বিজ্ঞপ্তি
এখন থেকে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’-এর মাধ্যমে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান দারাজে কেনাকাটার পেমেন্ট করা যাবে। এ উপলক্ষ্যে ‘দারাজ-নগদ ১২.১২ গ্র্যান্ড ইয়ার অ্যান্ড সেল’ ক্যাম্পেইনের আওতায় দারাজের যেকোনো পণ্য কেনাকাটায় নগেদর মাধ্যমে পেমেন্টে পাওয়া যাবে ১৬ শতাংশ ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক।
সম্প্রতি রাজধানীর বনানীতে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান দারাজের প্রধান কার্যালয়ে এসংক্রান্ত একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই চুক্তির ফলে এখন থেকে দারাজে যেকোনো পণ্য কেনাকাটায় মূল্য পরিশোধ করা যাবে নগদের মাধ্যমে।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নগদের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক, চিফ বিজনেস অফিসার শেখ আমিনুর রহমান, চিফ সেলস অফিসার শিহাবউদ্দিন চৌধুরী, হেড অব পাবলিক কমিউনিকেশন্স মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম এবং হেড অব পেমেন্ট মোহাম্মদ মাহবুব সোবহান। দারাজ বাংলাদেশের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মোস্তাহিদল হক; চিফ অপারেটিং অফিসার খন্দকার তাসফিন আলম; চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস রুশো; চিফ কমার্শিয়াল অফিসার সাব্বির হোসেন; গ্রোথ মার্কেটিংয়ের ডিরেক্টর মাসরুর হাসান মিম এবং টেকনোলজি অ্যান্ড ডিজিটাল পেমেন্ট অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজির ডিরেক্টর মন্জুরি মল্লিক।
একজন গ্রাহক প্রতি পেমেন্টে সর্বোচ্চ ১০০ টাকা করে মোট তিনবারে ৩০০ টাকা পর্যন্ত ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাকের এই অফার নিতে পারবেন। অফারটি গ্রহণ করার জন্য গ্রাহককে দারাজের অ্যাপ (App) থেকে নগদ-অনলাইন গেটওয়ের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে হবে।
নগদের সঙ্গে দারাজের এই যাত্রা উপলক্ষ্যে শুরু হওয়া ‘দারাজ-নগদ ১২.১২ গ্র্যান্ড ইয়ার অ্যান্ড সেল’ ক্যাম্পেইন চলাকালীন কেনাকাটায় নগদ এবং দারাজ গ্রাহকেরা পাচ্ছেন আরও সাশ্রয়ী মূল্যে কেনাকাটার দারুণ সুযোগ। সঙ্গে রয়েছে নগদের ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক অফার। ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাকের এই অফার চলবে ১২ থেকে ৩১ ডিসেম্বর ২০২২ পর্যন্ত।
মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদের মাধ্যমে আরও বেশি লাভে দারাজে কেনাকাটার নতুন এই সুযোগ নিয়ে নগদের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যাবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নপূরণে দ্রুতই ক্যাশলেস হয়ে উঠবে এ দেশের বাণিজ্য খাত। তরুণ প্রজন্মের উদ্যোক্তারা এখন ব্যতিক্রমী ও উদ্ভাবনী উদ্যোগে দারুণ সাফল্য পাচ্ছেন। ই-কমার্স খাত তার মধ্যে একটি। নগদ সব সময় এই উদ্ভাবনী উদ্যোগকে স্বাগত জানায়। দেশীয় উদ্যোক্তাদের ডিজিটাল লেনদেন আরও কম খরচে সহজে হাতের মুঠোয় এনে দিয়েছে নগদ। সেই যাত্রায় দারাজের গ্রাহকদের পাশে থেকে নিত্য-নতুন সেবা দিতে চায় নগদ।’
‘দারাজ-নগদ ১২.১২ গ্র্যান্ড ইয়ার অ্যান্ড সেল’ ক্যাম্পেইন নিয়ে দারাজ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মোস্তাহিদল হক বলেন, ‘নগদের সঙ্গে দারাজের এই চুক্তি ক্রেতাদের অনলাইন শপিংকে আরো স্বচ্ছন্দদায়ক করবে। পাশাপাশি এই চুক্তি ক্রেতাদের সহজে পেমেন্ট সল্যুশনের বিষয়টি নিশ্চিত করবে এবং একাধিক পেমেন্ট অপশনের মাধ্যমে ক্রেতাদের শপিং অভিজ্ঞতা উন্নত করবে।’
এখন থেকে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’-এর মাধ্যমে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান দারাজে কেনাকাটার পেমেন্ট করা যাবে। এ উপলক্ষ্যে ‘দারাজ-নগদ ১২.১২ গ্র্যান্ড ইয়ার অ্যান্ড সেল’ ক্যাম্পেইনের আওতায় দারাজের যেকোনো পণ্য কেনাকাটায় নগেদর মাধ্যমে পেমেন্টে পাওয়া যাবে ১৬ শতাংশ ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক।
সম্প্রতি রাজধানীর বনানীতে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান দারাজের প্রধান কার্যালয়ে এসংক্রান্ত একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই চুক্তির ফলে এখন থেকে দারাজে যেকোনো পণ্য কেনাকাটায় মূল্য পরিশোধ করা যাবে নগদের মাধ্যমে।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নগদের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক, চিফ বিজনেস অফিসার শেখ আমিনুর রহমান, চিফ সেলস অফিসার শিহাবউদ্দিন চৌধুরী, হেড অব পাবলিক কমিউনিকেশন্স মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম এবং হেড অব পেমেন্ট মোহাম্মদ মাহবুব সোবহান। দারাজ বাংলাদেশের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মোস্তাহিদল হক; চিফ অপারেটিং অফিসার খন্দকার তাসফিন আলম; চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস রুশো; চিফ কমার্শিয়াল অফিসার সাব্বির হোসেন; গ্রোথ মার্কেটিংয়ের ডিরেক্টর মাসরুর হাসান মিম এবং টেকনোলজি অ্যান্ড ডিজিটাল পেমেন্ট অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজির ডিরেক্টর মন্জুরি মল্লিক।
একজন গ্রাহক প্রতি পেমেন্টে সর্বোচ্চ ১০০ টাকা করে মোট তিনবারে ৩০০ টাকা পর্যন্ত ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাকের এই অফার নিতে পারবেন। অফারটি গ্রহণ করার জন্য গ্রাহককে দারাজের অ্যাপ (App) থেকে নগদ-অনলাইন গেটওয়ের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে হবে।
নগদের সঙ্গে দারাজের এই যাত্রা উপলক্ষ্যে শুরু হওয়া ‘দারাজ-নগদ ১২.১২ গ্র্যান্ড ইয়ার অ্যান্ড সেল’ ক্যাম্পেইন চলাকালীন কেনাকাটায় নগদ এবং দারাজ গ্রাহকেরা পাচ্ছেন আরও সাশ্রয়ী মূল্যে কেনাকাটার দারুণ সুযোগ। সঙ্গে রয়েছে নগদের ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক অফার। ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাকের এই অফার চলবে ১২ থেকে ৩১ ডিসেম্বর ২০২২ পর্যন্ত।
মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদের মাধ্যমে আরও বেশি লাভে দারাজে কেনাকাটার নতুন এই সুযোগ নিয়ে নগদের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যাবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নপূরণে দ্রুতই ক্যাশলেস হয়ে উঠবে এ দেশের বাণিজ্য খাত। তরুণ প্রজন্মের উদ্যোক্তারা এখন ব্যতিক্রমী ও উদ্ভাবনী উদ্যোগে দারুণ সাফল্য পাচ্ছেন। ই-কমার্স খাত তার মধ্যে একটি। নগদ সব সময় এই উদ্ভাবনী উদ্যোগকে স্বাগত জানায়। দেশীয় উদ্যোক্তাদের ডিজিটাল লেনদেন আরও কম খরচে সহজে হাতের মুঠোয় এনে দিয়েছে নগদ। সেই যাত্রায় দারাজের গ্রাহকদের পাশে থেকে নিত্য-নতুন সেবা দিতে চায় নগদ।’
‘দারাজ-নগদ ১২.১২ গ্র্যান্ড ইয়ার অ্যান্ড সেল’ ক্যাম্পেইন নিয়ে দারাজ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মোস্তাহিদল হক বলেন, ‘নগদের সঙ্গে দারাজের এই চুক্তি ক্রেতাদের অনলাইন শপিংকে আরো স্বচ্ছন্দদায়ক করবে। পাশাপাশি এই চুক্তি ক্রেতাদের সহজে পেমেন্ট সল্যুশনের বিষয়টি নিশ্চিত করবে এবং একাধিক পেমেন্ট অপশনের মাধ্যমে ক্রেতাদের শপিং অভিজ্ঞতা উন্নত করবে।’
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
১০ ঘণ্টা আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে