আর্ত–মানবতার সেবায় সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিত্তবানদের উদ্বুদ্ধ করতে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির রয়েছে মুদারাবা ওয়াক্ফ ক্যাশ জমা হিসাব।
পরিবার পুনর্বাসন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সেবা এবং নানাবিধ সামাজিক উপযোগিতামূলক সেবা খাতের উন্নয়নে ‘ক্যাশ ওয়াক্ফ’ হিসাব চালু ইসলামী ব্যাংকের একটি অনন্য পদক্ষেপ।
সমাজের সচ্ছল ও বিত্তবান ব্যক্তিদের দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন করা, পারিবারিক স্মৃতি সংরক্ষণ, সামাজিক ও ধর্মীয় কর্মকাণ্ডে উৎসাহ প্রদান করে সামাজিক সঞ্চয় আহরণ, ধনীদের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ বিশেষ করে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কল্যাণ সাধন এবং সামাজিক বিনিয়োগ বৃদ্ধি করে সামাজিক নিরাপত্তা ও দেশের সার্বিক উন্নয়ন প্রচেষ্টায় সহযোগিতা করা মুদারাবা ক্যাশ ওয়াক্ফ হিসাবের অন্যতম লক্ষ্য।
ওয়াক্ফকৃত সমুদয় অর্থ এককালীন জমা করা যায় অথবা ওয়াক্ফ ক্যাশের মোট পরিমাণ ঘোষণা করে প্রারম্ভিক অবস্থায় ন্যূনতম এক হাজার টাকা জমা করে পরবর্তী সময়ে বাকি অর্থ কিস্তিতে জমা করা যাবে। ওয়াক্ফ অ্যাকাউন্টে বৈদেশিক মুদ্রাও জমা করা যায়।
ঘোষিত ক্যাশ ওয়াক্ফের সমুদয় অর্থ ব্যাংকে জমা হওয়ার পর পুরো অর্থের জন্য একটি ক্যাশ ওয়াক্ফ সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।
মুদারাবা নীতির ভিত্তিতে ব্যাংক হিসাবধারীর পক্ষে ওয়াক্ফ-এর অর্থ তদারকি করে থাকে। ব্যাংক কর্তৃক নির্ধারিত এক বা একাধিক খাতে অথবা হিসাবধারী তাঁর পছন্দমতো অন্য কোনো শরিয়াসম্মত খাতে ওয়াক্ফ ক্যাশের মুনাফা ব্যয় করার জন্য ব্যাংককে নির্দেশনা দিতে পারেন। হিসাবধারী নিজেও ওয়াক্ফ তহবিল থেকে অর্জিত মুনাফা নিয়ে নির্দিষ্ট খাতে ব্যয় করতে পারেন।
এই হিসাবের মাধ্যমে প্রাপ্ত অর্থ লাভজনক খাতে বিনিয়োগ করে তা থেকে অর্জিত মুনাফা অসিয়ত অনুযায়ী বিভিন্ন কল্যাণধর্মী কাজে ব্যয় করা হয়।
ওয়াক্ফকৃত অর্থ থেকে অর্জিত মুনাফা ব্যয়ের খাতসমূহের মধ্যে রয়েছে—দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী জনগোষ্ঠীর জীবনমানের উন্নয়ন, শারীরিকভাবে পঙ্গু, অক্ষম, অনগ্রসর জনগোষ্ঠী, ভিক্ষুক ও দুস্থ মহিলাদের পুনর্বাসন এবং বস্তির দরিদ্র জনগোষ্ঠীর সামগ্রিক অবস্থার উন্নয়ন। এতিমদের জন্য বিনা মূল্যে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ, বৃত্তি আকারে মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের সাধারণ ও কারিগরি শিক্ষাক্ষেত্রে সহযোগিতা প্রদান, দুর্গম ও অবহেলিত অঞ্চলে শিক্ষা বিস্তার ও উন্নয়নের লক্ষ্যে স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসায় অর্থায়ন করা।
গ্রামীণ চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য সেবা প্রদান, বিভিন্ন বস্তি, স্কুল, মসজিদ প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ, গরিবদের জন্য হাসপাতাল ও ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা, নির্দিষ্ট রোগের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য গবেষণায় অনুদান, দুস্থ মহিলাদের আইনগত অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আইনগত সহযোগিতা প্রদান, দরিদ্র মেয়েদের যৌতুকবিহীন বিবাহ অনুষ্ঠানে সহযোগিতা প্রদান, গ্রামের রাস্তা-ঘাট উন্নয়ন ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি জোরদারকরণ, সমাজসেবামূলক প্রতিষ্ঠান নির্মাণ ও উন্নয়ন, আয়-উৎপাদনকারী কর্মসূচির মাধ্যমে নির্দিষ্ট কবরস্থান, ঈদগাহ প্রভৃতির উন্নয়ন ও রক্ষণাবেক্ষণ ইত্যাদিতে অর্থায়ন করা হয়। এ ছাড়া হিসাবধারীর পছন্দমতো শরিয়া’সম্মত যে কোনো কল্যাণ ও সেবামূলক খাতে ওয়াক্ফকৃত অর্থ ব্যয় করা যাবে।
২০০৪ সালে চালু হয় ওয়াক্ফ ক্যাশ ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট। এরই মধ্যে প্রায় এক লাখ গ্রাহক ওয়াফ্ক অ্যাকাউন্ট খুলেছেন। যে কেউ ব্যাংকের যে কোনো শাখা, উপশাখা ও এজেন্ট আউটলেটে ওয়াক্ফ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন।
আর্ত–মানবতার সেবায় সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিত্তবানদের উদ্বুদ্ধ করতে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির রয়েছে মুদারাবা ওয়াক্ফ ক্যাশ জমা হিসাব।
পরিবার পুনর্বাসন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সেবা এবং নানাবিধ সামাজিক উপযোগিতামূলক সেবা খাতের উন্নয়নে ‘ক্যাশ ওয়াক্ফ’ হিসাব চালু ইসলামী ব্যাংকের একটি অনন্য পদক্ষেপ।
সমাজের সচ্ছল ও বিত্তবান ব্যক্তিদের দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন করা, পারিবারিক স্মৃতি সংরক্ষণ, সামাজিক ও ধর্মীয় কর্মকাণ্ডে উৎসাহ প্রদান করে সামাজিক সঞ্চয় আহরণ, ধনীদের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ বিশেষ করে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কল্যাণ সাধন এবং সামাজিক বিনিয়োগ বৃদ্ধি করে সামাজিক নিরাপত্তা ও দেশের সার্বিক উন্নয়ন প্রচেষ্টায় সহযোগিতা করা মুদারাবা ক্যাশ ওয়াক্ফ হিসাবের অন্যতম লক্ষ্য।
ওয়াক্ফকৃত সমুদয় অর্থ এককালীন জমা করা যায় অথবা ওয়াক্ফ ক্যাশের মোট পরিমাণ ঘোষণা করে প্রারম্ভিক অবস্থায় ন্যূনতম এক হাজার টাকা জমা করে পরবর্তী সময়ে বাকি অর্থ কিস্তিতে জমা করা যাবে। ওয়াক্ফ অ্যাকাউন্টে বৈদেশিক মুদ্রাও জমা করা যায়।
ঘোষিত ক্যাশ ওয়াক্ফের সমুদয় অর্থ ব্যাংকে জমা হওয়ার পর পুরো অর্থের জন্য একটি ক্যাশ ওয়াক্ফ সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।
মুদারাবা নীতির ভিত্তিতে ব্যাংক হিসাবধারীর পক্ষে ওয়াক্ফ-এর অর্থ তদারকি করে থাকে। ব্যাংক কর্তৃক নির্ধারিত এক বা একাধিক খাতে অথবা হিসাবধারী তাঁর পছন্দমতো অন্য কোনো শরিয়াসম্মত খাতে ওয়াক্ফ ক্যাশের মুনাফা ব্যয় করার জন্য ব্যাংককে নির্দেশনা দিতে পারেন। হিসাবধারী নিজেও ওয়াক্ফ তহবিল থেকে অর্জিত মুনাফা নিয়ে নির্দিষ্ট খাতে ব্যয় করতে পারেন।
এই হিসাবের মাধ্যমে প্রাপ্ত অর্থ লাভজনক খাতে বিনিয়োগ করে তা থেকে অর্জিত মুনাফা অসিয়ত অনুযায়ী বিভিন্ন কল্যাণধর্মী কাজে ব্যয় করা হয়।
ওয়াক্ফকৃত অর্থ থেকে অর্জিত মুনাফা ব্যয়ের খাতসমূহের মধ্যে রয়েছে—দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী জনগোষ্ঠীর জীবনমানের উন্নয়ন, শারীরিকভাবে পঙ্গু, অক্ষম, অনগ্রসর জনগোষ্ঠী, ভিক্ষুক ও দুস্থ মহিলাদের পুনর্বাসন এবং বস্তির দরিদ্র জনগোষ্ঠীর সামগ্রিক অবস্থার উন্নয়ন। এতিমদের জন্য বিনা মূল্যে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ, বৃত্তি আকারে মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের সাধারণ ও কারিগরি শিক্ষাক্ষেত্রে সহযোগিতা প্রদান, দুর্গম ও অবহেলিত অঞ্চলে শিক্ষা বিস্তার ও উন্নয়নের লক্ষ্যে স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসায় অর্থায়ন করা।
গ্রামীণ চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য সেবা প্রদান, বিভিন্ন বস্তি, স্কুল, মসজিদ প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ, গরিবদের জন্য হাসপাতাল ও ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা, নির্দিষ্ট রোগের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য গবেষণায় অনুদান, দুস্থ মহিলাদের আইনগত অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আইনগত সহযোগিতা প্রদান, দরিদ্র মেয়েদের যৌতুকবিহীন বিবাহ অনুষ্ঠানে সহযোগিতা প্রদান, গ্রামের রাস্তা-ঘাট উন্নয়ন ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি জোরদারকরণ, সমাজসেবামূলক প্রতিষ্ঠান নির্মাণ ও উন্নয়ন, আয়-উৎপাদনকারী কর্মসূচির মাধ্যমে নির্দিষ্ট কবরস্থান, ঈদগাহ প্রভৃতির উন্নয়ন ও রক্ষণাবেক্ষণ ইত্যাদিতে অর্থায়ন করা হয়। এ ছাড়া হিসাবধারীর পছন্দমতো শরিয়া’সম্মত যে কোনো কল্যাণ ও সেবামূলক খাতে ওয়াক্ফকৃত অর্থ ব্যয় করা যাবে।
২০০৪ সালে চালু হয় ওয়াক্ফ ক্যাশ ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট। এরই মধ্যে প্রায় এক লাখ গ্রাহক ওয়াফ্ক অ্যাকাউন্ট খুলেছেন। যে কেউ ব্যাংকের যে কোনো শাখা, উপশাখা ও এজেন্ট আউটলেটে ওয়াক্ফ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন।
দেশের ব্যাংক খাতে এখন নগদ টাকার ঘাটতি নেই, ঘাটতি শুধু আস্থার। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে ২০২৫ সালের জুন শেষে নিট উদ্বৃত্ত তারল্য ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা, যা চাহিদার প্রায় দ্বিগুণ। অথচ এই বিপুল অর্থ বাজারে প্রবাহিত হচ্ছে না।
৯ ঘণ্টা আগেবিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের লাভজনক সরকারি কোম্পানিগুলোকে সরাসরি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। গত সোমবার রেলভবনে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ-সংক্রান্ত করণীয় নির্ধারণে আলোচনা হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি...
৯ ঘণ্টা আগেদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থের প্রায় ৭৫ শতাংশই বাণিজ্যের আড়ালে পাচার হচ্ছে, যেখানে আমদানি-রপ্তানির সময় মিথ্যা ঘোষণার আশ্রয়ে বিদেশে অর্থ স্থানান্তর করা হয়। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট (বিআইবিএম) আয়োজিত এক গোলটেবিল আলোচনায় উপস্থাপিত গবেষণাপত্রে এই উদ্বেগজনক তথ্য তুলে ধরা হয়।
৯ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরে বছরের পর বছর পড়ে থাকা হাজারো কনটেইনারের অনেকেই জন্মেছে গাছ, কিছু মরিচা পড়ে ভেঙে গেছে। এসব অচল কনটেইনার দখল করে রেখেছে মূল্যবান জায়গা, কমিয়ে দিয়েছে রাজস্ব, ক্ষতিগ্রস্ত করেছে শিপিং লাইন। সেই অচলাবস্থা কাটিয়ে বন্দরের কার্যকারিতা ফেরাতে এবার ব্যবহারযোগ্য ৪৫৬ কনটেইনার পণ্য নিলামে...
৯ ঘণ্টা আগে