নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে কৃষি অর্থনীতিকে ততটা গুরুত্ব দেওয়া হয় না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর অর্থনীতিবিদ ড. আতিউর রহমান। তিনি বলেন, ‘জাতীয় বিকাশে দেশের কৃষি অর্থনীতিকে যতটা গুরুত্ব দিয়ে দেখা দরকার, ততটা দেওয়া হয় না। এ বিষয়ে প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যাও হাতে গোনা।’
শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে ‘বাংলাদেশের কৃষি অর্থনীতি’ গ্রন্থের আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। রাজধানীর ফার্মগেটে ইউপিএলের প্রধান কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আতিউর রহমান বলেন, কৃষিকে আরও গুরুত্ব দিয়ে দেখা দরকার। কারণ কৃষিকে গুরুত্ব দিলে এর প্রভাব অন্য সেক্টরেও পড়বে। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু কৃষিকে গুরুত্ব দিয়েছিলেন। প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় মোট বিনিয়োগের ২৪ শতাংশ কৃষিতে দিয়েছিলেন। তিনি আরও বলেন, ‘আমাকে সবাই অর্থনীতিবিদ হিসেবে জানলেও কৃষির প্রতি আমার বিশেষ দরদ রয়েছে। আমার পিএইচডি গবেষণাও ছিল কৃষি বিষয়ে।’ এ সময় তিনি গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় কৃষি ঋণ নীতিমালা তৈরির প্রসঙ্গ তুলে ধরেন।
গ্রন্থের আলোচনায় আরও অংশ নেন বাংলাদেশ কৃষি অর্থনীতিবিদ সমিতির মহাসচিব মিজানুর হক কাজল। তিনি বলেন, কৃষি ও অর্থনীতি পৃথক পৃথকভাবে পরিচিত হলেও একই সঙ্গে কৃষি অর্থনীতি নিয়ে মানুষের ধারণা অনেক কম। তবে বইটি পড়লে মানুষ কৃষি অর্থনীতি নিয়ে জানতে পারবে।
গ্রন্থটিতে প্রবন্ধ রয়েছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অর্থনীতি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. হাসনিন জাহানের। তিনি বলেন, ‘আমাদের জন্য নতুন অভিজ্ঞতা। এত দিন এসংক্রান্ত বিষয়ে ইংরেজিতে গবেষণা বা রিসার্চ করেছি। এবার এই বইয়ের মাধ্যমে বাংলায় পাঠকের কাছে তুলে ধরেছি।’ তিনি বলেন, কৃষি গুরুত্বপূর্ণ খাত হলেও বাজেটে বরাদ্দ অনেক কম। সরকারের উচিত কৃষি খাতকে আরও গুরুত্ব দিয়ে দেখা।
‘বাংলাদেশের কৃষি অর্থনীতি’ গ্রন্থের সম্পাদনা ও গ্রন্থনা করেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) সাবেক উপাচার্য এম এ সাত্তার মণ্ডল। গ্রন্থটি দেশের কৃষির উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো নিয়ে প্রবন্ধের একটি সুনির্বাচিত সংকলন। বইটিতে কৃষি অর্থনীতি শিক্ষার ইতিহাস, পাঠক্রমের ক্রমবিকাশ ও গবেষণার সুযোগ সম্পর্কে তথ্যনির্ভর আলোচনা করা হয়েছে, একই সঙ্গে বাণিজ্যিক কৃষির আলোচনায় প্রাণিসম্পদ, মৎস্য, ডেইরি, ধানের সঙ্গে মাছের চাষ, কৃষি সুরক্ষা, সেচ ও সৌরশক্তি ইত্যাদি প্রসঙ্গে মাঠ পর্যায়ের গবেষণাভিত্তিক বিশ্লেষণও তুলে ধরা হয়েছে। কৃষি ও কৃষকের অগ্রগতির জন্য অপরিহার্য প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়ন যেমন—কৃষিপণ্য বিপণন ও মূল্য সহায়তাব্যবস্থা, কৃষিবিমার অবস্থা, পারিবারিক খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টির অবস্থা, কৃষিতে নারীর শ্রম ও মজুরি এবং কৃষকদের উৎপাদন সংগঠন প্রভৃতি বিষয়ে বিশদ আলোচনা গ্রন্থটিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
দেশে কৃষি অর্থনীতিকে ততটা গুরুত্ব দেওয়া হয় না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর অর্থনীতিবিদ ড. আতিউর রহমান। তিনি বলেন, ‘জাতীয় বিকাশে দেশের কৃষি অর্থনীতিকে যতটা গুরুত্ব দিয়ে দেখা দরকার, ততটা দেওয়া হয় না। এ বিষয়ে প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যাও হাতে গোনা।’
শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে ‘বাংলাদেশের কৃষি অর্থনীতি’ গ্রন্থের আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। রাজধানীর ফার্মগেটে ইউপিএলের প্রধান কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আতিউর রহমান বলেন, কৃষিকে আরও গুরুত্ব দিয়ে দেখা দরকার। কারণ কৃষিকে গুরুত্ব দিলে এর প্রভাব অন্য সেক্টরেও পড়বে। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু কৃষিকে গুরুত্ব দিয়েছিলেন। প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় মোট বিনিয়োগের ২৪ শতাংশ কৃষিতে দিয়েছিলেন। তিনি আরও বলেন, ‘আমাকে সবাই অর্থনীতিবিদ হিসেবে জানলেও কৃষির প্রতি আমার বিশেষ দরদ রয়েছে। আমার পিএইচডি গবেষণাও ছিল কৃষি বিষয়ে।’ এ সময় তিনি গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় কৃষি ঋণ নীতিমালা তৈরির প্রসঙ্গ তুলে ধরেন।
গ্রন্থের আলোচনায় আরও অংশ নেন বাংলাদেশ কৃষি অর্থনীতিবিদ সমিতির মহাসচিব মিজানুর হক কাজল। তিনি বলেন, কৃষি ও অর্থনীতি পৃথক পৃথকভাবে পরিচিত হলেও একই সঙ্গে কৃষি অর্থনীতি নিয়ে মানুষের ধারণা অনেক কম। তবে বইটি পড়লে মানুষ কৃষি অর্থনীতি নিয়ে জানতে পারবে।
গ্রন্থটিতে প্রবন্ধ রয়েছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অর্থনীতি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. হাসনিন জাহানের। তিনি বলেন, ‘আমাদের জন্য নতুন অভিজ্ঞতা। এত দিন এসংক্রান্ত বিষয়ে ইংরেজিতে গবেষণা বা রিসার্চ করেছি। এবার এই বইয়ের মাধ্যমে বাংলায় পাঠকের কাছে তুলে ধরেছি।’ তিনি বলেন, কৃষি গুরুত্বপূর্ণ খাত হলেও বাজেটে বরাদ্দ অনেক কম। সরকারের উচিত কৃষি খাতকে আরও গুরুত্ব দিয়ে দেখা।
‘বাংলাদেশের কৃষি অর্থনীতি’ গ্রন্থের সম্পাদনা ও গ্রন্থনা করেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) সাবেক উপাচার্য এম এ সাত্তার মণ্ডল। গ্রন্থটি দেশের কৃষির উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো নিয়ে প্রবন্ধের একটি সুনির্বাচিত সংকলন। বইটিতে কৃষি অর্থনীতি শিক্ষার ইতিহাস, পাঠক্রমের ক্রমবিকাশ ও গবেষণার সুযোগ সম্পর্কে তথ্যনির্ভর আলোচনা করা হয়েছে, একই সঙ্গে বাণিজ্যিক কৃষির আলোচনায় প্রাণিসম্পদ, মৎস্য, ডেইরি, ধানের সঙ্গে মাছের চাষ, কৃষি সুরক্ষা, সেচ ও সৌরশক্তি ইত্যাদি প্রসঙ্গে মাঠ পর্যায়ের গবেষণাভিত্তিক বিশ্লেষণও তুলে ধরা হয়েছে। কৃষি ও কৃষকের অগ্রগতির জন্য অপরিহার্য প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়ন যেমন—কৃষিপণ্য বিপণন ও মূল্য সহায়তাব্যবস্থা, কৃষিবিমার অবস্থা, পারিবারিক খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টির অবস্থা, কৃষিতে নারীর শ্রম ও মজুরি এবং কৃষকদের উৎপাদন সংগঠন প্রভৃতি বিষয়ে বিশদ আলোচনা গ্রন্থটিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চলতি মাসের ২৭ এপ্রিল থেকে কার্গো অপারেশন চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এ কার্যক্রমের অগ্রগতি পর্যালোচনায় আজ বিমানবন্দরটি পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া।
৭ ঘণ্টা আগেচলতি মাসে উচ্চপর্যায়ের একটি জার্মান ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফর করেছে। এই সফরের উদ্দেশ্য ছিল দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখা। এই প্রতিনিধিদলে জার্মান পররাষ্ট্র ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি, দেশটির রপ্তানি ঋণ সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার কর্মকর
১৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বখ্যাত অডিট ফার্ম পিডব্লিউসি বিভিন্ন দেশ থেকে তাদের কার্যক্রম গুটিয়ে নিচ্ছে। বিশালাকার এই অ্যাকাউন্টিং ফার্মটির কর্তাব্যক্তিদের মতে, ছোট, ঝুঁকিপূর্ণ বা অলাভজনক বিবেচিত এক ডজনের বেশি দেশে ব্যবসা বন্ধ করেছে। কেলেঙ্কারির পুনরাবৃত্তি এড়াতেই তাদের এই পদক্ষেপ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল...
১৭ ঘণ্টা আগেচলতি অর্থবছরের মাত্র তিন মাস বাকি থাকলেও বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে এখনো খরচ করা বাকি রয়েছে ১ লাখ ৪৩ হাজার কোটি টাকা। পরিকল্পনা কমিশনের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) তথ্য বলছে, জুলাই-মার্চ পর্যন্ত ৯ মাসে খরচ হয়েছে ৮২ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা, যা মোট সংশোধিত এডিপির...
১ দিন আগে