বিশেষ প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের নতুন বেসরকারি এয়ারলাইনস এয়ার অ্যাস্ট্রা দেশের স্বনামধন্য কার রেন্টাল কোম্পানি ‘যাত্রী’র সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির আওতায় এখন থেকে এয়ার অ্যাস্ট্রার ওয়েবসাইট থেকে যাত্রীরা সরাসরি তাঁদের প্রয়োজন মতো কার রেন্টাল সার্ভিস গ্রহণ করতে পারবেন। এ ছাড়া এয়ার অ্যাস্ট্রার যাত্রীরা ‘যাত্রী সার্ভিস লিমিটেড’ থেকে বিশেষ ছাড় উপভোগ করবেন।
সম্প্রতি এয়ার অ্যাস্ট্রার প্রধান কার্যালয়ে দুই কোম্পানির অংশীদারত্বের এই উল্লেখযোগ্য মাইলফলক হিসেবে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়। চুক্তিতে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাক্ষর করেন এয়ার অ্যাস্ট্রার সিইও ইমরান আসিফ এবং যাত্রী সার্ভিস লিমিটেডের ভাইস প্রেসিডেন্ট গোলাম ইশফাক।
এয়ার অ্যাস্ট্রার সিইও ইমরান আসিফ বলেন, ‘যাত্রীর সঙ্গে অংশীদারত্ব করতে পেরে এবং এয়ার অ্যাস্ট্রার প্যাসেঞ্জারদের এই ভেল্যু অ্যাডেড সার্ভিস দিতে পেরে আমরা আনন্দিত। আমাদের ওয়েবসাইটে কার রেন্টাল সার্ভিস যোগ করার মাধ্যমে, আমরা আমাদের গ্রাহকদের জন্য ভ্রমণের অভিজ্ঞতাকে সহজতর করছি, যাতে তাঁরা অনায়াসে তাঁদের ভ্রমণের জন্য প্রয়োজনীয় পরিবহন ব্যবস্থা করতে পারেন। এই সার্ভিসটি একটি নিরবচ্ছিন্ন এবং গ্রাহককেন্দ্রিক ভ্রমণ অভিজ্ঞতা প্রদানের জন্য আমাদের প্রতিশ্রুতির সঙ্গে সারিবদ্ধ।’
যাত্রীর ভাইস প্রেসিডেন্ট গোলাম ইশফাক বলেন, ‘যাত্রীর পথচলা শুরু হয়েছিল মানুষের যাতায়াতব্যবস্থাকে আরামদায়ক ও ঝামেলাহীন করার পাশাপাশি প্রযুক্তির মাধ্যমে পরিবহন খাতের উন্নয়ন ঘটানোর লক্ষ্য নিয়ে। এর ধারাবাহিকতায় দেশের অন্যতম স্বনামধন্য বিমানসেবা প্রতিষ্ঠান এয়ার অ্যাস্ট্রার সঙ্গে যাত্রীর এই যৌথ উদ্যোগ ব্যবহারকারীদের জন্য আরও সুবিধা ও ইতিবাচক কিছু নিয়ে আসবে। বিমানবন্দর থেকে ভ্রমণকারীর পরবর্তী গন্তব্যে পৌঁছানোর যাত্রাকে করে তুলবে একদমই সহজ ও নিরাপদ।
যাত্রী সন্তুষ্টির প্রতিশ্রুতির জন্য পরিচিত এয়ার অ্যাস্ট্রা ২০২২ সালের ২৪ নভেম্বর যাত্রা শুরু করে বর্তমানে কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, সৈয়দপুর ও সিলেটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। এয়ার অ্যাস্ট্রার বহরে বর্তমানে তিনটি এটিআর ৭২-৬০০ এয়ারক্রাফট রয়েছে; যা ফ্রান্সে নির্মিত সর্বাধুনিক প্রযুক্তির টার্বোপ্রপ এয়ারক্রাফট এবং ৭০ জন যাত্রী বহন করতে সক্ষম। এয়ার অ্যাস্ট্রা যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে ফ্লাইট পরিচালনার এক বছরের মধ্যে বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি এয়ারলাইনস হিসেবে ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশন (IATA) কর্তৃক প্রণোদিত আইএটিএ অপারেশনাল সেফটি অডিট (IOSA) সম্পন্ন করার প্রচেষ্টায় নিয়োজিত আছে।
দেশের নতুন বেসরকারি এয়ারলাইনস এয়ার অ্যাস্ট্রা দেশের স্বনামধন্য কার রেন্টাল কোম্পানি ‘যাত্রী’র সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির আওতায় এখন থেকে এয়ার অ্যাস্ট্রার ওয়েবসাইট থেকে যাত্রীরা সরাসরি তাঁদের প্রয়োজন মতো কার রেন্টাল সার্ভিস গ্রহণ করতে পারবেন। এ ছাড়া এয়ার অ্যাস্ট্রার যাত্রীরা ‘যাত্রী সার্ভিস লিমিটেড’ থেকে বিশেষ ছাড় উপভোগ করবেন।
সম্প্রতি এয়ার অ্যাস্ট্রার প্রধান কার্যালয়ে দুই কোম্পানির অংশীদারত্বের এই উল্লেখযোগ্য মাইলফলক হিসেবে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়। চুক্তিতে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাক্ষর করেন এয়ার অ্যাস্ট্রার সিইও ইমরান আসিফ এবং যাত্রী সার্ভিস লিমিটেডের ভাইস প্রেসিডেন্ট গোলাম ইশফাক।
এয়ার অ্যাস্ট্রার সিইও ইমরান আসিফ বলেন, ‘যাত্রীর সঙ্গে অংশীদারত্ব করতে পেরে এবং এয়ার অ্যাস্ট্রার প্যাসেঞ্জারদের এই ভেল্যু অ্যাডেড সার্ভিস দিতে পেরে আমরা আনন্দিত। আমাদের ওয়েবসাইটে কার রেন্টাল সার্ভিস যোগ করার মাধ্যমে, আমরা আমাদের গ্রাহকদের জন্য ভ্রমণের অভিজ্ঞতাকে সহজতর করছি, যাতে তাঁরা অনায়াসে তাঁদের ভ্রমণের জন্য প্রয়োজনীয় পরিবহন ব্যবস্থা করতে পারেন। এই সার্ভিসটি একটি নিরবচ্ছিন্ন এবং গ্রাহককেন্দ্রিক ভ্রমণ অভিজ্ঞতা প্রদানের জন্য আমাদের প্রতিশ্রুতির সঙ্গে সারিবদ্ধ।’
যাত্রীর ভাইস প্রেসিডেন্ট গোলাম ইশফাক বলেন, ‘যাত্রীর পথচলা শুরু হয়েছিল মানুষের যাতায়াতব্যবস্থাকে আরামদায়ক ও ঝামেলাহীন করার পাশাপাশি প্রযুক্তির মাধ্যমে পরিবহন খাতের উন্নয়ন ঘটানোর লক্ষ্য নিয়ে। এর ধারাবাহিকতায় দেশের অন্যতম স্বনামধন্য বিমানসেবা প্রতিষ্ঠান এয়ার অ্যাস্ট্রার সঙ্গে যাত্রীর এই যৌথ উদ্যোগ ব্যবহারকারীদের জন্য আরও সুবিধা ও ইতিবাচক কিছু নিয়ে আসবে। বিমানবন্দর থেকে ভ্রমণকারীর পরবর্তী গন্তব্যে পৌঁছানোর যাত্রাকে করে তুলবে একদমই সহজ ও নিরাপদ।
যাত্রী সন্তুষ্টির প্রতিশ্রুতির জন্য পরিচিত এয়ার অ্যাস্ট্রা ২০২২ সালের ২৪ নভেম্বর যাত্রা শুরু করে বর্তমানে কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, সৈয়দপুর ও সিলেটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। এয়ার অ্যাস্ট্রার বহরে বর্তমানে তিনটি এটিআর ৭২-৬০০ এয়ারক্রাফট রয়েছে; যা ফ্রান্সে নির্মিত সর্বাধুনিক প্রযুক্তির টার্বোপ্রপ এয়ারক্রাফট এবং ৭০ জন যাত্রী বহন করতে সক্ষম। এয়ার অ্যাস্ট্রা যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে ফ্লাইট পরিচালনার এক বছরের মধ্যে বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি এয়ারলাইনস হিসেবে ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশন (IATA) কর্তৃক প্রণোদিত আইএটিএ অপারেশনাল সেফটি অডিট (IOSA) সম্পন্ন করার প্রচেষ্টায় নিয়োজিত আছে।
বাংলামোটর দেশের টাইলস বাজারের অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। পরপর ছয়বার ‘বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ ও ‘সুপার ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ জয়ী আকিজ সিরামিকস সব সময়ই ‘Promise of Perfection’-এর অঙ্গীকারে নতুনত্ব ও গুণগত মান বজায় রেখে বাজারে শ্রেষ্ঠ টাইলস সরবরাহ করে আসছে।
৭ ঘণ্টা আগেআমেরিকার বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ৩৭ শতাংশ শুল্ক পুরোপুরি প্রত্যাহার না হলে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাতকে প্রতি মাসে গড়ে ২৫০ মিলিয়ন ডলার শুল্ক পরিশোধ করতে হবে। এতে প্রায় ১ হাজার কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এই শুল্ক প্রত্যাহারের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকারকে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে আলোচনা
৯ ঘণ্টা আগেদেশের গুরুত্বপূর্ণ দু’টি গ্যাসক্ষেত্র তিতাস ও বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্রে গ্যাসের মজুদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে দু’টি গভীর অনুসন্ধান কূপ খননের বৃহৎ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। এই লক্ষ্যে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীন পেট্রোবাংলার একটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড
৯ ঘণ্টা আগেভারত হঠাৎ করে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ করে দেওয়ার পর বাংলাদেশ দ্রুত বিমানের কার্গো অবকাঠামো বৃদ্ধি করছে। গুরুত্বপূর্ণ পণ্য, বিশেষ করে তৈরি পোশাকের নিরবচ্ছিন্ন রপ্তানি নিশ্চিত করতে সক্ষমতা বৃদ্ধি, জনবল নিয়োগ ও পরিবহন খরচ কমানোর জন্য জরুরি পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার।
৯ ঘণ্টা আগে