অনলাইন ডেস্ক
দেশের বেসরকারি ব্যাংকগুলো ১২৩ টাকার বেশি দামে রেমিট্যান্সের ডলার না কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ব্যাংকগুলোকে একই রকম নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকও। ডলারের ক্রয়মূল্য ১২৬-১২৭ টাকায় ওঠার পর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে ব্যাংকগুলো।
ব্যাংক অতিরিক্ত দামে ডলার কেনার কারণে আমদানিকারকদেরও বেশি দামে ডলার কিনতে হচ্ছে। ফলে আমদানিকৃত পণ্যের দাম বাড়ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বেসরকারি ব্যাংকের কয়েকজন ট্রেজারি প্রধান গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, দেশে গত দুই বছর ডলারের বাজারে অস্থিরতা ছিল। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর গত চার মাসে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। গত সপ্তাহে হঠাৎ করে ডলারের বাজার অস্থির হতে শুরু করে। কিছু ব্যাংক ১২৬-১২৯ টাকায় ডলার কিনেছিল। যদিও রেমিট্যান্স কেনার সর্বোচ্চ রেট ছিল ১২০ টাকা। পরিস্থিতি সামাল দিতে নতুনকরে রেমিট্যান্সের দর ১২৩ টাকা করার মৌখিক নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বৈঠকে উপস্থিত একটি ব্যাংকের ট্রেজারিপ্রধান বলেন, গত সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেক্স রিজার্ভ অ্যান্ড ট্রেজারি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে মোবাইলে ফোন করে বলেছে, ১২৩ টাকার বেশি যেন রেমিট্যান্সের ডলার না দেওয়া হয়। আর মঙ্গলবার ১৩ ব্যাংকের ট্রেজারিকে ডেকে আলোচনা করে একই নির্দেশনাই দেওয়া হয়েছে। এটা মৌখিকভাবে বলা হয়েছে।
ব্যাংকারেরা জানান, ডিসেম্বরের শুরুতে পুরোনো আমদানি দায় পরিশোধের জন্য সরকারি কয়েকটি ও বেসরকারি খাতের একটি ব্যাংক বেশি দামে প্রবাসী আয়ের ডলার কিনতে শুরু করে। এতে অন্য ব্যাংকগুলোও বেশি দামে ডলার কিনতে বাধ্য হয়। ফলে হঠাৎ করেই ডলারের দাম বেড়ে যায়। তবে বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউস থেকে হঠাৎ বেশি দামে ডলার কেনায় ১৩টি ব্যাংক চিহ্নিত করে সম্প্রতি তাদের কাছে ব্যাখ্যা তলব করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাখ্যা চাওয়ার তালিকায় রাষ্ট্রীয় মালিকানার দুটি এবং বেসরকারি খাতের ১১টি ব্যাংক ছিল। এরপর ব্যাংকগুলো রেমিট্যান্স দর কমিয়ে আনে। গত দুই দিন মার্কেট ভালো থাকার কারণে রেমিট্যান্সের দাম স্থিতিশীল হরেও তেমন একটা কমেনি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি বেসরকারি ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর (ডিএমডি) ও ফরেক্স বিবাগের প্রধান বলেন, আমাদের অনেক পেমেন্টের মেয়াদ ডিসেম্বর করা হয়েছিল। তাই এই মাসে ডলারের চাহিদা বেশি। ব্যাংকগুলো পেমেন্ট যথাসময়ে পরিশোধের জন্য বাড়তি দামে রেমিট্যান্স কিনেছিল। তবে এখন বাংলাদেশ ব্যাংক মৌখিকভাবে জানিয়েছে ১২৩ টাকায় রেমিট্যান্স কেনার জন্য। পেমেন্টের চাপ থাকার কারণে ডলার রেট বাড়ানো হয়েছে।
এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা বলেন, ‘এগুলো ব্যাংকের গোপনীয় তথ্য। সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে এই বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি।’
গত ৮ মে ডলারের বিনিময় হার নির্ধারণে ‘ক্রলিং পেগ’ পদ্ধতি চালু করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তাতে ডলারের দর এক লাফে ১১০ থেকে ১১৭ টাকায় উঠে যায়। পরে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্সের দর নির্ধারণ করা হয় সর্বোচ্চ ১২০ টাকা। সবশেষে তা দাঁড়াল ১২৩ টাকা।
দেশের বেসরকারি ব্যাংকগুলো ১২৩ টাকার বেশি দামে রেমিট্যান্সের ডলার না কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ব্যাংকগুলোকে একই রকম নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকও। ডলারের ক্রয়মূল্য ১২৬-১২৭ টাকায় ওঠার পর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে ব্যাংকগুলো।
ব্যাংক অতিরিক্ত দামে ডলার কেনার কারণে আমদানিকারকদেরও বেশি দামে ডলার কিনতে হচ্ছে। ফলে আমদানিকৃত পণ্যের দাম বাড়ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বেসরকারি ব্যাংকের কয়েকজন ট্রেজারি প্রধান গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, দেশে গত দুই বছর ডলারের বাজারে অস্থিরতা ছিল। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর গত চার মাসে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। গত সপ্তাহে হঠাৎ করে ডলারের বাজার অস্থির হতে শুরু করে। কিছু ব্যাংক ১২৬-১২৯ টাকায় ডলার কিনেছিল। যদিও রেমিট্যান্স কেনার সর্বোচ্চ রেট ছিল ১২০ টাকা। পরিস্থিতি সামাল দিতে নতুনকরে রেমিট্যান্সের দর ১২৩ টাকা করার মৌখিক নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বৈঠকে উপস্থিত একটি ব্যাংকের ট্রেজারিপ্রধান বলেন, গত সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেক্স রিজার্ভ অ্যান্ড ট্রেজারি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে মোবাইলে ফোন করে বলেছে, ১২৩ টাকার বেশি যেন রেমিট্যান্সের ডলার না দেওয়া হয়। আর মঙ্গলবার ১৩ ব্যাংকের ট্রেজারিকে ডেকে আলোচনা করে একই নির্দেশনাই দেওয়া হয়েছে। এটা মৌখিকভাবে বলা হয়েছে।
ব্যাংকারেরা জানান, ডিসেম্বরের শুরুতে পুরোনো আমদানি দায় পরিশোধের জন্য সরকারি কয়েকটি ও বেসরকারি খাতের একটি ব্যাংক বেশি দামে প্রবাসী আয়ের ডলার কিনতে শুরু করে। এতে অন্য ব্যাংকগুলোও বেশি দামে ডলার কিনতে বাধ্য হয়। ফলে হঠাৎ করেই ডলারের দাম বেড়ে যায়। তবে বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউস থেকে হঠাৎ বেশি দামে ডলার কেনায় ১৩টি ব্যাংক চিহ্নিত করে সম্প্রতি তাদের কাছে ব্যাখ্যা তলব করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাখ্যা চাওয়ার তালিকায় রাষ্ট্রীয় মালিকানার দুটি এবং বেসরকারি খাতের ১১টি ব্যাংক ছিল। এরপর ব্যাংকগুলো রেমিট্যান্স দর কমিয়ে আনে। গত দুই দিন মার্কেট ভালো থাকার কারণে রেমিট্যান্সের দাম স্থিতিশীল হরেও তেমন একটা কমেনি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি বেসরকারি ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর (ডিএমডি) ও ফরেক্স বিবাগের প্রধান বলেন, আমাদের অনেক পেমেন্টের মেয়াদ ডিসেম্বর করা হয়েছিল। তাই এই মাসে ডলারের চাহিদা বেশি। ব্যাংকগুলো পেমেন্ট যথাসময়ে পরিশোধের জন্য বাড়তি দামে রেমিট্যান্স কিনেছিল। তবে এখন বাংলাদেশ ব্যাংক মৌখিকভাবে জানিয়েছে ১২৩ টাকায় রেমিট্যান্স কেনার জন্য। পেমেন্টের চাপ থাকার কারণে ডলার রেট বাড়ানো হয়েছে।
এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা বলেন, ‘এগুলো ব্যাংকের গোপনীয় তথ্য। সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে এই বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি।’
গত ৮ মে ডলারের বিনিময় হার নির্ধারণে ‘ক্রলিং পেগ’ পদ্ধতি চালু করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তাতে ডলারের দর এক লাফে ১১০ থেকে ১১৭ টাকায় উঠে যায়। পরে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্সের দর নির্ধারণ করা হয় সর্বোচ্চ ১২০ টাকা। সবশেষে তা দাঁড়াল ১২৩ টাকা।
সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চলতি মাসের ২৭ এপ্রিল থেকে কার্গো অপারেশন চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এ কার্যক্রমের অগ্রগতি পর্যালোচনায় আজ বিমানবন্দরটি পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া।
১৮ ঘণ্টা আগেচলতি মাসে উচ্চপর্যায়ের একটি জার্মান ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফর করেছে। এই সফরের উদ্দেশ্য ছিল দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখা। এই প্রতিনিধিদলে জার্মান পররাষ্ট্র ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি, দেশটির রপ্তানি ঋণ সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার কর্মকর
১ দিন আগেবিশ্বখ্যাত অডিট ফার্ম পিডব্লিউসি বিভিন্ন দেশ থেকে তাদের কার্যক্রম গুটিয়ে নিচ্ছে। বিশালাকার এই অ্যাকাউন্টিং ফার্মটির কর্তাব্যক্তিদের মতে, ছোট, ঝুঁকিপূর্ণ বা অলাভজনক বিবেচিত এক ডজনের বেশি দেশে ব্যবসা বন্ধ করেছে। কেলেঙ্কারির পুনরাবৃত্তি এড়াতেই তাদের এই পদক্ষেপ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল...
১ দিন আগেচলতি অর্থবছরের মাত্র তিন মাস বাকি থাকলেও বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে এখনো খরচ করা বাকি রয়েছে ১ লাখ ৪৩ হাজার কোটি টাকা। পরিকল্পনা কমিশনের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) তথ্য বলছে, জুলাই-মার্চ পর্যন্ত ৯ মাসে খরচ হয়েছে ৮২ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা, যা মোট সংশোধিত এডিপির...
১ দিন আগে