আরিফুজ্জামান তুহিন, ঢাকা
এল নিনোর প্রভাবে দেশজুড়ে প্রচণ্ড দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে। গরমে মানুষের যখন হাঁসফাঁস অবস্থা, তখনই বেড়েছে লোডশেডিংয়ের যন্ত্রণা। বেশি ভুগছে গ্রামের মানুষ। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) তথ্য বলছে, সন্ধ্যায় পিক আওয়ারে বিদ্যুতের চাহিদা থাকে ১৭ থেকে সাড়ে ১৭ হাজার মেগাওয়াট।
কিন্তু এর বিপরীতে সর্বোচ্চ উৎপাদন গড়ে ১৪ হাজার মেগাওয়াট। ফলে ৩ থেকে সাড়ে ৩ হাজার মেগাওয়াট ঘাটতি থাকছে। এই বিপুল পরিমাণ ঘাটতি সরকার জেলা ও গ্রামাঞ্চলে লোডশেডিং করে সমাধানের চেষ্টা করছে। এতে ঢাকার বাইরে কোথাও কোথাও ১২ থেকে ১৪ ঘণ্টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ থাকছে না।
পিডিবি জানিয়েছে, চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে না পারার প্রধান কারণ, তাদের হাতে অর্থ নেই। সংস্থাটির কাছে সরকারি-বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং জ্বালানি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর পাওনা দাঁড়িয়েছে ৪১ হাজার কোটি টাকা।
ডলার-সংকটের কারণে এই পাওনা পরিশোধ করতে পারছে না পিডিবি। কর্মকর্তারা বলছেন, ডলার-সংকট মোকাবিলা করতে না পারলে চলতি গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ নিয়ে অস্বস্তিতে থাকবে সরকার।
বিদ্যুৎ-সংকট মোকাবিলায় ভাবনা কী জানতে চাইলে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়কে পরিস্থিতির কথা জানিয়েছি। টাকা পাওয়া গেলে এই গ্রীষ্মে বিদ্যুতের সংকট হবে না।’
৪১ হাজার কোটি টাকা বকেয়া, পাওনাদার কারা বিদ্যুৎ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বাবদ দেশে-বিদেশে পিডিবির বকেয়া পড়েছে প্রায় ৪১ হাজার ৬৬ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি, বেসরকারি ও দেশি-বিদেশি যৌথ কোম্পানির পাওনা ৩৭ হাজার ৬৪১ কোটি টাকা। আর পেট্রোবাংলার অধীন গ্যাস বিতরণ কোম্পানিগুলোর পাওনা ৩ হাজার ৪২৫ কোটি টাকা।
বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর মধ্যে রেন্টাল ও ইনডিপেনডেন্ট পাওয়ার প্রোডিউসারের (আইপিপি) মালিকেরা পিডিবির কাছে পাবে ১৫ হাজার ২৫৪ কোটি টাকা। দেশের অভ্যন্তরে থাকা কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো পাবে ৬ হাজার ৬৫৬ কোটি টাকা। ভারতের ঝাড়খন্ডে অবস্থিত আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পাবে ৪ হাজার ১৪০ কোটি টাকা। আর দেশের সরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো পিডিবির কাছে পাবে ৯ হাজার ৬৪৮ কোটি টাকা। এ ছাড়া ভারত থেকে পিডিবি সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে যে বিদ্যুৎ আমদানি করে, সেখানেও ১ হাজার ৯৪৮ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে।
ভারতের বৃহৎ শিল্পগ্রুপ আদানির ১ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ধারাবাহিকভাবে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে। সরকারের কর্মকর্তারা বলছেন, আদানির টাকা সময়মতো পরিশোধ না করায় তারা একটি ইউনিট বন্ধ রেখেছিল। বাকি একটা ইউনিট থেকে বিদ্যুৎ আসছিল। তবে বিদ্যুৎ বিভাগের দৌড়াদৌড়ির কারণে শেষ পর্যন্ত ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা ছাড় করাতে পেরেছে। আদানি বিদ্যুৎ সরবরাহ আবার ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট দেওয়া শুরু করেছে।
পিডিবির কাছে বিদ্যুৎ বিক্রি করে দেশের অন্যতম শিল্পগ্রুপ ইউনাইটেডের বিদ্যুৎকেন্দ্র। এই গ্রুপের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর পিডিবির কাছে পাওনা দাঁড়িয়েছে আড়াই হাজার কোটি টাকা। পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আসছে। এই কেন্দ্রটিতে বাংলাদেশ ও চীন সরকারের সমান মালিকানা রয়েছে। কেন্দ্রটির জ্বালানি ও বিদ্যুতের বিল বকেয়া আছে প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা। গত ৯ মাস কেন্দ্রটিকে সেই বিল পরিশোধ করতে পারেনি পিডিবি।
পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র পরিচালনার দায়িত্বে থাকা কোম্পানি বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের (বিসিপিসিএল) ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কেন্দ্রটির অর্ধেক মালিক সিএমসি নিজের টাকায় কয়লা কিনে কেন্দ্রটিকে দিয়ে থাকে, সেই কয়লার অর্থ ৬ মাস পরে দেওয়া যায়। নির্ধারিত ওই ছয় মাসও শেষ হয়েছে আরও তিন মাস আগে। কিন্তু টাকা পায়নি সিএমসি। ফলে কেন্দ্রটিতে কয়লা সরবরাহ ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে।
উত্তরবঙ্গের বড় ভরসা পিডিবির বড়পুকুরিয়া বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৫২৫ মেগাওয়াটের তিনটি ইউনিট। ১২৫ মেগাওয়াট একটি ইউনিটের সংস্কারকাজ চলছে, বাকি দুটি ইউনিট বন্ধ রয়েছে কয়লার অভাবে। এই গ্রীষ্মে আদানির কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ আসা বন্ধ হলে গোটা উত্তরবঙ্গে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হবে, এমনকি কৃষি উৎপাদন মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
বিদ্যুৎ সরবরাহে এমন অনিশ্চয়তা নিয়ে কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সিনিয়র সহসভাপতি ও জ্বালানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক এম শামসুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা আগেই বলেছিলাম, সরকার বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করবে ঠিকই, কিন্তু বিদ্যুৎ দিতে পারবে না। কারণ, প্রতিযোগিতা ছাড়া বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে, এর ব্যয় বাড়িয়ে দেখানো হয়েছে। এসব অর্থ পরিশোধের ক্ষমতা পিডিবির নেই। এখন কেন্দ্র বসে থাকবে, সেই বসে থাকা কেন্দ্রের ভাড়া বা ক্যাপাসিটি পেমেন্ট দিতে হবে। কিন্তু মানুষ গ্রীষ্মে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ পাবে না।
এল নিনোর প্রভাবে দেশজুড়ে প্রচণ্ড দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে। গরমে মানুষের যখন হাঁসফাঁস অবস্থা, তখনই বেড়েছে লোডশেডিংয়ের যন্ত্রণা। বেশি ভুগছে গ্রামের মানুষ। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) তথ্য বলছে, সন্ধ্যায় পিক আওয়ারে বিদ্যুতের চাহিদা থাকে ১৭ থেকে সাড়ে ১৭ হাজার মেগাওয়াট।
কিন্তু এর বিপরীতে সর্বোচ্চ উৎপাদন গড়ে ১৪ হাজার মেগাওয়াট। ফলে ৩ থেকে সাড়ে ৩ হাজার মেগাওয়াট ঘাটতি থাকছে। এই বিপুল পরিমাণ ঘাটতি সরকার জেলা ও গ্রামাঞ্চলে লোডশেডিং করে সমাধানের চেষ্টা করছে। এতে ঢাকার বাইরে কোথাও কোথাও ১২ থেকে ১৪ ঘণ্টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ থাকছে না।
পিডিবি জানিয়েছে, চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে না পারার প্রধান কারণ, তাদের হাতে অর্থ নেই। সংস্থাটির কাছে সরকারি-বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং জ্বালানি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর পাওনা দাঁড়িয়েছে ৪১ হাজার কোটি টাকা।
ডলার-সংকটের কারণে এই পাওনা পরিশোধ করতে পারছে না পিডিবি। কর্মকর্তারা বলছেন, ডলার-সংকট মোকাবিলা করতে না পারলে চলতি গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ নিয়ে অস্বস্তিতে থাকবে সরকার।
বিদ্যুৎ-সংকট মোকাবিলায় ভাবনা কী জানতে চাইলে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়কে পরিস্থিতির কথা জানিয়েছি। টাকা পাওয়া গেলে এই গ্রীষ্মে বিদ্যুতের সংকট হবে না।’
৪১ হাজার কোটি টাকা বকেয়া, পাওনাদার কারা বিদ্যুৎ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বাবদ দেশে-বিদেশে পিডিবির বকেয়া পড়েছে প্রায় ৪১ হাজার ৬৬ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি, বেসরকারি ও দেশি-বিদেশি যৌথ কোম্পানির পাওনা ৩৭ হাজার ৬৪১ কোটি টাকা। আর পেট্রোবাংলার অধীন গ্যাস বিতরণ কোম্পানিগুলোর পাওনা ৩ হাজার ৪২৫ কোটি টাকা।
বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর মধ্যে রেন্টাল ও ইনডিপেনডেন্ট পাওয়ার প্রোডিউসারের (আইপিপি) মালিকেরা পিডিবির কাছে পাবে ১৫ হাজার ২৫৪ কোটি টাকা। দেশের অভ্যন্তরে থাকা কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো পাবে ৬ হাজার ৬৫৬ কোটি টাকা। ভারতের ঝাড়খন্ডে অবস্থিত আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পাবে ৪ হাজার ১৪০ কোটি টাকা। আর দেশের সরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো পিডিবির কাছে পাবে ৯ হাজার ৬৪৮ কোটি টাকা। এ ছাড়া ভারত থেকে পিডিবি সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে যে বিদ্যুৎ আমদানি করে, সেখানেও ১ হাজার ৯৪৮ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে।
ভারতের বৃহৎ শিল্পগ্রুপ আদানির ১ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ধারাবাহিকভাবে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে। সরকারের কর্মকর্তারা বলছেন, আদানির টাকা সময়মতো পরিশোধ না করায় তারা একটি ইউনিট বন্ধ রেখেছিল। বাকি একটা ইউনিট থেকে বিদ্যুৎ আসছিল। তবে বিদ্যুৎ বিভাগের দৌড়াদৌড়ির কারণে শেষ পর্যন্ত ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা ছাড় করাতে পেরেছে। আদানি বিদ্যুৎ সরবরাহ আবার ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট দেওয়া শুরু করেছে।
পিডিবির কাছে বিদ্যুৎ বিক্রি করে দেশের অন্যতম শিল্পগ্রুপ ইউনাইটেডের বিদ্যুৎকেন্দ্র। এই গ্রুপের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর পিডিবির কাছে পাওনা দাঁড়িয়েছে আড়াই হাজার কোটি টাকা। পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আসছে। এই কেন্দ্রটিতে বাংলাদেশ ও চীন সরকারের সমান মালিকানা রয়েছে। কেন্দ্রটির জ্বালানি ও বিদ্যুতের বিল বকেয়া আছে প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা। গত ৯ মাস কেন্দ্রটিকে সেই বিল পরিশোধ করতে পারেনি পিডিবি।
পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র পরিচালনার দায়িত্বে থাকা কোম্পানি বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের (বিসিপিসিএল) ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কেন্দ্রটির অর্ধেক মালিক সিএমসি নিজের টাকায় কয়লা কিনে কেন্দ্রটিকে দিয়ে থাকে, সেই কয়লার অর্থ ৬ মাস পরে দেওয়া যায়। নির্ধারিত ওই ছয় মাসও শেষ হয়েছে আরও তিন মাস আগে। কিন্তু টাকা পায়নি সিএমসি। ফলে কেন্দ্রটিতে কয়লা সরবরাহ ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে।
উত্তরবঙ্গের বড় ভরসা পিডিবির বড়পুকুরিয়া বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৫২৫ মেগাওয়াটের তিনটি ইউনিট। ১২৫ মেগাওয়াট একটি ইউনিটের সংস্কারকাজ চলছে, বাকি দুটি ইউনিট বন্ধ রয়েছে কয়লার অভাবে। এই গ্রীষ্মে আদানির কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ আসা বন্ধ হলে গোটা উত্তরবঙ্গে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হবে, এমনকি কৃষি উৎপাদন মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
বিদ্যুৎ সরবরাহে এমন অনিশ্চয়তা নিয়ে কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সিনিয়র সহসভাপতি ও জ্বালানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক এম শামসুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা আগেই বলেছিলাম, সরকার বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করবে ঠিকই, কিন্তু বিদ্যুৎ দিতে পারবে না। কারণ, প্রতিযোগিতা ছাড়া বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে, এর ব্যয় বাড়িয়ে দেখানো হয়েছে। এসব অর্থ পরিশোধের ক্ষমতা পিডিবির নেই। এখন কেন্দ্র বসে থাকবে, সেই বসে থাকা কেন্দ্রের ভাড়া বা ক্যাপাসিটি পেমেন্ট দিতে হবে। কিন্তু মানুষ গ্রীষ্মে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ পাবে না।
দেশের ব্যাংক খাতে এখন নগদ টাকার ঘাটতি নেই, ঘাটতি শুধু আস্থার। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে ২০২৫ সালের জুন শেষে নিট উদ্বৃত্ত তারল্য ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা, যা চাহিদার প্রায় দ্বিগুণ। অথচ এই বিপুল অর্থ বাজারে প্রবাহিত হচ্ছে না।
৫ ঘণ্টা আগেবিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের লাভজনক সরকারি কোম্পানিগুলোকে সরাসরি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। গত সোমবার রেলভবনে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ-সংক্রান্ত করণীয় নির্ধারণে আলোচনা হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি...
৫ ঘণ্টা আগেদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থের প্রায় ৭৫ শতাংশই বাণিজ্যের আড়ালে পাচার হচ্ছে, যেখানে আমদানি-রপ্তানির সময় মিথ্যা ঘোষণার আশ্রয়ে বিদেশে অর্থ স্থানান্তর করা হয়। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট (বিআইবিএম) আয়োজিত এক গোলটেবিল আলোচনায় উপস্থাপিত গবেষণাপত্রে এই উদ্বেগজনক তথ্য তুলে ধরা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরে বছরের পর বছর পড়ে থাকা হাজারো কনটেইনারের অনেকেই জন্মেছে গাছ, কিছু মরিচা পড়ে ভেঙে গেছে। এসব অচল কনটেইনার দখল করে রেখেছে মূল্যবান জায়গা, কমিয়ে দিয়েছে রাজস্ব, ক্ষতিগ্রস্ত করেছে শিপিং লাইন। সেই অচলাবস্থা কাটিয়ে বন্দরের কার্যকারিতা ফেরাতে এবার ব্যবহারযোগ্য ৪৫৬ কনটেইনার পণ্য নিলামে...
৫ ঘণ্টা আগে