পাবনা প্রতিনিধি
সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে পারমাণবিক জ্বালানি ‘ফ্রেশ নিউক্লিয়ার ফুয়েল’ বা ইউরেনিয়ামের মালিক হলো বাংলাদেশ। ইউরেনিয়াম হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে পারমাণবিক শক্তির যুগে প্রবেশ করল বাংলাদেশ। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান ৩৩তম।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ৩টা ৫২ মিনিটে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল উপস্থিতিতে ইউরেনিয়াম হস্তান্তর প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। হস্তান্তর অনুষ্ঠানে ভার্চয়ালি যুক্ত ছিলেন আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার (আইএইএ) মহাপরিচালক রাফায়েল মারিয়ানো গ্রসি।
হস্তান্তর উপলক্ষে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে আয়োজন করা হয় গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠানের। দুই দেশের সরকারপ্রধানের অনুমতিতে সেখানে পারমাণবিক জ্বালানির একটি নমুনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমানের হাতে হস্তান্তর করেন রুশ পরমাণু শক্তি করপোরেশন রোসাটমের মহাপরিচালক আলেক্সি লিখাচেভ। এটি হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে পারমাণবিক শক্তির অধিকারী হলো বাংলাদেশ।
অনুষ্ঠানে প্রকল্প পরিচিতি তুলে ধরেন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্মাণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. শৌকত আকবর। এরপর পারমাণবিক জ্বালানি উৎপাদন এবং রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য পারমাণবিক জ্বালানির প্রথম ব্যাচ হস্তান্তর-সম্পর্কিত ভিডিও চিত্র প্রদর্শন করা হয়।
স্বাগত বক্তব্য দেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আলী হোসেন। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন আইএইএর ডিজি রাফায়েল মারিয়ানো গ্রসি, রোসাটমের ডিজি আলেক্সি লিখাসেভ। সভাপতিত্ব করেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান।
এর আগে গত ২৮ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে এসে পৌঁছায় রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের জ্বালানির প্রথম চালান। পরদিন ২৯ সেপ্টেম্বর বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থায় জ্বালানি নেওয়া হয় প্রকল্প এলাকায়।
উল্লেখ্য, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র দেশের সবচেয়ে আলোচিত ও বৃহৎ প্রকল্প। এই বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে খরচ হচ্ছে প্রায় ১ লাখ ১৪ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারের ব্যয় ২২ হাজার ৫২ কোটি ৯১ লাখ ২৭ হাজার টাকা। আর রাশিয়া থেকে ঋণসহায়তা হিসাবে আসছে ৯১ হাজার ৪০ কোটি টাকা।
দুটি ইউনিট চালু হলে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ২ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে। প্রথম ইউনিটের ভৌত এবং অবকাঠামোগত কাজ শেষ হয়েছে ৯০ শতাংশের বেশি। আর দ্বিতীয় ইউনিটের অগ্রগতি ৭০ শতাংশ।
এর আগে গতকাল বুধবার রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক ড. শৌকত আকবর বলেন, ‘বিদ্যুৎকেন্দ্রটি উৎপাদনে আনার জন্য সরকারের অন্য সংস্থাগুলো একসঙ্গে কাজ করলে আমরা আশা করছি—আগামী বছরের সেপ্টেম্বরে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রকে জাতীয় গ্রিডের সঙ্গে যুক্ত করতে পারব।’
সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে পারমাণবিক জ্বালানি ‘ফ্রেশ নিউক্লিয়ার ফুয়েল’ বা ইউরেনিয়ামের মালিক হলো বাংলাদেশ। ইউরেনিয়াম হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে পারমাণবিক শক্তির যুগে প্রবেশ করল বাংলাদেশ। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান ৩৩তম।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ৩টা ৫২ মিনিটে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল উপস্থিতিতে ইউরেনিয়াম হস্তান্তর প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। হস্তান্তর অনুষ্ঠানে ভার্চয়ালি যুক্ত ছিলেন আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার (আইএইএ) মহাপরিচালক রাফায়েল মারিয়ানো গ্রসি।
হস্তান্তর উপলক্ষে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে আয়োজন করা হয় গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠানের। দুই দেশের সরকারপ্রধানের অনুমতিতে সেখানে পারমাণবিক জ্বালানির একটি নমুনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমানের হাতে হস্তান্তর করেন রুশ পরমাণু শক্তি করপোরেশন রোসাটমের মহাপরিচালক আলেক্সি লিখাচেভ। এটি হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে পারমাণবিক শক্তির অধিকারী হলো বাংলাদেশ।
অনুষ্ঠানে প্রকল্প পরিচিতি তুলে ধরেন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্মাণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. শৌকত আকবর। এরপর পারমাণবিক জ্বালানি উৎপাদন এবং রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য পারমাণবিক জ্বালানির প্রথম ব্যাচ হস্তান্তর-সম্পর্কিত ভিডিও চিত্র প্রদর্শন করা হয়।
স্বাগত বক্তব্য দেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আলী হোসেন। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন আইএইএর ডিজি রাফায়েল মারিয়ানো গ্রসি, রোসাটমের ডিজি আলেক্সি লিখাসেভ। সভাপতিত্ব করেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান।
এর আগে গত ২৮ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে এসে পৌঁছায় রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের জ্বালানির প্রথম চালান। পরদিন ২৯ সেপ্টেম্বর বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থায় জ্বালানি নেওয়া হয় প্রকল্প এলাকায়।
উল্লেখ্য, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র দেশের সবচেয়ে আলোচিত ও বৃহৎ প্রকল্প। এই বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে খরচ হচ্ছে প্রায় ১ লাখ ১৪ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারের ব্যয় ২২ হাজার ৫২ কোটি ৯১ লাখ ২৭ হাজার টাকা। আর রাশিয়া থেকে ঋণসহায়তা হিসাবে আসছে ৯১ হাজার ৪০ কোটি টাকা।
দুটি ইউনিট চালু হলে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ২ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে। প্রথম ইউনিটের ভৌত এবং অবকাঠামোগত কাজ শেষ হয়েছে ৯০ শতাংশের বেশি। আর দ্বিতীয় ইউনিটের অগ্রগতি ৭০ শতাংশ।
এর আগে গতকাল বুধবার রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক ড. শৌকত আকবর বলেন, ‘বিদ্যুৎকেন্দ্রটি উৎপাদনে আনার জন্য সরকারের অন্য সংস্থাগুলো একসঙ্গে কাজ করলে আমরা আশা করছি—আগামী বছরের সেপ্টেম্বরে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রকে জাতীয় গ্রিডের সঙ্গে যুক্ত করতে পারব।’
রাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
২ ঘণ্টা আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
৪ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
১ দিন আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১ দিন আগে