নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঈদের আগে বাজার সহনীয় রাখতে ভোজ্যতেল ও মসুর ডালের মজুত বাড়াচ্ছে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। সরকারের গত কয়েকটি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে ভোজ্যতেল ও মসুর ডাল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়। গতকালও সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে টিসিবির জন্য আরও ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়।
এর আগে, ১৫ মে ক্রয় কমিটির বৈঠকে টিসিবির জন্য ১০ হাজার টন মসুর ডাল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়। তারও আগে ৮ মে ২২ হাজার টন মসুর ডাল, ১ কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল এবং ৪০ লাখ লিটার রাইস ব্রান তেল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়।
গতকাল অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কারসচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান সাংবাদিকদের জানান, সরকার ১ কোটি পরিবারকে যে সাপোর্ট দিচ্ছে, তার আওতায় টিসিবির জন্য ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এই তেল কিনতে মোট খরচ হবে ১৮২ কোটি ৪০ লাখ টাকা। প্রতি লিটারের দাম পড়বে ১৫২ টাকা ৪৫ পয়সা। আগের দাম ছিল ১৫২ টাকা ৯৮ পয়সা। অর্থাৎ আগের থেকে লিটারে ৫৩ পয়সা কমে এবার সয়াবিন তেল কেনা হবে।
এর আগে, ১৫ মে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে টিসিবির জন্য স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ১০ হাজার টন মসুর ডাল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে ব্যয় ধরা হয় ১০১ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। প্রতি কেজি ডালের দাম ধরা হয় ১০১ টাকা ৯৪ পয়সা। এর মধ্যে ইজি জেনারেল ট্রেডিং থেকে ৬ হাজার টন এবং নাবিল নাবা ফুড প্রোডাক্ট থেকে ৪ হাজার টন মসুর ডাল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়।
তার আগে ৮ মে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে ২২ হাজার টন মসুর ডাল, ১ কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল এবং ৪০ লাখ লিটার রাইস ব্রান তেল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়। মসুর ডাল ও রাইস ব্রান তেল উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে এবং সয়াবিন তেল সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে কেনার সিদ্ধান্ত হয়।
এদিকে, বৈঠক শেষে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু সাংবাদিকদের বলেন, ডলারের দাম বাড়লেও কোরবানির ঈদের আগে দেশের বাজারে ভোজ্যতেলের দাম সমন্বয় করা হবে না। আশা করছি উৎপাদনকারী ও আমদানিকারক যাঁরা আছেন, ঈদ পর্যন্ত নতুন করে কোনো মূল্য বেঁধে দেবেন না। আগের দামেই তাঁরা সরবরাহ করতে পারবেন।
ঈদের আগে বাজার সহনীয় রাখতে ভোজ্যতেল ও মসুর ডালের মজুত বাড়াচ্ছে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। সরকারের গত কয়েকটি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে ভোজ্যতেল ও মসুর ডাল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়। গতকালও সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে টিসিবির জন্য আরও ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়।
এর আগে, ১৫ মে ক্রয় কমিটির বৈঠকে টিসিবির জন্য ১০ হাজার টন মসুর ডাল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়। তারও আগে ৮ মে ২২ হাজার টন মসুর ডাল, ১ কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল এবং ৪০ লাখ লিটার রাইস ব্রান তেল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়।
গতকাল অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কারসচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান সাংবাদিকদের জানান, সরকার ১ কোটি পরিবারকে যে সাপোর্ট দিচ্ছে, তার আওতায় টিসিবির জন্য ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এই তেল কিনতে মোট খরচ হবে ১৮২ কোটি ৪০ লাখ টাকা। প্রতি লিটারের দাম পড়বে ১৫২ টাকা ৪৫ পয়সা। আগের দাম ছিল ১৫২ টাকা ৯৮ পয়সা। অর্থাৎ আগের থেকে লিটারে ৫৩ পয়সা কমে এবার সয়াবিন তেল কেনা হবে।
এর আগে, ১৫ মে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে টিসিবির জন্য স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ১০ হাজার টন মসুর ডাল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে ব্যয় ধরা হয় ১০১ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। প্রতি কেজি ডালের দাম ধরা হয় ১০১ টাকা ৯৪ পয়সা। এর মধ্যে ইজি জেনারেল ট্রেডিং থেকে ৬ হাজার টন এবং নাবিল নাবা ফুড প্রোডাক্ট থেকে ৪ হাজার টন মসুর ডাল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়।
তার আগে ৮ মে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে ২২ হাজার টন মসুর ডাল, ১ কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল এবং ৪০ লাখ লিটার রাইস ব্রান তেল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়। মসুর ডাল ও রাইস ব্রান তেল উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে এবং সয়াবিন তেল সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে কেনার সিদ্ধান্ত হয়।
এদিকে, বৈঠক শেষে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু সাংবাদিকদের বলেন, ডলারের দাম বাড়লেও কোরবানির ঈদের আগে দেশের বাজারে ভোজ্যতেলের দাম সমন্বয় করা হবে না। আশা করছি উৎপাদনকারী ও আমদানিকারক যাঁরা আছেন, ঈদ পর্যন্ত নতুন করে কোনো মূল্য বেঁধে দেবেন না। আগের দামেই তাঁরা সরবরাহ করতে পারবেন।
বিদায়ী অর্থবছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) বাস্তবায়ন গত দুই দশকের মধ্যে সর্বনিম্নে নেমে এসেছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে সংশোধিত এডিপির আওতায় বরাদ্দ ছিল ২ লাখ ২৬ হাজার ১৬৫ কোটি টাকা। অথচ শেষ পর্যন্ত খরচ হয়েছে মাত্র ১ লাখ ৫২ হাজার ৪৫০ কোটি, অর্থাৎ বাস্তবায়ন হার দাঁড়িয়েছে মাত্র ৬৭.৮৫ শতাংশ, যা ২০০৪-০৫ অর
৩ ঘণ্টা আগেজলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতে ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, খরা, নদীভাঙন, জলাবদ্ধতা কিংবা লবণাক্ততা মোকাবিলায় দেশে পরিবেশবান্ধব বিনিয়োগ বাড়ছে। টেকসই উন্নয়ন ও সবুজ প্রবৃদ্ধিকে কেন্দ্র করে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ প্রান্তিকে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো টেকসই ও সবুজ খাতে মোট ১,৭০৪ কোটি টাকা বেশি বিনিয়োগ করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেদেশের রপ্তানি প্রবাহে আরও বড় হয়ে উঠছে বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা)। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বেপজার আওতাধীন ইপিজেড ও অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো থেকে রপ্তানি হয়েছে ৮.২২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য, যা আগের বছরের তুলনায় ১৬.২২ শতাংশ বেশি। জাতীয় রপ্তানিতে সংস্থাটির একক অবদান দাঁড়িয়েছে ১৭.০৩ শতা
৩ ঘণ্টা আগেআইপিও ফান্ডের ৮০ কোটি ১১ লাখ টাকার অনিয়মের কারণে এক মাসের মধ্যে ৯০ কোটি টাকা জমা দিতে হবে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি রিজেন্ট টেক্সটাইল মিলস লিমিটেডকে। তা না হলে ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ (এমডি) পাঁচজন পরিচালককে ১০০ কোটি টাকা জরিমানা দিতে হবে।
১৫ ঘণ্টা আগে