অনলাইন ডেস্ক
ভারতের আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুৎ ক্রয়ের অসম চুক্তির বিষয়টি অনুসন্ধানে এক মাসের মধ্যে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আর কমিটি গঠনের পর দুই মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
এ সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ মঙ্গলবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চ রুলসহ আদেশ দেন।
এর আগে ভারতের আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে গত ১৩ নভেম্বর রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এম আব্দুল কাইয়ুম।
আদেশের পর আইনজীবী আব্দুল কাইয়ুম বলেন, আমরা নোটিশ দিয়েছিলাম চুক্তিটি পুনর্বিবেচনা বা বাতিল করতে। সরকার কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় রিট করি। বাংলাদেশের স্বার্থের পরিপন্থী এবং অসম ও অন্যায্য এই চুক্তি বাতিল করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না—এই মর্মে আদালত রুল জারি করেছেন।
রিটকারী আইনজীবী বলেন, চুক্তি স্বাক্ষরের আগে আদানি গ্রুপের সঙ্গে যে দর-কষাকষি হয়েছিল সেসব তথ্য–উপাত্ত আছে, সেগুলো এক মাসের মধ্যে আদালতে উপস্থাপন করতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন কমিটি গঠন করতে বলা হয়েছে, যেখানে আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন জ্বালানি বিশেষজ্ঞ, আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন আইন বিশেষজ্ঞকে রাখতে বলা হয়েছে। কমিটি বাংলাদেশের স্বার্থের পরিপন্থী যা আছে তা বিশ্লেষণ করে প্রতিবেদন দেবেন। চুক্তির পদ্ধতি সম্পর্কে অনুসন্ধান করতে আরও একটি কমিটি করতে বলা হয়েছে।
রিটকারীর মতে, এখানে প্রতারণামূলকভাবে এই চুক্তি জাতির ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। এটার খেসারত দেশের ১৮ কোটি মানুষকে দিতে হবে। এটি একপেশে। এখানে বাংলাদেশের স্বার্থ কোনোভাবেই রক্ষা করা হয়নি, শুধু আদানি গ্রুপের স্বার্থ রক্ষা করা হয়েছে বলে প্রতীয়মান হয়েছে। এর আগে নাইকো চুক্তিও হাইকোর্ট থেকে বাতিল করা হয়েছিল।
রিটে আদানি গ্রুপের সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তিকে অসম, অন্যায্য ও দেশের স্বার্থপরিপন্থী বলে উল্লেখ করা হয়েছে। চুক্তির শর্তগুলো সমতা ও ন্যায্যতার ভিত্তিতে সংশোধন করতে বলা হয় রিটে। আর আদানি গ্রুপ রাজি না হলে চুক্তিটি বাতিল করার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশনা চাওয়া হয়।
ভারতের আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুৎ ক্রয়ের অসম চুক্তির বিষয়টি অনুসন্ধানে এক মাসের মধ্যে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আর কমিটি গঠনের পর দুই মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
এ সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ মঙ্গলবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চ রুলসহ আদেশ দেন।
এর আগে ভারতের আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে গত ১৩ নভেম্বর রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এম আব্দুল কাইয়ুম।
আদেশের পর আইনজীবী আব্দুল কাইয়ুম বলেন, আমরা নোটিশ দিয়েছিলাম চুক্তিটি পুনর্বিবেচনা বা বাতিল করতে। সরকার কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় রিট করি। বাংলাদেশের স্বার্থের পরিপন্থী এবং অসম ও অন্যায্য এই চুক্তি বাতিল করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না—এই মর্মে আদালত রুল জারি করেছেন।
রিটকারী আইনজীবী বলেন, চুক্তি স্বাক্ষরের আগে আদানি গ্রুপের সঙ্গে যে দর-কষাকষি হয়েছিল সেসব তথ্য–উপাত্ত আছে, সেগুলো এক মাসের মধ্যে আদালতে উপস্থাপন করতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন কমিটি গঠন করতে বলা হয়েছে, যেখানে আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন জ্বালানি বিশেষজ্ঞ, আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন আইন বিশেষজ্ঞকে রাখতে বলা হয়েছে। কমিটি বাংলাদেশের স্বার্থের পরিপন্থী যা আছে তা বিশ্লেষণ করে প্রতিবেদন দেবেন। চুক্তির পদ্ধতি সম্পর্কে অনুসন্ধান করতে আরও একটি কমিটি করতে বলা হয়েছে।
রিটকারীর মতে, এখানে প্রতারণামূলকভাবে এই চুক্তি জাতির ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। এটার খেসারত দেশের ১৮ কোটি মানুষকে দিতে হবে। এটি একপেশে। এখানে বাংলাদেশের স্বার্থ কোনোভাবেই রক্ষা করা হয়নি, শুধু আদানি গ্রুপের স্বার্থ রক্ষা করা হয়েছে বলে প্রতীয়মান হয়েছে। এর আগে নাইকো চুক্তিও হাইকোর্ট থেকে বাতিল করা হয়েছিল।
রিটে আদানি গ্রুপের সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তিকে অসম, অন্যায্য ও দেশের স্বার্থপরিপন্থী বলে উল্লেখ করা হয়েছে। চুক্তির শর্তগুলো সমতা ও ন্যায্যতার ভিত্তিতে সংশোধন করতে বলা হয় রিটে। আর আদানি গ্রুপ রাজি না হলে চুক্তিটি বাতিল করার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশনা চাওয়া হয়।
বিদায়ী অর্থবছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) বাস্তবায়ন গত দুই দশকের মধ্যে সর্বনিম্নে নেমে এসেছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে সংশোধিত এডিপির আওতায় বরাদ্দ ছিল ২ লাখ ২৬ হাজার ১৬৫ কোটি টাকা। অথচ শেষ পর্যন্ত খরচ হয়েছে মাত্র ১ লাখ ৫২ হাজার ৪৫০ কোটি, অর্থাৎ বাস্তবায়ন হার দাঁড়িয়েছে মাত্র ৬৭.৮৫ শতাংশ, যা ২০০৪-০৫ অর
৫ ঘণ্টা আগেজলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতে ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, খরা, নদীভাঙন, জলাবদ্ধতা কিংবা লবণাক্ততা মোকাবিলায় দেশে পরিবেশবান্ধব বিনিয়োগ বাড়ছে। টেকসই উন্নয়ন ও সবুজ প্রবৃদ্ধিকে কেন্দ্র করে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ প্রান্তিকে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো টেকসই ও সবুজ খাতে মোট ১,৭০৪ কোটি টাকা বেশি বিনিয়োগ করেছে।
৫ ঘণ্টা আগেদেশের রপ্তানি প্রবাহে আরও বড় হয়ে উঠছে বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা)। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বেপজার আওতাধীন ইপিজেড ও অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো থেকে রপ্তানি হয়েছে ৮.২২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য, যা আগের বছরের তুলনায় ১৬.২২ শতাংশ বেশি। জাতীয় রপ্তানিতে সংস্থাটির একক অবদান দাঁড়িয়েছে ১৭.০৩ শতা
৫ ঘণ্টা আগেআইপিও ফান্ডের ৮০ কোটি ১১ লাখ টাকার অনিয়মের কারণে এক মাসের মধ্যে ৯০ কোটি টাকা জমা দিতে হবে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি রিজেন্ট টেক্সটাইল মিলস লিমিটেডকে। তা না হলে ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ (এমডি) পাঁচজন পরিচালককে ১০০ কোটি টাকা জরিমানা দিতে হবে।
১৭ ঘণ্টা আগে