অনলাইন
পাকিস্তানের তৈরি পোশাকশিল্পের শ্রমিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ড লিভাই’স স্ট্রস। বিশ্বজুড়ে, বিশেষ করে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিকদের সুরক্ষা নিয়ে কাজ করা সংগঠন দ্য ক্লিন ক্লথস ক্যাম্পেইন নেটওয়ার্কের ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে বাংলাদেশের সঙ্গেও লিভাই’সকে একই ধরনের চুক্তিতে আবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে দ্য ক্লিন ক্লথস ক্যাম্পেইন।
বাংলাদেশে ২০১৩ সালে রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় ১ হাজারের বেশি গার্মেন্টস শ্রমিক নিহত হন। সেই ঘটনার পর থেকেই বিষয়টি নিয়ে আন্দোলন শুরু হয় এবং একপর্যায়ে ‘ইন্টারন্যাশনাল অ্যাকর্ড অন হেলথ অ্যান্ড সেফটি ইন টেক্সটাইল অ্যান্ড গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রি’ চুক্তি স্বাক্ষর করতে ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলোকে বাধ্যবাধকতা দেওয়া হয়।
এই চুক্তি নিশ্চিত করে যে, এতে স্বাক্ষর করা পোশাক ব্র্যান্ডগুলোর সরবরাহকারী দেশগুলোর কারখানাগুলো পরিদর্শন করবে এবং চিহ্নিত নিরাপত্তা ঝুঁকিগুলো সমাধানের ব্যাপারে উদ্যোগ নেবে। ২০২৩ সাল থেকে পাকিস্তানে এই অ্যাকর্ড নিয়ে কাজ শুরু হয়। লিভাই’স এই অ্যাকর্ডে স্বাক্ষরের মাধ্যমে বাধ্যবাধকতামূলকভাবে পাকিস্তানে তাদের সরবরাহকারী গার্মেন্টসগুলো পরিদর্শন এবং কঠোর প্রতিকারমূলক কর্মসূচি, পাশাপাশি অভিযোগ নিষ্পত্তির ব্যবস্থা এবং কর্মী প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করবে।
পাকিস্তানে নারী শ্রমিকদের অধিকার নিয়ে কাজ করা গোষ্ঠী উইমেন ওয়ার্কার্স ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক জেহরা খান বলেন, ‘আমরা খুশি যে লিভাই’স অবশেষে বিশ্বজুড়ে কর্মীদের আওয়াজ আমলে নিয়েছে এবং সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলোকে তাদের কর্মীদের নিরাপত্তার দায়িত্ব নিতে বলেছে।’
লিভাইসের এক মুখপাত্র বৈশ্বিক বিনিয়োগ নিয়ে কাজ করা সংবাদমাধ্যম ইনভেস্টমেন্ট মনিটরকে বলেছেন, ‘আমরা লিভাই’স অ্যান্ড কোং বিশ্বাস করি যে, যেসব শ্রমিক আমাদের পণ্য তৈরি করেন, তাঁদের নিরাপদ ও স্বাস্থ্যকর পরিবেশে কাজ করা উচিত এবং তাদের সঙ্গে মর্যাদা ও সম্মানজনক আচরণ করা উচিত। তাই আমাদের সাপ্লাই চেইনজুড়ে নিরাপত্তা নীতি শক্তিশালী করার জন্য আমরা দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে চলেছি।’
ওই মুখপাত্র আরও বলেন, ‘আমরা পাকিস্তানে আমাদের সাপ্লাই চেইনে শ্রমিকদের নিরাপত্তা জোরদার করতে অন্যান্য ব্র্যান্ডের পাশাপাশি পাকিস্তান অ্যাকর্ডে যোগ দিচ্ছি। আমরা যেসব দেশ থেকে পণ্য ক্রয় করি, সেসব দেশে ভবন, অগ্নি ও বৈদ্যুতিক সুরক্ষা প্রচেষ্টা বাড়ানোর জন্য কাজ চালিয়ে যাব।’
এদিকে, লিভাই এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করার পর দ্য ক্লিন ক্লদস বিশ্বের অন্যান্য ব্র্যান্ডকেও এতে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। পাশাপাশি তারা লিভাই’সকে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিকদের জন্যও একই ধরনের চুক্তি স্বাক্ষরের আহ্বান জানিয়েছে।
লিভাই’স ২০২৩ সালে আরও ৫৪টি আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের সঙ্গে ‘নিরাপণ’ উদ্যোগে যোগ দেয়। নিরাপণ একটি স্বনিয়ন্ত্রিত সংস্থা, যেটি এর সদস্য ব্র্যান্ডগুলোকে বাংলাদেশে কারখানা নির্মাণ ও অগ্নি নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণ, তদারকিসহ বিভিন্ন বিষয়ে পর্যবেক্ষণমূলক পরিষেবা দেয়। এই উদ্যোগে যোগ দেওয়ার পর লিভাই’স এক বিবৃতিতে বলেছিল, এই উদ্যোগ বাংলাদেশের কারখানাগুলোতে কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তার সংস্কৃতি তৈরি এবং তা টিকিয়ে রাখবে।
তবে দ্য ক্লিন ক্লদসের বক্তব্য, ‘নিরাপণ’ আন্তর্জাতিক উদ্যোগ ‘ইন্টারন্যাশনাল অ্যাকর্ড অন হেলথ অ্যান্ড সেফটি ইন টেক্সটাইল অ্যান্ড গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রির’ একটি তুলনামূলক সহনশীল প্রকরণ। এই চুক্তিতে আরও বেশি বাধ্যবাধকতা এবং শ্রমিকদের বেশি অংশগ্রহণের সুযোগ আছে।
দ্য ক্লিন ক্লদসের কো-অর্ডিনেটর ক্রিস্টি মিডেমা বলেন, ‘লিভাই’স এই আন্তর্জাতিক চুক্তি যুক্ত হয়ে এর পাকিস্তান কর্মসূচিতে স্বাক্ষর করেছে। শ্রমিক ও কর্মীরা বিষয়টিকে স্বাগত জানায়।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আশা করি যে, কোম্পানিটি এই চুক্তির বাংলাদেশ কর্মসূচিতেও স্বাক্ষর করবে এবং শিল্পমালিকদের নেতৃত্বাধীন তুলনামূলক অস্বচ্ছ নিরাপণ উদ্যোগকে পেছনে ফেলার এই সুযোগ গ্রহণ করবে।’
কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমিকদের সংগঠন ওয়ার্কার্স ইউনাইটেড-এসইআইইউর সেক্রেটারি ও অর্থ সম্পাদক এডগার রমনি বলেন, ‘পাকিস্তানে নিজেদের সরবরাহকারী কারখানাগুলোকে নিরাপদ করার প্রতিশ্রুতি দেওয়ায় আমরা কোম্পানিকে (লিভাই’স) অভিনন্দন জানাই এবং আমরা বাংলাদেশেও একই কাজ করার জন্য তাদের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি।’
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ থেকে যেসব আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড তৈরি পোশাক আমদানি করে থাকে তাদের মধ্যে লিভাই’স একটি। পশ গার্মেন্টস নামে বাংলাদেশি একটি পোশাক কারখানার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে পোশাক কেনার ক্ষেত্রে লিভাইসের অবস্থান পঞ্চম। ব্র্যান্ডটি চলতি বছরের এপ্রিলে বাংলাদেশেও তাদের একটি আউটলেট চালু করেছে ঢাকার বনানীতে। এ ছাড়া দেশের অন্যান্য বড় শহর, বিশেষ করে চট্টগ্রামেও তাদের একটি আউটলেট চালুর পরিকল্পনা আছে।
পাকিস্তানের তৈরি পোশাকশিল্পের শ্রমিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ড লিভাই’স স্ট্রস। বিশ্বজুড়ে, বিশেষ করে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিকদের সুরক্ষা নিয়ে কাজ করা সংগঠন দ্য ক্লিন ক্লথস ক্যাম্পেইন নেটওয়ার্কের ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে বাংলাদেশের সঙ্গেও লিভাই’সকে একই ধরনের চুক্তিতে আবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে দ্য ক্লিন ক্লথস ক্যাম্পেইন।
বাংলাদেশে ২০১৩ সালে রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় ১ হাজারের বেশি গার্মেন্টস শ্রমিক নিহত হন। সেই ঘটনার পর থেকেই বিষয়টি নিয়ে আন্দোলন শুরু হয় এবং একপর্যায়ে ‘ইন্টারন্যাশনাল অ্যাকর্ড অন হেলথ অ্যান্ড সেফটি ইন টেক্সটাইল অ্যান্ড গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রি’ চুক্তি স্বাক্ষর করতে ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলোকে বাধ্যবাধকতা দেওয়া হয়।
এই চুক্তি নিশ্চিত করে যে, এতে স্বাক্ষর করা পোশাক ব্র্যান্ডগুলোর সরবরাহকারী দেশগুলোর কারখানাগুলো পরিদর্শন করবে এবং চিহ্নিত নিরাপত্তা ঝুঁকিগুলো সমাধানের ব্যাপারে উদ্যোগ নেবে। ২০২৩ সাল থেকে পাকিস্তানে এই অ্যাকর্ড নিয়ে কাজ শুরু হয়। লিভাই’স এই অ্যাকর্ডে স্বাক্ষরের মাধ্যমে বাধ্যবাধকতামূলকভাবে পাকিস্তানে তাদের সরবরাহকারী গার্মেন্টসগুলো পরিদর্শন এবং কঠোর প্রতিকারমূলক কর্মসূচি, পাশাপাশি অভিযোগ নিষ্পত্তির ব্যবস্থা এবং কর্মী প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করবে।
পাকিস্তানে নারী শ্রমিকদের অধিকার নিয়ে কাজ করা গোষ্ঠী উইমেন ওয়ার্কার্স ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক জেহরা খান বলেন, ‘আমরা খুশি যে লিভাই’স অবশেষে বিশ্বজুড়ে কর্মীদের আওয়াজ আমলে নিয়েছে এবং সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলোকে তাদের কর্মীদের নিরাপত্তার দায়িত্ব নিতে বলেছে।’
লিভাইসের এক মুখপাত্র বৈশ্বিক বিনিয়োগ নিয়ে কাজ করা সংবাদমাধ্যম ইনভেস্টমেন্ট মনিটরকে বলেছেন, ‘আমরা লিভাই’স অ্যান্ড কোং বিশ্বাস করি যে, যেসব শ্রমিক আমাদের পণ্য তৈরি করেন, তাঁদের নিরাপদ ও স্বাস্থ্যকর পরিবেশে কাজ করা উচিত এবং তাদের সঙ্গে মর্যাদা ও সম্মানজনক আচরণ করা উচিত। তাই আমাদের সাপ্লাই চেইনজুড়ে নিরাপত্তা নীতি শক্তিশালী করার জন্য আমরা দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে চলেছি।’
ওই মুখপাত্র আরও বলেন, ‘আমরা পাকিস্তানে আমাদের সাপ্লাই চেইনে শ্রমিকদের নিরাপত্তা জোরদার করতে অন্যান্য ব্র্যান্ডের পাশাপাশি পাকিস্তান অ্যাকর্ডে যোগ দিচ্ছি। আমরা যেসব দেশ থেকে পণ্য ক্রয় করি, সেসব দেশে ভবন, অগ্নি ও বৈদ্যুতিক সুরক্ষা প্রচেষ্টা বাড়ানোর জন্য কাজ চালিয়ে যাব।’
এদিকে, লিভাই এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করার পর দ্য ক্লিন ক্লদস বিশ্বের অন্যান্য ব্র্যান্ডকেও এতে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। পাশাপাশি তারা লিভাই’সকে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিকদের জন্যও একই ধরনের চুক্তি স্বাক্ষরের আহ্বান জানিয়েছে।
লিভাই’স ২০২৩ সালে আরও ৫৪টি আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের সঙ্গে ‘নিরাপণ’ উদ্যোগে যোগ দেয়। নিরাপণ একটি স্বনিয়ন্ত্রিত সংস্থা, যেটি এর সদস্য ব্র্যান্ডগুলোকে বাংলাদেশে কারখানা নির্মাণ ও অগ্নি নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণ, তদারকিসহ বিভিন্ন বিষয়ে পর্যবেক্ষণমূলক পরিষেবা দেয়। এই উদ্যোগে যোগ দেওয়ার পর লিভাই’স এক বিবৃতিতে বলেছিল, এই উদ্যোগ বাংলাদেশের কারখানাগুলোতে কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তার সংস্কৃতি তৈরি এবং তা টিকিয়ে রাখবে।
তবে দ্য ক্লিন ক্লদসের বক্তব্য, ‘নিরাপণ’ আন্তর্জাতিক উদ্যোগ ‘ইন্টারন্যাশনাল অ্যাকর্ড অন হেলথ অ্যান্ড সেফটি ইন টেক্সটাইল অ্যান্ড গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রির’ একটি তুলনামূলক সহনশীল প্রকরণ। এই চুক্তিতে আরও বেশি বাধ্যবাধকতা এবং শ্রমিকদের বেশি অংশগ্রহণের সুযোগ আছে।
দ্য ক্লিন ক্লদসের কো-অর্ডিনেটর ক্রিস্টি মিডেমা বলেন, ‘লিভাই’স এই আন্তর্জাতিক চুক্তি যুক্ত হয়ে এর পাকিস্তান কর্মসূচিতে স্বাক্ষর করেছে। শ্রমিক ও কর্মীরা বিষয়টিকে স্বাগত জানায়।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আশা করি যে, কোম্পানিটি এই চুক্তির বাংলাদেশ কর্মসূচিতেও স্বাক্ষর করবে এবং শিল্পমালিকদের নেতৃত্বাধীন তুলনামূলক অস্বচ্ছ নিরাপণ উদ্যোগকে পেছনে ফেলার এই সুযোগ গ্রহণ করবে।’
কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমিকদের সংগঠন ওয়ার্কার্স ইউনাইটেড-এসইআইইউর সেক্রেটারি ও অর্থ সম্পাদক এডগার রমনি বলেন, ‘পাকিস্তানে নিজেদের সরবরাহকারী কারখানাগুলোকে নিরাপদ করার প্রতিশ্রুতি দেওয়ায় আমরা কোম্পানিকে (লিভাই’স) অভিনন্দন জানাই এবং আমরা বাংলাদেশেও একই কাজ করার জন্য তাদের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি।’
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ থেকে যেসব আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড তৈরি পোশাক আমদানি করে থাকে তাদের মধ্যে লিভাই’স একটি। পশ গার্মেন্টস নামে বাংলাদেশি একটি পোশাক কারখানার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে পোশাক কেনার ক্ষেত্রে লিভাইসের অবস্থান পঞ্চম। ব্র্যান্ডটি চলতি বছরের এপ্রিলে বাংলাদেশেও তাদের একটি আউটলেট চালু করেছে ঢাকার বনানীতে। এ ছাড়া দেশের অন্যান্য বড় শহর, বিশেষ করে চট্টগ্রামেও তাদের একটি আউটলেট চালুর পরিকল্পনা আছে।
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ২০ শতাংশে নেমে আসায় স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। পাল্টা শুল্ক প্রতিযোগী দেশগুলোর সমান হওয়ায় এটি ব্যবস্থাপনাযোগ্য বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এখন পাল্টা শুল্কের যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে
৫ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণাতেই রপ্তানিকারকদের কপালে পড়েছিল চিন্তার বড় ভাঁজ। এই নিয়ে গত ২ এপ্রিল থেকে ঘুম উড়ে যাওয়ার দশা ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকদের। শুরু হয় মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরের সঙ্গে দেনদরবার; বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে দেওয়া হয় নানা প্রতিশ্রুতি ও ছাড়। দফায় দফায় আলোচনা এবং সরকারের
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র পাল্টা শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করায় দেশের পোশাক উদ্যোক্তাদের আসল কাজটি এখন শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক ও সুরমা গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়সাল সামাদ। তিনি বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজারে প্রবেশ করতে হলে
১৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আজ শুক্রবার অন্যান্য দেশের জন্য বিভিন্ন হারের পাশাপাশি বাংলাদেশের জন্য এই শুল্ক হার ঘোষণা করেন। হোয়াইট হাউসের এই ঘোষণাকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আলোচনার পদ্ধতির জন্য একটি জয় বলে উল্লেখ করেছেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান। সেই সঙ্গে বাণিজ্য
১৪ ঘণ্টা আগে