অনলাইন ডেস্ক
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশের জন্য ঋণের চতুর্থ কিস্তির অর্থ ছাড় করছে। চুক্তি অনুসারে আইএমএফ চতুর্থ কিস্তিতে বাংলাদেশকে ৬৪৫ মিলিয়ন বা ৬৪ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন (ইউএস) ডলার ঋণ দেবে। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৭ হাজার ৭৪০ কোটি টাকা (ডলার প্রতি ১২০ টাকা হিসাবে)। পাশাপাশি নতুন করে আরও ৭৫০ মিলিয়ন বা ৭৫ কোটি ইউএস ডলার অতিরিক্ত ঋণ সহায়তা দেবে।
আজ বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) আইএমএফের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২০২৩ সালের জানুয়ারিতে, বাংলাদেশের জন্য ৪.৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন করেছে আইএমএফ। এ পর্যন্ত তিন কিস্তিতে ২ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ ছাড় করেছে সংস্থাটি।
চতুর্থ কিস্তি ঋণ দেওয়ার আগে গত ৩ থেকে ১৮ ডিসেম্বর আইএমএফের ১৩ সদস্যসের প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ সফর করেন। সফরে বাংলাদেশের পারফরম্যান্স ও বিদ্যমান ঋণের চতুর্থ কিস্তির কাঠামোগত সংস্কারের শর্ত পালন নিয়ে পর্যালোচনা করতে দলটি। সফর শেষে আইএমএফকে বাংলাদেশের অবস্থান জানায় প্রতিনিধি দল। প্রতিনিধি দলের পর্যবেক্ষণের ওপর ভিত্তি করে আইএমএফের বোর্ড এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৪.৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের সঙ্গে সরকার পক্ষ থেকে আরও ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তা চাওয়া হয়। আইএমএফ এই প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য বর্ধিত ক্রেডিট সুবিধা এবং বর্ধিত তহবিল সুবিধা ব্যবস্থার অধীনে ১ বিলিয়নের নিচে অর্থাৎ ৭৫ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা দেবে বলে জানিয়েছে।
প্রতিনিধি দলের প্রধান বলেন, আইএমএফ টিম ইসিএফ, ইএফএফ এবং আরএসএফ ব্যবস্থার অধীনে তৃতীয় পর্যালোচনা সম্পন্ন করার জন্য প্রয়োজনীয় নীতিগুলোর বিষয়ে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একটি কর্মী স্তরের চুক্তিতে পৌঁছেছে। আইএমএফের নির্বাহী বোর্ড আগের পদক্ষেপের কর্তৃপক্ষের দ্বারা বাস্তবায়নের ওপর ভিত্তি করে পর্যালোচনার সমাপ্তি বিবেচনা করবে।
তিনি বলেন, সরকার মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য মুদ্রানীতি কঠোর এবং অধিকতর নমনীয়তা নিশ্চিত করার জন্য বিনিময় হার সংস্কার সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়নের জন্য রাজস্ব-ভিত্তিক রাজস্ব একীকরণ বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তারা একটি সুস্থ ও প্রতিযোগিতামূলক আর্থিক খাত প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এবং টেকসই, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং সবুজ বৃদ্ধির জন্য তাদের জলবায়ু এজেন্ডাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশের জন্য ঋণের চতুর্থ কিস্তির অর্থ ছাড় করছে। চুক্তি অনুসারে আইএমএফ চতুর্থ কিস্তিতে বাংলাদেশকে ৬৪৫ মিলিয়ন বা ৬৪ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন (ইউএস) ডলার ঋণ দেবে। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৭ হাজার ৭৪০ কোটি টাকা (ডলার প্রতি ১২০ টাকা হিসাবে)। পাশাপাশি নতুন করে আরও ৭৫০ মিলিয়ন বা ৭৫ কোটি ইউএস ডলার অতিরিক্ত ঋণ সহায়তা দেবে।
আজ বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) আইএমএফের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২০২৩ সালের জানুয়ারিতে, বাংলাদেশের জন্য ৪.৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন করেছে আইএমএফ। এ পর্যন্ত তিন কিস্তিতে ২ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ ছাড় করেছে সংস্থাটি।
চতুর্থ কিস্তি ঋণ দেওয়ার আগে গত ৩ থেকে ১৮ ডিসেম্বর আইএমএফের ১৩ সদস্যসের প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ সফর করেন। সফরে বাংলাদেশের পারফরম্যান্স ও বিদ্যমান ঋণের চতুর্থ কিস্তির কাঠামোগত সংস্কারের শর্ত পালন নিয়ে পর্যালোচনা করতে দলটি। সফর শেষে আইএমএফকে বাংলাদেশের অবস্থান জানায় প্রতিনিধি দল। প্রতিনিধি দলের পর্যবেক্ষণের ওপর ভিত্তি করে আইএমএফের বোর্ড এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৪.৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের সঙ্গে সরকার পক্ষ থেকে আরও ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তা চাওয়া হয়। আইএমএফ এই প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য বর্ধিত ক্রেডিট সুবিধা এবং বর্ধিত তহবিল সুবিধা ব্যবস্থার অধীনে ১ বিলিয়নের নিচে অর্থাৎ ৭৫ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা দেবে বলে জানিয়েছে।
প্রতিনিধি দলের প্রধান বলেন, আইএমএফ টিম ইসিএফ, ইএফএফ এবং আরএসএফ ব্যবস্থার অধীনে তৃতীয় পর্যালোচনা সম্পন্ন করার জন্য প্রয়োজনীয় নীতিগুলোর বিষয়ে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একটি কর্মী স্তরের চুক্তিতে পৌঁছেছে। আইএমএফের নির্বাহী বোর্ড আগের পদক্ষেপের কর্তৃপক্ষের দ্বারা বাস্তবায়নের ওপর ভিত্তি করে পর্যালোচনার সমাপ্তি বিবেচনা করবে।
তিনি বলেন, সরকার মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য মুদ্রানীতি কঠোর এবং অধিকতর নমনীয়তা নিশ্চিত করার জন্য বিনিময় হার সংস্কার সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়নের জন্য রাজস্ব-ভিত্তিক রাজস্ব একীকরণ বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তারা একটি সুস্থ ও প্রতিযোগিতামূলক আর্থিক খাত প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এবং টেকসই, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং সবুজ বৃদ্ধির জন্য তাদের জলবায়ু এজেন্ডাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
রাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
২ ঘণ্টা আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
৪ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
১ দিন আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১ দিন আগে