তরুণ উদ্যোক্তাদের সহযোগিতার জন্য ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেডের (ইউবিএল) সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মসূচি অরেঞ্জ কর্নারস বাংলাদেশ একটি চুক্তি সই করেছে। ইতিমধ্যে আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে অরেঞ্জ কর্নারস ১৭টি সহযোগিতামূলক উদ্যোগের শক্তিশালী নেটওয়ার্ক তৈরি করেছে। গত ফেব্রুয়ারির শুরুর দিকে এশিয়ার প্রথম দেশ হিসেবে বাংলাদেশে ১৮ তম প্রকল্পের মাধ্যমে এই কার্যক্রম শুরু করে অরেঞ্জ কর্নারস।
বাংলাদেশে টেকসই ব্যবসা গড়ে তুলতে অরেঞ্জ কর্নারসের কর্মসূচিগুলো ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী তরুণদের দক্ষতার উন্নয়ন, অর্থায়ন এবং প্রয়োজনীয় উপকরণ প্রদানের মাধ্যমে সহযোগিতা করবে; বিশেষ করে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা পূরণে যেসব ব্যবসা ভূমিকা রাখছে তারা এতে অগ্রাধিকার পাবে। এই কর্মসূচিতে সম্পৃক্ত সকল অংশীদাররা তাদের সম্মিলিত সক্ষমতায় সকল উদ্যোক্তার জন্য বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও সমতাভিত্তিক একটি ইকোসিস্টেম তৈরিতে ভূমিকা রাখবে। স্থানীয় পর্যায়ের বাধাগুলো চিহ্নিত ও সমস্যা সমাধানে বাংলাদেশের তরুণদের উদ্বুদ্ধ করা এবং এই উদ্যোগের সকল পর্যায়ে লৈঙ্গিক সমতা নিশ্চিত করা বিষয়ে এই কর্মসূচির জোরালো গুরুত্ব রয়েছে।
টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি অর্জনের প্রচেষ্টায় ইউনিলিভারের দীর্ঘমেয়াদি অঙ্গীকার রয়েছে। অরেঞ্জ কর্নারস বাংলাদেশের সঙ্গে এই অংশীদারত্ব আরও অধিক অন্তর্ভুক্তিমূলক ও নিরপেক্ষ ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে ইউনিলিভারের বৈশ্বিক লক্ষ্যমাত্রার সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। বাংলাদেশে তরুণ উদ্যোক্তাদের সহযোগিতার মাধ্যমে ইউনিলিভার দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বেগবান করাসহ বিভিন্ন সম্প্রদায়ের জীবনযাত্রায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে আশাবাদী।
ইউনিলিভার বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাভেদ আখতার বলেন, ‘বিগত কয়েক দশকে বাংলাদেশের অর্থনীতির আশ্চর্যজনক উত্থান ঘটেছে এবং অসংখ্য মেধাবী তরুণের সম্মিলনে এই অর্থনীতির অফুরান সম্ভাবনা রয়েছে। যদি সকল তরুণ তাদের দক্ষতার বিকাশ ও ব্যক্তিগত উন্নয়নে উপযুক্ত সুযোগ লাভ করে, তবে আমাদের কাঙ্ক্ষিত অগ্রযাত্রায় কোনো বাধা থাকবে না। উৎপাদনশীলতা বাড়ানো, বৈষম্য হ্রাস থেকে শুরু করে ব্যবসায়িক উদ্ভাবন এবং বিভিন্ন সম্প্রদায়ের জীবনমান উন্নয়নে-তাদের ভাবনা ও প্রজ্ঞা সীমাহীন পরিবর্তন আনতে সক্ষম।’
সিইও জাভেদ আরও বলেন, ‘ইউনিলিভারের কম্পাস অগ্রাধিকার এবং তরুণদের দক্ষতা উন্নয়নে অঙ্গীকারের অংশ হিসেবে আমরা ১৫ থেকে ২৪ বছর বয়সী এক কোটি তরুণকে দক্ষতা অর্জনে সহায়তা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ; যা তাদের অর্থবহ কাজের সুযোগ খুঁজে পেতে এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত হতে সহায়তা করবে।’
অরেঞ্জ কর্নারস বাংলাদেশ ২০২৩ সালের মে মাসে তাদের প্রথম হ্যাকাথন আয়োজনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। বাংলাদেশে অরেঞ্জ কর্নারসের কর্মসূচি সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন orangecornersbangladesh@gmail. com-এ ঠিকানায়।
তরুণ উদ্যোক্তাদের সহযোগিতার জন্য ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেডের (ইউবিএল) সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মসূচি অরেঞ্জ কর্নারস বাংলাদেশ একটি চুক্তি সই করেছে। ইতিমধ্যে আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে অরেঞ্জ কর্নারস ১৭টি সহযোগিতামূলক উদ্যোগের শক্তিশালী নেটওয়ার্ক তৈরি করেছে। গত ফেব্রুয়ারির শুরুর দিকে এশিয়ার প্রথম দেশ হিসেবে বাংলাদেশে ১৮ তম প্রকল্পের মাধ্যমে এই কার্যক্রম শুরু করে অরেঞ্জ কর্নারস।
বাংলাদেশে টেকসই ব্যবসা গড়ে তুলতে অরেঞ্জ কর্নারসের কর্মসূচিগুলো ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী তরুণদের দক্ষতার উন্নয়ন, অর্থায়ন এবং প্রয়োজনীয় উপকরণ প্রদানের মাধ্যমে সহযোগিতা করবে; বিশেষ করে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা পূরণে যেসব ব্যবসা ভূমিকা রাখছে তারা এতে অগ্রাধিকার পাবে। এই কর্মসূচিতে সম্পৃক্ত সকল অংশীদাররা তাদের সম্মিলিত সক্ষমতায় সকল উদ্যোক্তার জন্য বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও সমতাভিত্তিক একটি ইকোসিস্টেম তৈরিতে ভূমিকা রাখবে। স্থানীয় পর্যায়ের বাধাগুলো চিহ্নিত ও সমস্যা সমাধানে বাংলাদেশের তরুণদের উদ্বুদ্ধ করা এবং এই উদ্যোগের সকল পর্যায়ে লৈঙ্গিক সমতা নিশ্চিত করা বিষয়ে এই কর্মসূচির জোরালো গুরুত্ব রয়েছে।
টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি অর্জনের প্রচেষ্টায় ইউনিলিভারের দীর্ঘমেয়াদি অঙ্গীকার রয়েছে। অরেঞ্জ কর্নারস বাংলাদেশের সঙ্গে এই অংশীদারত্ব আরও অধিক অন্তর্ভুক্তিমূলক ও নিরপেক্ষ ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে ইউনিলিভারের বৈশ্বিক লক্ষ্যমাত্রার সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। বাংলাদেশে তরুণ উদ্যোক্তাদের সহযোগিতার মাধ্যমে ইউনিলিভার দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বেগবান করাসহ বিভিন্ন সম্প্রদায়ের জীবনযাত্রায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে আশাবাদী।
ইউনিলিভার বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাভেদ আখতার বলেন, ‘বিগত কয়েক দশকে বাংলাদেশের অর্থনীতির আশ্চর্যজনক উত্থান ঘটেছে এবং অসংখ্য মেধাবী তরুণের সম্মিলনে এই অর্থনীতির অফুরান সম্ভাবনা রয়েছে। যদি সকল তরুণ তাদের দক্ষতার বিকাশ ও ব্যক্তিগত উন্নয়নে উপযুক্ত সুযোগ লাভ করে, তবে আমাদের কাঙ্ক্ষিত অগ্রযাত্রায় কোনো বাধা থাকবে না। উৎপাদনশীলতা বাড়ানো, বৈষম্য হ্রাস থেকে শুরু করে ব্যবসায়িক উদ্ভাবন এবং বিভিন্ন সম্প্রদায়ের জীবনমান উন্নয়নে-তাদের ভাবনা ও প্রজ্ঞা সীমাহীন পরিবর্তন আনতে সক্ষম।’
সিইও জাভেদ আরও বলেন, ‘ইউনিলিভারের কম্পাস অগ্রাধিকার এবং তরুণদের দক্ষতা উন্নয়নে অঙ্গীকারের অংশ হিসেবে আমরা ১৫ থেকে ২৪ বছর বয়সী এক কোটি তরুণকে দক্ষতা অর্জনে সহায়তা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ; যা তাদের অর্থবহ কাজের সুযোগ খুঁজে পেতে এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত হতে সহায়তা করবে।’
অরেঞ্জ কর্নারস বাংলাদেশ ২০২৩ সালের মে মাসে তাদের প্রথম হ্যাকাথন আয়োজনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। বাংলাদেশে অরেঞ্জ কর্নারসের কর্মসূচি সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন orangecornersbangladesh@gmail. com-এ ঠিকানায়।
বড় ধরনের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনজনিত অস্থিরতা এবং অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার মধ্যেও রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাকশিল্পে নতুন বিনিয়োগ আসছে। তৈরি পোশাক শিল্পের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত ১৫ মাসে তাদের নতুন সদস্য হয়েছে ১২৮টি কারখানা।
৭ ঘণ্টা আগেনতুন অর্থবছরের উন্নয়ন বাজেট আর চওড়া নয়, বরং বাস্তবতার জমিনে দাঁড়িয়ে গড়া—এই বার্তা দিচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকারের আসন্ন বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি)। ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত এডিপির আকার ধরা হচ্ছে ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা, যা আগের বছরের তুলনায় ৩৫ হাজার কোটি কম। রাজস্ব ঘাটতি, বৈদেশিক ঋণের...
৮ ঘণ্টা আগেঢাকার বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ ২০২২-৩৫) নিয়ে ক্রমবর্ধমান অসন্তোষ এবার প্রকাশ্যে এসেছে গৃহায়ণ ও সংযোগ শিল্পের পক্ষ থেকে। নতুন এই ড্যাপের ফলে রাজধানীকেন্দ্রিক আবাসন খাত কার্যত স্থবির হয়ে পড়েছে, যার ঢেউ গিয়ে লেগেছে নির্মাণসংশ্লিষ্ট প্রায় সব শিল্পে। রিহ্যাবসহ একাধিক শিল্প সংগঠনের নেতারা বলছেন...
৮ ঘণ্টা আগেঈদ উল ফিতর ২০২৫ উপলক্ষ্যে দেশের জনপ্রিয় ফ্যাশন লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ‘সারা’ আয়োজন করে বিশেষ র্যাফেল ড্র। প্রথম পুরস্কার হিসেবে বিজয়ী পেয়েছেন একটি রয়েল এনফিল্ড বাইক, যা ছিল র্যাফেল ড্র’টির মূল আকর্ষণ।
৮ ঘণ্টা আগে