আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা
পুঁজিবাজারে মৌলভিত্তির শেয়ার না কিনে দুর্বল শেয়ারে ঝুঁকেছেন বিনিয়োগকারীরা। ফলে বাড়ছে দুর্বল শেয়ারের দাম। এতে করে নতুন বিনিয়োগ না গিয়ে বাজার পর্যবেক্ষণ করছেন কৌশলী বিনিয়োগকারীরা। ফলে কমেছে পুঁজিবাজারে লেনদেনের পরিমাণ।
পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মতে, মৌলভিত্তির শেয়ারে বিনিয়োগ করলে মুনাফার জন্য অপেক্ষা করতে হয়। এসব ভালো শেয়ারের দর খুব দ্রুত বাড়ে না। কিন্তু কারসাজির মাধ্যমে দ্রুত শেয়ারদর বাড়ানো হয় আর্থিকভাবে দুর্বল, লোকসানি, নিয়মিত লভ্যাংশ দেয় না এ রকম কোম্পানির। দ্রুত মুনাফার আশায় এসব কোম্পানির শেয়ার কেনেন বিনিয়োগকারীরা। এতে কেউ কেউ মুনাফা তুললেও সিংহভাগ লোকসানের মুখে পড়েন।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আল-আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, দ্রুত মুনাফা পাওয়া যাবে, এই আশায়ই বিনিয়োগকারীরা দুর্বল শেয়ার বিনিয়োগ করছেন। অনেক সময় তাঁরা মুনাফা পাচ্ছেনও। যাঁরা শেষ দিকে গিয়ে কেনেন, তাঁরা আটকে যাচ্ছেন। তারপর বিভিন্নজনকে দোষারোপ করছেন।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তথ্যমতে, গত ছয় বছরে মুনাফার মুখ দেখেনি খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড। অথচ গতকাল ডিএসইতে দিনের সর্বোচ্চ বা প্রায় ১০ শতাংশ দর বেড়েছে শেয়ারটির। এ রকমভাবে কয়েক মাস ধরে খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ, আজিজ পাইপস, বিচ হ্যাচারি, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডসহ অনেক দুর্বল কোম্পানি দর বাড়ার ক্ষেত্রে বাজারে নেতৃত্ব দিয়ে আসছে।
দুর্বল কোম্পানির আধিপত্যের কারণে নতুন বিনিয়োগে যাচ্ছেন না কৌশলী বিনিয়োগকারীরা। সাইডলাইনে থেকে বাজার পর্যবেক্ষণ করছেন তাঁরা, যার প্রভাবে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে।
গত ৪ থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৮ কর্মদিবসে লেনদেন হয় দেড় হাজার কোটি টাকার বেশি। অথচ গত ৯ কর্মদিবসে তা হাজার কোটি টাকার নিচে অবস্থান করছে।
এ বিষয়ে পুঁজিবাজারের বড় পোর্টফোলিও থাকা বিনিয়োগকারী এ কে ফাইয়াজুল হক রাজু বলেন, এখন আর বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কিত হন না। ভালো শেয়ারের দাম না বাড়লেও প্যানিক সেল দেন না।
ডিএসইর পরিচালক শরীফ আনোয়ার হোসেন বলেন, ভালো শেয়ারের দাম বাড়ছে না। এসব শেয়ার বিক্রি করছেন না বড় বিনিয়োগকারীরা। নতুনভাবে বিনিয়োগেও যেতে পারছেন না।
পুঁজিবাজারে মৌলভিত্তির শেয়ার না কিনে দুর্বল শেয়ারে ঝুঁকেছেন বিনিয়োগকারীরা। ফলে বাড়ছে দুর্বল শেয়ারের দাম। এতে করে নতুন বিনিয়োগ না গিয়ে বাজার পর্যবেক্ষণ করছেন কৌশলী বিনিয়োগকারীরা। ফলে কমেছে পুঁজিবাজারে লেনদেনের পরিমাণ।
পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মতে, মৌলভিত্তির শেয়ারে বিনিয়োগ করলে মুনাফার জন্য অপেক্ষা করতে হয়। এসব ভালো শেয়ারের দর খুব দ্রুত বাড়ে না। কিন্তু কারসাজির মাধ্যমে দ্রুত শেয়ারদর বাড়ানো হয় আর্থিকভাবে দুর্বল, লোকসানি, নিয়মিত লভ্যাংশ দেয় না এ রকম কোম্পানির। দ্রুত মুনাফার আশায় এসব কোম্পানির শেয়ার কেনেন বিনিয়োগকারীরা। এতে কেউ কেউ মুনাফা তুললেও সিংহভাগ লোকসানের মুখে পড়েন।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আল-আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, দ্রুত মুনাফা পাওয়া যাবে, এই আশায়ই বিনিয়োগকারীরা দুর্বল শেয়ার বিনিয়োগ করছেন। অনেক সময় তাঁরা মুনাফা পাচ্ছেনও। যাঁরা শেষ দিকে গিয়ে কেনেন, তাঁরা আটকে যাচ্ছেন। তারপর বিভিন্নজনকে দোষারোপ করছেন।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তথ্যমতে, গত ছয় বছরে মুনাফার মুখ দেখেনি খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড। অথচ গতকাল ডিএসইতে দিনের সর্বোচ্চ বা প্রায় ১০ শতাংশ দর বেড়েছে শেয়ারটির। এ রকমভাবে কয়েক মাস ধরে খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ, আজিজ পাইপস, বিচ হ্যাচারি, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডসহ অনেক দুর্বল কোম্পানি দর বাড়ার ক্ষেত্রে বাজারে নেতৃত্ব দিয়ে আসছে।
দুর্বল কোম্পানির আধিপত্যের কারণে নতুন বিনিয়োগে যাচ্ছেন না কৌশলী বিনিয়োগকারীরা। সাইডলাইনে থেকে বাজার পর্যবেক্ষণ করছেন তাঁরা, যার প্রভাবে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে।
গত ৪ থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৮ কর্মদিবসে লেনদেন হয় দেড় হাজার কোটি টাকার বেশি। অথচ গত ৯ কর্মদিবসে তা হাজার কোটি টাকার নিচে অবস্থান করছে।
এ বিষয়ে পুঁজিবাজারের বড় পোর্টফোলিও থাকা বিনিয়োগকারী এ কে ফাইয়াজুল হক রাজু বলেন, এখন আর বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কিত হন না। ভালো শেয়ারের দাম না বাড়লেও প্যানিক সেল দেন না।
ডিএসইর পরিচালক শরীফ আনোয়ার হোসেন বলেন, ভালো শেয়ারের দাম বাড়ছে না। এসব শেয়ার বিক্রি করছেন না বড় বিনিয়োগকারীরা। নতুনভাবে বিনিয়োগেও যেতে পারছেন না।
৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্কের চাপ লাঘবে সমঝোতা চুক্তি করতে বাংলাদেশ অধীর অপেক্ষায় রয়েছে। তবে সম্ভাব্য আলোচনার সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণ জানায়নি মার্কিন বাণিজ্য দপ্তর (ইউএসটিআর)। এ নিয়ে তৃতীয় ও চূড়ান্ত দফা আলোচনার সময়সূচি চেয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পাঠানো ইমেইলের জবাবে আরও অপেক্ষা করতে বলা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেজীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে মানুষ যখন জীবনবিমা করেন, তখন তাঁদের প্রত্যাশা থাকে, দুঃসময়ে একটি আশ্রয় মিলবে। অথচ বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, সেই আশ্রয় বানিয়ে রাখা ছাদই ভেঙে পড়ছে। প্রতিবছর লাখ লাখ জীবনবিমা পলিসি বাতিল বা তামাদি হয়ে যাচ্ছে শুধু সময়মতো প্রিমিয়াম না দেওয়ার কারণে।
৯ ঘণ্টা আগেঅনুকূল আবহাওয়া ও যথাযথ পরিচর্যার ফলে এবার টাঙ্গাইলের মধুপুরে আনারসের বাম্পার ফলন হয়েছে। বাজারে ছড়িয়ে পড়েছে সুস্বাদু ক্যালেন্ডার জাতের আনারস। প্রতিদিন জলছত্র কৃষি মার্কেট, গারোবাজার, মোটেরবাজারসহ বিভিন্ন স্থান থেকে দেশের নানা প্রান্তে যাচ্ছে প্রায় ৩ কোটি টাকার আনারস।
৯ ঘণ্টা আগেবিএআইএমএর সভাপতি বলেন, ‘স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের জন্য একটি টাস্কফোর্স গঠন জরুরি। জুটশিল্পের মতো এ শিল্পেও একটি টাস্কফোর্স গঠন করা যেতে পারে। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে আশ্বাসও পাওয়া গেছে। প্রতিবছর ভারত এপিআই শিল্পে উদ্যোক্তাদের প্রায় ২১ হাজার ৯৪০ কোটি রুপি সহায়তা দেয়।
১৪ ঘণ্টা আগে