অনলাইন ডেস্ক
ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন শুল্ক নীতির আওতায় পড়েনি তেল, গ্যাস এবং পরিশোধিত জ্বালানি পণ্য। গতকাল বুধবার হোয়াইট হাউস এ তথ্য জানিয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই সিদ্ধান্ত যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি শিল্পের জন্য স্বস্তির খবর, কারণ আশঙ্কা করা হচ্ছিল যে, নতুন শুল্কের কারণে আমদানি করা জ্বালানির খরচ বৃদ্ধিতে জ্বালানি প্রবাহ ব্যাহত হতে পারে। বিশেষ করে, কানাডা ও ইউরোপীয় তেলের ওপর শুল্ক আরোপিত হলে পুরো অঞ্চলে জ্বালানির দাম ব্যাপকভাবে বাড়ত। কারণ, কানাডা থেকে অপরিশোধিত তেল সরবরাহ করা হয় মধ্য–পশ্চিম অঞ্চলে এবং ইউরোপের পরিশোধিত তেলের ওপর নির্ভরশীল মার্কিন পূর্ব উপকূল।
এর আগে গতকাল বুধবার, যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা সব পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ বেসলাইন ধরে বিভিন্ন দেশের জন্য বিভিন্ন হারে অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তিনি জানান, ওয়াশিংটনের প্রধান বাণিজ্য অংশীদারদের ক্ষেত্রে আরও বেশি শুল্ক ধার্য করা হবে।
হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই নতুন বাণিজ্যনীতির আওতায় জ্বালানি আমদানি পড়বে না। বিশেষ করে, কানাডা ও মেক্সিকো থেকে আসা জ্বালানি পণ্যের ক্ষেত্রে শুল্ক প্রযোজ্য হবে না, কারণ এই দুই দেশ এরই মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো-কানাডা (ইউএসএমসিএ) মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির অধীনে শুল্কমুক্ত সুবিধা পাচ্ছে। শুধু তাই নয়, অন্য যেকোনো দেশ থেকে আসা জ্বালানি পণ্যের ওপরও নতুন শুল্ক আরোপিত হবে না।
কানাডা এবং মেক্সিকো যুক্তরাষ্ট্রের আমদানিকৃত অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের সবচেয়ে বড় দুটি উৎস। অন্যদিকে, ইউরোপ থেকে আসা পরিশোধিত জ্বালানি, বিশেষ করে পেট্রল ও ডিজেল, মার্কিন পূর্ব উপকূলের জ্বালানি চাহিদা মেটাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এই অঞ্চলে পরিশোধনাগারের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম, যার ফলে আমদানির ওপর নির্ভরতা বেশি।
বিশ্লেষকদের মতে, অন্যান্য শিল্প ও পণ্যের ওপর শুল্কের ক্ষেত্রে কঠোর হলেও জ্বালানি খাতকে এর বাইরে রাখা যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির জন্য একটি কৌশলগত সিদ্ধান্ত। কারণ, উচ্চ শুল্ক আরোপ করা হলে তা সরবরাহ ব্যবস্থায় বিঘ্ন ঘটাতে পারত এবং জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির মাধ্যমে সাধারণ ভোক্তা ও ব্যবসা খাতের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারত।
অনেকের মতে—এই সিদ্ধান্তের ফলে মার্কিন তেল ও গ্যাস শিল্প আশ্বস্ত হতে পারে যে, নতুন শুল্ক নীতির কারণে তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম ব্যাহত হবে না। তবে ট্রাম্পের নতুন বাণিজ্য নীতি অন্যান্য দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক এবং বৈশ্বিক বাণিজ্যের ওপর কী ধরনের প্রভাব ফেলে, তা এখন দেখার বিষয়।
আরও খবর পড়ুন:
ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন শুল্ক নীতির আওতায় পড়েনি তেল, গ্যাস এবং পরিশোধিত জ্বালানি পণ্য। গতকাল বুধবার হোয়াইট হাউস এ তথ্য জানিয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই সিদ্ধান্ত যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি শিল্পের জন্য স্বস্তির খবর, কারণ আশঙ্কা করা হচ্ছিল যে, নতুন শুল্কের কারণে আমদানি করা জ্বালানির খরচ বৃদ্ধিতে জ্বালানি প্রবাহ ব্যাহত হতে পারে। বিশেষ করে, কানাডা ও ইউরোপীয় তেলের ওপর শুল্ক আরোপিত হলে পুরো অঞ্চলে জ্বালানির দাম ব্যাপকভাবে বাড়ত। কারণ, কানাডা থেকে অপরিশোধিত তেল সরবরাহ করা হয় মধ্য–পশ্চিম অঞ্চলে এবং ইউরোপের পরিশোধিত তেলের ওপর নির্ভরশীল মার্কিন পূর্ব উপকূল।
এর আগে গতকাল বুধবার, যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা সব পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ বেসলাইন ধরে বিভিন্ন দেশের জন্য বিভিন্ন হারে অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তিনি জানান, ওয়াশিংটনের প্রধান বাণিজ্য অংশীদারদের ক্ষেত্রে আরও বেশি শুল্ক ধার্য করা হবে।
হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই নতুন বাণিজ্যনীতির আওতায় জ্বালানি আমদানি পড়বে না। বিশেষ করে, কানাডা ও মেক্সিকো থেকে আসা জ্বালানি পণ্যের ক্ষেত্রে শুল্ক প্রযোজ্য হবে না, কারণ এই দুই দেশ এরই মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো-কানাডা (ইউএসএমসিএ) মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির অধীনে শুল্কমুক্ত সুবিধা পাচ্ছে। শুধু তাই নয়, অন্য যেকোনো দেশ থেকে আসা জ্বালানি পণ্যের ওপরও নতুন শুল্ক আরোপিত হবে না।
কানাডা এবং মেক্সিকো যুক্তরাষ্ট্রের আমদানিকৃত অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের সবচেয়ে বড় দুটি উৎস। অন্যদিকে, ইউরোপ থেকে আসা পরিশোধিত জ্বালানি, বিশেষ করে পেট্রল ও ডিজেল, মার্কিন পূর্ব উপকূলের জ্বালানি চাহিদা মেটাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এই অঞ্চলে পরিশোধনাগারের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম, যার ফলে আমদানির ওপর নির্ভরতা বেশি।
বিশ্লেষকদের মতে, অন্যান্য শিল্প ও পণ্যের ওপর শুল্কের ক্ষেত্রে কঠোর হলেও জ্বালানি খাতকে এর বাইরে রাখা যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির জন্য একটি কৌশলগত সিদ্ধান্ত। কারণ, উচ্চ শুল্ক আরোপ করা হলে তা সরবরাহ ব্যবস্থায় বিঘ্ন ঘটাতে পারত এবং জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির মাধ্যমে সাধারণ ভোক্তা ও ব্যবসা খাতের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারত।
অনেকের মতে—এই সিদ্ধান্তের ফলে মার্কিন তেল ও গ্যাস শিল্প আশ্বস্ত হতে পারে যে, নতুন শুল্ক নীতির কারণে তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম ব্যাহত হবে না। তবে ট্রাম্পের নতুন বাণিজ্য নীতি অন্যান্য দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক এবং বৈশ্বিক বাণিজ্যের ওপর কী ধরনের প্রভাব ফেলে, তা এখন দেখার বিষয়।
আরও খবর পড়ুন:
উড়োজাহাজের যন্ত্রাংশ, ইঞ্জিন এবং ইঞ্জিনের যন্ত্রাংশের ওপর আরোপিত কর অব্যাহতির দাবি জানিয়েছে দেশের বেসরকারি বিমান সংস্থাগুলোর সংগঠন এভিয়েশন অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এওএবি)। সংগঠনটি বলছে, আমদানি পর্যায়ে ১ শতাংশ শুল্ক ও ৫ শতাংশ অগ্রিম আয়কর (এআইটি) বাংলাদেশের এভিয়েশন খাতের জন্য ক্রমেই বোঝা হয়ে
১৬ মিনিট আগেঢাকার তিনটি সিদ্ধান্ত ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধার বর্তমান অবস্থার জন্য দায়ী হতে পারে। প্রথমত, সম্প্রতি বাংলাদেশ খরচের পার্থক্যের কারণ দেখিয়ে ভারত থেকে সুতা আমদানির ক্ষেত্রে স্থলবন্দর ব্যবহার বন্ধ করে দিয়েছে। এ পদক্ষেপের ফলে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিকারকদের মধ্যে তীব্র সমালোচনা সৃষ্টি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি হামি ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির চার বছরের আর্থিক প্রতিবেদন ও অন্যান্য বিষয় তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ লক্ষ্যে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের বিকল্প রপ্তানি বাজার খুঁজতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) চেয়ারম্যান ও অর্থনীতিবিদ রেহমান সোবহান। তিনি বলেছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক নীতির প্রধান লক্ষ্যবস্তু চীন। তাদের মধ্যকার সম্পর্ক কেমন হবে, তা এখনো নির্ধারিত হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে