নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রেলওয়ের জন্য ২০০ ব্রডগেজ প্যাসেঞ্জার ক্যারেজ কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় হবে ১ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা। এ ছাড়া ভারতের কলকাতা ভিত্তিক গার্ডেনরিচ শিপবিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেডের কাছ থেকে খুচরা যন্ত্রাংশসহ একটি ট্রেলিং সাকশন হোপার ড্রেজার কেনা হবে ২৩৯ কোটি ৬৪ লাখ ৬৭ হাজার ১০৩ টাকায়।
আজ বুধবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এসব প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
সভা শেষে বৈঠকের সিদ্ধান্ত সাংবাদিকদের জানান মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান।
মাহমুদুল হোসাইন খান বলেন, ইউরোপিয়ান ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকের (ইআইবি) অর্থায়নে বাংলাদেশ রেলওয়ের জন্য ২০০ ব্রডগেজ প্যাসেঞ্জার ক্যারেজ সংগ্রহের একটি প্রস্তাবে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রস্তাবটি টেবিলে উপস্থাপন করা হয়। প্রকল্পে ব্যয় হবে ১ হাজার ৬২৬ কোটি ৪৯ লাখ ৭২ হাজার ১৯৫ টাকা। ভারতীয় প্রতিষ্ঠান বিআইটিইএস লিমিটেড ব্রডগেজ প্যাসেঞ্জার ক্যারেজগুলো সরবরাহ করবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) কর্তৃক ‘৩৫টি ড্রেজার ও সহায়ক জলযানসহ আনুষঙ্গিক সরঞ্জামাদি সংগ্রহ এবং প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ (১ম সংশোধিত) ’ শীর্ষক প্রকল্পের প্যাকেজ-২৯–এর আওতায় খুচরা যন্ত্রাংশসহ একটি ট্রেলিং সাকশন হোপার ড্রেজার (হোপার ক্যাপাসিটি ১০০০ ঘনমিটার) সংগ্রহের ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ২৩৯ কোটি ৬৪ লাখ ৬৭ হাজার ১০৩ টাকা। ভারতের কলকাতার গার্ডেনরিচ শিপবিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেডের কাছ থেকে এ ড্রেজার কেনা হবে।
অপরদিকে, ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র (জাতীয়) পদ্ধতিতে মসুর ডাল, সয়াবিন তেল ও রাইস ব্রান তেল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ৩৪৭ কোটি ২ লাখ ৮০ হাজার টাকা। এর মধ্যে ১০ হাজার টন মসুর ডাল, ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল এবং ৫০ লাখ লিটার রাইস ব্রান তেল রয়েছে।
এ ছাড়া ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র (জাতীয়) পদ্ধতিতে ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল ক্রয়ের প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ১৬৮ কোটি ২৭ লাখ ৮০ হাজার টাকা। প্রতি লিটার সয়াবিনের দাম পড়বে ১৫২ দশমিক ৯৮ টাকা। যা আগে ছিল ১৫৫ দশমিক ৯৭ টাকা। দেশীয় প্রতিষ্ঠান সিটি এডিবল ওয়েল লিমিটেডের কাছ থেকে এ তেল কেনা হবে।
অন্য এক প্রস্তাবে উন্মুক্ত দরপত্র (জাতীয়) পদ্ধতিতে ১০ হাজার টন মসুর ডাল (৫০ কেজির বস্তায়) ক্রয়ের প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে মোট ব্যয় হবে ১০২ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। প্রতি কেজি ডালের দাম পড়বে ১০২ দশমিক ৭৫ টাকা। যা আগে ছিল ১০৪ দশমিক ৭০ টাকা। দেশীয় প্রতিষ্ঠান সেনা কল্যাণ সংস্থা থেকে ৫ হাজার টন ও নাবিল নাবা ফুড লিমিটেড থেকে ৫ হাজার টন মসুর ডাল কেনা হবে।
একই পদ্ধতিতে ৫০ লাখ লিটার রাইস ব্রান তেল ক্রয়ের প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে ব্যয় হবে ৭৬ কোটি টাকা। প্রতি কেজি রাইস ব্রান তেলের দাম পড়বে ১৫২ টাকা। যা আগে ছিল ১৫৪ দশমিক ৯৭ টাকা। মজুমদার ব্রান অয়েল মিলস লিমিটেড এবং মজুমদার প্রোডাক্টস লিমিটেডের কাছ থেকে এ তেল কেনা হবে।
রেলওয়ের জন্য ২০০ ব্রডগেজ প্যাসেঞ্জার ক্যারেজ কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় হবে ১ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা। এ ছাড়া ভারতের কলকাতা ভিত্তিক গার্ডেনরিচ শিপবিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেডের কাছ থেকে খুচরা যন্ত্রাংশসহ একটি ট্রেলিং সাকশন হোপার ড্রেজার কেনা হবে ২৩৯ কোটি ৬৪ লাখ ৬৭ হাজার ১০৩ টাকায়।
আজ বুধবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এসব প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
সভা শেষে বৈঠকের সিদ্ধান্ত সাংবাদিকদের জানান মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান।
মাহমুদুল হোসাইন খান বলেন, ইউরোপিয়ান ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকের (ইআইবি) অর্থায়নে বাংলাদেশ রেলওয়ের জন্য ২০০ ব্রডগেজ প্যাসেঞ্জার ক্যারেজ সংগ্রহের একটি প্রস্তাবে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রস্তাবটি টেবিলে উপস্থাপন করা হয়। প্রকল্পে ব্যয় হবে ১ হাজার ৬২৬ কোটি ৪৯ লাখ ৭২ হাজার ১৯৫ টাকা। ভারতীয় প্রতিষ্ঠান বিআইটিইএস লিমিটেড ব্রডগেজ প্যাসেঞ্জার ক্যারেজগুলো সরবরাহ করবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) কর্তৃক ‘৩৫টি ড্রেজার ও সহায়ক জলযানসহ আনুষঙ্গিক সরঞ্জামাদি সংগ্রহ এবং প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ (১ম সংশোধিত) ’ শীর্ষক প্রকল্পের প্যাকেজ-২৯–এর আওতায় খুচরা যন্ত্রাংশসহ একটি ট্রেলিং সাকশন হোপার ড্রেজার (হোপার ক্যাপাসিটি ১০০০ ঘনমিটার) সংগ্রহের ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ২৩৯ কোটি ৬৪ লাখ ৬৭ হাজার ১০৩ টাকা। ভারতের কলকাতার গার্ডেনরিচ শিপবিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেডের কাছ থেকে এ ড্রেজার কেনা হবে।
অপরদিকে, ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র (জাতীয়) পদ্ধতিতে মসুর ডাল, সয়াবিন তেল ও রাইস ব্রান তেল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ৩৪৭ কোটি ২ লাখ ৮০ হাজার টাকা। এর মধ্যে ১০ হাজার টন মসুর ডাল, ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল এবং ৫০ লাখ লিটার রাইস ব্রান তেল রয়েছে।
এ ছাড়া ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র (জাতীয়) পদ্ধতিতে ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল ক্রয়ের প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ১৬৮ কোটি ২৭ লাখ ৮০ হাজার টাকা। প্রতি লিটার সয়াবিনের দাম পড়বে ১৫২ দশমিক ৯৮ টাকা। যা আগে ছিল ১৫৫ দশমিক ৯৭ টাকা। দেশীয় প্রতিষ্ঠান সিটি এডিবল ওয়েল লিমিটেডের কাছ থেকে এ তেল কেনা হবে।
অন্য এক প্রস্তাবে উন্মুক্ত দরপত্র (জাতীয়) পদ্ধতিতে ১০ হাজার টন মসুর ডাল (৫০ কেজির বস্তায়) ক্রয়ের প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে মোট ব্যয় হবে ১০২ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। প্রতি কেজি ডালের দাম পড়বে ১০২ দশমিক ৭৫ টাকা। যা আগে ছিল ১০৪ দশমিক ৭০ টাকা। দেশীয় প্রতিষ্ঠান সেনা কল্যাণ সংস্থা থেকে ৫ হাজার টন ও নাবিল নাবা ফুড লিমিটেড থেকে ৫ হাজার টন মসুর ডাল কেনা হবে।
একই পদ্ধতিতে ৫০ লাখ লিটার রাইস ব্রান তেল ক্রয়ের প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে ব্যয় হবে ৭৬ কোটি টাকা। প্রতি কেজি রাইস ব্রান তেলের দাম পড়বে ১৫২ টাকা। যা আগে ছিল ১৫৪ দশমিক ৯৭ টাকা। মজুমদার ব্রান অয়েল মিলস লিমিটেড এবং মজুমদার প্রোডাক্টস লিমিটেডের কাছ থেকে এ তেল কেনা হবে।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত একাধিক বহুজাতিক কোম্পানি গত অর্থবছরের মুনাফার তুলনায় বেশি পরিমাণ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এতে প্রশ্ন উঠছে, এই প্রতিষ্ঠানগুলো কি বাংলাদেশে তাদের পুনর্বিনিয়োগের আগ্রহ হারাচ্ছে? পুঁজিবাজার বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এটি সরাসরি একটি ‘বিনিয়োগ প্রত্যাহার’-এর কৌশল, যা দেশের অর্থনীতি...
১ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্ক জটিলতা ও অস্থিরতা যখন নতুন চ্যালেঞ্জ, তখন ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি আরও বেড়েছে বাংলাদেশের। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত ৫ মাসে বাজারটিতে রপ্তানি হয়েছে ৯৬৮ কোটি ৮ লাখ ৭০ হাজার ডলারের পণ্য, যা ২০২৪ সালের একই সময়ে ছিল ৮২৩ কোটি...
১ দিন আগেদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দরে টানা তিন অর্থবছর ধরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম রাজস্ব আদায় হয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এ ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২১৪ কোটি টাকা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ফল ও কৃষিপণ্য আমদানি বন্ধ থাকায় এবং দুই দেশের সম্পর্কের টানাপোড়েনে এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।
১ দিন আগেস্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির ৫০তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার (২৩ জুলাই) ঢাকায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ড রুমে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
১ দিন আগে