নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আমদানির দায় শোধের পর বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে ৩২ দশমিক ৫২ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে। তবে এতে এই মুহূর্তে বড় কোনো ঝুঁকি দেখছেন না
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। বরং আমদানির লাগাম টানা ও ডলার আসার প্রবাহ বাড়তে থাকায় সামনে আরও স্বস্তি ফিরে আসার সুযোগ তৈরি হচ্ছে বলে তাঁরা মনে করছেন।
বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, এখন যে রিজার্ভ রয়েছে, তা দিয়েই আগামী সাত মাসের আমদানি দায় শোধ করা যাবে। তা ছাড়া রেমিট্যান্স ও রপ্তানি খাতও ধীরে ধীরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। আর আগামী ফেব্রুয়ারিতে বাড়তি যোগ হবে আইএমএফের ঋণের প্রথম কিস্তির প্রায় দেড় বিলিয়ন ডলার। সব মিলিয়ে বিশ্ববাজারে পণ্যের দামের নিম্নগতি আর আমদানির বর্তমান ধারা অব্যাহত থাকলে রিজার্ভ নিয়ে দুশ্চিন্তা কমবে। অর্থনীতিবিদেরা এমন আভাসই দিচ্ছেন।
গত বছরের প্রায় পুরোটাই ছিল ডলারের সংকটের বছর। শুধু বাংলাদেশেই নয়, বাইরের অনেক দেশের অর্থনীতিতেই তৈরি হয়েছিল অস্থিরতা। এর প্রভাবে বাংলাদেশের রিজার্ভও কমে এসেছে আশঙ্কাজনক হারে। আমদানি দায় বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ে ধাক্কার কারণে রিজার্ভ একপর্যায়ে ৪৮ বিলিয়ন ডলার থেকে ৩৪ বিলিয়ন ডলারে এসে ঠেকে। তাতে অতিমাত্রায় সতর্ক হয়ে পড়ে সরকার। আমদানিতে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়। বিলাসী ও কম গুরুত্বপূর্ণ পণ্য আমদানি নিরুৎসাহিত করা হয়।
কড়াকড়িও শুধু নির্দিষ্ট পণ্যে সীমিত থাকেনি। বরং শিল্পের কাঁচামাল, যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশ আমদানিতেও ঋণপত্র খোলায় সংকট দেখা দেয়। ব্যাংকগুলো ডলার সাশ্রয়ের নামে ঋণপত্র খোলায় অতিমাত্রায় রক্ষণশীল হয়ে পড়ে। এতে কমবেশি সব ধরনের পণ্য আমদানির প্রবাহ কমে যায়। এটা অনেক ক্ষেত্রে শিল্পোৎপাদনের জন্য নেতিবাচক হিসেবে দেখা হলেও, এর ফলে অন্তত সাময়িক সময়ের জন্য ডলার খরচে রাশ টানা সম্ভব হওয়ায় তা সরকারের মধ্যে কিছুটা স্বস্তি ফিরিয়ে আনে।
সবশেষ গত রোববার এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়ন বা আকুর দায় হিসেবে ১ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার শোধ করার পর রিজার্ভ নেমে এসেছে ৩২ দশমিক ৫২ বিলিয়ন ডলারে। এটা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাব। তবে রপ্তানি তহবিল ও অন্যান্য হিসাবে থাকা প্রায় ৮ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার বাদ দিলে কাজে লাগানোর মতো রিজার্ভ এই মুহূর্তে ২৪ বিলিয়ন ডলার। এটা নিয়ে বিভিন্ন মহলে দুশ্চিন্তা দেখা দিয়েছে যে এ রিজার্ভ ঝুঁকিপূর্ণ কি না। এটা দিয়ে কত দিনের আমদানি দায় মেটানো সম্ভব ইত্যাদি।
তবে বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, আপাতত রিজার্ভের অঙ্ক কমলেও এটা এবার বাড়তে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। নানা উৎস থেকে ডলার আসার প্রবাহ ইতিবাচক রয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাব ধরলে ৩২ বিলিয়নে সাড়ে সাত মাসের আর ২৪ বিলিয়ন ডলার ধরলে প্রায় ছয় মাসের আমদানি দায় শোধ করা সম্ভব।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেশে ডলার সংকটের কারণে রিজার্ভে চাপ রয়েছে। তবে সেটা নিয়ে শঙ্কার কিছু নেই। গত মাসে আমদানি বিল পরিশোধ করা হয়েছে ৪ দশমিক ২৫ বিলিয়ন। তার আগের মাসে সামান্য বেশি ছিল। গত মাসের হিসাবে বর্তমানে দেশের ৩২ দশমিক ৫২ বিলিয়ন দিয়ে সাড়ে সাত থেকে আট মাসের আমদানি বিল পরিশোধ করা সম্ভব। সামনে আমদানিতে কিছুটি শিথিলতা আসতে পারে। আমাদের আমদানি ব্যয় হ্রাস এবং রপ্তানি ও প্রবাসী আয়ের ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধিতে কোনো সমস্যা হবে না। এ ছাড়া ফেব্রুয়ারিতে আইএমএফ থেকে ঋণ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) বৃহস্পতিবার পণ্য রপ্তানি আয়ের হালনাগাদ পরিসংখ্যান প্রকাশ করে। এতে দেখা যায়, চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর সময়ে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি আয় সাড়ে ১০ শতাংশ বেড়েছে। সদ্য সমাপ্ত মাস ডিসেম্বরে রপ্তানি আয় হয়েছে ৫৩৭ কোটি ডলার, যা এক মাসের রপ্তানি আয়ের হিসাবে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। অক্টোবর শেষে সামগ্রিকভাবে পণ্য রপ্তানিতে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ছিল। নভেম্বর শেষে সেটি বেড়ে ১০ দশমিক ৮৯ শতাংশ হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি জানুয়ারির প্রথম ছয় দিনে প্রবাসী আয় এসেছে ৪০ কোটি ৮৩ লাখ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১০৭ টাকা ধরে) এর পরিমাণ প্রায় ৪ হাজার ৩৬৯ কোটি টাকা। এ ধারা অব্যাহত থাকলে পুরো মাসে ২১০ কোটি ডলার বা ২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে রেমিট্যান্স।
আর গত ডিসেম্বরে ১ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে, যা অক্টোবর ও নভেম্বরে ছিল যথাক্রমে ১ দশমিক ৫২ বিলিয়ন ১ দশমিক ৫৯ বিলিয়ন ডলার। আর সামনে রমজান ও ঈদ উপলক্ষে তা প্রতিবছরের মতো এবারও বাড়তে পারে।
এদিকে বিশ্ববাজারে প্রায় সব ধরনের নিত্যপণ্যের দাম কমছে। বাংলাদেশ এসব পণ্যের নতুন করে ঋণপত্র খোলায় দামে কিছুটা ছাড় পাবে। তাতে কিছুটা ডলার সাশ্রয় হবে। এভাবে সাশ্রয়, রপ্তানি, রেমিট্যান্স, আইএমএফের ঋণের কিস্তি যোগ হলে রিজার্ভের অঙ্ক বেড়ে যাবে। এটাকেই স্বস্তি হিসেবে দেখছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
অর্থনীতিবিদ ড. আহসান এইচ মনসুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডলারের সংকট কাটেনি। তবে আমদানি কড়াকড়ি করায় আমদানি ব্যয় কমেছে। আবার পণ্য রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়ছে। এতে বাণিজ্য ঘাটতি কমে আসবে। এমন পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে সামনে রিজার্ভ বাড়বে। আর বর্তমানে যে রিজার্ভ রয়েছে তা দিয়ে সাত মাসের আমদানি বিল পরিশোধ করা সম্ভব। তবে দেশের স্বার্থে আমদানি বাড়াতে হবে। তা না হলে দীর্ঘ সময়ে উৎপাদন কমে আসবে।’
আমদানির দায় শোধের পর বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে ৩২ দশমিক ৫২ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে। তবে এতে এই মুহূর্তে বড় কোনো ঝুঁকি দেখছেন না
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। বরং আমদানির লাগাম টানা ও ডলার আসার প্রবাহ বাড়তে থাকায় সামনে আরও স্বস্তি ফিরে আসার সুযোগ তৈরি হচ্ছে বলে তাঁরা মনে করছেন।
বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, এখন যে রিজার্ভ রয়েছে, তা দিয়েই আগামী সাত মাসের আমদানি দায় শোধ করা যাবে। তা ছাড়া রেমিট্যান্স ও রপ্তানি খাতও ধীরে ধীরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। আর আগামী ফেব্রুয়ারিতে বাড়তি যোগ হবে আইএমএফের ঋণের প্রথম কিস্তির প্রায় দেড় বিলিয়ন ডলার। সব মিলিয়ে বিশ্ববাজারে পণ্যের দামের নিম্নগতি আর আমদানির বর্তমান ধারা অব্যাহত থাকলে রিজার্ভ নিয়ে দুশ্চিন্তা কমবে। অর্থনীতিবিদেরা এমন আভাসই দিচ্ছেন।
গত বছরের প্রায় পুরোটাই ছিল ডলারের সংকটের বছর। শুধু বাংলাদেশেই নয়, বাইরের অনেক দেশের অর্থনীতিতেই তৈরি হয়েছিল অস্থিরতা। এর প্রভাবে বাংলাদেশের রিজার্ভও কমে এসেছে আশঙ্কাজনক হারে। আমদানি দায় বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ে ধাক্কার কারণে রিজার্ভ একপর্যায়ে ৪৮ বিলিয়ন ডলার থেকে ৩৪ বিলিয়ন ডলারে এসে ঠেকে। তাতে অতিমাত্রায় সতর্ক হয়ে পড়ে সরকার। আমদানিতে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়। বিলাসী ও কম গুরুত্বপূর্ণ পণ্য আমদানি নিরুৎসাহিত করা হয়।
কড়াকড়িও শুধু নির্দিষ্ট পণ্যে সীমিত থাকেনি। বরং শিল্পের কাঁচামাল, যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশ আমদানিতেও ঋণপত্র খোলায় সংকট দেখা দেয়। ব্যাংকগুলো ডলার সাশ্রয়ের নামে ঋণপত্র খোলায় অতিমাত্রায় রক্ষণশীল হয়ে পড়ে। এতে কমবেশি সব ধরনের পণ্য আমদানির প্রবাহ কমে যায়। এটা অনেক ক্ষেত্রে শিল্পোৎপাদনের জন্য নেতিবাচক হিসেবে দেখা হলেও, এর ফলে অন্তত সাময়িক সময়ের জন্য ডলার খরচে রাশ টানা সম্ভব হওয়ায় তা সরকারের মধ্যে কিছুটা স্বস্তি ফিরিয়ে আনে।
সবশেষ গত রোববার এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়ন বা আকুর দায় হিসেবে ১ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার শোধ করার পর রিজার্ভ নেমে এসেছে ৩২ দশমিক ৫২ বিলিয়ন ডলারে। এটা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাব। তবে রপ্তানি তহবিল ও অন্যান্য হিসাবে থাকা প্রায় ৮ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার বাদ দিলে কাজে লাগানোর মতো রিজার্ভ এই মুহূর্তে ২৪ বিলিয়ন ডলার। এটা নিয়ে বিভিন্ন মহলে দুশ্চিন্তা দেখা দিয়েছে যে এ রিজার্ভ ঝুঁকিপূর্ণ কি না। এটা দিয়ে কত দিনের আমদানি দায় মেটানো সম্ভব ইত্যাদি।
তবে বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, আপাতত রিজার্ভের অঙ্ক কমলেও এটা এবার বাড়তে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। নানা উৎস থেকে ডলার আসার প্রবাহ ইতিবাচক রয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাব ধরলে ৩২ বিলিয়নে সাড়ে সাত মাসের আর ২৪ বিলিয়ন ডলার ধরলে প্রায় ছয় মাসের আমদানি দায় শোধ করা সম্ভব।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেশে ডলার সংকটের কারণে রিজার্ভে চাপ রয়েছে। তবে সেটা নিয়ে শঙ্কার কিছু নেই। গত মাসে আমদানি বিল পরিশোধ করা হয়েছে ৪ দশমিক ২৫ বিলিয়ন। তার আগের মাসে সামান্য বেশি ছিল। গত মাসের হিসাবে বর্তমানে দেশের ৩২ দশমিক ৫২ বিলিয়ন দিয়ে সাড়ে সাত থেকে আট মাসের আমদানি বিল পরিশোধ করা সম্ভব। সামনে আমদানিতে কিছুটি শিথিলতা আসতে পারে। আমাদের আমদানি ব্যয় হ্রাস এবং রপ্তানি ও প্রবাসী আয়ের ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধিতে কোনো সমস্যা হবে না। এ ছাড়া ফেব্রুয়ারিতে আইএমএফ থেকে ঋণ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) বৃহস্পতিবার পণ্য রপ্তানি আয়ের হালনাগাদ পরিসংখ্যান প্রকাশ করে। এতে দেখা যায়, চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর সময়ে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি আয় সাড়ে ১০ শতাংশ বেড়েছে। সদ্য সমাপ্ত মাস ডিসেম্বরে রপ্তানি আয় হয়েছে ৫৩৭ কোটি ডলার, যা এক মাসের রপ্তানি আয়ের হিসাবে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। অক্টোবর শেষে সামগ্রিকভাবে পণ্য রপ্তানিতে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ছিল। নভেম্বর শেষে সেটি বেড়ে ১০ দশমিক ৮৯ শতাংশ হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি জানুয়ারির প্রথম ছয় দিনে প্রবাসী আয় এসেছে ৪০ কোটি ৮৩ লাখ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১০৭ টাকা ধরে) এর পরিমাণ প্রায় ৪ হাজার ৩৬৯ কোটি টাকা। এ ধারা অব্যাহত থাকলে পুরো মাসে ২১০ কোটি ডলার বা ২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে রেমিট্যান্স।
আর গত ডিসেম্বরে ১ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে, যা অক্টোবর ও নভেম্বরে ছিল যথাক্রমে ১ দশমিক ৫২ বিলিয়ন ১ দশমিক ৫৯ বিলিয়ন ডলার। আর সামনে রমজান ও ঈদ উপলক্ষে তা প্রতিবছরের মতো এবারও বাড়তে পারে।
এদিকে বিশ্ববাজারে প্রায় সব ধরনের নিত্যপণ্যের দাম কমছে। বাংলাদেশ এসব পণ্যের নতুন করে ঋণপত্র খোলায় দামে কিছুটা ছাড় পাবে। তাতে কিছুটা ডলার সাশ্রয় হবে। এভাবে সাশ্রয়, রপ্তানি, রেমিট্যান্স, আইএমএফের ঋণের কিস্তি যোগ হলে রিজার্ভের অঙ্ক বেড়ে যাবে। এটাকেই স্বস্তি হিসেবে দেখছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
অর্থনীতিবিদ ড. আহসান এইচ মনসুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডলারের সংকট কাটেনি। তবে আমদানি কড়াকড়ি করায় আমদানি ব্যয় কমেছে। আবার পণ্য রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়ছে। এতে বাণিজ্য ঘাটতি কমে আসবে। এমন পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে সামনে রিজার্ভ বাড়বে। আর বর্তমানে যে রিজার্ভ রয়েছে তা দিয়ে সাত মাসের আমদানি বিল পরিশোধ করা সম্ভব। তবে দেশের স্বার্থে আমদানি বাড়াতে হবে। তা না হলে দীর্ঘ সময়ে উৎপাদন কমে আসবে।’
বাংলামোটর দেশের টাইলস বাজারের অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। পরপর ছয়বার ‘বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ ও ‘সুপার ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ জয়ী আকিজ সিরামিকস সব সময়ই ‘Promise of Perfection’-এর অঙ্গীকারে নতুনত্ব ও গুণগত মান বজায় রেখে বাজারে শ্রেষ্ঠ টাইলস সরবরাহ করে আসছে।
৭ ঘণ্টা আগেআমেরিকার বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ৩৭ শতাংশ শুল্ক পুরোপুরি প্রত্যাহার না হলে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাতকে প্রতি মাসে গড়ে ২৫০ মিলিয়ন ডলার শুল্ক পরিশোধ করতে হবে। এতে প্রায় ১ হাজার কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এই শুল্ক প্রত্যাহারের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকারকে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে আলোচনা
৯ ঘণ্টা আগেদেশের গুরুত্বপূর্ণ দু’টি গ্যাসক্ষেত্র তিতাস ও বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্রে গ্যাসের মজুদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে দু’টি গভীর অনুসন্ধান কূপ খননের বৃহৎ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। এই লক্ষ্যে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীন পেট্রোবাংলার একটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড
৯ ঘণ্টা আগেভারত হঠাৎ করে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ করে দেওয়ার পর বাংলাদেশ দ্রুত বিমানের কার্গো অবকাঠামো বৃদ্ধি করছে। গুরুত্বপূর্ণ পণ্য, বিশেষ করে তৈরি পোশাকের নিরবচ্ছিন্ন রপ্তানি নিশ্চিত করতে সক্ষমতা বৃদ্ধি, জনবল নিয়োগ ও পরিবহন খরচ কমানোর জন্য জরুরি পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার।
৯ ঘণ্টা আগে