ভারতীয় ডালিমের শীর্ষ গন্তব্য এখন বাংলাদেশ। গত কয়েক বছরের মধ্যে বাংলাদেশ এ ফলের প্রধান আমদানিকারক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যাতায়াতের সুবিধা এবং তুলনামূলক স্বস্তিদায়ক আমদানি নীতির কারণে ভারতীয় কৃষকেরা বাংলাদেশে ফল রপ্তানিতে বেশি আগ্রহী হয়ে উঠছেন। অপরদিকে ইউরোপীয় দেশগুলোতে রপ্তানির হিস্যা কমে গেছে।
সরকারি তথ্যে জানা যাচ্ছে, গত কয়েক বছরে রপ্তানিকৃত বেশির ভাগ ডালিমই মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক এবং গুজরাট রাজ্যের। এই উদীয়মান রপ্তানি গন্তব্যের কারণে খরাপ্রবণ এই অঞ্চলের জন্য ডালিম এখন অন্যতম প্রধান রপ্তানি ফসল।
বেশ কয়েক বছর ধরে ভারতীয় ডালিমের রপ্তানি ৫০ হাজার থেকে ৬০ হাজার টনের মধ্যে স্থবির হয়ে রয়েছে। কারণ ফলের গুণমান নিয়ে উদ্বেগ উৎপাদন বৃদ্ধির সম্ভাবনাকে গ্রাস করেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ভারতীয় এ ফলের প্রধান বাজার। সেখানে ফলের প্রিমিয়াম মূল্য পাওয়া যায়। কিন্তু সেখানের বাজারের জন্য নির্ধারিত উচ্চমান নিশ্চিত করা কঠিন।
অল ইন্ডিয়া পোমগ্রানেট গ্রোয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি প্রভাকর চন্দন বলেন, রপ্তানির জন্য উপযুক্ত ফল না পাওয়ার কারণেই বছরের পর বছর ধরে ইউরোপীয় বাজারগুলো থেকে ভারতীয় রপ্তানিকারকদের হাত গুটিয়ে নিতে হচ্ছে। গত অর্থবছরে ভারত ৬৮ হাজার ৫০২ দশমিক ৯ টন ডালিম রপ্তানি করেছে, এর মধ্যে বাংলাদেশেই গেছে ৩৬ হাজার ৯০৬ দশমিক ৭৭ টন। আর চলতি অর্থবছরে ৫৩ হাজার ৫২৪ দশমিক ৩১ টন ফলের মধ্যে ৩১ হাজার ১৮৫ দশমিক ৮৪ টন ডালিম বাংলাদেশে রপ্তানি হয়েছে।
প্রভাকর চন্দন বলছেন, প্রতিবেশী দেশটির প্রধান রপ্তানি গন্তব্য হিসেবে আবির্ভূত হওয়ার একটি প্রধান কারণ হলো পরিবহন সহজ এবং গুণমানের ব্যাপারে নিয়মকানুন তুলনামূলক শিথিল।
গত তিন বছর মৌসুমের ঠিক আগেই বর্ষণ এবং মৃদু কুয়াশার কারণে ভারতীয় কৃষকদের রপ্তানি করার সক্ষমতা প্রভাবিত হচ্ছে। বাংলাদেশে সারা বছরই এ ফল রপ্তানি করা যায়। ইউরোপের মৌসুম শেষ হলেও সেখানে রপ্তানি করা যায় বলে জানান প্রভাকর।
এদিকে রপ্তানি ক্ষতিগ্রস্ত হলে, রপ্তানির জন্য নিবন্ধন করা কৃষকের সংখ্যা ব্যাপক বেড়েছে। কৃষি বিভাগ রপ্তানির জন্য প্লট নিবন্ধন করে এবং নির্ধারিত মান নিশ্চিতে রূপরেখা দেয়। এর মধ্যে রয়েছে—কীটনাশক এবং ছত্রাকনাশকের পরিমিত প্রয়োগ। রপ্তানির আগে ফলে সেসব কীটনাশকের অবশিষ্টাংশের স্তর পরীক্ষা করা হয়। চলতি অর্থবছরে ৫ হাজার কৃষিখামার নিবন্ধনের জন্য আবেদন করা হয়। নিবন্ধন পেয়েছে ১ হাজারটি।
ভারতীয় ডালিমের শীর্ষ গন্তব্য এখন বাংলাদেশ। গত কয়েক বছরের মধ্যে বাংলাদেশ এ ফলের প্রধান আমদানিকারক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যাতায়াতের সুবিধা এবং তুলনামূলক স্বস্তিদায়ক আমদানি নীতির কারণে ভারতীয় কৃষকেরা বাংলাদেশে ফল রপ্তানিতে বেশি আগ্রহী হয়ে উঠছেন। অপরদিকে ইউরোপীয় দেশগুলোতে রপ্তানির হিস্যা কমে গেছে।
সরকারি তথ্যে জানা যাচ্ছে, গত কয়েক বছরে রপ্তানিকৃত বেশির ভাগ ডালিমই মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক এবং গুজরাট রাজ্যের। এই উদীয়মান রপ্তানি গন্তব্যের কারণে খরাপ্রবণ এই অঞ্চলের জন্য ডালিম এখন অন্যতম প্রধান রপ্তানি ফসল।
বেশ কয়েক বছর ধরে ভারতীয় ডালিমের রপ্তানি ৫০ হাজার থেকে ৬০ হাজার টনের মধ্যে স্থবির হয়ে রয়েছে। কারণ ফলের গুণমান নিয়ে উদ্বেগ উৎপাদন বৃদ্ধির সম্ভাবনাকে গ্রাস করেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ভারতীয় এ ফলের প্রধান বাজার। সেখানে ফলের প্রিমিয়াম মূল্য পাওয়া যায়। কিন্তু সেখানের বাজারের জন্য নির্ধারিত উচ্চমান নিশ্চিত করা কঠিন।
অল ইন্ডিয়া পোমগ্রানেট গ্রোয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি প্রভাকর চন্দন বলেন, রপ্তানির জন্য উপযুক্ত ফল না পাওয়ার কারণেই বছরের পর বছর ধরে ইউরোপীয় বাজারগুলো থেকে ভারতীয় রপ্তানিকারকদের হাত গুটিয়ে নিতে হচ্ছে। গত অর্থবছরে ভারত ৬৮ হাজার ৫০২ দশমিক ৯ টন ডালিম রপ্তানি করেছে, এর মধ্যে বাংলাদেশেই গেছে ৩৬ হাজার ৯০৬ দশমিক ৭৭ টন। আর চলতি অর্থবছরে ৫৩ হাজার ৫২৪ দশমিক ৩১ টন ফলের মধ্যে ৩১ হাজার ১৮৫ দশমিক ৮৪ টন ডালিম বাংলাদেশে রপ্তানি হয়েছে।
প্রভাকর চন্দন বলছেন, প্রতিবেশী দেশটির প্রধান রপ্তানি গন্তব্য হিসেবে আবির্ভূত হওয়ার একটি প্রধান কারণ হলো পরিবহন সহজ এবং গুণমানের ব্যাপারে নিয়মকানুন তুলনামূলক শিথিল।
গত তিন বছর মৌসুমের ঠিক আগেই বর্ষণ এবং মৃদু কুয়াশার কারণে ভারতীয় কৃষকদের রপ্তানি করার সক্ষমতা প্রভাবিত হচ্ছে। বাংলাদেশে সারা বছরই এ ফল রপ্তানি করা যায়। ইউরোপের মৌসুম শেষ হলেও সেখানে রপ্তানি করা যায় বলে জানান প্রভাকর।
এদিকে রপ্তানি ক্ষতিগ্রস্ত হলে, রপ্তানির জন্য নিবন্ধন করা কৃষকের সংখ্যা ব্যাপক বেড়েছে। কৃষি বিভাগ রপ্তানির জন্য প্লট নিবন্ধন করে এবং নির্ধারিত মান নিশ্চিতে রূপরেখা দেয়। এর মধ্যে রয়েছে—কীটনাশক এবং ছত্রাকনাশকের পরিমিত প্রয়োগ। রপ্তানির আগে ফলে সেসব কীটনাশকের অবশিষ্টাংশের স্তর পরীক্ষা করা হয়। চলতি অর্থবছরে ৫ হাজার কৃষিখামার নিবন্ধনের জন্য আবেদন করা হয়। নিবন্ধন পেয়েছে ১ হাজারটি।
বিআরবি হসপিটালসের ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন ও সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ সোমবার (২১ এপ্রিল) রাজধানীর পান্থপথে বিআরবি হসপিটালে বর্ণাঢ্য এবং জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেইস্পাত আমদানিতে সাময়িকভাবে ১২ শতাংশ শুল্ক আরোপ করতে যাচ্ছে ভারত সরকার। বার্তা সংস্থা রয়টার্স ভারতের সরকারি সূত্র জানিয়েছে, সস্তা ইস্পাতের আমদানি রুখতেই এই পদক্ষেপ। বিশেষ করে, চীন এবং অন্যান্য দেশ থেকে আসা ইস্পাত আমদানির বৃদ্ধি ঠেকাতে এই সিদ্ধান্ত।
১ ঘণ্টা আগেশ্রম সংস্কার কমিশন তাদের চূড়ান্ত প্রতিবেদনে জাতীয় ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ, সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিতকরণ, সংগঠনের অধিকার, শ্রম আদালতের সংস্কারসহ ২৫টি মূল খাতে সুপারিশ করেছে। কমিশনের মতে, এসব সুপারিশ বাস্তবায়ন হলে বাংলাদেশে শ্রমিক অধিকার ও কল্যাণে এক ঐতিহাসিক অগ্রগতি সাধিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগেদেশে প্রতিবছর কর ইনসেনটিভ (ভর্তুকি) ও কর ব্যয় নিয়ে নানা অনাচার হয়। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে বিশাল অঙ্কের টাকা কর ভর্তুকি দেওয়া হয়। সরকারকে এসব বন্ধ করতে হবে। বিদ্যুতের মতো জায়গায় কোনোভাবেই করের টাকায় ভর্তুকি দেওয়া উচিত হবে না। সর্বোপরি দেশের স্বার্থে কর সিস্টেমসহ দেশের সামগ্রিক আর্থিক লেনদেন ডিজিটাল...
৩ ঘণ্টা আগে