রংপুরে টেকসই কৃষি উন্নয়ন
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টেকসই কৃষি উন্নয়নের অংশ হিসেবে রংপুর অঞ্চলে ‘আধুনিক প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে টেকসই কৃষি উন্নয়ন’ প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। পাঁচ বছর মেয়াদি এই প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪২ কোটি ৯৯ লাখ ৫৬ হাজার টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে রংপুর বিভাগের ৫ জেলার গ্রামীণ দারিদ্র্য কমবে, টেকসই কৃষি ও সামাজিক নিরাপত্তা আরও শক্তিশালী হবে এবং প্রকল্পভুক্ত ফসলের ফলন ১০ শতাংশ বৃদ্ধি করা হবে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরের দ্বিতীয় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় প্রকল্পটি উঠছে আগামী রোববার। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) এটি বাস্তবায়ন করবে।
এ বিষয়ে পরিকল্পনা কমিশনের কৃষি, পানিসম্পদ ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব ড. মোস্তাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, একনেক সভায় রংপুর অঞ্চলে টেকসই কৃষি উন্নয়নের প্রকল্পটি উত্থাপন করা হবে।
প্রকল্পের তথ্য অনুসারে, প্রকল্পের আওতায় কৃষক গ্রুপ গঠন ও উন্নয়ন, প্রযুক্তি সম্প্রসারণ প্রদর্শনী, মাঠ দিবস ও সচেতনতামূলক সভা, কৃষি যন্ত্রপাতি ক্রয় ও বিতরণ, কৃষক, কৃষি শ্রমিক, এসএএও এবং কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ, পালিশেড হাউস ও উপজেলা অফিস গোডাউন নির্মাণ এবং ১টি অতিরিক্ত পরিচালকের কার্যালয় কাম প্রশিক্ষণ কমপ্লেক্স নির্মাণ।
পরিকল্পনা কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে রংপুর অঞ্চলে কৃষিপ্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে আবাদি জমির সঠিক ব্যবস্থাপনা, পতিত জমির ব্যবহার বাড়বে (চরাঞ্চলের অনাবাদি জমি), নিরাপদ উচ্চমূল্য ফসল উৎপাদন, কৃষকের দক্ষতা বাড়বে, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, পুষ্টিমান উন্নয়ন, গ্রামীণ দারিদ্র্য দূরীকরণ এবং টেকসই কৃষি ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।
তথ্যমতে, বৃহত্তর রংপুর অঞ্চল দেশের সার্বিক খাদ্যচাহিদা পূরণে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে চলেছে। এখানে রয়েছে বিস্তীর্ণ সমভূমি, বালুকাময় তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র, ধরুলাসহ ছোট-বড় অসংখ্য নদীর চরাঞ্চল। এই বৃহত্তর অঞ্চলটিতে সব ধরনের ফসলই ফলে, যার মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হচ্ছে ধান, গম, আলু, পাট এবং আম ও লিচু।
রংপুর অঞ্চলে প্রতিবছর তিনটি মৌসুমে অধিকাংশ কৃষক প্রধান ফসল হিসেবে ধান আবাদ করে থাকেন। কিন্তু মানসম্পন্ন বীজের অভাবে কৃষকেরা আশানুরূপ ফলন পান না।
এই প্রকল্পের মাধ্যমে রংপুর বিভাগের ৫ জেলার ৩৬ উপজেলায় আধুনিক কৃষিপ্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে শস্যের নিবিড়তা ন্যূনতম ৫ শতাংশ বৃদ্ধি করা হবে। লাভজনক শস্যবিন্যাসভিত্তিক ফসল চাষ, মানসম্পন্ন বীজ সরবরাহ এবং মাটির স্বাস্থ্য সুরক্ষার মাধ্যমে প্রকল্পভুক্ত ফসলের ফলন ১০ শতাংশ বৃদ্ধি করা হবে।
টেকসই কৃষি উন্নয়নের অংশ হিসেবে রংপুর অঞ্চলে ‘আধুনিক প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে টেকসই কৃষি উন্নয়ন’ প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। পাঁচ বছর মেয়াদি এই প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪২ কোটি ৯৯ লাখ ৫৬ হাজার টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে রংপুর বিভাগের ৫ জেলার গ্রামীণ দারিদ্র্য কমবে, টেকসই কৃষি ও সামাজিক নিরাপত্তা আরও শক্তিশালী হবে এবং প্রকল্পভুক্ত ফসলের ফলন ১০ শতাংশ বৃদ্ধি করা হবে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরের দ্বিতীয় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় প্রকল্পটি উঠছে আগামী রোববার। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) এটি বাস্তবায়ন করবে।
এ বিষয়ে পরিকল্পনা কমিশনের কৃষি, পানিসম্পদ ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব ড. মোস্তাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, একনেক সভায় রংপুর অঞ্চলে টেকসই কৃষি উন্নয়নের প্রকল্পটি উত্থাপন করা হবে।
প্রকল্পের তথ্য অনুসারে, প্রকল্পের আওতায় কৃষক গ্রুপ গঠন ও উন্নয়ন, প্রযুক্তি সম্প্রসারণ প্রদর্শনী, মাঠ দিবস ও সচেতনতামূলক সভা, কৃষি যন্ত্রপাতি ক্রয় ও বিতরণ, কৃষক, কৃষি শ্রমিক, এসএএও এবং কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ, পালিশেড হাউস ও উপজেলা অফিস গোডাউন নির্মাণ এবং ১টি অতিরিক্ত পরিচালকের কার্যালয় কাম প্রশিক্ষণ কমপ্লেক্স নির্মাণ।
পরিকল্পনা কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে রংপুর অঞ্চলে কৃষিপ্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে আবাদি জমির সঠিক ব্যবস্থাপনা, পতিত জমির ব্যবহার বাড়বে (চরাঞ্চলের অনাবাদি জমি), নিরাপদ উচ্চমূল্য ফসল উৎপাদন, কৃষকের দক্ষতা বাড়বে, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, পুষ্টিমান উন্নয়ন, গ্রামীণ দারিদ্র্য দূরীকরণ এবং টেকসই কৃষি ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।
তথ্যমতে, বৃহত্তর রংপুর অঞ্চল দেশের সার্বিক খাদ্যচাহিদা পূরণে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে চলেছে। এখানে রয়েছে বিস্তীর্ণ সমভূমি, বালুকাময় তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র, ধরুলাসহ ছোট-বড় অসংখ্য নদীর চরাঞ্চল। এই বৃহত্তর অঞ্চলটিতে সব ধরনের ফসলই ফলে, যার মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হচ্ছে ধান, গম, আলু, পাট এবং আম ও লিচু।
রংপুর অঞ্চলে প্রতিবছর তিনটি মৌসুমে অধিকাংশ কৃষক প্রধান ফসল হিসেবে ধান আবাদ করে থাকেন। কিন্তু মানসম্পন্ন বীজের অভাবে কৃষকেরা আশানুরূপ ফলন পান না।
এই প্রকল্পের মাধ্যমে রংপুর বিভাগের ৫ জেলার ৩৬ উপজেলায় আধুনিক কৃষিপ্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে শস্যের নিবিড়তা ন্যূনতম ৫ শতাংশ বৃদ্ধি করা হবে। লাভজনক শস্যবিন্যাসভিত্তিক ফসল চাষ, মানসম্পন্ন বীজ সরবরাহ এবং মাটির স্বাস্থ্য সুরক্ষার মাধ্যমে প্রকল্পভুক্ত ফসলের ফলন ১০ শতাংশ বৃদ্ধি করা হবে।
নিষেধাজ্ঞা শেষে গত ১ জুলাই থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে ইলিশ ধরার মৌসুম, যা চলবে আগস্টের শেষ পর্যন্ত। কিন্তু অবাক করার মতো বিষয় হলো—ভরা মৌসুমেও সাগর-নদী থেকে জেলেরা প্রত্যাশিত ইলিশ পাচ্ছেন না। প্রতিবছর এই সময় দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার জেলেরা রুপালি ইলিশ শিকারে ব্যস্ত সময়...
১৫ মিনিট আগেব্র্যাক ব্যাংকের স্মার্ট ব্যাংকিং অ্যাপ ‘আস্থা’ সম্প্রতি ১০ লাখ গ্রাহকের মাইলফলক অর্জন করেছে। একই সঙ্গে, ২০২৫ সালের জুলাই মাসে এই অ্যাপের মাধ্যমে ২০ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে মাসিক অ্যাপ-ভিত্তিক লেনদেনের একটি নতুন রেকর্ড।
২ ঘণ্টা আগেআমাদের দেশে ড্রাইভিংয়ের অভিজ্ঞতা অন্যান্য দেশের চেয়ে ভিন্ন। এখানকার রাস্তা, আবহাওয়া আর ট্রাফিকের ধরন গাড়ির ইঞ্জিনের ওপর বেশ লোড বাড়িয়ে দেয়। এ বিষয়গুলো মাথায় রেখে এমজেএল বাংলাদেশ পিএলসি বাজারে নিয়ে এসেছে Mobil Super™ All-In-One Protection 0 W-16।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের (বাপাউবো) কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের প্রতি ৩৯টি নির্দেশনামূলক পদক্ষেপ উপস্থাপন করা হয়েছে। গতকাল বুধবার (১৩ আগস্ট) গ্রিন রোডে পানি ভবনে বোর্ডের কার্যালয়ে সর্বস্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সঙ্গে সংস্থার মহাপরিচালক মো. এনায়েত উল্লাহর এক মতবিনিময় সভায় এসব নির্দেশনা উপস্থাপন কর
৭ ঘণ্টা আগে