বিজ্ঞপ্তি
বছরের প্রথম ছয় মাসে লাফার্জহোলসিমের মুনাফা হয়েছে ২৪৩ কোটি টাকা। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে প্রতিষ্ঠানটি এই কথা জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, নির্মাণ খাতে চাহিদা কমায় নিট বিক্রি শতকরা ৫ ভাগ কমেছে। ব্যয় বৃদ্ধি এবং টাকার অবমূল্যায়নের কারণে পরিচালন মুনাফা শতকরা ২৫ ভাগ কমে প্রায় ৩৪৭ কোটি টাকা হয়েছে। নির্মাণ খাতে সেরা মার্জিন ধরে রাখতে পরিচালন দক্ষতা বৃদ্ধি কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
এ বিষয়ে লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী ইকবাল চৌধুরীর বলেন, ‘বাংলাদেশের সামগ্রিক অর্থনীতি কিছুটা চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, যার প্রভাব পড়েছে নির্মাণখাতে। এরফলে প্রথম ছয় মাসে আমাদের কোম্পানির বিক্রিও গত বছরের একই সময়ের তুলনায় কমেছে। বিক্রির বিভিন্ন চ্যানেলগুলোর সম্প্রসারণ, অ্যাগ্রিগেটস ব্যবসা শক্তিশালী করা, ডিজিটালাইজেশন এবং জিওসাইকেলের মাধ্যমে টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সেবা দেওয়ার বিষয়ে আমাদের আলোকপাত অব্যাহত রয়েছে। আমরা আশা করছি বছরের বাকি সময়টাতে ব্যয় সংকোচন এবং নতুন নতুন পণ্য উদ্ভাবনের মাধ্যমে ঘুরে দাঁড়াতে সক্ষম হব।’
বছরের প্রথম ভাগে (জানুয়ারি-জুন, ২০২৪) লাফার্জহোলসিমের মুনাফা হয়েছে ২৪৩ কোটি টাকা। কোম্পানির পরিচালন মুনাফা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় শতকরা ২৫ ভাগ কমে প্রায় ৩৪৭ কোটি টাকা হয়েছে। একই সময়ে নিট বিক্রি শতকরা ৫ ভাগ কমে প্রায় ১ হাজার ৪৪২ কোটি টাকা হয়েছে। আগের বছর প্রথম ছয় মাসে নিট বিক্রির পরিমাণ ছিল প্রায় ১ হাজার ৫২৬ কোটি টাকা। প্রথম ছয় মাসে শেয়ার প্রতি আয় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় শতকরা ৩৩ ভাগ কমে ২ দশমিক ৯ টাকা হয়েছে।
কোম্পানির টেকসই ও সার্কুলার বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি জিওসাইকেলের মাধ্যমে দেশের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অগ্রণী ভূমিকা রেখে চলেছে লাফার্জহোলসিম। বছরের প্রথম ছয় মাসে এই সুবিধা কাজে লাগিয়ে ২৩ হাজার টনেরও বেশি বিভিন্ন ধরনের বর্জ্য টেকসই উপায়ে ব্যবস্থাপনা করা হয়েছে। ইতিমধ্যে কোম্পানি সিলেট সিটি করপোরেশন থেকে সিলেট নগরীর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা শুরু করেছে, যা ভবিষ্যতে থার্মাল সাবস্টিটিইশন রেট বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে।
বছরের প্রথম ছয় মাসে লাফার্জহোলসিমের মুনাফা হয়েছে ২৪৩ কোটি টাকা। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে প্রতিষ্ঠানটি এই কথা জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, নির্মাণ খাতে চাহিদা কমায় নিট বিক্রি শতকরা ৫ ভাগ কমেছে। ব্যয় বৃদ্ধি এবং টাকার অবমূল্যায়নের কারণে পরিচালন মুনাফা শতকরা ২৫ ভাগ কমে প্রায় ৩৪৭ কোটি টাকা হয়েছে। নির্মাণ খাতে সেরা মার্জিন ধরে রাখতে পরিচালন দক্ষতা বৃদ্ধি কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
এ বিষয়ে লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী ইকবাল চৌধুরীর বলেন, ‘বাংলাদেশের সামগ্রিক অর্থনীতি কিছুটা চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, যার প্রভাব পড়েছে নির্মাণখাতে। এরফলে প্রথম ছয় মাসে আমাদের কোম্পানির বিক্রিও গত বছরের একই সময়ের তুলনায় কমেছে। বিক্রির বিভিন্ন চ্যানেলগুলোর সম্প্রসারণ, অ্যাগ্রিগেটস ব্যবসা শক্তিশালী করা, ডিজিটালাইজেশন এবং জিওসাইকেলের মাধ্যমে টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সেবা দেওয়ার বিষয়ে আমাদের আলোকপাত অব্যাহত রয়েছে। আমরা আশা করছি বছরের বাকি সময়টাতে ব্যয় সংকোচন এবং নতুন নতুন পণ্য উদ্ভাবনের মাধ্যমে ঘুরে দাঁড়াতে সক্ষম হব।’
বছরের প্রথম ভাগে (জানুয়ারি-জুন, ২০২৪) লাফার্জহোলসিমের মুনাফা হয়েছে ২৪৩ কোটি টাকা। কোম্পানির পরিচালন মুনাফা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় শতকরা ২৫ ভাগ কমে প্রায় ৩৪৭ কোটি টাকা হয়েছে। একই সময়ে নিট বিক্রি শতকরা ৫ ভাগ কমে প্রায় ১ হাজার ৪৪২ কোটি টাকা হয়েছে। আগের বছর প্রথম ছয় মাসে নিট বিক্রির পরিমাণ ছিল প্রায় ১ হাজার ৫২৬ কোটি টাকা। প্রথম ছয় মাসে শেয়ার প্রতি আয় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় শতকরা ৩৩ ভাগ কমে ২ দশমিক ৯ টাকা হয়েছে।
কোম্পানির টেকসই ও সার্কুলার বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি জিওসাইকেলের মাধ্যমে দেশের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অগ্রণী ভূমিকা রেখে চলেছে লাফার্জহোলসিম। বছরের প্রথম ছয় মাসে এই সুবিধা কাজে লাগিয়ে ২৩ হাজার টনেরও বেশি বিভিন্ন ধরনের বর্জ্য টেকসই উপায়ে ব্যবস্থাপনা করা হয়েছে। ইতিমধ্যে কোম্পানি সিলেট সিটি করপোরেশন থেকে সিলেট নগরীর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা শুরু করেছে, যা ভবিষ্যতে থার্মাল সাবস্টিটিইশন রেট বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে।
দেশের সিরামিক শিল্প চরম সংকটে। গ্যাস-সংকট, আইনশৃঙ্খলার অবনতি এবং উৎপাদন ব্যয়ের চাপ শিল্পটিকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছে। গ্যাসের সরবরাহ নেই, ফলে উৎপাদন মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। একের পর এক অর্ডার বাতিল হচ্ছে, বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ কমছে। এক বছর ধরে এই খাত চরম দুরবস্থার মধ্যে আছে।
৮ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর রাজস্ব আহরণে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম ৭ মাসে ৯৩ কোটি টাকারও বেশি রাজস্ব আদায় করেছে স্থলবন্দরটি। সংশ্লিষ্টদের মতে, বন্দরের অবকাঠামোগত উন্নয়ন হলে রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ আরও কয়েক গুণ বৃদ্ধি পেত।
৯ ঘণ্টা আগেচলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি আয় ২৮.৯৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১১.৬৮ শতাংশ বেশি। জানুয়ারি মাসে এককভাবে ৪.৪৪ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয় হয়েছে, যা গত বছরের তুলনায় ৫.৭০ শতাংশ বেশি। প্রধানত তৈরি পোশাক খাতের ওপর নির্ভরশীল রপ্তানি...
১১ ঘণ্টা আগেব্যাংকের কৌশলগত পরিকল্পনা প্রণয়ন ও কার্যকর বাস্তবায়নের ওপর জোর দিতে হবে। খেলাপি ঋণ আদায়ের কার্যক্রম আরও গতিশীল করতে ৩০টি টাস্কফোর্স টিম গঠন এবং আইনি প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ব্যাংকের পরিচালন ব্যয় কমিয়ে বার্ষিক খরচ ২০ শতাংশ করতে হবে। এ ছাড়া নতুন আমানত সংগ্রহেও বিশেষ..
১১ ঘণ্টা আগে