রভাব ফেলতে পারেনি।
বর্তমানে ৬টি কোম্পানির ওপর সর্বনিম্ন মূল্যস্তর বা ফ্লোর প্রাইস বহাল রেখেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের পর থেকে ধীরে ধীরে গতি ফিরছিল পুঁজিবাজারে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ২৯ জানুয়ারি থেকে ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত টানা ১০ কর্মদিবস উত্থান হয়। এই সময়ে সূচকে যোগ হয় ৩৬৮ পয়েন্ট। আর ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত টানা ১১ কর্মদিবস হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৪ থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৮ কর্মদিবস দেড় হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।
অথচ গত পাঁচ কর্মদিবসে উল্টো পথে ছুটছে পুঁজিবাজার। ১২ থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৫ কর্মদিবসে সূচক কমেছে ১৬৪ পয়েন্ট। এর মধ্যে রোববারই ৫৩ পয়েন্ট হারিয়ে সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স অবস্থান করছে ৬ হাজার ২৮৩ পয়েন্টে। আর ১১ কর্মদিবস পর হাজার কোটি টাকার নিচে নেমে লেনদেন হয়েছে ৯২৪ কোটি ৭৩ লাখ ৪২ হাজার টাকা।
১০ কর্মদিবস উত্থানের পর কয়েকদিন পতন স্বাভাবিক ছিল। এটিকে পুঁজিবাজারের ভাষায় মুনাফা গ্রহণ বা প্রফিট টেকিং বলা হয়। তবে রোববারের পতনের সঙ্গে নতুন বিতর্ক যোগ হয়েছে। ২২ কোম্পানিকে জেড গ্রুপে নিয়ে যাওয়ার কারণেই এই পতন বলে দাবি অনেকের।
কোভিড–১৯ পরিস্থিতির কারণে কোম্পানিগুলো লভ্যাংশ না দিলেও দুই বছর পর্যন্ত ক্যাটাগরি বহাল রাখার সুযোগ দিয়েছিল বিএসইসি। সেটি শেষ হচ্ছে চলতি মাসের ২৮ তারিখে। যেসব কোম্পানি বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দিতে ব্যর্থ হবে, সেগুলো জেড ক্যাটাগরিতে চলে যাবে। তবে একটি চক্র সোশ্যাল মিডিয়ায় গুজব ছড়ায়, লভ্যাংশ দেওয়া ছাড়াই কোনো কোম্পানি এক বছর, আবার কোনোটি ৬ মাস পর্যন্ত ক্যাটাগরি বহাল রাখার সুযোগ পাচ্ছে।
এরপরই কিসের ভিত্তিতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি জেড গ্রুপে যাবে, সে বিষয়ে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি একটি নির্দেশনা জারি করে বিএসইসি। এতে বলা হয়, ইস্যুয়ার কোম্পানির পরবর্তী লভ্যাংশ সংক্রান্ত ঘোষণা অথবা বার্ষিক বা অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ সংক্রান্ত ঘোষণার দিন থেকে এ নির্দেশনা কার্যকর হবে।
অথচ রোববার থেকে ২২ কোম্পানিকে জেড গ্রুপে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বিষয়টিকে ‘ভুতুড়ে’ বলছেন বাজারসংশ্লিষ্টদের একটি অংশ।
তাঁরা বলছেন, নিয়ন্ত্রক সংস্থার নির্দেশনায় বলা হয়েছে এক রকম, আর বাস্তবায়ন হয়েছে অন্যভাবে। কোম্পানিগুলোর পরবর্তী লভ্যাংশ সংক্রান্ত ঘোষণা আসার পর জেড গ্রুপে স্থানান্তর সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হওয়ার কথা। কিন্তু লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত আসার আগেই হুট করে ২২ কোম্পানিকে জেড গ্রুপে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এতে অনেক বিনিয়োগকারীই লোকসানে পড়েছেন।
আব্দুর রাজ্জাক নামের এক বিনিয়োগকারী বলেন, ‘হুট করে ২২ কোম্পানিকে জেড গ্রুপে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এর মধ্যে দুটি কোম্পানিতে আমার বিনিয়োগ রয়েছে। দুই কোম্পানির শেয়ারের দাম এক দিনে যতটা কমা সম্ভব ততটাই কমেছে। এতে আমি বড় ধরনের লোকসানের মধ্যে পড়েছি। লোকসান দিয়েই আজ দিনের সর্বনিম্ন দামে কোম্পানি দুটির শেয়ার বিক্রি করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছি।’
তবে পুঁজিবাজারের পতনে এসব কোম্পানির কোনো প্রভাব নেই বলে মনে করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আল–আমিন। তিনি বলেন, এসব কোম্পানির মূলধন খুব বেশি নয়। এগুলো সূচকে খুব বেশি প্রভাব ফেলতে পারেনি।
তিনি বলেন, ‘এখানে বলার সুযোগ নেই যে, ২২টি কোম্পানিকে জেড ক্যাটাগরিতে নিয়ে যাওয়ায় পতন হয়েছে। এর আগে ২০ বা ২২ টাকার শেয়ার ২০০ টাকার ওপরে উঠেছিল, তখন কি এর ক্যাটাগরি দেখে দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল? এর মূল কারণ ছিল মেকার। যেসব শেয়ারে মেকার থাকে সেসব শেয়ার কোন ক্যাটাগরিতে রয়েছে, সেটা বিবেচনায় নেওয়া হয় না।’
বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউস সূত্রে জানা গেছে, রোববার সূচকের পতনে বেশি প্রভাব রেখেছে বিকন ফার্মা, স্কয়ার ফার্মা, ব্র্যাক ব্যাংক, উত্তরা ব্যাংক, বেক্সিমকো ফার্মা, ওরিয়ন ফার্মা, আইএফআইসি ব্যাংক, রেনাটা লিমিটেড, ইবিএল ও জিপিএইচ ইস্পাত। এই ১০ কোম্পানি সূচক কমিয়েছে প্রায় ৩৯ পয়েন্ট। এই তালিকায় উল্লেখিত ২২টি কোম্পানির একটিও নেই।
এ বিষয়ে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ডিবিএ) এক নেতা বলেন, ‘বৃহস্পতিবার পর্যন্ত এটা নিয়ে ধোঁয়াশা ছিল যে, জেড ক্যাটাগরিতে যাবে কি না। ২২টি শেয়ার জেড ক্যাটাগরিতে আসার কারণে স্লো হয়ে গেল। এসব শেয়ার গত এক বছর অনেক সময় লিড নিয়েছে। এই শেয়ারে অনেকের বিনিয়োগ ছিল। তাঁরা ভাবছে, পরবর্তীতে আরও ১০ বা ২০টি কোম্পানি এই ক্যাটাগরিতে আসতে পারে। ফলে তাঁরা এখান থেকে এখন খুব সহজে বের হতে পারবে না। ফলে যেটা করে থাকে, অন্য যেখান থেকে (শেয়ার বিক্রি করে) টাকা ফ্রি করা যায়, করে ফেলে। এটাই সাধারণত হয়।’
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
১০ ঘণ্টা আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে